স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেছেন, ‘স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্য ও পরামর্শ সবার কাছে ছড়িয়ে দিতে সোশ্যাল মিডিয়া অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।’
স্বাস্থ্যসচেতনতায় সরকারের সোশ্যাল মিডিয়া কার্যক্রম সফলভাবে পরিচালনার পর গতকাল মঙ্গলবার সকালে আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যের মহাপরিচালক খুরশীদ আলম বলেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় যেকোনো তথ্য ও পরামর্শ দ্রুত ছড়ায়। তবে ভুল তথ্যের আশঙ্কা বেশি। আশা করি কার্যক্রমটির মাধ্যমে জনগণ স্বাস্থ্য বিষয়ে সঠিক তথ্য ও পরামর্শ পেয়েছে। কার্যক্রমটি সফলভাবে সম্পন্ন করায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) আহমেদুল কবীর। সভাপতিত্ব করেন লাইফস্টাইল, হেলথ এডুকেশন অ্যান্ড প্রমোশনের লাইন ডিরেক্টর মো. মিজানুর রহমান আরিফ।
গত ১ ফেব্রুয়ারি চার মাস মেয়াদি এই কার্যক্রম হাতে নেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইফস্টাইল, হেলথ এডুকেশন অ্যান্ড প্রমোশন ও স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরো। কার্যক্রমটির কারিগরি সহায়তায় ছিল বর্ণমালা কমিউনিকেশন লিমিটেড।
পডকাস্ট, লাইভ অনুষ্ঠান, ওভিসি, ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন, গ্রাফিক্যাল অ্যানিমেশন, স্ট্যাটিক কার্ডসহ মোট আটটি সেগমেন্টের পাঁচ শতাধিক কনটেন্টের মাধ্যমে জনসাধারণের মধ্যে স্বাস্থ্যসচেতনতার বার্তা পৌঁছে দেওয়া হয়। অংশ নেন দেশসেরা চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা। চার মাসে ফেসবুক ও ইউটিউবে সব মিলিয়ে রিচ ও ইমপ্রেশন ১২ কোটির বেশি। সমাপনী অনুষ্ঠানে কার্যক্রমটির সফলতার বিস্তারিত তুলে ধরা হয়।
স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সচেতনতার বিকল্প নেই উল্লেখ করে স্বাস্থ্যের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আহমেদুল কবীর বলেন, ‘সামাজিক মাধ্যমে ভুল তথ্যের ছড়াছড়ি। নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে পরামর্শ না নিলে উল্টো স্বাস্থ্যঝুঁকির আশঙ্কা রয়েছে। সরকারের কার্যক্রমটির মাধ্যমে সঠিক তথ্য ও পরামর্শ নিয়ে অনেকের উপকার হয়েছে বলে মনে করি।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা ছাড়াও অনেকে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেছেন, ‘স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্য ও পরামর্শ সবার কাছে ছড়িয়ে দিতে সোশ্যাল মিডিয়া অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।’
স্বাস্থ্যসচেতনতায় সরকারের সোশ্যাল মিডিয়া কার্যক্রম সফলভাবে পরিচালনার পর গতকাল মঙ্গলবার সকালে আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যের মহাপরিচালক খুরশীদ আলম বলেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় যেকোনো তথ্য ও পরামর্শ দ্রুত ছড়ায়। তবে ভুল তথ্যের আশঙ্কা বেশি। আশা করি কার্যক্রমটির মাধ্যমে জনগণ স্বাস্থ্য বিষয়ে সঠিক তথ্য ও পরামর্শ পেয়েছে। কার্যক্রমটি সফলভাবে সম্পন্ন করায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) আহমেদুল কবীর। সভাপতিত্ব করেন লাইফস্টাইল, হেলথ এডুকেশন অ্যান্ড প্রমোশনের লাইন ডিরেক্টর মো. মিজানুর রহমান আরিফ।
গত ১ ফেব্রুয়ারি চার মাস মেয়াদি এই কার্যক্রম হাতে নেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইফস্টাইল, হেলথ এডুকেশন অ্যান্ড প্রমোশন ও স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরো। কার্যক্রমটির কারিগরি সহায়তায় ছিল বর্ণমালা কমিউনিকেশন লিমিটেড।
পডকাস্ট, লাইভ অনুষ্ঠান, ওভিসি, ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন, গ্রাফিক্যাল অ্যানিমেশন, স্ট্যাটিক কার্ডসহ মোট আটটি সেগমেন্টের পাঁচ শতাধিক কনটেন্টের মাধ্যমে জনসাধারণের মধ্যে স্বাস্থ্যসচেতনতার বার্তা পৌঁছে দেওয়া হয়। অংশ নেন দেশসেরা চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা। চার মাসে ফেসবুক ও ইউটিউবে সব মিলিয়ে রিচ ও ইমপ্রেশন ১২ কোটির বেশি। সমাপনী অনুষ্ঠানে কার্যক্রমটির সফলতার বিস্তারিত তুলে ধরা হয়।
স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সচেতনতার বিকল্প নেই উল্লেখ করে স্বাস্থ্যের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আহমেদুল কবীর বলেন, ‘সামাজিক মাধ্যমে ভুল তথ্যের ছড়াছড়ি। নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে পরামর্শ না নিলে উল্টো স্বাস্থ্যঝুঁকির আশঙ্কা রয়েছে। সরকারের কার্যক্রমটির মাধ্যমে সঠিক তথ্য ও পরামর্শ নিয়ে অনেকের উপকার হয়েছে বলে মনে করি।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা ছাড়াও অনেকে।
গর্ভধারণের আগে দক্ষিণ এশিয়ার বিবাহিত নারীদের মধ্যে অপুষ্টির সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। এই পরিস্থিতির আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। এ-সংক্রান্ত একটি বিশ্লেষণে আরও দেখা গেছে, এই অঞ্চলে নারীদের স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজন থাকাটা বড় সমস্যা ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ওজন একটি সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত
৩ দিন আগেডায়াবেটিস ও ওজন কমানোর চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত ওষুধ ওজেম্পিক ও ওয়েগোভির মূল উপাদান সেমাগ্লুটাইড। তবে এই ওষুধটির ভিন্ন ব্যবহারও আবিষ্কার করেছেন একদল আন্তর্জাতিক গবেষক। তাঁরা বলেছে, যারা লিভার তথা যকৃতের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত তাদের চিকিৎসার জন্যও এই ওষুধটি বেশ কার্যকর হতে পারে।
৩ দিন আগে‘ডিজিটাল অন্তরঙ্গতা বাস্তব জীবনের প্রতি আগ্রহ নষ্ট করে। তাই শিশুরা যখন গেম খেলে অথবা জীবনসঙ্গীরা যখন গেমে মগ্ন হয়, তারা প্রকৃত ঘনিষ্ঠতার প্রতি আগ্রহ হারায়। শিশুরা পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা, গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা ও সংযুক্তির প্রয়োজন মেটানোর আগ্রহ হারিয়ে ফেলে; যা তাদের ও মা-বাবার মধ্যকার...
৩ দিন আগেকখনো কখনো তীব্র মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, আলো ও শব্দে অসহ্য যন্ত্রণা; এসবের কারণে কাজের জায়গা তো বটেই, ব্যক্তিগত জীবনও প্রভাবিত হতে পারে। এসবই মাইগ্রেন নামের এক নীরব শত্রুর কাজ। অনেকে মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছর মাইগ্রেনকে সাধারণ মাথাব্যথা ভেবে অবহেলা করেন। অথচ সময়মতো চিকিৎসা নিলে...
৩ দিন আগে