নিজস্ব প্রতিবেদক
ঘি ল্যাকটোজ এবং কেসিনমুক্ত। এটি হজমপ্রক্রিয়া সহজ করে। ‘আয়ুর্বেদ অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটিভ মেডিসিন’ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঘি খাওয়া উপকারী। শর্করার তীব্রতা রোধের কারণে ঘি খাওয়ার পরে রক্তে শর্করা বাড়ে না। এটি অন্যান্য অনেক তেল ও চর্বির তুলনায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিরাপদ।
স্বাস্থ্যকর চর্বি
ঘি স্বাস্থ্যকর সম্পৃক্ত ও অসম্পৃক্ত চর্বিসমৃদ্ধ বলে হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ‘আইপি জার্নাল অব নিউট্রিশন, মেটাবলিজম অ্যান্ড হেলথ সায়েন্স’ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা অনুযায়ী, ঘিয়ের মতো স্বাস্থ্যকর চর্বি দিয়ে অস্বাস্থ্যকর চর্বি প্রতিস্থাপন করা যায়। এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায় এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে। ডায়াবেটিসের জন্য ঘি খাওয়া ভালো। এই চর্বি সহজেবিপাক হয়।
শর্করার পরিমাণ শূন্য
ঘিয়ে কোনো শর্করা নেই। তাই এটি রক্তে তার মাত্রাকে প্রভাবিত করে না। ঘি গ্লুকোজের মাত্রা না বাড়িয়ে শক্তির একটি সমৃদ্ধ উৎস তৈরি করে।
গুরুত্বপূর্ণ অ্যাসিড
‘জার্নাল অব ফুড কম্পোজিশন অ্যান্ড অ্যানালাইসিস’ অনুসারে ঘি হলো লিনোলেনিক অ্যাসিড। এটি ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের উৎস। এটি প্রদাহ কমায় এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ঘিয়ে আছে বিউটারিক অ্যাসিড। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এতে অ্যান্টি-প্রদাহরোধী বৈশিষ্ট্য আছে, যা হজমপ্রক্রিয়া উন্নত করে।
সূত্র: হেলথ শটস
ঘি ল্যাকটোজ এবং কেসিনমুক্ত। এটি হজমপ্রক্রিয়া সহজ করে। ‘আয়ুর্বেদ অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটিভ মেডিসিন’ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঘি খাওয়া উপকারী। শর্করার তীব্রতা রোধের কারণে ঘি খাওয়ার পরে রক্তে শর্করা বাড়ে না। এটি অন্যান্য অনেক তেল ও চর্বির তুলনায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিরাপদ।
স্বাস্থ্যকর চর্বি
ঘি স্বাস্থ্যকর সম্পৃক্ত ও অসম্পৃক্ত চর্বিসমৃদ্ধ বলে হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ‘আইপি জার্নাল অব নিউট্রিশন, মেটাবলিজম অ্যান্ড হেলথ সায়েন্স’ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা অনুযায়ী, ঘিয়ের মতো স্বাস্থ্যকর চর্বি দিয়ে অস্বাস্থ্যকর চর্বি প্রতিস্থাপন করা যায়। এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায় এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে। ডায়াবেটিসের জন্য ঘি খাওয়া ভালো। এই চর্বি সহজেবিপাক হয়।
শর্করার পরিমাণ শূন্য
ঘিয়ে কোনো শর্করা নেই। তাই এটি রক্তে তার মাত্রাকে প্রভাবিত করে না। ঘি গ্লুকোজের মাত্রা না বাড়িয়ে শক্তির একটি সমৃদ্ধ উৎস তৈরি করে।
গুরুত্বপূর্ণ অ্যাসিড
‘জার্নাল অব ফুড কম্পোজিশন অ্যান্ড অ্যানালাইসিস’ অনুসারে ঘি হলো লিনোলেনিক অ্যাসিড। এটি ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের উৎস। এটি প্রদাহ কমায় এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ঘিয়ে আছে বিউটারিক অ্যাসিড। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এতে অ্যান্টি-প্রদাহরোধী বৈশিষ্ট্য আছে, যা হজমপ্রক্রিয়া উন্নত করে।
সূত্র: হেলথ শটস
শরীরের ব্যথায় কখনো ভোগেনি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজের এক গবেষণা বলছে, বিশ্বে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন শরীরে ব্যথার সমস্যায় ভুগছে। তাদের কারও গিরায় ব্যথা, কারও পেশিতে, আবার কেউ হাড়ের ব্যথায় আক্রান্ত। বাংলাদেশে ব্যথার সমস্যায় ভোগা রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি।
৫ ঘণ্টা আগেদেশে গত এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এক শিশুসহ (১৩) তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। ওই সময়ে হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছে ৩২৫ জন ডেঙ্গু রোগী।
১০ ঘণ্টা আগেহাইপোগ্লাইসিমিয়া বা রক্ত শর্করার স্বল্পতা হলো এমন একটি অবস্থা, যখন রক্তের শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায়। এ পরিমাণ হয় সাধারণত ৩ দশমিক ৯ মিলিমোলস পার লিটার বা ৭০ মিলি গ্রামস পার ডেসিলিটারের কম। এ সময় কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে। সেগুলো হলো—
১৯ ঘণ্টা আগেবর্ষাকাল এলেই বাড়ে সর্দি-কাশি, জ্বরের প্রকোপ। কিন্তু শুধু এসব নয়, এ সময়ে বাড়ছে হৃদ্রোগের সমস্যাও। আগের ধারণা ছিল, হৃদ্রোগ শহরের মানুষের সমস্যা। কিন্তু এখন গ্রামেও এতে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্রামীণ জীবন ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আর মানসিক চাপের কারণে বাড়ছে এই ঝুঁকি।
২০ ঘণ্টা আগে