ইমরান খান
‘হাসতে নাকি জানে না কেউ/কে বলেছে ভাই,/এই শোন না কত হাসির/খবর বলে যাই।’ তারপর বেশ কয়েক ধরনের হাসির খবর দিয়ে গেছেন ছড়াকার রোকনুজ্জামান খান। সেখানে শাপলা, চাঁদ, পাতিহাঁসসহ নানাজনের নানা হাসির খবর তিনি দিয়েছেন। কিন্তু খোকনের শুধু ফোকলা দাঁতের হাসির হদিসই সেখানে আছে। এদিকে গবেষকেরা বলছেন, মানুষই অন্তত ১৯ রকমভাবে হাসে।
নবজাতক দুটি ক্ষমতা নিয়ে জন্মায়—কান্না আর হাসি। এই হাসি ফ্লুর চেয়েও বেশি সংক্রামক হয়ে ছড়িয়ে পড়ে স্বজনদের মধ্যে। বয়স বাড়লেও এই হাসিটা থেকে যায় সুখের সর্বজনীন চিহ্ন হয়ে। এই সর্বজনীনতার ব্যাপ্তি এত বেশি যে, আপনি যে দেশ বা সংস্কৃতিতেই যান না কেন, হাসির অর্থ বোঝাতে দোভাষীর প্রয়োজন পড়বে না।
ব্রাসেজফ্রনজ ডটকমে হাসি-সংক্রান্ত গবেষণালব্ধ কিছু তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, মনের অভিব্যক্তি হিসেবে মুখে ফুটে ওঠে হাসি, যা আমাদের সুখী ও সফল দেখায়। একই সঙ্গে আমাদের অন্যের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।
গবেষণা বলছে, হাসি মানসিক চাপ কমিয়ে আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। হাসিখুশি মানুষ সহজেই মানুষের আপন হয়ে উঠতে পারে। কর্মক্ষেত্রেও সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই হয়তো কর্মী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে হাসিখুশি প্রার্থীদের নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কিছুটা অগ্রাধিকার দেয়। বিশেষ করে বিক্রয়কর্মী, পরিষেবা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান তো একে শর্ত হিসেবেই জুড়ে দেয়। হোটেলের হাসিখুশি ওয়েটারদের অন্যদের তুলনায় বেশি টিপস পেতেও দেখা যায়।
সকালে পার্কের মধ্যে একসঙ্গে ব্যায়াম করা লোকদের উচ্চ শব্দে হাসতে দেখা যায়। সকালে ঢাকার রমনা পার্কে এমন দৃশ্য প্রতিদিনের। এখানে প্রথম দিন হঠাৎ উচ্চশব্দের হাসি শুনে কিছুটা আঁতকে উঠেছিলাম। পরে ইন্টারনেটে খুঁজে এর মর্মার্থ জানলাম। এই হাসি চমৎকার এক ব্যায়াম। হাসিতে মুখের ৫ থেকে ৫৩ ধরনের পেশি সঞ্চালিত হয়; নিঃসৃত হয় এন্ডোরফিন। এতে হৃদ্যন্ত্র স্থিতিশীল থাকে, শরীর শিথিল হয়, রক্তচাপ কমে। হাসলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে; মন ভালো থাকার পাশাপাশি আয়ুও বাড়ে। ভ্রু কুঁচকে থাকার চেয়ে হাসিতে শরীরের শক্তি খরচও কম হয়।
হাসিতে আছে নানা বৈচিত্র্য। এনোরসেনা ডটকমের তথ্যমতে, হাসির রয়েছে অন্তত ১৯ ধরন। কেউ ৩০০ ফুট দূরে বসে হাসলেও আপনি বুঝতে পারবেন মুখের অভিব্যক্তি। হাসিমুখে কথা বললে অপরিচিত লোকের মধ্য থেকেও অন্তত অর্ধেক মানুষ হাসিমুখে আপনার সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহী হবে। লিঙ্গ বিবেচনায় পুরুষের তুলনায় নারীদের হাসির প্রবণতা বেশি। পুরুষ দৈনিক গড়ে আটবার হাসলে নারী হাসে অন্তত ৬২ বার। আর শিশুদের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা অন্তত ৪০০। হাসিখুশি নারীরা পুরুষের দৃষ্টিতে বেশি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠেন বলেও প্রমাণ মিলেছে। অনেকে হাসিকে নিজের একান্ত সম্পদ বলেও মনে করেন। ফেসবুকের প্রোফাইল ছবিতে বেশির ভাগ লোকই একটি হাস্যোজ্জ্বল ছবি দিয়ে থাকেন। এভাবে নিজেকে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় মনে হওয়ার ভাবনা ছাড়া এর আর কী কারণ থাকতে পারে।
হাসির একটি চমৎকার অনুষঙ্গ দাঁত। এই দাঁত আবার আঙুলের ছাপের মতো মানুষ ভেদে ভিন্ন। ৬৩ শতাংশ নারী মনে করেন দাঁত বের করে দেওয়া হাসিতে তাঁদের বেশি সুন্দর লাগে। প্রাচীনকাল থেকেই দাঁত চকচকে রাখতে মানুষের চেষ্টা অব্যাহত। এরই ধারাবাহিকতায় দেখা যায়, প্রতি বছর অন্তত ১৪ মিলিয়ন গ্যালন টুথপেস্ট বিক্রি হয়। ফোনে কথা বলার সময় দাঁত দেখা না গেলেও হাসির শব্দে মানুষকে বন্ধুত্বপূর্ণ হিসেবে তুলে ধরে। মুখে হাসি লেগে থাকে এমন মানুষের সংসারজীবনও আনন্দমুখর হয়। কষ্ট দূর হয়ে মন হয় আনন্দমুখর, ঝরঝরে।
হাসি নিয়ে কবি-সাহিত্যিক, মহামানবেরাও কম লিখে যাননি। আলবেনীয়-বংশোদ্ভূত ভারতীয় ক্যাথলিক সন্ন্যাসী এবং ধর্মপ্রচারক মাদার তেরেসা বলে গেছেন, ‘শান্তির শুরু হয় হাসি থেকে। একটি হাসি দিয়ে যে কত কী করা সম্ভব, তা আমরা ভাবতেও পারি না।’
হাসি খুবই সহজসাধ্য একটি বিষয়। এ প্রসঙ্গে ঔপন্যাসিক টম উইলসন বলেছেন, ‘হাসির সুখ আপনি নাকের গোড়ায়ই খুঁজে পাবেন।’ মুখে হাসি রাখতে কোনো অর্থ খরচ করতে হয় না। অথচ মার্কিন সংগীত শিল্পী স্টিভ ওয়ান্ডারের বিশ্বাস, ‘হাস্যোজ্জ্বল মুখ একটি নক্ষত্রের মতো।’ আর মার্কিন অভিনেত্রী ফিলিস ডিলারের কথায় ‘হাসি একটি বক্ররেখা, যা সবকিছুকে সরল করে দেয়।’
আনন্দের খবরে চোখে-মুখে হাসি ফুটে ওঠে। তবে হাসির মাঝেও যে আনন্দিত হওয়া ও ভালো থাকার নানা অনুষঙ্গ রয়েছে, তা নিশ্চয়ই এতক্ষণে কিছুটা হলেও পরিষ্কার হয়েছে। এরপরও আজ মানসিক স্বাস্থ্য দিবসে দাঁড়িয়ে দেখতে হয় মানুষের মধ্যে হতাশা, বিষণ্নতা ও উদ্বেগের বড় বড় সমীকরণ। তবে কি বয়স বাড়ার সঙ্গে হাসিও হারিয়ে যায়? বোধ-বুদ্ধি বাড়ার ব্যস্তানুপাতে আমরা নিজেদের ভালো থাকার বিষয়টি ভুলতে থাকি?
জীবন কাউকে শতভাগ দেয় না। তাই তো সব না পাওয়া ও বেদনার ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়েও বরং এই ব্রতই করা যায়—হাসতে হবে প্রাণ খুলে। জীবন সুন্দর; হাসিখুশি থাকার জন্য এক জীবনে অনেক কিছু আছে।
‘হাসতে নাকি জানে না কেউ/কে বলেছে ভাই,/এই শোন না কত হাসির/খবর বলে যাই।’ তারপর বেশ কয়েক ধরনের হাসির খবর দিয়ে গেছেন ছড়াকার রোকনুজ্জামান খান। সেখানে শাপলা, চাঁদ, পাতিহাঁসসহ নানাজনের নানা হাসির খবর তিনি দিয়েছেন। কিন্তু খোকনের শুধু ফোকলা দাঁতের হাসির হদিসই সেখানে আছে। এদিকে গবেষকেরা বলছেন, মানুষই অন্তত ১৯ রকমভাবে হাসে।
নবজাতক দুটি ক্ষমতা নিয়ে জন্মায়—কান্না আর হাসি। এই হাসি ফ্লুর চেয়েও বেশি সংক্রামক হয়ে ছড়িয়ে পড়ে স্বজনদের মধ্যে। বয়স বাড়লেও এই হাসিটা থেকে যায় সুখের সর্বজনীন চিহ্ন হয়ে। এই সর্বজনীনতার ব্যাপ্তি এত বেশি যে, আপনি যে দেশ বা সংস্কৃতিতেই যান না কেন, হাসির অর্থ বোঝাতে দোভাষীর প্রয়োজন পড়বে না।
ব্রাসেজফ্রনজ ডটকমে হাসি-সংক্রান্ত গবেষণালব্ধ কিছু তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, মনের অভিব্যক্তি হিসেবে মুখে ফুটে ওঠে হাসি, যা আমাদের সুখী ও সফল দেখায়। একই সঙ্গে আমাদের অন্যের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।
গবেষণা বলছে, হাসি মানসিক চাপ কমিয়ে আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। হাসিখুশি মানুষ সহজেই মানুষের আপন হয়ে উঠতে পারে। কর্মক্ষেত্রেও সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই হয়তো কর্মী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে হাসিখুশি প্রার্থীদের নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কিছুটা অগ্রাধিকার দেয়। বিশেষ করে বিক্রয়কর্মী, পরিষেবা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান তো একে শর্ত হিসেবেই জুড়ে দেয়। হোটেলের হাসিখুশি ওয়েটারদের অন্যদের তুলনায় বেশি টিপস পেতেও দেখা যায়।
সকালে পার্কের মধ্যে একসঙ্গে ব্যায়াম করা লোকদের উচ্চ শব্দে হাসতে দেখা যায়। সকালে ঢাকার রমনা পার্কে এমন দৃশ্য প্রতিদিনের। এখানে প্রথম দিন হঠাৎ উচ্চশব্দের হাসি শুনে কিছুটা আঁতকে উঠেছিলাম। পরে ইন্টারনেটে খুঁজে এর মর্মার্থ জানলাম। এই হাসি চমৎকার এক ব্যায়াম। হাসিতে মুখের ৫ থেকে ৫৩ ধরনের পেশি সঞ্চালিত হয়; নিঃসৃত হয় এন্ডোরফিন। এতে হৃদ্যন্ত্র স্থিতিশীল থাকে, শরীর শিথিল হয়, রক্তচাপ কমে। হাসলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে; মন ভালো থাকার পাশাপাশি আয়ুও বাড়ে। ভ্রু কুঁচকে থাকার চেয়ে হাসিতে শরীরের শক্তি খরচও কম হয়।
হাসিতে আছে নানা বৈচিত্র্য। এনোরসেনা ডটকমের তথ্যমতে, হাসির রয়েছে অন্তত ১৯ ধরন। কেউ ৩০০ ফুট দূরে বসে হাসলেও আপনি বুঝতে পারবেন মুখের অভিব্যক্তি। হাসিমুখে কথা বললে অপরিচিত লোকের মধ্য থেকেও অন্তত অর্ধেক মানুষ হাসিমুখে আপনার সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহী হবে। লিঙ্গ বিবেচনায় পুরুষের তুলনায় নারীদের হাসির প্রবণতা বেশি। পুরুষ দৈনিক গড়ে আটবার হাসলে নারী হাসে অন্তত ৬২ বার। আর শিশুদের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা অন্তত ৪০০। হাসিখুশি নারীরা পুরুষের দৃষ্টিতে বেশি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠেন বলেও প্রমাণ মিলেছে। অনেকে হাসিকে নিজের একান্ত সম্পদ বলেও মনে করেন। ফেসবুকের প্রোফাইল ছবিতে বেশির ভাগ লোকই একটি হাস্যোজ্জ্বল ছবি দিয়ে থাকেন। এভাবে নিজেকে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় মনে হওয়ার ভাবনা ছাড়া এর আর কী কারণ থাকতে পারে।
হাসির একটি চমৎকার অনুষঙ্গ দাঁত। এই দাঁত আবার আঙুলের ছাপের মতো মানুষ ভেদে ভিন্ন। ৬৩ শতাংশ নারী মনে করেন দাঁত বের করে দেওয়া হাসিতে তাঁদের বেশি সুন্দর লাগে। প্রাচীনকাল থেকেই দাঁত চকচকে রাখতে মানুষের চেষ্টা অব্যাহত। এরই ধারাবাহিকতায় দেখা যায়, প্রতি বছর অন্তত ১৪ মিলিয়ন গ্যালন টুথপেস্ট বিক্রি হয়। ফোনে কথা বলার সময় দাঁত দেখা না গেলেও হাসির শব্দে মানুষকে বন্ধুত্বপূর্ণ হিসেবে তুলে ধরে। মুখে হাসি লেগে থাকে এমন মানুষের সংসারজীবনও আনন্দমুখর হয়। কষ্ট দূর হয়ে মন হয় আনন্দমুখর, ঝরঝরে।
হাসি নিয়ে কবি-সাহিত্যিক, মহামানবেরাও কম লিখে যাননি। আলবেনীয়-বংশোদ্ভূত ভারতীয় ক্যাথলিক সন্ন্যাসী এবং ধর্মপ্রচারক মাদার তেরেসা বলে গেছেন, ‘শান্তির শুরু হয় হাসি থেকে। একটি হাসি দিয়ে যে কত কী করা সম্ভব, তা আমরা ভাবতেও পারি না।’
হাসি খুবই সহজসাধ্য একটি বিষয়। এ প্রসঙ্গে ঔপন্যাসিক টম উইলসন বলেছেন, ‘হাসির সুখ আপনি নাকের গোড়ায়ই খুঁজে পাবেন।’ মুখে হাসি রাখতে কোনো অর্থ খরচ করতে হয় না। অথচ মার্কিন সংগীত শিল্পী স্টিভ ওয়ান্ডারের বিশ্বাস, ‘হাস্যোজ্জ্বল মুখ একটি নক্ষত্রের মতো।’ আর মার্কিন অভিনেত্রী ফিলিস ডিলারের কথায় ‘হাসি একটি বক্ররেখা, যা সবকিছুকে সরল করে দেয়।’
আনন্দের খবরে চোখে-মুখে হাসি ফুটে ওঠে। তবে হাসির মাঝেও যে আনন্দিত হওয়া ও ভালো থাকার নানা অনুষঙ্গ রয়েছে, তা নিশ্চয়ই এতক্ষণে কিছুটা হলেও পরিষ্কার হয়েছে। এরপরও আজ মানসিক স্বাস্থ্য দিবসে দাঁড়িয়ে দেখতে হয় মানুষের মধ্যে হতাশা, বিষণ্নতা ও উদ্বেগের বড় বড় সমীকরণ। তবে কি বয়স বাড়ার সঙ্গে হাসিও হারিয়ে যায়? বোধ-বুদ্ধি বাড়ার ব্যস্তানুপাতে আমরা নিজেদের ভালো থাকার বিষয়টি ভুলতে থাকি?
জীবন কাউকে শতভাগ দেয় না। তাই তো সব না পাওয়া ও বেদনার ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়েও বরং এই ব্রতই করা যায়—হাসতে হবে প্রাণ খুলে। জীবন সুন্দর; হাসিখুশি থাকার জন্য এক জীবনে অনেক কিছু আছে।
গৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্লাস্টিক পণ্যে রয়েছে ‘থ্যালেটস’ (Phthalates) নামক রাসায়নিক পদার্থ। আর এই থ্যালেটস কোনো নির্বিরোধী রাসায়নিক উপাদান নয়। এর কারণে মৃত্যুর ঘটনা অনেক বেশি। থ্যালেটসের সংস্পর্শে আসার কারণে ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী ৩ লাখ ৫৬ হাজারেরও বেশি মানুষের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবর
১৭ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
১ দিন আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
২ দিন আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
২ দিন আগে