উত্তরাঞ্চলসহ দেশের অনেক জায়গায় কয়েক দিন ধরে দেখা মিলছে না সূর্যের। শীতের তীব্রতার সঙ্গে হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত সমস্যা নিয়ে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা। নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবরও পাওয়া গেছে। রোগী বাড়ায় পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। কোনো কোনো হাসপাতালে এক শয্যার বিপরীতে ১০ শিশুকে রেখে চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।
তবে গতকাল আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী দুই দিন দিন-রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। এই অবস্থা অপরিবর্তিত থাকবে পরদিন।
গতকাল সন্ধ্যা ৬টা থেকে আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। রাজশাহী, দিনাজপুর, পঞ্চগড় ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু কিছু জায়গায় কমতে পারে। সারা দেশে রাতের ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায়ও সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তৃতীয় দিনে গিয়ে সেই তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। তবে আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
হবিগঞ্জে এক সপ্তাহে ২০ জনের মৃত্যু নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দিসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে গত এক সপ্তাহে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নবজাতকসহ ২০ জন মারা গেছে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, গত শুক্রবার এক দিনে হাসপাতালের স্পেশাল কেয়ার নিউবর্ন ইউনিটে (স্ক্যানু) পাঁচ নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। এক সপ্তাহে এখানে মারা গেছে ১৪ নবজাতক। শিশু ওয়ার্ডে গত বুধবার মারা গেছে একজন। এ ছাড়া একই সময়ে পাঁচজন বৃদ্ধ ঠান্ডাজনিত কারণে মারা গেছেন। হাসপাতালের ১১ শয্যার নবজাতক ওয়ার্ডে বর্তমানে ভর্তি আছে ১০০ জন। সে হিসাবে প্রতি শয্যার বিপরীতে প্রায় ১০ নবজাতক ভর্তি রয়েছে।
হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের রেজিস্টারে গত শনিবার ভর্তি ছিল ৯৬ শিশু। অথচ সেখানে শয্যা আছে ৫৯টি। হাসপাতালের নার্স জ্যোৎনা আক্তার জানান, হাসপাতালে ভর্তি শিশু রোগী বেশির ভাগ নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত।
হবিগঞ্জ সদরের আনন্দপুর গ্রামের আব্দুর রহিম জানান, তাঁর দুই দিনের বাচ্চা ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত। হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে।
হাসপাতালের চিকিৎসক দেবাশীষ দাস বলেন, তীব্র শীতে শিশুরা শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অভিভাবকেরা সচেতন না হলে শিশুদের অসুস্থতা বেড়ে যেতে পারে।
জামালপুরে রোগী সামলাতে হিমশিম
সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ ঠান্ডাজনিত রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের নার্স ও চিকিৎসকদের। হাসপাতালের বহির্বিভাগেও রোগীদের উপচে পড়া ভিড়। শুধু বহির্বিভাগেই প্রতিদিন গড়ে ১২ শতাধিক রোগী দেখছেন চিকিৎসকেরা। আর হাসপাতালে ভর্তি আছে শয্যাসংখ্যার দ্বিগুণ।
হাসপাতালের নার্স ও চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, প্রতিদিনই রোগী বাড়ছে। এ কারণে তাঁদের বাড়তি চাপও সামলাতে হচ্ছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত পাঁচ দিনে ঠান্ডাজনিত শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭০০ রোগী। এর মধ্যে অধিকাংশই শিশু।
খলিলুর রহমান নামে এক অভিভাবক জানান, তাঁর দেড় বছরের মেয়ে ঠান্ডায় আক্রান্ত। শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এখন অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মাহফুজুর রহমান চিকিৎসার পাশাপাশি অভিভাবকদের শিশুদের গরম কাপড় পরিয়ে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।
হাসপাতালে স্যালাইনের সংকট
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় বাড়ছে ডায়রিয়া ও সর্দি-কাশির রোগী। এ কারণে হাসপাতালে কলেরা স্যালাইনের সংকট দেখা দিয়েছে।
বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল চিকিৎসক শাহরিয়ার পারভেজ বলেন, তিন-চার দিন ধরে শীত জেঁকে বসায় ডায়রিয়া ও সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হয়ে অনেক রোগী আসছে। প্রতিদিন গড়ে ১৮-২০ জন ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে। তাদের মধ্যে যারা কম সংক্রমিত তাদের বহির্বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। জটিল রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করানো হচ্ছে। হাসপাতালে কলেরা স্যালাইনের সংকট দেখা দিয়েছে। তবে চাহিদাপত্র অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
লক্ষ্মীপুরে এক শয্যায় চার শিশু
লক্ষ্মীপুরে বেড়েছে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার প্রকোপ। পর্যাপ্ত শয্যা না থাকায় মেঝে ও বারান্দায় ঠাঁই হচ্ছে রোগীদের। এক শয্যায় ভর্তি আছে চার শিশু। ফলে চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছে শিশুসহ সব বয়সী রোগী ও তাদের স্বজনেরা। এ চিত্র ১০০ শয্যার লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের।
রোগীর স্বজন আবুল কালাম ও ইউসুফ হোসেন জানান, প্রতি শয্যায় এক শিশুকে চিকিৎসা দেওয়ার কথা থাকলেও দু-তিন শিশুকে এক শয্যায় রেখে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। হাসপাতালে হাঁটা-চলাই দায়।
এদিকে ভোলার হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। জেলা সদর হাসপাতালের শিশু ইউনিটে তিল পরিমাণ ঠাঁই নেই। চিকিৎসাসেবা দিতে ডাক্তাররা রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন। হাসপাতালের মেঝে-বারান্দাসহ সব জায়গায় ঠান্ডাজনিত সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া নিয়ে রোগীরা শুয়ে আছে।
[প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রতিনিধিরা]
উত্তরাঞ্চলসহ দেশের অনেক জায়গায় কয়েক দিন ধরে দেখা মিলছে না সূর্যের। শীতের তীব্রতার সঙ্গে হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত সমস্যা নিয়ে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা। নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবরও পাওয়া গেছে। রোগী বাড়ায় পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। কোনো কোনো হাসপাতালে এক শয্যার বিপরীতে ১০ শিশুকে রেখে চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।
তবে গতকাল আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী দুই দিন দিন-রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। এই অবস্থা অপরিবর্তিত থাকবে পরদিন।
গতকাল সন্ধ্যা ৬টা থেকে আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। রাজশাহী, দিনাজপুর, পঞ্চগড় ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু কিছু জায়গায় কমতে পারে। সারা দেশে রাতের ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায়ও সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তৃতীয় দিনে গিয়ে সেই তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। তবে আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
হবিগঞ্জে এক সপ্তাহে ২০ জনের মৃত্যু নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দিসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে গত এক সপ্তাহে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নবজাতকসহ ২০ জন মারা গেছে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, গত শুক্রবার এক দিনে হাসপাতালের স্পেশাল কেয়ার নিউবর্ন ইউনিটে (স্ক্যানু) পাঁচ নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। এক সপ্তাহে এখানে মারা গেছে ১৪ নবজাতক। শিশু ওয়ার্ডে গত বুধবার মারা গেছে একজন। এ ছাড়া একই সময়ে পাঁচজন বৃদ্ধ ঠান্ডাজনিত কারণে মারা গেছেন। হাসপাতালের ১১ শয্যার নবজাতক ওয়ার্ডে বর্তমানে ভর্তি আছে ১০০ জন। সে হিসাবে প্রতি শয্যার বিপরীতে প্রায় ১০ নবজাতক ভর্তি রয়েছে।
হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের রেজিস্টারে গত শনিবার ভর্তি ছিল ৯৬ শিশু। অথচ সেখানে শয্যা আছে ৫৯টি। হাসপাতালের নার্স জ্যোৎনা আক্তার জানান, হাসপাতালে ভর্তি শিশু রোগী বেশির ভাগ নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত।
হবিগঞ্জ সদরের আনন্দপুর গ্রামের আব্দুর রহিম জানান, তাঁর দুই দিনের বাচ্চা ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত। হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে।
হাসপাতালের চিকিৎসক দেবাশীষ দাস বলেন, তীব্র শীতে শিশুরা শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অভিভাবকেরা সচেতন না হলে শিশুদের অসুস্থতা বেড়ে যেতে পারে।
জামালপুরে রোগী সামলাতে হিমশিম
সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ ঠান্ডাজনিত রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের নার্স ও চিকিৎসকদের। হাসপাতালের বহির্বিভাগেও রোগীদের উপচে পড়া ভিড়। শুধু বহির্বিভাগেই প্রতিদিন গড়ে ১২ শতাধিক রোগী দেখছেন চিকিৎসকেরা। আর হাসপাতালে ভর্তি আছে শয্যাসংখ্যার দ্বিগুণ।
হাসপাতালের নার্স ও চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, প্রতিদিনই রোগী বাড়ছে। এ কারণে তাঁদের বাড়তি চাপও সামলাতে হচ্ছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত পাঁচ দিনে ঠান্ডাজনিত শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭০০ রোগী। এর মধ্যে অধিকাংশই শিশু।
খলিলুর রহমান নামে এক অভিভাবক জানান, তাঁর দেড় বছরের মেয়ে ঠান্ডায় আক্রান্ত। শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এখন অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মাহফুজুর রহমান চিকিৎসার পাশাপাশি অভিভাবকদের শিশুদের গরম কাপড় পরিয়ে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।
হাসপাতালে স্যালাইনের সংকট
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় বাড়ছে ডায়রিয়া ও সর্দি-কাশির রোগী। এ কারণে হাসপাতালে কলেরা স্যালাইনের সংকট দেখা দিয়েছে।
বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল চিকিৎসক শাহরিয়ার পারভেজ বলেন, তিন-চার দিন ধরে শীত জেঁকে বসায় ডায়রিয়া ও সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হয়ে অনেক রোগী আসছে। প্রতিদিন গড়ে ১৮-২০ জন ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে। তাদের মধ্যে যারা কম সংক্রমিত তাদের বহির্বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। জটিল রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করানো হচ্ছে। হাসপাতালে কলেরা স্যালাইনের সংকট দেখা দিয়েছে। তবে চাহিদাপত্র অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
লক্ষ্মীপুরে এক শয্যায় চার শিশু
লক্ষ্মীপুরে বেড়েছে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার প্রকোপ। পর্যাপ্ত শয্যা না থাকায় মেঝে ও বারান্দায় ঠাঁই হচ্ছে রোগীদের। এক শয্যায় ভর্তি আছে চার শিশু। ফলে চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছে শিশুসহ সব বয়সী রোগী ও তাদের স্বজনেরা। এ চিত্র ১০০ শয্যার লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের।
রোগীর স্বজন আবুল কালাম ও ইউসুফ হোসেন জানান, প্রতি শয্যায় এক শিশুকে চিকিৎসা দেওয়ার কথা থাকলেও দু-তিন শিশুকে এক শয্যায় রেখে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। হাসপাতালে হাঁটা-চলাই দায়।
এদিকে ভোলার হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। জেলা সদর হাসপাতালের শিশু ইউনিটে তিল পরিমাণ ঠাঁই নেই। চিকিৎসাসেবা দিতে ডাক্তাররা রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন। হাসপাতালের মেঝে-বারান্দাসহ সব জায়গায় ঠান্ডাজনিত সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া নিয়ে রোগীরা শুয়ে আছে।
[প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রতিনিধিরা]
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
১ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
১ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
২ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৩ দিন আগে