ডা. মো. নূর আলম
অস্টিওপোরোসিস হলো ক্যালসিয়ামের অভাবজনিত একটি রোগ। এই রোগে হাড়ের ঘনত্ব কমে গিয়ে তা হালকা ও ভঙ্গুর হয়ে যায় এবং ভাঙার ঝুঁকি বাড়ে।
বয়স্ক পুরুষ ও নারীর হাড় ভাঙার সাধারণ কারণ এটি। হাড় না ভাঙা পর্যন্ত সাধারণত কোনো উপসর্গ দেখা যায় না। এই রোগে হাড় এতটাই দুর্বল হয়ে যেতে পারে যে সামান্য জোর দিলে বা এমনিই ভেঙে যায়। প্রাপ্তবয়স্কদের হাড়ের ঘনত্ব ২.৫ মান বিচ্যুতির নিচে হলে অস্টিওপোরোসিস রোগ হিসেবে ধরে নেওয়া হয়।
অস্টিওপোরোসিস রোগে যে হাড় সাধারণত বেশি ভাঙে, তা হলো মেরুদণ্ড। এর মধ্যে কশেরুকার হাড়, হাতের হাড় এবং কোমরের হাড়। হাড় না ভাঙা পর্যন্ত সাধারণত কোনো উপসর্গ দেখা দেয় না।
প্রতিরোধ ও চিকিৎসা
অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে ঝুঁকি শনাক্ত করা এবং তা রোধ করা প্রথম পদক্ষেপ। ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি-সমৃদ্ধ সুষম খাবার খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম করা, শারীরিক পরিশ্রম, জীবনধারা পরিবর্তন, যেমন ধূমপান ও মদ্যপান না করা, ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের প্রয়োজনে ঝুঁকি চিহ্নিত করে চিকিৎসা করানোই অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধের উপায়।
ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের প্রয়োজনে ঝুঁকি চিহ্নিত করে চিকিৎসা নেওয়া উচিত। কারণ, একবার হাড় ভেঙে গেলে যেসব জটিলতা তৈরি হয়, তার ব্যাপকতা অনেক। বয়স্ক ব্যক্তিদের অচল, শয্যাশায়ী বা কর্মক্ষমতাহীন হয়ে পড়ার অন্যতম কারণ হাড় ভেঙে যাওয়া। এতে প্রবীণদের মৃত্যুঝুঁকিও বাড়ে। কাজেই সতর্কতা থাকা প্রয়োজন।অস্টিওপোরোসিস সন্দেহ হলেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। চিকিৎসক রোগীর প্রকৃতি ও রোগের মাত্রা বুঝে প্রয়োজনীয় ওষুধ বা চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেবেন।
পরামর্শ দিয়েছেন: অর্থোপেডিক ট্রমা ও স্পাইন সার্জন, সিনিয়র কনসালট্যান্ট, আলোক হাসপাতাল লিমিটেড, মিরপুর-৬, ঢাকা
অস্টিওপোরোসিস হলো ক্যালসিয়ামের অভাবজনিত একটি রোগ। এই রোগে হাড়ের ঘনত্ব কমে গিয়ে তা হালকা ও ভঙ্গুর হয়ে যায় এবং ভাঙার ঝুঁকি বাড়ে।
বয়স্ক পুরুষ ও নারীর হাড় ভাঙার সাধারণ কারণ এটি। হাড় না ভাঙা পর্যন্ত সাধারণত কোনো উপসর্গ দেখা যায় না। এই রোগে হাড় এতটাই দুর্বল হয়ে যেতে পারে যে সামান্য জোর দিলে বা এমনিই ভেঙে যায়। প্রাপ্তবয়স্কদের হাড়ের ঘনত্ব ২.৫ মান বিচ্যুতির নিচে হলে অস্টিওপোরোসিস রোগ হিসেবে ধরে নেওয়া হয়।
অস্টিওপোরোসিস রোগে যে হাড় সাধারণত বেশি ভাঙে, তা হলো মেরুদণ্ড। এর মধ্যে কশেরুকার হাড়, হাতের হাড় এবং কোমরের হাড়। হাড় না ভাঙা পর্যন্ত সাধারণত কোনো উপসর্গ দেখা দেয় না।
প্রতিরোধ ও চিকিৎসা
অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে ঝুঁকি শনাক্ত করা এবং তা রোধ করা প্রথম পদক্ষেপ। ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি-সমৃদ্ধ সুষম খাবার খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম করা, শারীরিক পরিশ্রম, জীবনধারা পরিবর্তন, যেমন ধূমপান ও মদ্যপান না করা, ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের প্রয়োজনে ঝুঁকি চিহ্নিত করে চিকিৎসা করানোই অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধের উপায়।
ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের প্রয়োজনে ঝুঁকি চিহ্নিত করে চিকিৎসা নেওয়া উচিত। কারণ, একবার হাড় ভেঙে গেলে যেসব জটিলতা তৈরি হয়, তার ব্যাপকতা অনেক। বয়স্ক ব্যক্তিদের অচল, শয্যাশায়ী বা কর্মক্ষমতাহীন হয়ে পড়ার অন্যতম কারণ হাড় ভেঙে যাওয়া। এতে প্রবীণদের মৃত্যুঝুঁকিও বাড়ে। কাজেই সতর্কতা থাকা প্রয়োজন।অস্টিওপোরোসিস সন্দেহ হলেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। চিকিৎসক রোগীর প্রকৃতি ও রোগের মাত্রা বুঝে প্রয়োজনীয় ওষুধ বা চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেবেন।
পরামর্শ দিয়েছেন: অর্থোপেডিক ট্রমা ও স্পাইন সার্জন, সিনিয়র কনসালট্যান্ট, আলোক হাসপাতাল লিমিটেড, মিরপুর-৬, ঢাকা
সচেতনতার অভাবে নবজাতককে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর প্রবণতা কমার কারণে নবজাতক মৃত্যুর হার বাড়ছে বলে জানিয়েছেন একদল বিশেষজ্ঞ। তাঁরা বলছেন, এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী ও চিকিৎসকেরা মিলে কৌটা দুধের বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকার কারণে তারা এসব দুধ নবজাতককে খাওয়ানোর জন্য প্ররোচিত করে। ফলে নবজাতককে বুকের দু
১ দিন আগেগরমে স্বস্তির অপর নাম এসি। বাইরে যখন তাপমাত্রা অসহনীয়, তখন ঘরের মধ্যে শীতল বাতাস যেন এক স্বর্গীয় অনুভূতি। শুধু আরামই নয়, এসি ব্যবহারে ঘরের আর্দ্রতাও নিয়ন্ত্রিত থাকে। তবে অনেকেই আছেন যারা গরমে গরমে কষ্ট করেও এসি ব্যবহার করেন না। তাঁদের বিশ্বাস, এসি থেকে অসুস্থ হওয়া যায়। এটি অনেকের কাছে অবাস্তব মনে...
১ দিন আগেডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগেস্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অনুমোদিত করোনারি স্টেন্টের (হার্টের রিং) দাম আগামী ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
২ দিন আগে