আফ্রিকায় করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা বলছেন, এই ভ্যারিয়েন্ট খুব দ্রুত তার ধরন বদলাতে পারে। এ ছাড়া এটি খুব সহজে মানুষের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ধ্বংস করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে পারে। তাই এখনই এই ভ্যারিয়েন্ট সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।
গতকাল বুধবার গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন এই ভ্যারিয়েন্টের নাম বি.১. ১.৫২৯। এটির ৩২টি ধরন রয়েছে। গত ১১ নভেম্বর এই ভ্যারিয়েন্ট সর্বপ্রথম আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত দেশ বতসোয়ানাতে একজনের দেহে শনাক্ত করা হয়। এখন পর্যন্ত সেখানে তিনজনের দেহে এই ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে। এ ছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকায় ছয়জনের দেহে এবং সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকা ভ্রমণ করা একজন হংকংয়ের নাগরিকের দেহে এই ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে এই পর্যন্ত এই ধরনটি ১০ জনের দেহে শনাক্ত করা হয়েছে।
লন্ডনের ইমপেরিয়াল কলেজের ভাইরাসবীদ ড. টম পিকক জেনম শেয়ারিং একটি ওয়েবসাইটে করোনা ভাইরাসের নতুন এই ভ্যারিয়েন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘উচ্চমাত্রায় এই ভ্যারিয়েন্টের ধরন বদল আমাদের জন্য একটি উদ্বেগের বিষয় হতে পারে।’
একাধিক টুইট বার্তায় এই ভাইরাসবীদ বলেছেন, ‘‘অবশ্যই ভাইরাসের এই নতুন ধরনের ওপর আমাদের অনেক বেশি নজরদারি করা উচিত।’’
তবে এই ভাইরাসবীদ আশা করে বলেছেন, এই ধরনটি একটি বিজোড় গুচ্ছ, যার ফলে এটি বেশি সংক্রমণযোগ্য নাও হতে পারে।
ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির ক্লিনিক্যাল মাইক্রোবায়োলজির অধ্যাপক রবি গুপ্ত বলেছেন, তাঁর ল্যাবে দেখা গেছে, বি.১. ১.৫২৯ এর দুটি ধরন সংক্রমণ বাড়িয়েছে। এ ছাড়া এটি শরীরের অ্যান্টিবডি কমিয়েছে। যার ফলে এটি অবশ্যই একটি উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ইউসিএল জেনেটিকস ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ফ্রাঁসোয়া ব্যালোক্স বলেছেন, এই পর্যায়ে এই ভ্যারিয়েন্ট কতটা সংক্রমণযোগ্য হতে পারে তা অনুমান করা কঠিন। আপাতত এটিকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং বিশ্লেষণ করা উচিত। তবে অদূর ভবিষ্যতে এটির সংক্রমণ বাড়তে শুরু না করলে অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
আফ্রিকায় করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা বলছেন, এই ভ্যারিয়েন্ট খুব দ্রুত তার ধরন বদলাতে পারে। এ ছাড়া এটি খুব সহজে মানুষের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ধ্বংস করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে পারে। তাই এখনই এই ভ্যারিয়েন্ট সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।
গতকাল বুধবার গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন এই ভ্যারিয়েন্টের নাম বি.১. ১.৫২৯। এটির ৩২টি ধরন রয়েছে। গত ১১ নভেম্বর এই ভ্যারিয়েন্ট সর্বপ্রথম আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত দেশ বতসোয়ানাতে একজনের দেহে শনাক্ত করা হয়। এখন পর্যন্ত সেখানে তিনজনের দেহে এই ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে। এ ছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকায় ছয়জনের দেহে এবং সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকা ভ্রমণ করা একজন হংকংয়ের নাগরিকের দেহে এই ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে এই পর্যন্ত এই ধরনটি ১০ জনের দেহে শনাক্ত করা হয়েছে।
লন্ডনের ইমপেরিয়াল কলেজের ভাইরাসবীদ ড. টম পিকক জেনম শেয়ারিং একটি ওয়েবসাইটে করোনা ভাইরাসের নতুন এই ভ্যারিয়েন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘উচ্চমাত্রায় এই ভ্যারিয়েন্টের ধরন বদল আমাদের জন্য একটি উদ্বেগের বিষয় হতে পারে।’
একাধিক টুইট বার্তায় এই ভাইরাসবীদ বলেছেন, ‘‘অবশ্যই ভাইরাসের এই নতুন ধরনের ওপর আমাদের অনেক বেশি নজরদারি করা উচিত।’’
তবে এই ভাইরাসবীদ আশা করে বলেছেন, এই ধরনটি একটি বিজোড় গুচ্ছ, যার ফলে এটি বেশি সংক্রমণযোগ্য নাও হতে পারে।
ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির ক্লিনিক্যাল মাইক্রোবায়োলজির অধ্যাপক রবি গুপ্ত বলেছেন, তাঁর ল্যাবে দেখা গেছে, বি.১. ১.৫২৯ এর দুটি ধরন সংক্রমণ বাড়িয়েছে। এ ছাড়া এটি শরীরের অ্যান্টিবডি কমিয়েছে। যার ফলে এটি অবশ্যই একটি উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ইউসিএল জেনেটিকস ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ফ্রাঁসোয়া ব্যালোক্স বলেছেন, এই পর্যায়ে এই ভ্যারিয়েন্ট কতটা সংক্রমণযোগ্য হতে পারে তা অনুমান করা কঠিন। আপাতত এটিকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং বিশ্লেষণ করা উচিত। তবে অদূর ভবিষ্যতে এটির সংক্রমণ বাড়তে শুরু না করলে অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
হাসি শুধু আনন্দ প্রকাশের উপায় নয়; এটি আমাদের শরীর ও মনের জন্য প্রাকৃতিক চিকিৎসার মতো কাজ করে। যখন আমরা হাসি, তখন শরীর যেভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়, তা সুস্থতা, শিথিলতা ও মানসিক শক্তি বাড়ায়। কমেডি দেখেই হোক, বন্ধুদের সঙ্গে মজা করে কিংবা নিজের ছোট ভুলে হোক, হাসির ফলাফল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক
৮ মিনিট আগেপেরি-অ্যানাল ফিস্টুলা হলো মলদ্বারের চারপাশে একটি অস্বাভাবিক সরু পথ, যা মলদ্বারের ভেতরের অংশ থেকে বাইরের চামড়ায় গিয়ে খুলে থাকে। এটি সাধারণত মলদ্বারের এক পাশে দেখা যায়। এটি শুধু অস্বস্তি নয়, বরং অবহেলা করলে দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ, ব্যথা ও জীবনযাত্রার মান নষ্ট করতে পারে।
১৬ মিনিট আগেকম ক্যালরিযুক্ত খাবার এখন বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের কাছে। অর্থাৎ তেমন খাবারের প্রতি মানুষ ঝুঁকছে, যেগুলোতে ক্যালরি কম; কিন্তু শরীরে পুষ্টি সরবরাহ করে এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। এ ধরনের খাবার ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি জমতে দেয় না এবং হজমপ্রক্রিয়া সহজ কর
৩৩ মিনিট আগেআমাদের দেশে অনেক শিশু আছে, যাদের চোখ ‘মারাত্মক খারাপ’ হওয়ার আগে চিকিৎসা শুরু হয় না। এতে দৃষ্টিশক্তি দুর্বল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জন্মগত লেজি আই অথবা এমব্লায়োপিয়া, ক্যাটারাক্ট কিংবা ছানি, গ্লুকোমা, রেটিনার ক্যানসার বা রেটিনোব্লাস্টোমার মতো দুরারোগ্য রোগও হতে পারে। তাই ‘মারাত্মক খারাপ’ হওয়ার আগেই শিশুর চো
৪৩ মিনিট আগে