বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ জটিল আকার ধারণ করেছে। বাংলাদেশর পরিস্থিতিও ভালো নয়। গত বছরের মার্চে প্রথম করোনা শনাক্তের পর আজ মঙ্গলবার করোনা আক্রান্ত হয়ে এক দিনে সর্বোচ্চ ৬৬ জনের মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ অবস্থায় অনেকেই শঙ্কায় রয়েছেন করোনা নিয়ে। যেকোনো ধরনের অসুস্থতা বুক কাঁপিয়ে দিচ্ছে। কোন লক্ষণকে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে, কোনটি দেখা দিলে তেমন শঙ্কার কিছু নেই, তা জানাটা তাই জরুরি হয়ে পড়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনার বিভিন্ন মাত্রার উপসর্গ সম্পর্কে অবহিত করতে নিজেদের ফেসবুক পেজে পোস্ট দিয়েছে অনেক আগেই। এতে করোনার গুরুতর, মাঝারি ও লঘু সংক্রমণের কারণে শরীরে সৃষ্ট লক্ষণগুলো তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য সতর্কতা মেনে চলার প্রয়োজনেই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানাটা বিশেষভাবে জরুরি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনাভাইরাসের লক্ষণগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করেছে—মারাত্মক, সাধারণ ও কম ঝুঁকিপূর্ণ লক্ষণ। গুরুতর সংক্রমণের ক্ষেত্রে যে লক্ষণগুলো দেখা যায়—
গুরুতর সংক্রমণের ক্ষেত্রে দ্রুত হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্যসেবা নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে সংস্থাটি।
করোনার গুরুতর সংক্রমণ তুলনামূলক কম দেখা যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মাঝারি সংক্রমণ দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে যে লক্ষণগুলো দৃষ্টিগ্রাহ্য হয়—
এই লক্ষণগুলো ধীরে ধীরে মারাত্মক অসুস্থ করে তুলতে পারে। তাই এমন লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
লঘু বা কম ঝুঁকিপূর্ণ লক্ষণের মধ্যে রয়েছে—
এসব লক্ষণ দেখা দিলে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, একজনের মধ্যে করোনার লঘু লক্ষণ দেখা দিলেও তা অন্যকে আক্রান্ত করলে গুরুতর অসুস্থ করে ফেলতে পারে। তাই এ সময় জনসমাগমস্থল এড়িয়ে চলা উচিত। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো করোনা সংক্রমণের এই সময়ে সব সময়ই সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন জরুরি। এ ক্ষেত্রে মাস্ক পরা, শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ স্বাস্থ্য সতর্কতার নীতিগুলো মেনে চলা উচিত।
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ জটিল আকার ধারণ করেছে। বাংলাদেশর পরিস্থিতিও ভালো নয়। গত বছরের মার্চে প্রথম করোনা শনাক্তের পর আজ মঙ্গলবার করোনা আক্রান্ত হয়ে এক দিনে সর্বোচ্চ ৬৬ জনের মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ অবস্থায় অনেকেই শঙ্কায় রয়েছেন করোনা নিয়ে। যেকোনো ধরনের অসুস্থতা বুক কাঁপিয়ে দিচ্ছে। কোন লক্ষণকে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে, কোনটি দেখা দিলে তেমন শঙ্কার কিছু নেই, তা জানাটা তাই জরুরি হয়ে পড়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনার বিভিন্ন মাত্রার উপসর্গ সম্পর্কে অবহিত করতে নিজেদের ফেসবুক পেজে পোস্ট দিয়েছে অনেক আগেই। এতে করোনার গুরুতর, মাঝারি ও লঘু সংক্রমণের কারণে শরীরে সৃষ্ট লক্ষণগুলো তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য সতর্কতা মেনে চলার প্রয়োজনেই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানাটা বিশেষভাবে জরুরি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনাভাইরাসের লক্ষণগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করেছে—মারাত্মক, সাধারণ ও কম ঝুঁকিপূর্ণ লক্ষণ। গুরুতর সংক্রমণের ক্ষেত্রে যে লক্ষণগুলো দেখা যায়—
গুরুতর সংক্রমণের ক্ষেত্রে দ্রুত হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্যসেবা নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে সংস্থাটি।
করোনার গুরুতর সংক্রমণ তুলনামূলক কম দেখা যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মাঝারি সংক্রমণ দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে যে লক্ষণগুলো দৃষ্টিগ্রাহ্য হয়—
এই লক্ষণগুলো ধীরে ধীরে মারাত্মক অসুস্থ করে তুলতে পারে। তাই এমন লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
লঘু বা কম ঝুঁকিপূর্ণ লক্ষণের মধ্যে রয়েছে—
এসব লক্ষণ দেখা দিলে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, একজনের মধ্যে করোনার লঘু লক্ষণ দেখা দিলেও তা অন্যকে আক্রান্ত করলে গুরুতর অসুস্থ করে ফেলতে পারে। তাই এ সময় জনসমাগমস্থল এড়িয়ে চলা উচিত। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো করোনা সংক্রমণের এই সময়ে সব সময়ই সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন জরুরি। এ ক্ষেত্রে মাস্ক পরা, শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ স্বাস্থ্য সতর্কতার নীতিগুলো মেনে চলা উচিত।
মাত্র তিন মিনিটে ভাঙা হাড় জোড়া লাগানো যাবে—এমন একধরনের চিকিৎসা-প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। এই ‘বোন গ্লু’ বা ‘হাড়ের আঠা’ শরীরে প্রাকৃতিকভাবে শোষিত হয়ে যায়, ফলে ধাতব ইমপ্ল্যান্টের মতো এটি অপসারণের জন্য দ্বিতীয়বার অস্ত্রোপচারের দরকার হয় না।
১ দিন আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও দুজন চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ আরও ২৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগেসরকারি হাসপাতালে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের অবাধ বিচরণ নিয়ন্ত্রণে কড়াকড়ি আরোপ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এখন থেকে তাঁরা সপ্তাহে সর্বোচ্চ দুই দিন চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পাবেন, মোট পাঁচ ঘণ্টার জন্য।
২ দিন আগেহৃদ্রোগের পর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর একটি হলো ব্যায়াম। নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ শুধু শক্তি এবং উদ্যমই বাড়ায় না, বরং হৃদ্রোগে মৃত্যুঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনতে পারে।
২ দিন আগে