পরবর্তী মহামারির কারণ হতে পারে এমন কতগুলো রোগের তালিকা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সম্ভাব্য পরবর্তী এই মহামারিকে ‘ডিজিস এক্স’ নাম দিয়েছে সংস্থাটি।
নতুন করে আবারও আলোচনায় এসেছে ‘ডিজিস এক্স’। ব্রিটিশ গবেষকেরা এই মহামারি নিয়ে ভয়াবহ বার্তা দেওয়ায় নতুন আলোচনার সূত্রপাত হয়েছে। গবেষকেরা বলছেন, ডিজিস এক্স নামে পরবর্তী মহামারিটি করোনার চেয়ে ২০ গুণ শক্তিশালী হতে পারে।
ডিজিস এক্স নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট কোনো ভাইরাসের কথা বলা হয়নি, বরং সম্ভাব্য কয়েকটি রোগের তালিকায় এটিকে দেখানো হয়েছে। তালিকাটিতে এখন পর্যন্ত বিপুল প্রাণহানি ঘটানো কোভিড–১৯, ইবোলা, লাসা জ্বর, মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (মার্স), নিপাহ এবং জিকা ভাইরাসের সঙ্গে ডিজিস এক্স–এর কথা উল্লেখ আছে।
তালিকা প্রকাশের পর থেকেই প্রশ্ন উঠেছে, এই ডিজিস এক্স আসলে কী? এটি কি নতুন কোনো রোগ?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, ডিজিস এক্স শব্দটি দিয়ে এমন একটি জীবাণুর গুরুতর সংক্রমণকে বোঝানো হয়েছে, যা বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে। মারাত্মক ওই জীবাণু ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া কিংবা ছত্রাক হতে পারে, যার চিকিৎসা অজানা।
স্বাস্থ্যবিষয়ক সাময়িকী দ্য ল্যানসেটের তথ্যমতে, ২০১৮ সালে ডিজিস এক্স শব্দটি প্রথমবার ব্যবহার করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এর মাধ্যমে সম্ভাব্য পরবর্তী মহামারির জন্য অজানা একটি রোগের কথা বলা হয়। সে সময় আরেকটি মহামারির কারণ হতে পারে প্রাণঘাতী এমন একটি জীবাণু চিহ্নিত করার জন্য বিশেষজ্ঞদের ডাকা হয়েছিল। পরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিজ্ঞানীদের মাধ্যমে ভ্যাকসিন তৈরির জন্য রূপান্তরযোগ্য একটি পদ্ধতি আবিষ্কারের কাজ শুরু করেন।
এর এক বছর পরই করোনা ভাইরাস গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।
অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন, সম্ভাব্য ‘ডিজিস এক্স’ ইবোলা বা করোনার মতো কোনো জীবাণুর সংক্রমণ হতে পারে। অনেকে আবার দাবি করেন, মানুষই ভয়ংকর কোনো জীবাণু তৈরি করবে, যা মারাত্মক মহামারি ঘটাবে।
পরবর্তী মহামারির কারণ হতে পারে এমন কতগুলো রোগের তালিকা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সম্ভাব্য পরবর্তী এই মহামারিকে ‘ডিজিস এক্স’ নাম দিয়েছে সংস্থাটি।
নতুন করে আবারও আলোচনায় এসেছে ‘ডিজিস এক্স’। ব্রিটিশ গবেষকেরা এই মহামারি নিয়ে ভয়াবহ বার্তা দেওয়ায় নতুন আলোচনার সূত্রপাত হয়েছে। গবেষকেরা বলছেন, ডিজিস এক্স নামে পরবর্তী মহামারিটি করোনার চেয়ে ২০ গুণ শক্তিশালী হতে পারে।
ডিজিস এক্স নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট কোনো ভাইরাসের কথা বলা হয়নি, বরং সম্ভাব্য কয়েকটি রোগের তালিকায় এটিকে দেখানো হয়েছে। তালিকাটিতে এখন পর্যন্ত বিপুল প্রাণহানি ঘটানো কোভিড–১৯, ইবোলা, লাসা জ্বর, মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (মার্স), নিপাহ এবং জিকা ভাইরাসের সঙ্গে ডিজিস এক্স–এর কথা উল্লেখ আছে।
তালিকা প্রকাশের পর থেকেই প্রশ্ন উঠেছে, এই ডিজিস এক্স আসলে কী? এটি কি নতুন কোনো রোগ?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, ডিজিস এক্স শব্দটি দিয়ে এমন একটি জীবাণুর গুরুতর সংক্রমণকে বোঝানো হয়েছে, যা বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে। মারাত্মক ওই জীবাণু ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া কিংবা ছত্রাক হতে পারে, যার চিকিৎসা অজানা।
স্বাস্থ্যবিষয়ক সাময়িকী দ্য ল্যানসেটের তথ্যমতে, ২০১৮ সালে ডিজিস এক্স শব্দটি প্রথমবার ব্যবহার করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এর মাধ্যমে সম্ভাব্য পরবর্তী মহামারির জন্য অজানা একটি রোগের কথা বলা হয়। সে সময় আরেকটি মহামারির কারণ হতে পারে প্রাণঘাতী এমন একটি জীবাণু চিহ্নিত করার জন্য বিশেষজ্ঞদের ডাকা হয়েছিল। পরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিজ্ঞানীদের মাধ্যমে ভ্যাকসিন তৈরির জন্য রূপান্তরযোগ্য একটি পদ্ধতি আবিষ্কারের কাজ শুরু করেন।
এর এক বছর পরই করোনা ভাইরাস গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।
অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন, সম্ভাব্য ‘ডিজিস এক্স’ ইবোলা বা করোনার মতো কোনো জীবাণুর সংক্রমণ হতে পারে। অনেকে আবার দাবি করেন, মানুষই ভয়ংকর কোনো জীবাণু তৈরি করবে, যা মারাত্মক মহামারি ঘটাবে।
মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার মধ্যে অন্যতম হলো বিষণ্নতা। এই সমস্যার জন্য জিনগত ও পরিবেশগত বিভিন্ন বিষয়কে দায়ী করা হয়। তবে নতুন এক গবেষণায় মুখের অণুজীব বৈচিত্র্য এবং বিষণ্নতার লক্ষণের মধ্যে গভীর সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। আর ঘন ঘন বা অতিরিক্ত মুখ পরিষ্কারের অভ্যাস এই অণুজীব বৈচিত্র্য নষ্ট করতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ৪ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেদেশে এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৫২ রোগী দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ সময়ে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) এই হিসাব পাওয়া গেছে।
১৮ ঘণ্টা আগেবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সম্প্রতি তাদের ভ্যারিয়েন্ট আন্ডার মনিটরিং বা ভিইউএম তালিকায় এনবি ১.৮.১ যুক্ত করেছে। এটি মূলত ওমিক্রন উপধরন, যা ইউরোপ, আমেরিকা, এশিয়া এবং বাংলাদেশেও শনাক্ত হয়েছে। এনবি ১.৮.১ বেশ দ্রুত সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। তবে এই ভ্যারিয়েন্ট সংক্রমণে গুরুতর অসুস্থতা, হাসপাতালে ভর্তি বৃদ্ধির...
১ দিন আগে