নিজস্ব প্রতিবেদক
করোনা টিকা নেওয়ার দুই সপ্তাহ পরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলম ও লাইন ডিরেক্টর (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান সহ অন্তত সাত জন ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছে। এতে অধিদপ্তরে একধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন-কমিউনেকবল ডিজিজের (এনসিডিসি) পরিচালক ও মিডিয়া সেলের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ রোবেদ আমিন।
তিনি জানান, 'গত ৭ মার্চ ডিজি মহোদয় ও এমআইএস পরিচালক টিকা নেন। কিন্তু তাদের শরীরে এখনো এন্টিবডি তৈরি হয় নি। তাই আক্রান্ত হওয়াটা স্বাভাবিক। শারীরিকভাবে মিজানুর রহমান একটু জটিল অবস্থায় থাকলেও ডিজি স্যার ভাল আছেন। গত রাতেও মিজান স্যারের সঙ্গে কথা হয়েছে। দু'জনই বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। অবস্থা দেখে আমরা সিদ্ধান্ত নিব হাসপাতালে ভর্তি করানো লাগবে কিনা।' শুধু তারা নন, ডিজি স্যারের পিএস ও তার পরিবারও আক্রান্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত অধিদপ্তরের কতজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে- এমন পশ্নের জবাবে ডা. রোবেদ আমিন আজকের পত্রিকাকে জানান, এখন পর্যন্ত চার-পাঁচ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। বাকিদের নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। দু'একদিন পরেই তাদের অবস্থা সম্পর্কে জানা যাবে।
এমআইএস পরিচালক অধ্যাপক মিজানুর রহমানের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, 'টিকা নেওয়ার পর উপসর্গ দেখা দিলে আমি ও ডিজি স্যার নমুনা দেই। পরীক্ষায় আমাদের করোনা শনাক্ত হয়েছে। তবে শারীরিকভাবে আমরা ভাল আছি। দু'জনই নিজ নিজ বাসায় চিকিৎসা নিচ্ছি। আমরা যেন সুস্থ হয়ে আপনাদের মাঝে ফিরে আসতে পারি এজন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি।'
প্রসঙ্গত, গত ১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের আলোচনা সভায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা, নাসিমা সুলতানা সহ অন্তত ২০ জন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। ফলে তারাও এখন করোনার ঝুঁকিতে রয়েছেন।
করোনা টিকা নেওয়ার দুই সপ্তাহ পরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলম ও লাইন ডিরেক্টর (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান সহ অন্তত সাত জন ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছে। এতে অধিদপ্তরে একধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন-কমিউনেকবল ডিজিজের (এনসিডিসি) পরিচালক ও মিডিয়া সেলের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ রোবেদ আমিন।
তিনি জানান, 'গত ৭ মার্চ ডিজি মহোদয় ও এমআইএস পরিচালক টিকা নেন। কিন্তু তাদের শরীরে এখনো এন্টিবডি তৈরি হয় নি। তাই আক্রান্ত হওয়াটা স্বাভাবিক। শারীরিকভাবে মিজানুর রহমান একটু জটিল অবস্থায় থাকলেও ডিজি স্যার ভাল আছেন। গত রাতেও মিজান স্যারের সঙ্গে কথা হয়েছে। দু'জনই বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। অবস্থা দেখে আমরা সিদ্ধান্ত নিব হাসপাতালে ভর্তি করানো লাগবে কিনা।' শুধু তারা নন, ডিজি স্যারের পিএস ও তার পরিবারও আক্রান্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত অধিদপ্তরের কতজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে- এমন পশ্নের জবাবে ডা. রোবেদ আমিন আজকের পত্রিকাকে জানান, এখন পর্যন্ত চার-পাঁচ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। বাকিদের নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। দু'একদিন পরেই তাদের অবস্থা সম্পর্কে জানা যাবে।
এমআইএস পরিচালক অধ্যাপক মিজানুর রহমানের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, 'টিকা নেওয়ার পর উপসর্গ দেখা দিলে আমি ও ডিজি স্যার নমুনা দেই। পরীক্ষায় আমাদের করোনা শনাক্ত হয়েছে। তবে শারীরিকভাবে আমরা ভাল আছি। দু'জনই নিজ নিজ বাসায় চিকিৎসা নিচ্ছি। আমরা যেন সুস্থ হয়ে আপনাদের মাঝে ফিরে আসতে পারি এজন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি।'
প্রসঙ্গত, গত ১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের আলোচনা সভায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা, নাসিমা সুলতানা সহ অন্তত ২০ জন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। ফলে তারাও এখন করোনার ঝুঁকিতে রয়েছেন।
মাত্র তিন মিনিটে ভাঙা হাড় জোড়া লাগানো যাবে—এমন একধরনের চিকিৎসা-প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। এই ‘বোন গ্লু’ বা ‘হাড়ের আঠা’ শরীরে প্রাকৃতিকভাবে শোষিত হয়ে যায়, ফলে ধাতব ইমপ্ল্যান্টের মতো এটি অপসারণের জন্য দ্বিতীয়বার অস্ত্রোপচারের দরকার হয় না।
১ দিন আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও দুজন চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ আরও ২৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগেসরকারি হাসপাতালে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের অবাধ বিচরণ নিয়ন্ত্রণে কড়াকড়ি আরোপ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এখন থেকে তাঁরা সপ্তাহে সর্বোচ্চ দুই দিন চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পাবেন, মোট পাঁচ ঘণ্টার জন্য।
২ দিন আগেহৃদ্রোগের পর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর একটি হলো ব্যায়াম। নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ শুধু শক্তি এবং উদ্যমই বাড়ায় না, বরং হৃদ্রোগে মৃত্যুঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনতে পারে।
২ দিন আগে