ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগাম পর্যটন এলাকায় গত মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বন্দুকধারীদের হামলায় একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তাসহ অন্তত ২৬ জন নিহত ও বহু মানুষ আহত হয়েছেন। এই হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তিন ব্যক্তির স্কেচ ও নাম প্রকাশ করেছে ভারতীয় পুলিশ। তাদের দাবি, এই তিনজনের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি নাগরিক। পুলিশের ধারণা, এই তিনজনই পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী লস্কর-ই-তাইয়েবার সদস্য।
একই দিনে পাঞ্জাবের ফিরোজপুর সেক্টর দিয়ে সীমান্ত অতিক্রম করায় বিএসএফের এক সদস্যকে আটক করে পাকিস্তানের সীমান্তরক্ষীরা। এ ছাড়া গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাতে জম্মু-কাশ্মীর সীমান্তে ভারত ও পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর দুই দেশের সেনাদের মধ্যে গোলাগুলির তথ্য ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে এসেছে। তবে এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
এরই মধ্যে, তাট্টা পানি সেক্টর নামক স্থানে ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে পাল্টা গোলাগুলিতে ১২ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়েছে—এমন দাবিতে দুটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। প্রথম ভিডিওটি ১৫ সেকেন্ডের। এতে সবুজে ঘেরা পাহাড়ি এলাকায় কিছু সেনাসদস্যকে দুটি মর্টার শেল পরিচালনা করতে দেখা যায়। একজন সেনাসদস্য নির্দেশ দিলে মর্টার শেলগুলো ফায়ার করা হয়।
দ্বিতীয় ভিডিওটি ৩০ সেকেন্ডের। এতে পাহাড়ি নিচু এলাকায় একটি ছোট জলধারার পাশে মাটিতে উপুড় হয়ে থাকা একজন ব্যক্তিকে একজন সেনা পোশাক পরা ব্যক্তির গুলি করতে দেখা যায়।
Saikat Ghosh নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে গত বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাত ৯টা ৪৮ মিনিটে পোস্ট করা ভিডিওটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা, ‘ব্রেকিং::-তাট্টা পানি সেক্টরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর পাল্টা গুলিবর্ষনের পর কমপক্ষে 12 জন পাকিস্তানি সেনা নিহত, ৩ টি পোস্ট এবং ২টি আর্টিলারি অবস্থান ধ্বংস...হেভি আর্টিলারি এবং মর্টার শেলিং করা হচ্ছে।’ (বানান অপরিবর্তিত)
আজ শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বেলা ২টা পর্যন্ত ভিডিওটি ১ লাখ ৯৩ হাজার বার দেখা হয়েছে ও ৮৬২টি রিঅ্যাকশন পড়েছে। এতে ৭১টি কমেন্ট পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৬৫৯।
কিস্তি বাবা, Angaraj A Adhyatmik ও Bubai Bera নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ভিডিও দুটি পোস্ট করা হয়েছে।
এসব পোস্টে অনেকে ভিডিও দুটিকে সত্য মনে করেছেন। Akter Hossian Mahfuz নামে অ্যাকাউন্ট থেকে লিখেছে, ‘পাকিস্তান নিপাত যাক।’ (বানান অপরিবর্তিত) Anwar Hossain Araf লিখেছে, ‘আলহামদুলিল্লাহ। পাকিস্তান ধ্বংস হোক। মানচিত্র থেকে এই নামটা মুছে যাক।’ (বানান অপরিবর্তিত)
ভিডিও যাচাই: ০১
ভিডিওটির কিছু কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করে ভারতের বেসরকারি ইলেকট্রনিক সংবাদমাধ্যম রিপাবলিক ভারতের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত একটি ভিডিও প্রতিবেদন পাওয়া যায়। প্রতিবেদনটি ২০২০ সালের ১৪ জুন প্রকাশিত। প্রতিবেদনে ব্যবহৃত ভিডিওর সঙ্গে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর দৃশ্যের মিল পাওয়া যায়। এর সঙ্গে সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর পরিবেশ, আশেপাশের গাছপালা, মর্টার শেল, সেনাসদস্যদের অবস্থানের সাদৃশ্য রয়েছে।
হিন্দি ভাষায় লেখা এই ভিডিও প্রতিবেদনটির শিরোনাম ইংরেজিতে ভাষান্তর করে জানা যায়, সেই সময় জম্মু-কাশ্মীরের পুঞ্চ নামক স্থানে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করায় পাকিস্তানকে উপযুক্ত জবাব দিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
ভারত রিপাবলিকের এই প্রতিবেদন প্রকাশের তারিখ ও তথ্যের সূত্র ধরে গুগলে সার্চ করে ভারতের বেসরকারি ইলেকট্রনিক সংবাদমাধ্যম টাইমস নাও–এর হিন্দি সংস্করণের ওয়েবসাইটে ২০২০ সালের ১২ জুনে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
প্রতিবেদনটি ইংরেজিতে ভাষান্তর করে জানা যায়, ভারত-পাকিস্তানের জম্মু-কাশ্মীর সীমান্তে ভারতীয় ভূখণ্ডে সন্ত্রাসীদের অনুপ্রবেশের সুযোগ করে দেওয়ার অভিযোগে দুই দেশের যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন হয়। এই কারণে ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের সেনা পোস্টগুলো লক্ষ্য করে হামলা চালায়। এই ঘটনায় প্রায় ১০টি পাকিস্তানি পোস্ট ধ্বংস হয়।
ভিডিও যাচাই: ০২
ভিডিওটির কিছু কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করে BestGore নামের একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ভিডিও (আর্কাইভ) পাওয়া যায়। এটি ২০২২ সালের ১৬ আগস্ট প্রকাশিত। ভিডিওটির সঙ্গে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর দৃশ্যের মিল রয়েছে। এর সঙ্গে সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর পরিবেশ, জলধারা, পোশাকের সাদৃশ্য রয়েছে।
ভিডিওর ক্যাপশনে ইংরেজিতে লেখা, ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীরের জঙ্গিদের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে।
ভিডিওটি #indianarmy হ্যাশটেগে Indian Military Images নামের ফেসবুক পেজে ২০২০ সালের ১৮ ডিসেম্বর প্রকাশিত একটি পোস্টেও পাওয়া গেছে।
এ ছাড়া ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগাম এলাকায় গত ২২ এপ্রিল বন্দুকধারীদের হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে গোলাগুলির ঘটনায় ১২ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হওয়ার বিষয়ে গুগলে সার্চ করে ভারতীয়, পাকিস্তান ও আন্তর্জাতিক কোনো সংবাদমাধ্যমে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
সুতরাং, ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে গোলাগুলির ঘটনায় ১২ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হওয়ার দাবিটি সত্য নয়। এই দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো ভিডিও দুটি পুরোনো।
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগাম পর্যটন এলাকায় গত মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বন্দুকধারীদের হামলায় একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তাসহ অন্তত ২৬ জন নিহত ও বহু মানুষ আহত হয়েছেন। এই হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তিন ব্যক্তির স্কেচ ও নাম প্রকাশ করেছে ভারতীয় পুলিশ। তাদের দাবি, এই তিনজনের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি নাগরিক। পুলিশের ধারণা, এই তিনজনই পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী লস্কর-ই-তাইয়েবার সদস্য।
একই দিনে পাঞ্জাবের ফিরোজপুর সেক্টর দিয়ে সীমান্ত অতিক্রম করায় বিএসএফের এক সদস্যকে আটক করে পাকিস্তানের সীমান্তরক্ষীরা। এ ছাড়া গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাতে জম্মু-কাশ্মীর সীমান্তে ভারত ও পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর দুই দেশের সেনাদের মধ্যে গোলাগুলির তথ্য ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে এসেছে। তবে এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
এরই মধ্যে, তাট্টা পানি সেক্টর নামক স্থানে ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে পাল্টা গোলাগুলিতে ১২ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়েছে—এমন দাবিতে দুটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। প্রথম ভিডিওটি ১৫ সেকেন্ডের। এতে সবুজে ঘেরা পাহাড়ি এলাকায় কিছু সেনাসদস্যকে দুটি মর্টার শেল পরিচালনা করতে দেখা যায়। একজন সেনাসদস্য নির্দেশ দিলে মর্টার শেলগুলো ফায়ার করা হয়।
দ্বিতীয় ভিডিওটি ৩০ সেকেন্ডের। এতে পাহাড়ি নিচু এলাকায় একটি ছোট জলধারার পাশে মাটিতে উপুড় হয়ে থাকা একজন ব্যক্তিকে একজন সেনা পোশাক পরা ব্যক্তির গুলি করতে দেখা যায়।
Saikat Ghosh নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে গত বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাত ৯টা ৪৮ মিনিটে পোস্ট করা ভিডিওটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা, ‘ব্রেকিং::-তাট্টা পানি সেক্টরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর পাল্টা গুলিবর্ষনের পর কমপক্ষে 12 জন পাকিস্তানি সেনা নিহত, ৩ টি পোস্ট এবং ২টি আর্টিলারি অবস্থান ধ্বংস...হেভি আর্টিলারি এবং মর্টার শেলিং করা হচ্ছে।’ (বানান অপরিবর্তিত)
আজ শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বেলা ২টা পর্যন্ত ভিডিওটি ১ লাখ ৯৩ হাজার বার দেখা হয়েছে ও ৮৬২টি রিঅ্যাকশন পড়েছে। এতে ৭১টি কমেন্ট পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৬৫৯।
কিস্তি বাবা, Angaraj A Adhyatmik ও Bubai Bera নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ভিডিও দুটি পোস্ট করা হয়েছে।
এসব পোস্টে অনেকে ভিডিও দুটিকে সত্য মনে করেছেন। Akter Hossian Mahfuz নামে অ্যাকাউন্ট থেকে লিখেছে, ‘পাকিস্তান নিপাত যাক।’ (বানান অপরিবর্তিত) Anwar Hossain Araf লিখেছে, ‘আলহামদুলিল্লাহ। পাকিস্তান ধ্বংস হোক। মানচিত্র থেকে এই নামটা মুছে যাক।’ (বানান অপরিবর্তিত)
ভিডিও যাচাই: ০১
ভিডিওটির কিছু কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করে ভারতের বেসরকারি ইলেকট্রনিক সংবাদমাধ্যম রিপাবলিক ভারতের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত একটি ভিডিও প্রতিবেদন পাওয়া যায়। প্রতিবেদনটি ২০২০ সালের ১৪ জুন প্রকাশিত। প্রতিবেদনে ব্যবহৃত ভিডিওর সঙ্গে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর দৃশ্যের মিল পাওয়া যায়। এর সঙ্গে সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর পরিবেশ, আশেপাশের গাছপালা, মর্টার শেল, সেনাসদস্যদের অবস্থানের সাদৃশ্য রয়েছে।
হিন্দি ভাষায় লেখা এই ভিডিও প্রতিবেদনটির শিরোনাম ইংরেজিতে ভাষান্তর করে জানা যায়, সেই সময় জম্মু-কাশ্মীরের পুঞ্চ নামক স্থানে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করায় পাকিস্তানকে উপযুক্ত জবাব দিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
ভারত রিপাবলিকের এই প্রতিবেদন প্রকাশের তারিখ ও তথ্যের সূত্র ধরে গুগলে সার্চ করে ভারতের বেসরকারি ইলেকট্রনিক সংবাদমাধ্যম টাইমস নাও–এর হিন্দি সংস্করণের ওয়েবসাইটে ২০২০ সালের ১২ জুনে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
প্রতিবেদনটি ইংরেজিতে ভাষান্তর করে জানা যায়, ভারত-পাকিস্তানের জম্মু-কাশ্মীর সীমান্তে ভারতীয় ভূখণ্ডে সন্ত্রাসীদের অনুপ্রবেশের সুযোগ করে দেওয়ার অভিযোগে দুই দেশের যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন হয়। এই কারণে ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের সেনা পোস্টগুলো লক্ষ্য করে হামলা চালায়। এই ঘটনায় প্রায় ১০টি পাকিস্তানি পোস্ট ধ্বংস হয়।
ভিডিও যাচাই: ০২
ভিডিওটির কিছু কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করে BestGore নামের একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ভিডিও (আর্কাইভ) পাওয়া যায়। এটি ২০২২ সালের ১৬ আগস্ট প্রকাশিত। ভিডিওটির সঙ্গে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর দৃশ্যের মিল রয়েছে। এর সঙ্গে সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর পরিবেশ, জলধারা, পোশাকের সাদৃশ্য রয়েছে।
ভিডিওর ক্যাপশনে ইংরেজিতে লেখা, ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীরের জঙ্গিদের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে।
ভিডিওটি #indianarmy হ্যাশটেগে Indian Military Images নামের ফেসবুক পেজে ২০২০ সালের ১৮ ডিসেম্বর প্রকাশিত একটি পোস্টেও পাওয়া গেছে।
এ ছাড়া ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগাম এলাকায় গত ২২ এপ্রিল বন্দুকধারীদের হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে গোলাগুলির ঘটনায় ১২ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হওয়ার বিষয়ে গুগলে সার্চ করে ভারতীয়, পাকিস্তান ও আন্তর্জাতিক কোনো সংবাদমাধ্যমে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
সুতরাং, ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে গোলাগুলির ঘটনায় ১২ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হওয়ার দাবিটি সত্য নয়। এই দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো ভিডিও দুটি পুরোনো।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা জেলার সমন্বয়ক শিমুলের বাড়ি থেকে সেনাবাহিনী অস্ত্র উদ্ধার করছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩ দিন আগেব্রণ ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা। কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কদেরও ব্রণ হতে পারে। এটি শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি মানসিক চাপও সৃষ্টি করে। ব্রণ নিয়ে সমাজে একটি সাধারণ প্রচলিত আছে—এগুলো প্রায়শই সঠিক চিকিৎসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের..
৪ দিন আগেইরান-ইসরায়েলের চলমান যুদ্ধের মধ্যে ইরানের নাগরিকদের জন্য পাকিস্তান তাদের সীমান্তের ফটক খুলে দিয়েছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৫ দিন আগেইরান ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর পার্লামেন্টের অফিসে মিসাইল হামলা করেছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৬ দিন আগে