নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৫০ বছর আগেও গ্রামবাংলার পথে-ঘাটে চলতে মানুষ ভয় পেত। গ্রাম কিংবা শহরে হারিকেন বা কুপিবাতির আলোর ওপর ভরসা করেই মানুষ পথ চলত।
কদাচিৎ কিছু বাড়িতে মোমবাতির দেখা মিলত। তবে শহরের বেশির ভাগ বাড়ি, দোকান কিংবা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে বৈদ্যুতিক বাতির সুবিধা ছিল। তবে অধিকাংশ সময়ই বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকত না। বিদ্যুৎ বিভ্রাট ছিল নিত্যদিনের সঙ্গী। শহরের যেসব বাসায় বিদ্যুত সংযোগ ছিল না, সেখানকার মানুষও কুপিবাতির আলোয় রাতের আঁধার দূর করত। আর গ্রামের মানুষের কাছে বৈদ্যুতিক বাতি ছিল কল্পনার বাইরে। গ্রাম থেকে অনেকে বৈদ্যুতিক বাতি বা পাখা দেখার জন্য শহরে যেত। বিদ্যুতের ক্ষমতা নিয়ে অনেক গুল্পগুজব প্রচলন ছিল। কিন্তু আজ সেই অবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়েছে। এখন ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছেছে। সচরাচর কুপিবাতির দেখা মেলে না। শহর-গ্রাম সবখানে কুপিবাতির বদলে জ্বলছে বৈদ্যুতিক বাতি, মরিচ বাতি, ঝারবাতিসহ নানা ধরনের বাতি।
দেশের এমন কোনো বাড়িঘর নেই যেখানে বিদ্যুৎ যায়নি। সরাসরি বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকলেও নিতান্ত সৌরচালিত বিদ্যুৎ নেই এমন কোনো অঞ্চল আর চোখে পড়ে না। বর্তমানে বিদ্যুতের উৎপাদনক্ষমতা দেশের চাহিদার তুলনায় দ্বিগুণের বেশি হয়েছে। সবমিলিয়ে দেশে বিদ্যুৎ বিপ্লব ঘটেছে। এর সুফল পাচ্ছে দেশের মানুষ।
বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মো. হাবিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০২১ সালের শুরুতেই সারা দেশে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছেছে। সরকার বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে অগ্রাধিকার দেওয়ায় এখন চাহিদার তুলনায় দ্বিগুণ বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন হয়েছে। দেশে আরও বিভিন্ন মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ চলমান রয়েছে। জ্বালানি নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনায় রেখে জ্বালানি বহুমুখীকরণের জন্য গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পাশাপাশি কয়লা, এলএনজি, তরল জ্বালানি, ডুয়েল-ফুয়েল, পরমাণু বিদ্যুৎ এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে। দেশে বিদ্যুৎ বিপ্লবের সুফল সারা দেশের মানুষ উপভোগ করছে।
বিদ্যুৎ বিভাগের তথ্য থেকে জানা যায়, ১৯০১ সালের ৭ ডিসেম্বর আহসান মঞ্জিলে জেনারেটরের সহায়তায় বিদ্যুৎ সরবরাহের মাধ্যমে এ অঞ্চলে বিদ্যুতের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৩০ সালে প্রথম বিদ্যুৎ বিতরণব্যবস্থা চালু হয় এবং পরবর্তী সময়ে বাণিজ্যিকভাবে বিতরণের লক্ষ্যে ‘ধানমন্ডি পাওয়ার হাউস’ স্থাপন করা হয়। ১৯৪৭ সালে এ অঞ্চলে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণের ব্যবস্থা চালু ছিল। পরে অধিকাংশ জেলায় সীমিত পরিসরে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। ঢাকায় ১ হাজার ৫০০ কিলোওয়াট ক্ষমতার দুটি জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। ১৯৪৮ সালে বিদ্যুৎ অধিদপ্তর স্থাপন করা হয়।
স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭২ নগর ও গ্রামাঞ্চলের জীবনযাত্রার মানের বৈষম্য দূর করতে গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুতায়নের ব্যবস্থা করা হয়। ১৯৭২ সালে বিদ্যুতের উৎপাদন সক্ষমতা ছিল ৫৪৭ মেগাওয়াট। ২০০১ সালে বিদ্যুতের উৎপাদন ৪ হাজার ৩০০ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়। পরে ২০০৯ সালে ২০২১ ‘রূপকল্প’ গ্রহণের ফলে বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যাপক হারে বেড়ে যায়। চলতি বছর সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছানো হয়। বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা প্রায় ২৪ হাজার মেগাওয়াট। ২০৩০ সালে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৪০ হাজার মেগাওয়াট ও ২০৪১ সালরে মধ্যে ৬০ হাজার মেগাওয়াট করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। আর ২০০৯ সালে দেশে বিদ্যুৎকেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ২৭টি। বর্তমানে ১৩৮টি। মাত্র ১১ বছরে ১১১টি নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। আর সারা দেশে সেচ ছাড়াও ক্ষুদ্র খাতে ১৯ লাখ ৫১ হাজার ১১৩টি বিদ্যুৎসংযোগ রয়েছে। এর মধ্যে ক্ষুদ্র শিল্পসংযোগ সংখ্যা ১ লাখ ৭৮ হাজার ৯৩৪টি।
জানতে চাইলে বিদ্যুৎ বিভাগের পাওয়ার সেলের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বিদ্যুতের সম্প্রসারণ অর্থনীতি একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনে দিয়েছে। ১৯৭০ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বিদ্যুতের উৎপাদনক্ষমতা ছিল মাত্র ৪৭৫ মেগাওয়াট। ১৯৭২ সালে ৫০০ মেগাওয়াট। তবে এ ক্ষমতার অর্ধেক উৎপাদন করা যেত না। এখন উৎপাদনক্ষমতা প্রায় ২৫ হাজার মেগাওয়াট। এটা বিপ্লব ছাড়া আর কিছু নয়। আর বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার ৫২ শতাংশ, ফার্নেস অয়েল ২৭ শতাংশ, ডিজেল ৬ শতাংশ, কয়লা ৮ শতাংশ, পানি ১ দশমিক ১ শতাংশ, গ্রিড সোলার শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ। আর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ বেশ কিছু কেন্দ্র উৎপাদনে গেলে দেশের বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে বিপ্লব সাধিত হবে।’
৫০ বছর আগেও গ্রামবাংলার পথে-ঘাটে চলতে মানুষ ভয় পেত। গ্রাম কিংবা শহরে হারিকেন বা কুপিবাতির আলোর ওপর ভরসা করেই মানুষ পথ চলত।
কদাচিৎ কিছু বাড়িতে মোমবাতির দেখা মিলত। তবে শহরের বেশির ভাগ বাড়ি, দোকান কিংবা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে বৈদ্যুতিক বাতির সুবিধা ছিল। তবে অধিকাংশ সময়ই বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকত না। বিদ্যুৎ বিভ্রাট ছিল নিত্যদিনের সঙ্গী। শহরের যেসব বাসায় বিদ্যুত সংযোগ ছিল না, সেখানকার মানুষও কুপিবাতির আলোয় রাতের আঁধার দূর করত। আর গ্রামের মানুষের কাছে বৈদ্যুতিক বাতি ছিল কল্পনার বাইরে। গ্রাম থেকে অনেকে বৈদ্যুতিক বাতি বা পাখা দেখার জন্য শহরে যেত। বিদ্যুতের ক্ষমতা নিয়ে অনেক গুল্পগুজব প্রচলন ছিল। কিন্তু আজ সেই অবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়েছে। এখন ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছেছে। সচরাচর কুপিবাতির দেখা মেলে না। শহর-গ্রাম সবখানে কুপিবাতির বদলে জ্বলছে বৈদ্যুতিক বাতি, মরিচ বাতি, ঝারবাতিসহ নানা ধরনের বাতি।
দেশের এমন কোনো বাড়িঘর নেই যেখানে বিদ্যুৎ যায়নি। সরাসরি বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকলেও নিতান্ত সৌরচালিত বিদ্যুৎ নেই এমন কোনো অঞ্চল আর চোখে পড়ে না। বর্তমানে বিদ্যুতের উৎপাদনক্ষমতা দেশের চাহিদার তুলনায় দ্বিগুণের বেশি হয়েছে। সবমিলিয়ে দেশে বিদ্যুৎ বিপ্লব ঘটেছে। এর সুফল পাচ্ছে দেশের মানুষ।
বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মো. হাবিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০২১ সালের শুরুতেই সারা দেশে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছেছে। সরকার বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে অগ্রাধিকার দেওয়ায় এখন চাহিদার তুলনায় দ্বিগুণ বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন হয়েছে। দেশে আরও বিভিন্ন মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ চলমান রয়েছে। জ্বালানি নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনায় রেখে জ্বালানি বহুমুখীকরণের জন্য গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পাশাপাশি কয়লা, এলএনজি, তরল জ্বালানি, ডুয়েল-ফুয়েল, পরমাণু বিদ্যুৎ এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে। দেশে বিদ্যুৎ বিপ্লবের সুফল সারা দেশের মানুষ উপভোগ করছে।
বিদ্যুৎ বিভাগের তথ্য থেকে জানা যায়, ১৯০১ সালের ৭ ডিসেম্বর আহসান মঞ্জিলে জেনারেটরের সহায়তায় বিদ্যুৎ সরবরাহের মাধ্যমে এ অঞ্চলে বিদ্যুতের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৩০ সালে প্রথম বিদ্যুৎ বিতরণব্যবস্থা চালু হয় এবং পরবর্তী সময়ে বাণিজ্যিকভাবে বিতরণের লক্ষ্যে ‘ধানমন্ডি পাওয়ার হাউস’ স্থাপন করা হয়। ১৯৪৭ সালে এ অঞ্চলে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণের ব্যবস্থা চালু ছিল। পরে অধিকাংশ জেলায় সীমিত পরিসরে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। ঢাকায় ১ হাজার ৫০০ কিলোওয়াট ক্ষমতার দুটি জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। ১৯৪৮ সালে বিদ্যুৎ অধিদপ্তর স্থাপন করা হয়।
স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭২ নগর ও গ্রামাঞ্চলের জীবনযাত্রার মানের বৈষম্য দূর করতে গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুতায়নের ব্যবস্থা করা হয়। ১৯৭২ সালে বিদ্যুতের উৎপাদন সক্ষমতা ছিল ৫৪৭ মেগাওয়াট। ২০০১ সালে বিদ্যুতের উৎপাদন ৪ হাজার ৩০০ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়। পরে ২০০৯ সালে ২০২১ ‘রূপকল্প’ গ্রহণের ফলে বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যাপক হারে বেড়ে যায়। চলতি বছর সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছানো হয়। বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা প্রায় ২৪ হাজার মেগাওয়াট। ২০৩০ সালে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৪০ হাজার মেগাওয়াট ও ২০৪১ সালরে মধ্যে ৬০ হাজার মেগাওয়াট করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। আর ২০০৯ সালে দেশে বিদ্যুৎকেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ২৭টি। বর্তমানে ১৩৮টি। মাত্র ১১ বছরে ১১১টি নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। আর সারা দেশে সেচ ছাড়াও ক্ষুদ্র খাতে ১৯ লাখ ৫১ হাজার ১১৩টি বিদ্যুৎসংযোগ রয়েছে। এর মধ্যে ক্ষুদ্র শিল্পসংযোগ সংখ্যা ১ লাখ ৭৮ হাজার ৯৩৪টি।
জানতে চাইলে বিদ্যুৎ বিভাগের পাওয়ার সেলের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বিদ্যুতের সম্প্রসারণ অর্থনীতি একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনে দিয়েছে। ১৯৭০ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বিদ্যুতের উৎপাদনক্ষমতা ছিল মাত্র ৪৭৫ মেগাওয়াট। ১৯৭২ সালে ৫০০ মেগাওয়াট। তবে এ ক্ষমতার অর্ধেক উৎপাদন করা যেত না। এখন উৎপাদনক্ষমতা প্রায় ২৫ হাজার মেগাওয়াট। এটা বিপ্লব ছাড়া আর কিছু নয়। আর বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার ৫২ শতাংশ, ফার্নেস অয়েল ২৭ শতাংশ, ডিজেল ৬ শতাংশ, কয়লা ৮ শতাংশ, পানি ১ দশমিক ১ শতাংশ, গ্রিড সোলার শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ। আর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ বেশ কিছু কেন্দ্র উৎপাদনে গেলে দেশের বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে বিপ্লব সাধিত হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫