জিয়াউল হক, যশোর
যশোরে ইউরিয়া সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। নেই কোনো সংকট। কৃষকদের সুবিধার জন্য প্রতিকেজির দাম ১৬ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। কিন্তু যশোরের খুচরা বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে কৃষকদের অভিযোগ, তাঁরা সরকার নির্ধারিত দামে সার কিনতে পারেছেন না। এ ক্ষেত্রে নগদ ক্রেতাদের কাছ থেকে কেজিপ্রতি বেশি নেওয়া হচ্ছে দুই থেকে তিন টাকা। আর সবচেয়ে বেশি নেওয়া হচ্ছে বাকির ক্রেতাদের কাছ থেকে, সর্বোচ্চ ছয় টাকা পর্যন্ত।
কয়েকজন ডিলারের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলছেন, কোথাও কোথাও খুচরা বিক্রেতারা সারের অতিরিক্ত দাম নিচ্ছেন এমন অভিযোগ তাঁরা শুনেছেন। তবে সেটি নগদ নয়, বাকির ক্রেতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছেন। কারণ, বাকিতে বিক্রি করলে অনেক দিন টাকা লগ্নি করে রাখতে হয় খুচরা বিক্রেতাদের।
একই অভিযোগ পাওয়ার কথা জানিয়েছেন যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস। তিনি বলেন, ‘আমরাও বাকিতে সার বিক্রির ক্ষেত্রে খুচরা বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে দাম বেশি নেওয়ার কয়েকটি অভিযোগ পেয়েছি। তবে নগদে বিক্রির ক্ষেত্রে কেউ অতিরিক্ত দাম নিলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, জেলায় ১৪২ জন বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) ডিলার রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে যশোর সদরে ২৮, শার্শায় ১৯, ঝিকরগাছায় ১৭, চৌগাছায় ১৬, অভয়নগরে ১৩, বাঘারপাড়ায় ১৪, মনিরামুপরে ২২, কেশবপুরে ১৩ জন ডিলার রয়েছেন। এ ছাড়া জেলার ৯১টি ইউনিয়নের প্রতিটিতে ৯ জন করে রয়েছে খুচরা বিক্রেতা। এ সব ডিলার ও খুচরা বিক্রেতাদের অনুকূলে চলতি বছর চাহিদা ধরা হয়েছে ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৪৬ মেট্রিক টন ইউরিয়া।
সূত্র জানায়, যশোর সদরে ২৫ হাজার মেট্রিক টনের বিপরীতে ১৩ হাজার ৭৫৩ মেট্রিক টন বরাদ্দ এসেছে। এ ছাড়া শার্শায় ১৪ হাজার ২০৯ টনের বিপরীতে ৯ হাজার ৩৩৩, ঝিকরগাছায় ১৪ হাজার ২৩৫ টনের বিপরীতে ৮ হাজার ৩৫০, চৌগাছায় ১৪ হাজার ৭৩৩ টনের বিপরীতে ৭ হাজার ৮৬৭, অভয়নগরে ৭ হাজার ২৬৮ টনের বিপরীতে ৬ হাজার ৩৮৩, বাঘারপাড়ায় ২৫ হাজার ১৮৩ টনের বিপরীতে ১০ হাজার ৮০৬ এবং কেশবপুরে ৬ হাজার ৯৮০ টনের বিপরীতে ৬ হাজার ৩৮৩ টন বরাদ্দ ইতিমধ্যেই পৌঁছে গেছে। আসছে শীতকালীন মৌসুমের আগে আরও ৫৪ হাজার ৮৯৭ মেট্রিক টন ইউরিয়ার চাহিদা দেওয়া হয়েছে। যা শিগগিরই পৌঁছে যাবে বলে যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস নিশ্চিত করেছেন।
যশোর সদর উপজেলার দৌলদিহি গ্রামের কৃষক মো. ওলিয়ার রহমান বলেন, ‘সরকার ইউরিয়া সারের দাম বইলে দিছে ১৬ টাকা। কিন্তু আমরা যখন কিনতি যাই, তখন তা আর ১৬ টাকা থাকে না। দিতি হয় ১৮ টাকা, ২০ টাকা। কখনো আরও ১ টাকা বেশিও নেয়। তালি আমরা কি কইরে চলব।’
সদর উপজেলার চুড়ামনকাটি গ্রামের কৃষক শিমুল হোসেন বলেন, ‘মুলো, বেগুন, কপিসহ শীতকালীন সবজির আগাম আবাদ চলছে। এই আবাদের আগে থেকেই প্রতি কেজি ইউরিয়া কিনছি ১৬ টাকা দরে। তা বাড়তি বাড়তি ১৮, ২০ ও ২২ টাকায় দাঁড়াইছে। যে যেরাম পারছে, সেরাম দাম নেচ্ছে। এতে আমাগের মেলা টাকা বেশি দিতি হচ্ছে। এরাম কইরে যদি সারের দাম বাড়তি থাকে, তালি চাষি কি কইরে পারবে?’
শুধু ওলিয়ার বা শিমুলই নন, বেশি দাম দিয়ে ইউরিয়া সার কিনতে হচ্ছে যশোরের কৃষকদের।
কৃষক ও কৃষি বিভাগ থেকে পাওয়া তথ্যের সূত্র ধরে চুড়ামনকাটির সারের ডিলার নারায়ণ চন্দ্রের সঙ্গে কথা হয়। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যশোরে সারের সংকট নেই। আমরাও দাম বেশি নিচ্ছি না। তবে খুচরা বিক্রেতাদের একটি অংশ দাম কিছুটা বেশি নিচ্ছেন। এ জন্য বাকিতে বেচা–কেনা দায়ী। অনেক কৃষকই বাকিতে সার কেনেন। সেই টাকা দীর্ঘদিন পড়ে থাকে। ফলে ক্ষতি পোষাতে অনেক ক্ষেত্রেই বিক্রেতারা দাম বেশি নেন।’
তবে সুভাষ কুণ্ডু, বিপু দাসসহ আরও কয়েকজন খুচরা ব্যবসায়ী দাম বেশি নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তাঁদের দাবি, কৃষকের কাছে বস্তা (৫০ কেজি) প্রতি ৭৮০ টাকা এবং খুচরা কেজি প্রতি ১৬ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে ইউরিয়া সার।
কিন্তু কৃষকেরা বলছেন ভিন্ন কথা।
বাঘারপাড়ার মহিরণ গ্রামের কৃষক হারুন সরদার বলেন, ’প্রতি মৌসুমে আমার অন্তত দেড় লাখ টাকার সার লাগে। আমি স্থানীয় বিক্রেতা জুলফিকারের কাছ থেকে সার কিনি। তিনি বস্তাপ্রতি ৯০০ থেকে ৯৫০ টাকা করে নেন। বাকিতে সার নিলে আমাদের কাছ থেকে দাম অনেক বেশি রাখেন বিক্রেতারা।’
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদারকি বাড়ানো হয়েছে। ইতিমধ্যে সব উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাদের এ ব্যাপারে নির্দেশনাও দিয়েছি।’
উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘কোনো ডিলার বা খুচরা বিক্রেতা প্রতারণার আশ্রয় নিলে, তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা এমনকি লাইসেন্স বাতিল করতেও পিছপা হবে না কৃষি বিভাগ।’
যশোরে ইউরিয়া সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। নেই কোনো সংকট। কৃষকদের সুবিধার জন্য প্রতিকেজির দাম ১৬ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। কিন্তু যশোরের খুচরা বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে কৃষকদের অভিযোগ, তাঁরা সরকার নির্ধারিত দামে সার কিনতে পারেছেন না। এ ক্ষেত্রে নগদ ক্রেতাদের কাছ থেকে কেজিপ্রতি বেশি নেওয়া হচ্ছে দুই থেকে তিন টাকা। আর সবচেয়ে বেশি নেওয়া হচ্ছে বাকির ক্রেতাদের কাছ থেকে, সর্বোচ্চ ছয় টাকা পর্যন্ত।
কয়েকজন ডিলারের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলছেন, কোথাও কোথাও খুচরা বিক্রেতারা সারের অতিরিক্ত দাম নিচ্ছেন এমন অভিযোগ তাঁরা শুনেছেন। তবে সেটি নগদ নয়, বাকির ক্রেতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছেন। কারণ, বাকিতে বিক্রি করলে অনেক দিন টাকা লগ্নি করে রাখতে হয় খুচরা বিক্রেতাদের।
একই অভিযোগ পাওয়ার কথা জানিয়েছেন যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস। তিনি বলেন, ‘আমরাও বাকিতে সার বিক্রির ক্ষেত্রে খুচরা বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে দাম বেশি নেওয়ার কয়েকটি অভিযোগ পেয়েছি। তবে নগদে বিক্রির ক্ষেত্রে কেউ অতিরিক্ত দাম নিলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, জেলায় ১৪২ জন বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) ডিলার রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে যশোর সদরে ২৮, শার্শায় ১৯, ঝিকরগাছায় ১৭, চৌগাছায় ১৬, অভয়নগরে ১৩, বাঘারপাড়ায় ১৪, মনিরামুপরে ২২, কেশবপুরে ১৩ জন ডিলার রয়েছেন। এ ছাড়া জেলার ৯১টি ইউনিয়নের প্রতিটিতে ৯ জন করে রয়েছে খুচরা বিক্রেতা। এ সব ডিলার ও খুচরা বিক্রেতাদের অনুকূলে চলতি বছর চাহিদা ধরা হয়েছে ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৪৬ মেট্রিক টন ইউরিয়া।
সূত্র জানায়, যশোর সদরে ২৫ হাজার মেট্রিক টনের বিপরীতে ১৩ হাজার ৭৫৩ মেট্রিক টন বরাদ্দ এসেছে। এ ছাড়া শার্শায় ১৪ হাজার ২০৯ টনের বিপরীতে ৯ হাজার ৩৩৩, ঝিকরগাছায় ১৪ হাজার ২৩৫ টনের বিপরীতে ৮ হাজার ৩৫০, চৌগাছায় ১৪ হাজার ৭৩৩ টনের বিপরীতে ৭ হাজার ৮৬৭, অভয়নগরে ৭ হাজার ২৬৮ টনের বিপরীতে ৬ হাজার ৩৮৩, বাঘারপাড়ায় ২৫ হাজার ১৮৩ টনের বিপরীতে ১০ হাজার ৮০৬ এবং কেশবপুরে ৬ হাজার ৯৮০ টনের বিপরীতে ৬ হাজার ৩৮৩ টন বরাদ্দ ইতিমধ্যেই পৌঁছে গেছে। আসছে শীতকালীন মৌসুমের আগে আরও ৫৪ হাজার ৮৯৭ মেট্রিক টন ইউরিয়ার চাহিদা দেওয়া হয়েছে। যা শিগগিরই পৌঁছে যাবে বলে যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস নিশ্চিত করেছেন।
যশোর সদর উপজেলার দৌলদিহি গ্রামের কৃষক মো. ওলিয়ার রহমান বলেন, ‘সরকার ইউরিয়া সারের দাম বইলে দিছে ১৬ টাকা। কিন্তু আমরা যখন কিনতি যাই, তখন তা আর ১৬ টাকা থাকে না। দিতি হয় ১৮ টাকা, ২০ টাকা। কখনো আরও ১ টাকা বেশিও নেয়। তালি আমরা কি কইরে চলব।’
সদর উপজেলার চুড়ামনকাটি গ্রামের কৃষক শিমুল হোসেন বলেন, ‘মুলো, বেগুন, কপিসহ শীতকালীন সবজির আগাম আবাদ চলছে। এই আবাদের আগে থেকেই প্রতি কেজি ইউরিয়া কিনছি ১৬ টাকা দরে। তা বাড়তি বাড়তি ১৮, ২০ ও ২২ টাকায় দাঁড়াইছে। যে যেরাম পারছে, সেরাম দাম নেচ্ছে। এতে আমাগের মেলা টাকা বেশি দিতি হচ্ছে। এরাম কইরে যদি সারের দাম বাড়তি থাকে, তালি চাষি কি কইরে পারবে?’
শুধু ওলিয়ার বা শিমুলই নন, বেশি দাম দিয়ে ইউরিয়া সার কিনতে হচ্ছে যশোরের কৃষকদের।
কৃষক ও কৃষি বিভাগ থেকে পাওয়া তথ্যের সূত্র ধরে চুড়ামনকাটির সারের ডিলার নারায়ণ চন্দ্রের সঙ্গে কথা হয়। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যশোরে সারের সংকট নেই। আমরাও দাম বেশি নিচ্ছি না। তবে খুচরা বিক্রেতাদের একটি অংশ দাম কিছুটা বেশি নিচ্ছেন। এ জন্য বাকিতে বেচা–কেনা দায়ী। অনেক কৃষকই বাকিতে সার কেনেন। সেই টাকা দীর্ঘদিন পড়ে থাকে। ফলে ক্ষতি পোষাতে অনেক ক্ষেত্রেই বিক্রেতারা দাম বেশি নেন।’
তবে সুভাষ কুণ্ডু, বিপু দাসসহ আরও কয়েকজন খুচরা ব্যবসায়ী দাম বেশি নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তাঁদের দাবি, কৃষকের কাছে বস্তা (৫০ কেজি) প্রতি ৭৮০ টাকা এবং খুচরা কেজি প্রতি ১৬ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে ইউরিয়া সার।
কিন্তু কৃষকেরা বলছেন ভিন্ন কথা।
বাঘারপাড়ার মহিরণ গ্রামের কৃষক হারুন সরদার বলেন, ’প্রতি মৌসুমে আমার অন্তত দেড় লাখ টাকার সার লাগে। আমি স্থানীয় বিক্রেতা জুলফিকারের কাছ থেকে সার কিনি। তিনি বস্তাপ্রতি ৯০০ থেকে ৯৫০ টাকা করে নেন। বাকিতে সার নিলে আমাদের কাছ থেকে দাম অনেক বেশি রাখেন বিক্রেতারা।’
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদারকি বাড়ানো হয়েছে। ইতিমধ্যে সব উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাদের এ ব্যাপারে নির্দেশনাও দিয়েছি।’
উপপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘কোনো ডিলার বা খুচরা বিক্রেতা প্রতারণার আশ্রয় নিলে, তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা এমনকি লাইসেন্স বাতিল করতেও পিছপা হবে না কৃষি বিভাগ।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫