বাবলু মোস্তাফিজ, ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া)
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় আমন ধানে ফলন ভালো হয়েছে তাই কৃষকের চোখে মুখে হাসির ঝিলিক। এখন কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছে। চারেদিকে পড়েছে ধান কাটাই ও মাড়াইয়ের ধুম।
আর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর কৃষকেরা অনায়াসেই ধান কাটা, মাড়াই ও শুকানোর কাজ করতে পারছেন। নতুন ধানের চালে নানা ধরনের পিঠা-পুলি খাওয়ার উৎসবের আমেজ বইছে গ্রামে গ্রামে।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার মোকারিমপুর, জুনিয়াদহ, ফকিরাবাদ, বাহাদুরপুর, ধরমপুর, চাঁদগ্রাম, বাহিরচর, মির্জাপুর, মওলাহাবাসপুর মাঠে রোপা আমন ধান চাষ হয়েছে। এখন এসব মাঠের পাকা ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানান, এ বছর প্রতি বিঘায় রোপা আমন ধানের উৎপাদন হয়েছে গড়ে ১৬ থেকে ২৫ মণ। বিঘা প্রতি খরচ হয়েছে ৫ থেকে ৮ হাজার টাকা। প্রতি মণ ধান বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকায়। সে হিসাবে বিঘায় উৎপাদিত ধান বিক্রি করা হচ্ছে ২০ হাজার টাকার মতো। এবার ভালোই লাভ থাকছে কৃষকের।
জুনিয়াদহ গ্রামের কৃষক শাহানুল হক বলেন, ‘তিন বিঘা জমিতে আমনের আবাদ করেছি। এবার ধানের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। বৃষ্টির জন্য কয়েকটি সেচ কম লেগেছে। মাঝে পোকার উপদ্রব হলেও কৃষি অফিসের পরামর্শে মোকাবিলা করা হয়েছে। আর সব কৃষকেরই ধানের ফলন খুব ভালো হয়েছে।’
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ‘এ বছর উপজেলায় রোপা আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬ হাজার ৭৩৮ হেক্টর। তবে লক্ষ্যমাত্রা কমে আবাদ হয়েছে ৬ হাজার ৫৩৫ হেক্টর।
এরমধ্যে হাইব্রিড চাষ হয়েছে ৫২৫ হেক্টর। ফলন হেক্টরে ৬ টন। উফসি জাতের মধ্যে বিধান ৩৯,৪৯, ৭১,৮৭, ৭৫ চাষ হয়েছে ৫ হাজার ৯৯০ হেক্টর। ফলন প্রতি হেক্টরে ৪ দশমিক ৮ টন। স্থানীয় জাত বাদশা ভোগ ২০ হেক্টর। ফলন ১ দশমিক ৮ টন।
ভেড়ামারা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়খুল ইসলাম বলেন, ‘এবারে আমনের লক্ষ্যমাত্রা যা ছিল তা অর্জিত হয়নি। এর পেছনে কারণ পুষ্টির চাহিদা মিটাতে জোর দিয়ে ফল বাগান ও সবজি চাষের কারণে এবার ধানের জমি কমে গেছে। তবে ধানের দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা খুশি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ বছর আবহাওয়া অনুকূল থাকলেও মাঝে রোগ পোকার আক্রমণ হয়। কৃষি অফিস থেকে ব্যবস্থা নেওয়ায় প্রতিরোধ করা গেছে। ফলে ফলন ভালো হয়েছে।’
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় আমন ধানে ফলন ভালো হয়েছে তাই কৃষকের চোখে মুখে হাসির ঝিলিক। এখন কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছে। চারেদিকে পড়েছে ধান কাটাই ও মাড়াইয়ের ধুম।
আর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর কৃষকেরা অনায়াসেই ধান কাটা, মাড়াই ও শুকানোর কাজ করতে পারছেন। নতুন ধানের চালে নানা ধরনের পিঠা-পুলি খাওয়ার উৎসবের আমেজ বইছে গ্রামে গ্রামে।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার মোকারিমপুর, জুনিয়াদহ, ফকিরাবাদ, বাহাদুরপুর, ধরমপুর, চাঁদগ্রাম, বাহিরচর, মির্জাপুর, মওলাহাবাসপুর মাঠে রোপা আমন ধান চাষ হয়েছে। এখন এসব মাঠের পাকা ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানান, এ বছর প্রতি বিঘায় রোপা আমন ধানের উৎপাদন হয়েছে গড়ে ১৬ থেকে ২৫ মণ। বিঘা প্রতি খরচ হয়েছে ৫ থেকে ৮ হাজার টাকা। প্রতি মণ ধান বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকায়। সে হিসাবে বিঘায় উৎপাদিত ধান বিক্রি করা হচ্ছে ২০ হাজার টাকার মতো। এবার ভালোই লাভ থাকছে কৃষকের।
জুনিয়াদহ গ্রামের কৃষক শাহানুল হক বলেন, ‘তিন বিঘা জমিতে আমনের আবাদ করেছি। এবার ধানের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। বৃষ্টির জন্য কয়েকটি সেচ কম লেগেছে। মাঝে পোকার উপদ্রব হলেও কৃষি অফিসের পরামর্শে মোকাবিলা করা হয়েছে। আর সব কৃষকেরই ধানের ফলন খুব ভালো হয়েছে।’
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ‘এ বছর উপজেলায় রোপা আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬ হাজার ৭৩৮ হেক্টর। তবে লক্ষ্যমাত্রা কমে আবাদ হয়েছে ৬ হাজার ৫৩৫ হেক্টর।
এরমধ্যে হাইব্রিড চাষ হয়েছে ৫২৫ হেক্টর। ফলন হেক্টরে ৬ টন। উফসি জাতের মধ্যে বিধান ৩৯,৪৯, ৭১,৮৭, ৭৫ চাষ হয়েছে ৫ হাজার ৯৯০ হেক্টর। ফলন প্রতি হেক্টরে ৪ দশমিক ৮ টন। স্থানীয় জাত বাদশা ভোগ ২০ হেক্টর। ফলন ১ দশমিক ৮ টন।
ভেড়ামারা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়খুল ইসলাম বলেন, ‘এবারে আমনের লক্ষ্যমাত্রা যা ছিল তা অর্জিত হয়নি। এর পেছনে কারণ পুষ্টির চাহিদা মিটাতে জোর দিয়ে ফল বাগান ও সবজি চাষের কারণে এবার ধানের জমি কমে গেছে। তবে ধানের দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা খুশি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ বছর আবহাওয়া অনুকূল থাকলেও মাঝে রোগ পোকার আক্রমণ হয়। কৃষি অফিস থেকে ব্যবস্থা নেওয়ায় প্রতিরোধ করা গেছে। ফলে ফলন ভালো হয়েছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪