আজাদুল আদনান, ঢাকা
গত বছরের ঠিক এ সময়ে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছিল ঊর্ধ্বমুখী। চুক্তিবদ্ধ টিকা আটকে যাওয়ায় স্থবিরতা নেমে আসে টিকাদানে। তখন কঠোর সমালোচনার মুখে পড়ে সরকার। তবে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করে অল্প সময়ে সেই সংকটাবস্থা কেটে যায়। ৩০ কোটির মতো টিকা সংগ্রহ করতে সক্ষম হয় সরকার। কিন্তু এখন সংক্রমণ আগের মতো নেই। টিকা নিতেও আগ্রহ নেই অনেক মানুষের। এ কারণে ১ কোটির বেশি ডোজ এখন নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সরকারের কাছে মজুত থাকা প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের প্রায় সোয়া কোটি টিকার মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী নভেম্বরে। এ কারণে নভেম্বরের পর থেকে এই দুই ডোজ টিকা দেওয়া বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে সরকার।
রাজধানীর মালিবাগের বাসিন্দা তানিয়া আহমদ টিকা নেননি। কারণ জানতে চাইলে ত্রিশোর্ধ্ব এই গৃহবধূ বলেন, ‘গত দুই বছরে একাধিকবার পরীক্ষা করেও আমার করোনা শনাক্ত হয়নি। তা ছাড়া, টিকার কার্যকারিতা নিয়েও শঙ্কা আছে। এই কারণে টিকা নেওয়ার প্রয়োজন দেখি না।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, কেনা, অনুদান ও স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে অনুদান হিসেবে এখন পর্যন্ত ৩০ কোটির বেশি ডোজ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে ৪ আগস্ট পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ২৯ কোটি ৯ লাখ ৬৭৯ ডোজ। এখনো ১ কোটি ৭০ লাখের মতো ডোজ মজুত রয়েছে।
প্রথম ডোজের জন্য সরকারের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৩ কোটি ২৯ লাখ মানুষ। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৯৭ লাখ ৫২ হাজার ২১৫ জন। ফলে এখনো প্রায় ৩১ লাখ ৪৮ হাজার মানুষ কোনো ধরনের টিকাই নেননি। একইভাবে দ্বিতীয় ডোজ নেননি আরও ৯০ লাখ ৮৫ হাজার। দুই ডোজ মিলে প্রায় ১ কোটি ২২ লাখ ৩২ হাজারের ডোজ অব্যবহৃত রয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্য উপদেষ্টা অধ্যাপক আবু জামিল ফয়সাল বলেন, ‘টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিষয়টি সব সময় কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালিত হয়েছে। স্থানীয়ভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়নি। অথচ কোন উপজেলা, জেলায় কতজন টিকার বাইরে, সেটি স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ বলতে পারবে। লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে তাদের দায়িত্ব দেওয়া গেলে আজ কেউ টিকার বাইরে থাকতেন না। সবচেয়ে বড় বিষয়, জাতীয় কার্যক্রম হলেও মানুষকে সম্পৃক্ত করার বিষয়টিতে কখনো গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।’
এদিকে চলতি সপ্তাহেই শুরু হচ্ছে প্রাথমিকের শিশুদের টিকাদান। পাশাপাশি বুস্টার ডোজের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। এই মুহূর্তে বুস্টার উপযোগী সাড়ে সাত কোটি মানুষ রয়েছেন। তাঁদের জন্য আরও কয়েক কোটি টিকা আনা প্রক্রিয়াধীন।
গত বছরের ঠিক এ সময়ে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছিল ঊর্ধ্বমুখী। চুক্তিবদ্ধ টিকা আটকে যাওয়ায় স্থবিরতা নেমে আসে টিকাদানে। তখন কঠোর সমালোচনার মুখে পড়ে সরকার। তবে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করে অল্প সময়ে সেই সংকটাবস্থা কেটে যায়। ৩০ কোটির মতো টিকা সংগ্রহ করতে সক্ষম হয় সরকার। কিন্তু এখন সংক্রমণ আগের মতো নেই। টিকা নিতেও আগ্রহ নেই অনেক মানুষের। এ কারণে ১ কোটির বেশি ডোজ এখন নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সরকারের কাছে মজুত থাকা প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের প্রায় সোয়া কোটি টিকার মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী নভেম্বরে। এ কারণে নভেম্বরের পর থেকে এই দুই ডোজ টিকা দেওয়া বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে সরকার।
রাজধানীর মালিবাগের বাসিন্দা তানিয়া আহমদ টিকা নেননি। কারণ জানতে চাইলে ত্রিশোর্ধ্ব এই গৃহবধূ বলেন, ‘গত দুই বছরে একাধিকবার পরীক্ষা করেও আমার করোনা শনাক্ত হয়নি। তা ছাড়া, টিকার কার্যকারিতা নিয়েও শঙ্কা আছে। এই কারণে টিকা নেওয়ার প্রয়োজন দেখি না।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, কেনা, অনুদান ও স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে অনুদান হিসেবে এখন পর্যন্ত ৩০ কোটির বেশি ডোজ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে ৪ আগস্ট পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ২৯ কোটি ৯ লাখ ৬৭৯ ডোজ। এখনো ১ কোটি ৭০ লাখের মতো ডোজ মজুত রয়েছে।
প্রথম ডোজের জন্য সরকারের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৩ কোটি ২৯ লাখ মানুষ। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৯৭ লাখ ৫২ হাজার ২১৫ জন। ফলে এখনো প্রায় ৩১ লাখ ৪৮ হাজার মানুষ কোনো ধরনের টিকাই নেননি। একইভাবে দ্বিতীয় ডোজ নেননি আরও ৯০ লাখ ৮৫ হাজার। দুই ডোজ মিলে প্রায় ১ কোটি ২২ লাখ ৩২ হাজারের ডোজ অব্যবহৃত রয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্য উপদেষ্টা অধ্যাপক আবু জামিল ফয়সাল বলেন, ‘টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিষয়টি সব সময় কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালিত হয়েছে। স্থানীয়ভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়নি। অথচ কোন উপজেলা, জেলায় কতজন টিকার বাইরে, সেটি স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ বলতে পারবে। লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে তাদের দায়িত্ব দেওয়া গেলে আজ কেউ টিকার বাইরে থাকতেন না। সবচেয়ে বড় বিষয়, জাতীয় কার্যক্রম হলেও মানুষকে সম্পৃক্ত করার বিষয়টিতে কখনো গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।’
এদিকে চলতি সপ্তাহেই শুরু হচ্ছে প্রাথমিকের শিশুদের টিকাদান। পাশাপাশি বুস্টার ডোজের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। এই মুহূর্তে বুস্টার উপযোগী সাড়ে সাত কোটি মানুষ রয়েছেন। তাঁদের জন্য আরও কয়েক কোটি টিকা আনা প্রক্রিয়াধীন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫