নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্লগার ও লেখক অভিজিৎ রায় হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত দুই খুনি চাকরিচ্যুত মেজর জিয়াউল হক জিয়া দেশে আর জঙ্গি আকরাম হোসেন ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় একটি রাজ্যে আছেন বলে পুলিশের সন্দেহ। তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গতকাল এক অনুষ্ঠানে বলেন, ‘এরা দুজনই বিদেশে গা ঢাকা দিয়েছে।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সন্দেহ করছি, জিয়া দেশেই আছেন। দেশের ভেতরে থেকে তিনি আনসার আল ইসলামকে সংগঠিত করছেন। আনসারের যেসব সদস্য ধরা পড়েছে, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ থেকে এমনই ইঙ্গিত মিলেছে। আন্ডারওয়ার্ল্ডে তাঁর তৎপরতার আভাস পাওয়া গেছে।’
তাহলে আকরাম কি দেশেই আছেন বলে মনে করেন? এমন প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, ‘আমার মনে হয় আকরাম বিদেশে আছে। তার দেশে থাকার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।’
গত সোমবার আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টের ঘোষণায় বলা হয়, ব্লগার ও লেখক অভিজিৎ রায়কে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী জিয়া এবং আকরামের ব্যাপারে কেউ তথ্য দিলে তাঁকে ৫০ লাখ ডলার পর্যন্ত পুরস্কার দেওয়া হবে।
পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের প্রধান অতিরিক্ত আইজি মো. কামরুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদের গ্রেপ্তারের জন্য আমরাও খুঁজছি।’ প্রায় একই কথা বলেছেন র্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘তাঁদের সঙ্গে সম্পৃক্ত সব পক্ষ নিয়মিত নজরদারিতে আছে।’
ঘটনার শুরু ২০১২ সালে। সেনা সদর দপ্তর থেকে সংবাদ সম্মেলন করে ব্যর্থ অভ্যুত্থানচেষ্টায় সম্পৃক্ত থাকায় সেনাবাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত ও গ্রেপ্তারের আদেশ দেওয়া হয় মেজর জিয়ার বিরুদ্ধে। তাঁকে ধরিয়ে দিতে ছবিসহ সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। তখন থেকেই তিনি পলাতক। এরপর থেকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর খাতায় এক রহস্যাবৃত চরিত্র জিয়া। গত নয় বছরে ব্লগার, লেখক হত্যা ও দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলার ঘটনায় বারবারই এসেছে তাঁর নাম। কিন্তু তাঁকে হন্যে হয়ে খুঁজেও কোনো অবস্থান নিশ্চিত করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
জিয়া দেশে থাকলে কেন ধরা পড়ছে না–জানতে চাইলে কমিশনার বলেন, ‘জিয়া সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সাবেক কর্মকর্তা। আমরা যে পদ্ধতি ব্যবহার করে অপরাধী গ্রেপ্তার করি, তা তিনি জানেন। সে কারণে তিনি কোনো ডিভাইস ব্যবহার করেন না। এ অবস্থায় প্রচলিত পদ্ধতি ব্যবহার করে তাঁকে ধরা যাচ্ছে না।’ তিনি বলেন, জিয়াকে ধরা গেলে আনসার আল ইসলামের কর্মকাণ্ড বন্ধ হয়ে যেত।
সংশ্লিষ্ট পদস্থ কর্মকর্তারা বলছেন, মেজর জিয়া সম্পর্কে নতুন কিছু তথ্য আসে ২০১৮ সালের জুলাই মাসে। চট্টগ্রাম থেকে এবিটির গোয়েন্দা শাখার প্রধান জুবায়েরকে গ্রেপ্তারের পর তিনি জানান, চট্টগ্রামের নাসিরাবাদের জাকির হোসেন রোডের একটি বাড়িতে অবস্থান করেছিলেন জিয়া। তখন তাঁর মুখে ছিল দাঁড়ি। তার কয়েক দিন পরই গাজীপুরে এসেছিলেন। এরপর তাঁর আর কোনো খোঁজ মেলেনি।
ঢাকার কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মো. আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের পুরস্কার ঘোষণার জন্য নয়, আমরা এমনিতেই তাঁকে খুঁজছি।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আগে ২০১৬ সালের ৪ অক্টোবর সে সময়ের পুলিশের আইজি এ কে এম শহীদুল হক এই জঙ্গিকে ধরিয়ে দিতে ২০ লাখ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করেছিলেন। তবে জিয়ার ক্ষেত্রে ইন্টারপোলের কোনো রেড নোটিশ জারি করা হয়নি। জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোর (এনসিবি) সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) মহিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এমন কোনো নোটিশ জারির আবেদন কখনো আসেনি।
গত ১০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশক দীপন হত্যা মামলায় জিয়াসহ আট জঙ্গিকে ফাঁসির আদেশ দেন ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। আর লেখক অভিজিৎ রায় হত্যা মামলায় ১৬ ফেব্রুয়ারি জিয়াসহ পাঁচজনকে ফাঁসির আদেশ দেন আদালত। এই সাবেক সেনা কর্মকর্তা সম্পর্কে যেসব তথ্য জানা যায়, তাঁর বাবার নাম জিল্লুল হক। বাড়ি মৌলভীবাজারের মোস্তফাপুরে। প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর দ্বিতীয় বিয়ে করেন পটুয়াখালী শহরের সবুজবাগ এলাকায়। তাঁর শ্বশুর মোখলেছুর রহমানের সেই বাড়িতে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েক দফা অভিযান চালিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এদিকে লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায়ের ঘাতকদের তথ্য চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পুরস্কার ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে রোহিঙ্গাসংকট ও প্রত্যাবাসনবিষয়ক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
ব্লগার ও লেখক অভিজিৎ রায় হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত দুই খুনি চাকরিচ্যুত মেজর জিয়াউল হক জিয়া দেশে আর জঙ্গি আকরাম হোসেন ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় একটি রাজ্যে আছেন বলে পুলিশের সন্দেহ। তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গতকাল এক অনুষ্ঠানে বলেন, ‘এরা দুজনই বিদেশে গা ঢাকা দিয়েছে।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সন্দেহ করছি, জিয়া দেশেই আছেন। দেশের ভেতরে থেকে তিনি আনসার আল ইসলামকে সংগঠিত করছেন। আনসারের যেসব সদস্য ধরা পড়েছে, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ থেকে এমনই ইঙ্গিত মিলেছে। আন্ডারওয়ার্ল্ডে তাঁর তৎপরতার আভাস পাওয়া গেছে।’
তাহলে আকরাম কি দেশেই আছেন বলে মনে করেন? এমন প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, ‘আমার মনে হয় আকরাম বিদেশে আছে। তার দেশে থাকার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।’
গত সোমবার আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টের ঘোষণায় বলা হয়, ব্লগার ও লেখক অভিজিৎ রায়কে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী জিয়া এবং আকরামের ব্যাপারে কেউ তথ্য দিলে তাঁকে ৫০ লাখ ডলার পর্যন্ত পুরস্কার দেওয়া হবে।
পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের প্রধান অতিরিক্ত আইজি মো. কামরুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদের গ্রেপ্তারের জন্য আমরাও খুঁজছি।’ প্রায় একই কথা বলেছেন র্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘তাঁদের সঙ্গে সম্পৃক্ত সব পক্ষ নিয়মিত নজরদারিতে আছে।’
ঘটনার শুরু ২০১২ সালে। সেনা সদর দপ্তর থেকে সংবাদ সম্মেলন করে ব্যর্থ অভ্যুত্থানচেষ্টায় সম্পৃক্ত থাকায় সেনাবাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত ও গ্রেপ্তারের আদেশ দেওয়া হয় মেজর জিয়ার বিরুদ্ধে। তাঁকে ধরিয়ে দিতে ছবিসহ সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। তখন থেকেই তিনি পলাতক। এরপর থেকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর খাতায় এক রহস্যাবৃত চরিত্র জিয়া। গত নয় বছরে ব্লগার, লেখক হত্যা ও দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলার ঘটনায় বারবারই এসেছে তাঁর নাম। কিন্তু তাঁকে হন্যে হয়ে খুঁজেও কোনো অবস্থান নিশ্চিত করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
জিয়া দেশে থাকলে কেন ধরা পড়ছে না–জানতে চাইলে কমিশনার বলেন, ‘জিয়া সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সাবেক কর্মকর্তা। আমরা যে পদ্ধতি ব্যবহার করে অপরাধী গ্রেপ্তার করি, তা তিনি জানেন। সে কারণে তিনি কোনো ডিভাইস ব্যবহার করেন না। এ অবস্থায় প্রচলিত পদ্ধতি ব্যবহার করে তাঁকে ধরা যাচ্ছে না।’ তিনি বলেন, জিয়াকে ধরা গেলে আনসার আল ইসলামের কর্মকাণ্ড বন্ধ হয়ে যেত।
সংশ্লিষ্ট পদস্থ কর্মকর্তারা বলছেন, মেজর জিয়া সম্পর্কে নতুন কিছু তথ্য আসে ২০১৮ সালের জুলাই মাসে। চট্টগ্রাম থেকে এবিটির গোয়েন্দা শাখার প্রধান জুবায়েরকে গ্রেপ্তারের পর তিনি জানান, চট্টগ্রামের নাসিরাবাদের জাকির হোসেন রোডের একটি বাড়িতে অবস্থান করেছিলেন জিয়া। তখন তাঁর মুখে ছিল দাঁড়ি। তার কয়েক দিন পরই গাজীপুরে এসেছিলেন। এরপর তাঁর আর কোনো খোঁজ মেলেনি।
ঢাকার কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মো. আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের পুরস্কার ঘোষণার জন্য নয়, আমরা এমনিতেই তাঁকে খুঁজছি।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আগে ২০১৬ সালের ৪ অক্টোবর সে সময়ের পুলিশের আইজি এ কে এম শহীদুল হক এই জঙ্গিকে ধরিয়ে দিতে ২০ লাখ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করেছিলেন। তবে জিয়ার ক্ষেত্রে ইন্টারপোলের কোনো রেড নোটিশ জারি করা হয়নি। জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোর (এনসিবি) সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) মহিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এমন কোনো নোটিশ জারির আবেদন কখনো আসেনি।
গত ১০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশক দীপন হত্যা মামলায় জিয়াসহ আট জঙ্গিকে ফাঁসির আদেশ দেন ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। আর লেখক অভিজিৎ রায় হত্যা মামলায় ১৬ ফেব্রুয়ারি জিয়াসহ পাঁচজনকে ফাঁসির আদেশ দেন আদালত। এই সাবেক সেনা কর্মকর্তা সম্পর্কে যেসব তথ্য জানা যায়, তাঁর বাবার নাম জিল্লুল হক। বাড়ি মৌলভীবাজারের মোস্তফাপুরে। প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর দ্বিতীয় বিয়ে করেন পটুয়াখালী শহরের সবুজবাগ এলাকায়। তাঁর শ্বশুর মোখলেছুর রহমানের সেই বাড়িতে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েক দফা অভিযান চালিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এদিকে লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায়ের ঘাতকদের তথ্য চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পুরস্কার ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে রোহিঙ্গাসংকট ও প্রত্যাবাসনবিষয়ক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫