আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন শেষে বাড়ি থেকে রাজধানীতে ফিরতে ঢল নেমেছে দেশের বিভিন্ন জেলার রেলস্টেশনগুলোতে। তবে ফিরতি টিকিটি না পেয়ে চরম বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের।
টিকিট না পেয়ে অনেককেই খুঁজতে হচ্ছে বিকল্প ব্যবস্থা। দীর্ঘ সময় ধরনা দিয়েও কাউন্টারে ট্রেনের টিকিট মিলছে না, কিন্তু কোথাও আবার মিলছে কালোবাজারে। আর অবৈধভাবে ২৫৫ টাকার একটি টিকিট চার গুণ বাড়িয়ে বিক্রি করা হচ্ছে হাজার টাকায়।
গতকাল শুক্রবার জামালপুর, বগুড়া, নীলফামারী, দিনাজপুর, জয়পুরহাটে রেলপথের যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জামালপুরের প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম জানান, জামালপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে যাঁরা ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করেন, তাঁদের একমাত্র ভরসা ট্রেন। ঈদ সামনে রেখে রেলওয়ে যাত্রীদের অতিরিক্ত চাপ সামলাতে অতিরিক্ত একটি ট্রেন বরাদ্দ দিয়েছেন এ পথে। তার পরও টিকিটের সংকটে অনেকেই রেলযাত্রা করতে পারছেন না।
যাত্রীদের অভিযোগ, কাউন্টারে টিকিট না পেয়ে বাধ্য হয়ে কালোবাজারিদের কাছ থেকে তিন-চার গুণ বেশি মূল্যে টিকিট কিনতে হচ্ছে। প্ল্যাটফর্ম ও আশপাশের দোকানে প্রকাশ্যে কালোবাজারে টিকিট বিক্রি হচ্ছে।
জামালপুর শহরের কাচারীপাড়া গ্রামের খলিলুর রহমান বলেন, ‘দুদিন ধরে লাইনে দাঁড়িয়েও কোনো টিকিট পাইনি। উপায় না পেয়ে কালোবাজারিদের কাছ থেকে ২৫৫ টাকার একটি টিকিট ১ হাজার টাকায় নিতে হলো।’
জামালপুরের রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মো. আছাদ উজ জামান বলেন, ‘হয়তো স্টেশনের বাইরে টিকিট কালোবাজারি হতে পারে। তাঁদের ধরার দায়িত্ব আমার না।’
নীলফামারীর সৈয়দপুর প্রতিনিধি রেজা মাহমুদ জানান, সৈয়দপুর বাস বা ট্রেনের আগামী এক সপ্তাহের জন্য কোথাও টিকিট নেই। যাঁরা অগ্রিম ফিরতি টিকিট কিনেছিলেন, তাঁরাই কেবল ট্রেনযাত্রা করতে পারছেন। তবে বেশি টাকা দিলে কালোবাজারিদের কাছে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে বলে অনেকের অভিযোগ।
সরেজমিন দেখা গেছে, রেলওয়ে স্টেশন ও বাসকাউন্টারগুলোতে টিকিটপ্রত্যাশীদের উপচে পড়া ভিড়। নানা রকম কষ্ট ভোগ করে নাড়ির টানে বাড়িফেরা মানুষগুলো এবার ফেরা নিয়েও ভোগান্তিতে পড়েছেন।
স্টেশন মাস্টার এস এম শওকত আলী বলেন, ‘একটি আসনের বিপরীতে ৫০-৬০ জনের চাহিদা। সময়মতো যাঁরা টিকিট কাটেননি, তাঁরা ট্রেনে যেতে পারছেন না।’
এদিকে বগুড়ার আদমদীঘি ও শেরপুর উপজেলা, দিনাজপুরের ফুলবাড়ী ও জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে টিকিট না পাওয়া যাত্রীর চাপে, টিকিট সঙ্গে থাকলেও নির্দিষ্ট আসন না পাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। কোথাও কোথাও ভোগান্তি বাড়িয়েছে বৃষ্টি।
প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন শেষে বাড়ি থেকে রাজধানীতে ফিরতে ঢল নেমেছে দেশের বিভিন্ন জেলার রেলস্টেশনগুলোতে। তবে ফিরতি টিকিটি না পেয়ে চরম বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের।
টিকিট না পেয়ে অনেককেই খুঁজতে হচ্ছে বিকল্প ব্যবস্থা। দীর্ঘ সময় ধরনা দিয়েও কাউন্টারে ট্রেনের টিকিট মিলছে না, কিন্তু কোথাও আবার মিলছে কালোবাজারে। আর অবৈধভাবে ২৫৫ টাকার একটি টিকিট চার গুণ বাড়িয়ে বিক্রি করা হচ্ছে হাজার টাকায়।
গতকাল শুক্রবার জামালপুর, বগুড়া, নীলফামারী, দিনাজপুর, জয়পুরহাটে রেলপথের যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জামালপুরের প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম জানান, জামালপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে যাঁরা ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করেন, তাঁদের একমাত্র ভরসা ট্রেন। ঈদ সামনে রেখে রেলওয়ে যাত্রীদের অতিরিক্ত চাপ সামলাতে অতিরিক্ত একটি ট্রেন বরাদ্দ দিয়েছেন এ পথে। তার পরও টিকিটের সংকটে অনেকেই রেলযাত্রা করতে পারছেন না।
যাত্রীদের অভিযোগ, কাউন্টারে টিকিট না পেয়ে বাধ্য হয়ে কালোবাজারিদের কাছ থেকে তিন-চার গুণ বেশি মূল্যে টিকিট কিনতে হচ্ছে। প্ল্যাটফর্ম ও আশপাশের দোকানে প্রকাশ্যে কালোবাজারে টিকিট বিক্রি হচ্ছে।
জামালপুর শহরের কাচারীপাড়া গ্রামের খলিলুর রহমান বলেন, ‘দুদিন ধরে লাইনে দাঁড়িয়েও কোনো টিকিট পাইনি। উপায় না পেয়ে কালোবাজারিদের কাছ থেকে ২৫৫ টাকার একটি টিকিট ১ হাজার টাকায় নিতে হলো।’
জামালপুরের রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মো. আছাদ উজ জামান বলেন, ‘হয়তো স্টেশনের বাইরে টিকিট কালোবাজারি হতে পারে। তাঁদের ধরার দায়িত্ব আমার না।’
নীলফামারীর সৈয়দপুর প্রতিনিধি রেজা মাহমুদ জানান, সৈয়দপুর বাস বা ট্রেনের আগামী এক সপ্তাহের জন্য কোথাও টিকিট নেই। যাঁরা অগ্রিম ফিরতি টিকিট কিনেছিলেন, তাঁরাই কেবল ট্রেনযাত্রা করতে পারছেন। তবে বেশি টাকা দিলে কালোবাজারিদের কাছে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে বলে অনেকের অভিযোগ।
সরেজমিন দেখা গেছে, রেলওয়ে স্টেশন ও বাসকাউন্টারগুলোতে টিকিটপ্রত্যাশীদের উপচে পড়া ভিড়। নানা রকম কষ্ট ভোগ করে নাড়ির টানে বাড়িফেরা মানুষগুলো এবার ফেরা নিয়েও ভোগান্তিতে পড়েছেন।
স্টেশন মাস্টার এস এম শওকত আলী বলেন, ‘একটি আসনের বিপরীতে ৫০-৬০ জনের চাহিদা। সময়মতো যাঁরা টিকিট কাটেননি, তাঁরা ট্রেনে যেতে পারছেন না।’
এদিকে বগুড়ার আদমদীঘি ও শেরপুর উপজেলা, দিনাজপুরের ফুলবাড়ী ও জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে টিকিট না পাওয়া যাত্রীর চাপে, টিকিট সঙ্গে থাকলেও নির্দিষ্ট আসন না পাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। কোথাও কোথাও ভোগান্তি বাড়িয়েছে বৃষ্টি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪