কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা জেলার বাসিন্দাদের মধ্যে ৬০ শতাংশ মানুষ এখনো করোনাভাইরাসের টিকা নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করেননি। স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, জেলায় করোনা টিকার জন্য নিবন্ধিত জনগোষ্ঠীর ৪২ শতাংশ মানুষকে অন্তত এক ডোজের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে।
অপর দিকে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪২ শতাংশ মানুষ এখনো টিকা নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করেননি।
জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন নিসর্গ মেরাজ চৌধুরীর মতে, সচেতনতার অভাবেই করোনাভাইরাসের টিকার জন্য নিবন্ধনের সংখ্যা এত কম। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকলে কিছু মানুষ আগ্রহী হয় টিকা নিতে। তবে ছিন্নমূল এবং অসচেতন জনগোষ্ঠীর জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকা প্রদান কার্যক্রম চালাচ্ছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। বর্তমান পরিস্থিতিতে কুমিল্লায় নিবন্ধন কম কিন্তু টিকার প্রদানের পরিমাণ বেশি।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে পাওয়া তথ্য মতে, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মোট নিবন্ধনের ৭৮ শতাংশ মানুষ টিকা নিয়েছে। তবে উপজেলা পর্যায়ে এই হার কম, মাত্র ৩৯ শতাংশ। তবে টিকার আওতায় খুব দ্রুত স্কুল কলেজ শিক্ষার্থী ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের আনা হচ্ছে। এ পর্যন্ত এই বয়সী ২ লাখ ৮৬ হাজার ৪৫৬ জন অন্তত এক ডোজ করোনা টিকা নিয়েছেন।
জেলায় করোনা টিকার জন্য মোট নিবন্ধিতদের সংখ্যা ২৬ লাখ ৭৯ হাজার ১৯০ জন। এর মধ্যে ২৬ লাখ ৯ হাজার ৮৩ জন অন্তত এক ডোজ টিকার আওতায় এসেছেন। অনেকে প্রথম ডোজ টিকা নিলেও দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিতে আসছেন না।
নিসর্গ মেরাজ চৌধুরী জানান, পরিস্থিতি বিবেচনায় দেখা গেছে-সংক্রমণ বাড়তে থাকলে মানুষের মধ্যে টিকা নেওয়ার আগ্রহ বাড়ে। কিন্তু পরে আবার সেটা থাকে না। আবার সেসময় এক শ্রেণির লোক মানুষকে বিনা খরচে টিকার নিবন্ধনের জন্য এগিয়ে আসে, তারাও আবার পরে কার্যক্রম চালান না। কিন্তু পুরো জনগোষ্ঠীতে টিকার আওতায় আনতে হলে জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে বিনা খরচে টিকা নিবন্ধন সব সময় চালু রাখতে হবে। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের মানুষ অনলাইনে টিকা নিবন্ধন জটিলতা মনে করে নিবন্ধন করে টিকা নিতে আগ্রহী হন না।
নিসর্গ মেরাজ চৌধুরী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘কেউ আবার টিকা নিবন্ধনের বিনিময়ে টাকা উপার্জন শুরু করেছেন। কিন্তু তারা মানুষের অসচেতনতার সুযোগ নিয়ে নিবন্ধনকারীর মোবাইল নম্বর ব্যবহার না করে নিজের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে নিবন্ধন সম্পন্ন করে দেন। এতে টিকা নিবন্ধনকারী প্রথম ডোজ পেলেও দ্বিতীয় ডোজের খুদে বার্তাটি তারা পান না। যে কারণেও অনেকে টিকা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।’
এদিকে জেলায় টিকার বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার থেকে এ কার্যক্রম শুরু করা হয়। প্রাথমিকভাবে সম্মুখ সারির যোদ্ধা ও ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিরা বুস্টার ডোজ পাচ্ছেন। জেলার সিভিল সার্জন মীর মোবারক হোসাইন জানান, যাঁদের বুস্টার ডোজ দেওয়া হবে তাঁরা মোবাইল ফোনে খুদে বার্তা পাবেন।
কুমিল্লা জেলার বাসিন্দাদের মধ্যে ৬০ শতাংশ মানুষ এখনো করোনাভাইরাসের টিকা নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করেননি। স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, জেলায় করোনা টিকার জন্য নিবন্ধিত জনগোষ্ঠীর ৪২ শতাংশ মানুষকে অন্তত এক ডোজের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে।
অপর দিকে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪২ শতাংশ মানুষ এখনো টিকা নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করেননি।
জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন নিসর্গ মেরাজ চৌধুরীর মতে, সচেতনতার অভাবেই করোনাভাইরাসের টিকার জন্য নিবন্ধনের সংখ্যা এত কম। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকলে কিছু মানুষ আগ্রহী হয় টিকা নিতে। তবে ছিন্নমূল এবং অসচেতন জনগোষ্ঠীর জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকা প্রদান কার্যক্রম চালাচ্ছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। বর্তমান পরিস্থিতিতে কুমিল্লায় নিবন্ধন কম কিন্তু টিকার প্রদানের পরিমাণ বেশি।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে পাওয়া তথ্য মতে, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মোট নিবন্ধনের ৭৮ শতাংশ মানুষ টিকা নিয়েছে। তবে উপজেলা পর্যায়ে এই হার কম, মাত্র ৩৯ শতাংশ। তবে টিকার আওতায় খুব দ্রুত স্কুল কলেজ শিক্ষার্থী ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের আনা হচ্ছে। এ পর্যন্ত এই বয়সী ২ লাখ ৮৬ হাজার ৪৫৬ জন অন্তত এক ডোজ করোনা টিকা নিয়েছেন।
জেলায় করোনা টিকার জন্য মোট নিবন্ধিতদের সংখ্যা ২৬ লাখ ৭৯ হাজার ১৯০ জন। এর মধ্যে ২৬ লাখ ৯ হাজার ৮৩ জন অন্তত এক ডোজ টিকার আওতায় এসেছেন। অনেকে প্রথম ডোজ টিকা নিলেও দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিতে আসছেন না।
নিসর্গ মেরাজ চৌধুরী জানান, পরিস্থিতি বিবেচনায় দেখা গেছে-সংক্রমণ বাড়তে থাকলে মানুষের মধ্যে টিকা নেওয়ার আগ্রহ বাড়ে। কিন্তু পরে আবার সেটা থাকে না। আবার সেসময় এক শ্রেণির লোক মানুষকে বিনা খরচে টিকার নিবন্ধনের জন্য এগিয়ে আসে, তারাও আবার পরে কার্যক্রম চালান না। কিন্তু পুরো জনগোষ্ঠীতে টিকার আওতায় আনতে হলে জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে বিনা খরচে টিকা নিবন্ধন সব সময় চালু রাখতে হবে। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের মানুষ অনলাইনে টিকা নিবন্ধন জটিলতা মনে করে নিবন্ধন করে টিকা নিতে আগ্রহী হন না।
নিসর্গ মেরাজ চৌধুরী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘কেউ আবার টিকা নিবন্ধনের বিনিময়ে টাকা উপার্জন শুরু করেছেন। কিন্তু তারা মানুষের অসচেতনতার সুযোগ নিয়ে নিবন্ধনকারীর মোবাইল নম্বর ব্যবহার না করে নিজের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে নিবন্ধন সম্পন্ন করে দেন। এতে টিকা নিবন্ধনকারী প্রথম ডোজ পেলেও দ্বিতীয় ডোজের খুদে বার্তাটি তারা পান না। যে কারণেও অনেকে টিকা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।’
এদিকে জেলায় টিকার বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার থেকে এ কার্যক্রম শুরু করা হয়। প্রাথমিকভাবে সম্মুখ সারির যোদ্ধা ও ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিরা বুস্টার ডোজ পাচ্ছেন। জেলার সিভিল সার্জন মীর মোবারক হোসাইন জানান, যাঁদের বুস্টার ডোজ দেওয়া হবে তাঁরা মোবাইল ফোনে খুদে বার্তা পাবেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫