শাহীন রহমান, পাবনা
পাবনার চাটমোহর উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের সুঁইগ্রামে অবস্থিত কলমীগাড়া বিল। উপজেলা সদর থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে সবুজে ঘেরা গ্রামে প্রথমে পিচঢালা পথ। এই গ্রামের মেঠোপথ পেরিয়ে পৌঁছাতে হয় বিলটিতে। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময়ে পদ্ম ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ্য হয়ে ওঠে। পদ্ম ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে এলাকাবাসীর পাশাপাশি প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এই বিলের পাড়ে আসছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, গ্রামের শেষ প্রান্তে কলমীগাড়া বিল। একটি বাড়ির মাঝখান দিয়ে বিলের পাড়ে ধানখেতের কিনারে পৌঁছে দেখা গেল ডিঙি নৌকায় মাছ শিকারে ব্যস্ত স্থানীয় কৃষক হারুন আলী। তাঁর ডিঙি নৌকায় বিলের মাঝখানে গেলে মন হারিয়ে যায় ভালো লাগার অন্য জগতে। চারপাশে ফুটে আছে অনেকগুলো পদ্ম ফুল। কোনোটি আবার অভিমানে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছে। বিলের চারপাশে সবুজ ধানখেত আর মাঝখানে সাদা-গোলাপি রঙের পদ্ম ফুল তৈরি করেছে অন্য রকম সৌন্দর্য। সূর্যাস্তের সঙ্গে পদ্ম ফুলের রং-রূপ তৈরি করে মোহনীয় আবেশ।
তবে কিছু সমস্যাও রয়েছে পদ্ম ফুলের সৌন্দর্যের মধ্যে। বিলে যাতায়াতের তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই। ডিঙি নৌকায় দুজনের বেশি ওঠা যায় না। আর প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা পদ্মবিলের মাঝেমধ্যে কচুরিপানা ও অন্যান্য আগাছা রয়েছে, যেগুলো পরিকল্পিতভাবে নিরসন করা গেলে সৌন্দর্য আরও বাড়বে।
সুঁইগ্রামের বাসিন্দা আতাউর রহমান স্বপন বলেন, কলমীগাড়া বিলে সাধারণত বর্ষা মৌসুমে পদ্ম ফুল ফোটা শুরু হয়। শরৎকালে বেশি ফুল ফোটে। এখানে কেউ পদ্ম ফুলের চাষ করে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিকভাবে এই বিলে পদ্ম ফুল ফুটে আসছে। বিলের নিচু এলাকার কিছু জমি চাষাবাদের আওতায় আসায় পদ্ম বিলের পরিধি অতীতের চেয়ে এখন অনেক কমে গেছে।
পদ্ম ফুল দেখতে আসা হুমায়ুন সজীব বলেন, ‘গ্রামবাংলায় পদ্ম ফুল বেশ পরিচিত। খোঁজ পেয়ে দেখতে এসেছি। বিলে পদ্ম ফুল দেখে মুগ্ধ হলাম।’
স্থানীয় বাসিন্দা আবেদ আলী (৫০) পাঁচ বছর ধরে বছরের ছয় মাস কলমীগাড়া বিলের পদ্ম ফুল, পদ্ম চাক ও পদ্মপাতা বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। তিনি বলেন, সকালে বাড়ির পাশের বিল থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা পদ্ম ফুল, পদ্ম চাক ও পদ্মপাতা তোলেন তিনি। দশটি পদ্ম ফুলের এক আঁটি ১৫ টাকা, ছয়টি পদ্ম চাক ১০ টাকায় এবং প্রতিটি পদ্মপাতা ৬ টাকায় বিক্রি করেন তিনি।
চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক রুহুল কুদ্দুস ডলার বলেন, ‘পদ্ম ফুল কেবল সৌন্দর্যের কারণ তা-ই নয়, উদ্ভিদটি ভেষজ গুণসমৃদ্ধও। এর ডাঁটা সবজি হিসেবে খাওয়া যায়। মানুষের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে, চুলকানি ও রক্ত আমাশয় নিরাময়ে এই জলজ উদ্ভিদ ও ফুল বেশ উপকারী।
পাবনার চাটমোহর উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের সুঁইগ্রামে অবস্থিত কলমীগাড়া বিল। উপজেলা সদর থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে সবুজে ঘেরা গ্রামে প্রথমে পিচঢালা পথ। এই গ্রামের মেঠোপথ পেরিয়ে পৌঁছাতে হয় বিলটিতে। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময়ে পদ্ম ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ্য হয়ে ওঠে। পদ্ম ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে এলাকাবাসীর পাশাপাশি প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এই বিলের পাড়ে আসছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, গ্রামের শেষ প্রান্তে কলমীগাড়া বিল। একটি বাড়ির মাঝখান দিয়ে বিলের পাড়ে ধানখেতের কিনারে পৌঁছে দেখা গেল ডিঙি নৌকায় মাছ শিকারে ব্যস্ত স্থানীয় কৃষক হারুন আলী। তাঁর ডিঙি নৌকায় বিলের মাঝখানে গেলে মন হারিয়ে যায় ভালো লাগার অন্য জগতে। চারপাশে ফুটে আছে অনেকগুলো পদ্ম ফুল। কোনোটি আবার অভিমানে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছে। বিলের চারপাশে সবুজ ধানখেত আর মাঝখানে সাদা-গোলাপি রঙের পদ্ম ফুল তৈরি করেছে অন্য রকম সৌন্দর্য। সূর্যাস্তের সঙ্গে পদ্ম ফুলের রং-রূপ তৈরি করে মোহনীয় আবেশ।
তবে কিছু সমস্যাও রয়েছে পদ্ম ফুলের সৌন্দর্যের মধ্যে। বিলে যাতায়াতের তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই। ডিঙি নৌকায় দুজনের বেশি ওঠা যায় না। আর প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা পদ্মবিলের মাঝেমধ্যে কচুরিপানা ও অন্যান্য আগাছা রয়েছে, যেগুলো পরিকল্পিতভাবে নিরসন করা গেলে সৌন্দর্য আরও বাড়বে।
সুঁইগ্রামের বাসিন্দা আতাউর রহমান স্বপন বলেন, কলমীগাড়া বিলে সাধারণত বর্ষা মৌসুমে পদ্ম ফুল ফোটা শুরু হয়। শরৎকালে বেশি ফুল ফোটে। এখানে কেউ পদ্ম ফুলের চাষ করে না। বছরের পর বছর ধরে প্রাকৃতিকভাবে এই বিলে পদ্ম ফুল ফুটে আসছে। বিলের নিচু এলাকার কিছু জমি চাষাবাদের আওতায় আসায় পদ্ম বিলের পরিধি অতীতের চেয়ে এখন অনেক কমে গেছে।
পদ্ম ফুল দেখতে আসা হুমায়ুন সজীব বলেন, ‘গ্রামবাংলায় পদ্ম ফুল বেশ পরিচিত। খোঁজ পেয়ে দেখতে এসেছি। বিলে পদ্ম ফুল দেখে মুগ্ধ হলাম।’
স্থানীয় বাসিন্দা আবেদ আলী (৫০) পাঁচ বছর ধরে বছরের ছয় মাস কলমীগাড়া বিলের পদ্ম ফুল, পদ্ম চাক ও পদ্মপাতা বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। তিনি বলেন, সকালে বাড়ির পাশের বিল থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা পদ্ম ফুল, পদ্ম চাক ও পদ্মপাতা তোলেন তিনি। দশটি পদ্ম ফুলের এক আঁটি ১৫ টাকা, ছয়টি পদ্ম চাক ১০ টাকায় এবং প্রতিটি পদ্মপাতা ৬ টাকায় বিক্রি করেন তিনি।
চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক রুহুল কুদ্দুস ডলার বলেন, ‘পদ্ম ফুল কেবল সৌন্দর্যের কারণ তা-ই নয়, উদ্ভিদটি ভেষজ গুণসমৃদ্ধও। এর ডাঁটা সবজি হিসেবে খাওয়া যায়। মানুষের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে, চুলকানি ও রক্ত আমাশয় নিরাময়ে এই জলজ উদ্ভিদ ও ফুল বেশ উপকারী।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫