বাউফল উপজেলায় নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল ও চায়না দুয়ারী জালে সয়লাভ হয়ে গেছে। হুমকিতে পড়েছে বিভিন্ন প্রজাতির দেশি মাছ। অভিযোগ রয়েছে, সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সঠিক নজরদারি না থাকায় উপজেলায় ক্রমশ বাড়ছে চায়না জালের ব্যবহার।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চীনে এই জাল বিভিন্ন জলাশয়ের পোকামাকড় মারার জন্য ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এই জাল দিয়ে মাছ ধরা হয়। জালটি ১ থেকে দেড় ফুট প্রস্থ ও ৪০ থেকে ৫০ ফুট দীর্ঘ ক্ষুদ্র ফাঁসবিশিষ্ট। লোহার রিং দিয়ে ঢোলক আকৃতি ও মাঝেমধ্যে চতুর্ভুজ আকারের লোহা দিয়ে তৈরি এই চায়না জাল। প্রতিটি জালে ৪০ থেকে ৫০টি করে খোপ আছে। জালটি এমনভাবে তৈরি করা ও ফাঁস এতটাই সূক্ষ্ম যে শুধু মাছই না রেণু পোনা পর্যন্ত ঢুকলেও বের হতে পারে না। খুব কম শ্রমে বেশি মাছ শিকার হওয়ায় চায়না দুয়ারীর প্রতি ঝোঁক লক্ষ্য করার মতো।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নদীর তীর ঘেঁষে, কোলা-বিলে, ডোবায় চায়না দুয়ারী জালের ব্যবহার। জালে ধরা পড়ছে ছোট বড় সব ধরনের মাছ। যার মধ্যে দেশি প্রজাতির মাছ বেশি।
তেঁতুলিয়া নদীর বিভিন্ন শাখা, খাল ও ছোট নদীতে জাল দিয়ে মাছ শিকার করেন উপজেলার শৌলা গ্রামের জেলে মুজিবর মুন্সি। তিনি বলেন, ‘কোলা বিলে ও খেতে যেভাবে চায়না দুয়ারী জালের ব্যবহার বাড়ছে তাতে করে কয়েক বছরের মধ্যে দেশি প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। খুব দ্রুত এই জালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।’
চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের জেলে বাদশা মাঝি বলেন, ‘চায়না দুয়ারী জাল কখনো প্রকৃত জেলেরা ব্যবহার করেন না। এক একটি জালের দাম ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। অধিকাংশ জেলে দরিদ্র হওয়ায় তাদের পক্ষে এত টাকা দিয়ে চায়না জাল কেনা সম্ভব না। এই ধরনের জাল ব্যবহার করেন স্থানীয় কিছু লোক।’
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাহবুবল আলম তালুকদার বলেন, শুধু প্রজনন না কোনো সময়ই এই ধরনের অবৈধ জাল ব্যবহার করা যাবে না। এটা একেবারেই নিষিদ্ধ। যদি এ ধরনের ঝাল কারও কাছে পাওয়া যায় তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোল্যা এমদাদ উল্লাহ্ বলেন, ‘এই জালটির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত আছে। প্রয়োজনে আরও জোরদার করা হবে।’
বাউফল উপজেলায় নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল ও চায়না দুয়ারী জালে সয়লাভ হয়ে গেছে। হুমকিতে পড়েছে বিভিন্ন প্রজাতির দেশি মাছ। অভিযোগ রয়েছে, সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সঠিক নজরদারি না থাকায় উপজেলায় ক্রমশ বাড়ছে চায়না জালের ব্যবহার।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চীনে এই জাল বিভিন্ন জলাশয়ের পোকামাকড় মারার জন্য ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এই জাল দিয়ে মাছ ধরা হয়। জালটি ১ থেকে দেড় ফুট প্রস্থ ও ৪০ থেকে ৫০ ফুট দীর্ঘ ক্ষুদ্র ফাঁসবিশিষ্ট। লোহার রিং দিয়ে ঢোলক আকৃতি ও মাঝেমধ্যে চতুর্ভুজ আকারের লোহা দিয়ে তৈরি এই চায়না জাল। প্রতিটি জালে ৪০ থেকে ৫০টি করে খোপ আছে। জালটি এমনভাবে তৈরি করা ও ফাঁস এতটাই সূক্ষ্ম যে শুধু মাছই না রেণু পোনা পর্যন্ত ঢুকলেও বের হতে পারে না। খুব কম শ্রমে বেশি মাছ শিকার হওয়ায় চায়না দুয়ারীর প্রতি ঝোঁক লক্ষ্য করার মতো।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নদীর তীর ঘেঁষে, কোলা-বিলে, ডোবায় চায়না দুয়ারী জালের ব্যবহার। জালে ধরা পড়ছে ছোট বড় সব ধরনের মাছ। যার মধ্যে দেশি প্রজাতির মাছ বেশি।
তেঁতুলিয়া নদীর বিভিন্ন শাখা, খাল ও ছোট নদীতে জাল দিয়ে মাছ শিকার করেন উপজেলার শৌলা গ্রামের জেলে মুজিবর মুন্সি। তিনি বলেন, ‘কোলা বিলে ও খেতে যেভাবে চায়না দুয়ারী জালের ব্যবহার বাড়ছে তাতে করে কয়েক বছরের মধ্যে দেশি প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে যাবে। খুব দ্রুত এই জালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।’
চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের জেলে বাদশা মাঝি বলেন, ‘চায়না দুয়ারী জাল কখনো প্রকৃত জেলেরা ব্যবহার করেন না। এক একটি জালের দাম ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। অধিকাংশ জেলে দরিদ্র হওয়ায় তাদের পক্ষে এত টাকা দিয়ে চায়না জাল কেনা সম্ভব না। এই ধরনের জাল ব্যবহার করেন স্থানীয় কিছু লোক।’
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাহবুবল আলম তালুকদার বলেন, শুধু প্রজনন না কোনো সময়ই এই ধরনের অবৈধ জাল ব্যবহার করা যাবে না। এটা একেবারেই নিষিদ্ধ। যদি এ ধরনের ঝাল কারও কাছে পাওয়া যায় তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোল্যা এমদাদ উল্লাহ্ বলেন, ‘এই জালটির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত আছে। প্রয়োজনে আরও জোরদার করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪