সম্পাদকীয়
ভারতীয় বংশোদ্ভূত ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম সাহিত্যিক ছিলেন ভি এস নাইপল। তাঁর পুরো নাম বিদ্যাধর সূর্যপ্রসাদ নাইপল। তিনি ১৯৩২ সালের ১৭ আগস্ট ওয়েস্ট ইন্ডিজের ত্রিনিদাদ দ্বীপের চাগুয়ানাস শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
১৯৩৮ সালে নাইপলের পরিবার ত্রিনিদাদ ছেড়ে পোর্ট অব স্পেন শহরে গিয়ে স্থায়ী আবাস গড়ে তোলে। সেখানকার রয়্যাল কলেজে একটি প্রদর্শনী জিতে ত্রিনিদাদ সরকারের দেওয়া স্কলারশিপ পান। নতুন এক সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয় তাঁর জন্য। স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশোনা করতে চলে যান ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে। পড়াশোনা করেন ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে। পড়াশোনা শেষ করে যুক্তরাজ্যেই স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন।
১৮ বছর বয়সে সংসারের অভাব মেটাতে নেমে পড়েন অর্থ উপার্জনে। সূচনাটা হয়েছিল লেখালেখি দিয়েই। প্রথম লেখা বইয়ের পাণ্ডুলিপি নিয়ে প্রকাশকের দ্বারে দ্বারে ঘোরেন প্রায় চার বছর। পারিবারিক দুরবস্থা, বাবার অসুস্থতা, অর্থকষ্ট—সবকিছু নাইপলকে বেশ বিপর্যস্ত করে তুলেছিল সে সময়। তবু দৃঢ়প্রত্যয় আর আত্মবিশ্বাসের জোরে তিনি লিখে গেছেন একের পর এক বই। ‘ইন এ ফ্রি স্টেট’ ও ‘এ হাউস অব মিস্টার বিশ্বাস’ তাঁর জনপ্রিয় দুটি বই। উপন্যাস, প্রবন্ধ, স্মৃতিকথা ও ভ্রমণ বিষয়ে প্রায় ৩০টির মতো বই লিখেছেন তিনি।
ঔপনিবেশিক ও সাম্রাজ্যবাদী জীবনব্যবস্থার তিনি ছিলেন ঘোর বিরোধী। নাইপল লিখেছিলেন, ‘আমি মুক্তির স্বাধীনতা থেকে মুক্ত’।ভ্রমণপ্রিয় নাইপল জীবনে অনেক দেশে ঘুরে বেড়িয়েছেন আর বাস্তব জীবনের সেই সব অভিজ্ঞতা তুলে এনেছেন তাঁর লেখনীতে।
যেখানেই গেছেন, সেখান থেকে বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে সাজিয়েছেন তাঁর লেখনীর শব্দমালা। তিনি নিজেকে একজন যাযাবর ভাবতেন।
নাইপল ২০০১ সালে লাভ করেন নোবেল পুরস্কার। এ ছাড়া ১৯৯০ সালে নাইট উপাধিতে এবং ১৯৭১ সালে ম্যান বুকার পুরস্কারে ভূষিত হন।
২০১৮ সালের ১১ আগস্ট ৮৫ বছর বয়সে লন্ডনে নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন ভি এস নাইপল।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম সাহিত্যিক ছিলেন ভি এস নাইপল। তাঁর পুরো নাম বিদ্যাধর সূর্যপ্রসাদ নাইপল। তিনি ১৯৩২ সালের ১৭ আগস্ট ওয়েস্ট ইন্ডিজের ত্রিনিদাদ দ্বীপের চাগুয়ানাস শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
১৯৩৮ সালে নাইপলের পরিবার ত্রিনিদাদ ছেড়ে পোর্ট অব স্পেন শহরে গিয়ে স্থায়ী আবাস গড়ে তোলে। সেখানকার রয়্যাল কলেজে একটি প্রদর্শনী জিতে ত্রিনিদাদ সরকারের দেওয়া স্কলারশিপ পান। নতুন এক সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয় তাঁর জন্য। স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশোনা করতে চলে যান ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে। পড়াশোনা করেন ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে। পড়াশোনা শেষ করে যুক্তরাজ্যেই স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন।
১৮ বছর বয়সে সংসারের অভাব মেটাতে নেমে পড়েন অর্থ উপার্জনে। সূচনাটা হয়েছিল লেখালেখি দিয়েই। প্রথম লেখা বইয়ের পাণ্ডুলিপি নিয়ে প্রকাশকের দ্বারে দ্বারে ঘোরেন প্রায় চার বছর। পারিবারিক দুরবস্থা, বাবার অসুস্থতা, অর্থকষ্ট—সবকিছু নাইপলকে বেশ বিপর্যস্ত করে তুলেছিল সে সময়। তবু দৃঢ়প্রত্যয় আর আত্মবিশ্বাসের জোরে তিনি লিখে গেছেন একের পর এক বই। ‘ইন এ ফ্রি স্টেট’ ও ‘এ হাউস অব মিস্টার বিশ্বাস’ তাঁর জনপ্রিয় দুটি বই। উপন্যাস, প্রবন্ধ, স্মৃতিকথা ও ভ্রমণ বিষয়ে প্রায় ৩০টির মতো বই লিখেছেন তিনি।
ঔপনিবেশিক ও সাম্রাজ্যবাদী জীবনব্যবস্থার তিনি ছিলেন ঘোর বিরোধী। নাইপল লিখেছিলেন, ‘আমি মুক্তির স্বাধীনতা থেকে মুক্ত’।ভ্রমণপ্রিয় নাইপল জীবনে অনেক দেশে ঘুরে বেড়িয়েছেন আর বাস্তব জীবনের সেই সব অভিজ্ঞতা তুলে এনেছেন তাঁর লেখনীতে।
যেখানেই গেছেন, সেখান থেকে বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে সাজিয়েছেন তাঁর লেখনীর শব্দমালা। তিনি নিজেকে একজন যাযাবর ভাবতেন।
নাইপল ২০০১ সালে লাভ করেন নোবেল পুরস্কার। এ ছাড়া ১৯৯০ সালে নাইট উপাধিতে এবং ১৯৭১ সালে ম্যান বুকার পুরস্কারে ভূষিত হন।
২০১৮ সালের ১১ আগস্ট ৮৫ বছর বয়সে লন্ডনে নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন ভি এস নাইপল।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
২ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
২ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৩ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫