নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মূল্যস্ফীতি কমলেও বাংলাদেশে বাড়ছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর নীতি গ্রহণ না করার কারণেই এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদেরা। রাজধানীতে গতকাল সোমবার বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) আয়োজিত এক সেমিনারে এ কথা বলেন তাঁরা।
বিআইডিএসের মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) ভাইস চেয়ারম্যান সাদিক আহমেদ। তিনি বলেন, ‘বিশ্বে মূল্যস্ফীতি কমলেও বাংলাদেশে বাড়ছে। এর দায় শুধু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ওপর চাপানো হচ্ছে। যদিও এর অন্যতম কারণ দুর্বল নীতি এবং ব্যবস্থাপনার অভাব। বাজার ও চাহিদা নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় মূল্যস্ফীতি দীর্ঘায়িত হচ্ছে।’ যেসব দেশ সুদের হার বাড়ানোর মাধ্যমে চাহিদা কমানোর নীতি গ্রহণ করেছে, তারা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সফল হয়েছে বলেও জানান এই অর্থনীতিবিদ।
‘জাতীয় বাজেট ২০২৩-২৪-এর চারটি বড় চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক ওই সেমিনারে মূল উপস্থাপনায় সাদিক আহমেদ বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সরকার অর্থনৈতিক সংকটের গভীরতা বুঝতেই ব্যর্থ হয়েছে। আগামী বাজেটের চার প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে–সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা, রাজস্ব সংগ্রহ, ভর্তুকি অর্থায়ন ও সামাজিক নিরাপত্তা ব্যয়। সবচেয়ে জরুরি সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা রক্ষা করা।
কিন্তু সরকার তা না করে প্রবৃদ্ধিতে জোর দিয়েছে। অথচ প্রবৃদ্ধি অর্জনে ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবসম্মত নয়। ঋণখেলাপিদের ঋণের ৫ বা ১০ শতাংশ জমা দিয়ে খেলাপির তালিকা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকা উচিত নয় বলেও জানান অর্থনীতিবিদেরা। তাঁরা বলেন, এই ব্যবস্থায় ঋণখেলাপিরা খেলাপির তালিকা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায়। তালিকা থেকে বের হয়ে তারা নির্বাচনের অংশ নেওয়ার সুযোগ পায়, যা কোনোভাবেই থাকা উচিত নয়।
বিআইডিএস মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেন বলেন, ভর্তুকিতে জিডিপির ২ শতাংশের মতো চলে যাচ্ছে, যার বেশির ভাগই অপ্রয়োজনীয়। কৃষি, সার ও সামাজিক নিরাপত্তায় ভর্তুকি দেওয়া যেতে পারে, কিন্তু বেসরকারি খাতে ভর্তুকি দেওয়ার অর্থ হয় না। ভর্তুকি কাঠামো যৌক্তিকীকরণ করা উচিত। বিশ্ববাজারে জ্বালানির দাম কমছে, কিন্তু দেশের বাজারে তা সমন্বয় হচ্ছে না। বাজেট মানে শুধু আয়-ব্যয়ের হিসাব নয়, বাজেট মানে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার করা। যেসব জায়গায় প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সংস্কার ছাড়া চলবে না, সেখানে এই জায়গাগুলো তুলনামূলকভাবে অবহেলিত থাকছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মূল্যস্ফীতি কমলেও বাংলাদেশে বাড়ছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর নীতি গ্রহণ না করার কারণেই এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদেরা। রাজধানীতে গতকাল সোমবার বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) আয়োজিত এক সেমিনারে এ কথা বলেন তাঁরা।
বিআইডিএসের মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) ভাইস চেয়ারম্যান সাদিক আহমেদ। তিনি বলেন, ‘বিশ্বে মূল্যস্ফীতি কমলেও বাংলাদেশে বাড়ছে। এর দায় শুধু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ওপর চাপানো হচ্ছে। যদিও এর অন্যতম কারণ দুর্বল নীতি এবং ব্যবস্থাপনার অভাব। বাজার ও চাহিদা নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় মূল্যস্ফীতি দীর্ঘায়িত হচ্ছে।’ যেসব দেশ সুদের হার বাড়ানোর মাধ্যমে চাহিদা কমানোর নীতি গ্রহণ করেছে, তারা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সফল হয়েছে বলেও জানান এই অর্থনীতিবিদ।
‘জাতীয় বাজেট ২০২৩-২৪-এর চারটি বড় চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক ওই সেমিনারে মূল উপস্থাপনায় সাদিক আহমেদ বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সরকার অর্থনৈতিক সংকটের গভীরতা বুঝতেই ব্যর্থ হয়েছে। আগামী বাজেটের চার প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে–সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা, রাজস্ব সংগ্রহ, ভর্তুকি অর্থায়ন ও সামাজিক নিরাপত্তা ব্যয়। সবচেয়ে জরুরি সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা রক্ষা করা।
কিন্তু সরকার তা না করে প্রবৃদ্ধিতে জোর দিয়েছে। অথচ প্রবৃদ্ধি অর্জনে ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবসম্মত নয়। ঋণখেলাপিদের ঋণের ৫ বা ১০ শতাংশ জমা দিয়ে খেলাপির তালিকা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকা উচিত নয় বলেও জানান অর্থনীতিবিদেরা। তাঁরা বলেন, এই ব্যবস্থায় ঋণখেলাপিরা খেলাপির তালিকা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায়। তালিকা থেকে বের হয়ে তারা নির্বাচনের অংশ নেওয়ার সুযোগ পায়, যা কোনোভাবেই থাকা উচিত নয়।
বিআইডিএস মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেন বলেন, ভর্তুকিতে জিডিপির ২ শতাংশের মতো চলে যাচ্ছে, যার বেশির ভাগই অপ্রয়োজনীয়। কৃষি, সার ও সামাজিক নিরাপত্তায় ভর্তুকি দেওয়া যেতে পারে, কিন্তু বেসরকারি খাতে ভর্তুকি দেওয়ার অর্থ হয় না। ভর্তুকি কাঠামো যৌক্তিকীকরণ করা উচিত। বিশ্ববাজারে জ্বালানির দাম কমছে, কিন্তু দেশের বাজারে তা সমন্বয় হচ্ছে না। বাজেট মানে শুধু আয়-ব্যয়ের হিসাব নয়, বাজেট মানে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার করা। যেসব জায়গায় প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সংস্কার ছাড়া চলবে না, সেখানে এই জায়গাগুলো তুলনামূলকভাবে অবহেলিত থাকছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪