ঝিকরগাছা প্রতিনিধি
যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের ঝিকরগাছার কপোতাক্ষ নদের ওপর নির্মাণাধীন সেতুটির কাজ বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন পথচারী ও যাত্রীরা। বিশেষ করে বেনাপোল বন্দরে যাতায়াতকারী ট্রাকচালকদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
নির্মাণাধীন সেতুটির যে অংশ খুলে দেওয়া হয়েছে তার দুই পাশে অর্ধেক অংশ ঢালাই দিয়ে ফেলে রাখায় একটি একটি করে গাড়ি পার হচ্ছে। ফলে রাত-দিন যানজট লেগেই থাকছে সেতুটির দুই পাড়ে। একই সঙ্গে শুষ্ক মৌসুম হওয়ায় ধুলায় নাজেহাল হতে হচ্ছে এই পথে যাতায়াতকারীদের।
নিয়ম লঙ্ঘন করে সেতুটি নিচুভাবে নির্মাণ করায় এটি ভেঙে ফেলার দাবি জানিয়ে আসছিলেন স্থানীয়রাসহ নদী রক্ষা কমিটি। কারণ, এর ফলে নৌপথ বন্ধ হয়ে গেছে। এর পর সেতুটি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হলেও দুই মাথায় সড়কের সঙ্গে সংযোগের কাজ শেষ না করেই ফেলে রাখা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সেতুর দুই পাশে দুই কিলোমিটারজুড়ে যানবাহন ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছে। সেতুর দুই মাথায় বাধা থাকায় একটি একটি করে গাড়ি পার হচ্ছে। ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াতকারী জেলার পশ্চিমাঞ্চল ও সাতক্ষীরার মানুষ।
দীর্ঘক্ষণ যানজটে আটকে পড়া বাসযাত্রী উপজেলা আনসার ভিডিপির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ারা খাতুন বলেন, ‘সকাল ৯টার সময় ঝিকরগাছার কাছে হাজিরালিতে এসে পৌঁছালেও যানজটের কারণে প্রায় দুই ঘণ্টা অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে।’
প্রাইভেট কার চালক নূরনবী বলেন, ‘সেতুটির কাজ শেষ না হওয়ায় যানজটে ব্যাপক ভোগান্তি পেতে হচ্ছে। তবে বেশি সমস্যা হচ্ছে রোগী পরিবহন ও বিমানে যাতায়াতকারী যাত্রীদের।’
দেশের প্রধান স্থলবন্দর বেনাপোলের পণ্যবাহী ট্রাক যানজট আরও দীর্ঘ করে দিচ্ছে। দুপুর গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বন্দর থেকে ছেড়ে আসা এসব ট্রাককে সেতুটি পার হতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে।
নাভারণ হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুর আলম বলেন, ‘সেতুর দুই মাথায় অর্ধেক করে কাজ ফেলে রাখা হয়েছে। এতে একটি একটি করে গাড়ি পার করতে হচ্ছে। তাই যানজট বাড়ছে। গতকাল (বুধবার দিবাগত) রাত ২টা পর্যন্ত ওখানে দায়িত্বে ছিলাম।’
এ ঘটনায় তিনি সেতু নির্মাণে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী ও ঠিকাদারকে দোষারোপ করেন।
যশোর সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান বলেন, ‘সেতুর নতুন করে কাজের বিষয়ে আমার জানা নেই। খোঁজ-খবর নিয়ে সমস্যা পেলে সমাধান করা হবে।’
যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের ঝিকরগাছার কপোতাক্ষ নদের ওপর নির্মাণাধীন সেতুটির কাজ বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন পথচারী ও যাত্রীরা। বিশেষ করে বেনাপোল বন্দরে যাতায়াতকারী ট্রাকচালকদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
নির্মাণাধীন সেতুটির যে অংশ খুলে দেওয়া হয়েছে তার দুই পাশে অর্ধেক অংশ ঢালাই দিয়ে ফেলে রাখায় একটি একটি করে গাড়ি পার হচ্ছে। ফলে রাত-দিন যানজট লেগেই থাকছে সেতুটির দুই পাড়ে। একই সঙ্গে শুষ্ক মৌসুম হওয়ায় ধুলায় নাজেহাল হতে হচ্ছে এই পথে যাতায়াতকারীদের।
নিয়ম লঙ্ঘন করে সেতুটি নিচুভাবে নির্মাণ করায় এটি ভেঙে ফেলার দাবি জানিয়ে আসছিলেন স্থানীয়রাসহ নদী রক্ষা কমিটি। কারণ, এর ফলে নৌপথ বন্ধ হয়ে গেছে। এর পর সেতুটি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হলেও দুই মাথায় সড়কের সঙ্গে সংযোগের কাজ শেষ না করেই ফেলে রাখা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সেতুর দুই পাশে দুই কিলোমিটারজুড়ে যানবাহন ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছে। সেতুর দুই মাথায় বাধা থাকায় একটি একটি করে গাড়ি পার হচ্ছে। ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াতকারী জেলার পশ্চিমাঞ্চল ও সাতক্ষীরার মানুষ।
দীর্ঘক্ষণ যানজটে আটকে পড়া বাসযাত্রী উপজেলা আনসার ভিডিপির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ারা খাতুন বলেন, ‘সকাল ৯টার সময় ঝিকরগাছার কাছে হাজিরালিতে এসে পৌঁছালেও যানজটের কারণে প্রায় দুই ঘণ্টা অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে।’
প্রাইভেট কার চালক নূরনবী বলেন, ‘সেতুটির কাজ শেষ না হওয়ায় যানজটে ব্যাপক ভোগান্তি পেতে হচ্ছে। তবে বেশি সমস্যা হচ্ছে রোগী পরিবহন ও বিমানে যাতায়াতকারী যাত্রীদের।’
দেশের প্রধান স্থলবন্দর বেনাপোলের পণ্যবাহী ট্রাক যানজট আরও দীর্ঘ করে দিচ্ছে। দুপুর গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বন্দর থেকে ছেড়ে আসা এসব ট্রাককে সেতুটি পার হতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে।
নাভারণ হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুর আলম বলেন, ‘সেতুর দুই মাথায় অর্ধেক করে কাজ ফেলে রাখা হয়েছে। এতে একটি একটি করে গাড়ি পার করতে হচ্ছে। তাই যানজট বাড়ছে। গতকাল (বুধবার দিবাগত) রাত ২টা পর্যন্ত ওখানে দায়িত্বে ছিলাম।’
এ ঘটনায় তিনি সেতু নির্মাণে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী ও ঠিকাদারকে দোষারোপ করেন।
যশোর সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান বলেন, ‘সেতুর নতুন করে কাজের বিষয়ে আমার জানা নেই। খোঁজ-খবর নিয়ে সমস্যা পেলে সমাধান করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪