হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের আশপাশে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু পুরোনো বস্তার দোকান। এসব দোকানে ছেঁড়া বস্তা সেলাই করে জীবিকা নির্বাহ করছেন প্রায় ৫০০ নারী-পুরুষ।
বস্তার দোকানে কর্মরত সিরাজুল হোসেন বলেন, ‘আগে আমি ভারতীয় চোরাচালানি ব্যবসা করতাম, ভারত থেকে শাড়ি জিরা নিয়ে আসতাম। সীমান্তে সিসি ক্যামেরা স্থাপন ও কড়াকড়ির কারণে আর ভারতে যেতে পারি না। এখন বৈধভাবে বস্তা সেলাইয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছি। এতে ভালোই চলছে সংসার।’
ইমরান হোসেন নামে একজন বলেন, ‘সারা দিনে ৩০০ থেকে ৩৫০টি বস্তার কাটা ফাটা সেলাই করি। এতে আয় হয় ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা। এ দিয়েই ভালোভাবেই চলে যায় সংসারের যাবতীয় খরচ।’
রেহেনা পারভীন ও আধুলি বেগম জানান, স্বামীর মৃত্যুর পর সংসারের ভার নিজের ওপর এসে পড়েছে। বস্তা সেলাইয়ের কাজ করে দিনে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা আয় হয়। এই টাকা দিয়েই মেয়েদের পড়াশোনা ও সংসারের খরচ চলে।
রন্টু শেখ নামে এক শ্রমিক বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বস্তা সেলাইয়ের কাজ করি। এই কাজ করে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় হয়। কোনো দিন ৬০০ টাকাও আয় হয়। বস্তা সেলাইয়ের কাজ করে যা আয় করি তা দিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে খুব ভালোই আছি। খুব সুন্দরভাবে পরিবার চলছে।’
হিলি বাজারের মেসার্স মিথুন ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী আব্দুর রহিম মিথুন বলেন, ‘হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকেৃ দেশে প্রচুর পরিমাণে চাল, গম, ভুট্টা, খৈল, ভুসিসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি হয়ে থাকে। এসব পণ্য লোড-আনলোডের সময় অনেক বস্তা ফেটে নষ্ট হয়ে যায়। বস্তার চাহিদা মেটাতে হিলিতে ১৫টির মতো পুরোনো বস্তার দোকান গড়ে উঠেছে। আমরা দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নতুন ও পুরোনো বস্তা সংগ্রহ করি। বস্তার ছেঁড়া কাটা সেলাই করে সেগুলোকে ব্যবহার উপযোগী করতে অনেক শ্রমিক দরকার হয়। হিলির বিভিন্ন দোকানে প্রায় ৫০০ জন নারী-পুরুষ এ কাজ করেন। পুরোনো বস্তার দোকান গড়ে ওঠায় অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে।’
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের আশপাশে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু পুরোনো বস্তার দোকান। এসব দোকানে ছেঁড়া বস্তা সেলাই করে জীবিকা নির্বাহ করছেন প্রায় ৫০০ নারী-পুরুষ।
বস্তার দোকানে কর্মরত সিরাজুল হোসেন বলেন, ‘আগে আমি ভারতীয় চোরাচালানি ব্যবসা করতাম, ভারত থেকে শাড়ি জিরা নিয়ে আসতাম। সীমান্তে সিসি ক্যামেরা স্থাপন ও কড়াকড়ির কারণে আর ভারতে যেতে পারি না। এখন বৈধভাবে বস্তা সেলাইয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছি। এতে ভালোই চলছে সংসার।’
ইমরান হোসেন নামে একজন বলেন, ‘সারা দিনে ৩০০ থেকে ৩৫০টি বস্তার কাটা ফাটা সেলাই করি। এতে আয় হয় ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা। এ দিয়েই ভালোভাবেই চলে যায় সংসারের যাবতীয় খরচ।’
রেহেনা পারভীন ও আধুলি বেগম জানান, স্বামীর মৃত্যুর পর সংসারের ভার নিজের ওপর এসে পড়েছে। বস্তা সেলাইয়ের কাজ করে দিনে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা আয় হয়। এই টাকা দিয়েই মেয়েদের পড়াশোনা ও সংসারের খরচ চলে।
রন্টু শেখ নামে এক শ্রমিক বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বস্তা সেলাইয়ের কাজ করি। এই কাজ করে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় হয়। কোনো দিন ৬০০ টাকাও আয় হয়। বস্তা সেলাইয়ের কাজ করে যা আয় করি তা দিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে খুব ভালোই আছি। খুব সুন্দরভাবে পরিবার চলছে।’
হিলি বাজারের মেসার্স মিথুন ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী আব্দুর রহিম মিথুন বলেন, ‘হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকেৃ দেশে প্রচুর পরিমাণে চাল, গম, ভুট্টা, খৈল, ভুসিসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি হয়ে থাকে। এসব পণ্য লোড-আনলোডের সময় অনেক বস্তা ফেটে নষ্ট হয়ে যায়। বস্তার চাহিদা মেটাতে হিলিতে ১৫টির মতো পুরোনো বস্তার দোকান গড়ে উঠেছে। আমরা দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নতুন ও পুরোনো বস্তা সংগ্রহ করি। বস্তার ছেঁড়া কাটা সেলাই করে সেগুলোকে ব্যবহার উপযোগী করতে অনেক শ্রমিক দরকার হয়। হিলির বিভিন্ন দোকানে প্রায় ৫০০ জন নারী-পুরুষ এ কাজ করেন। পুরোনো বস্তার দোকান গড়ে ওঠায় অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫