চারঘাট প্রতিনিধি
চারঘাটের ছয়টি ইউনিয়নের ৬০টি ভোটকেন্দ্রের সব কটিকেই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। চারঘাট মডেল থানা থেকে এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, চতুর্থ ধাপে চারঘাট উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে মোট ভোটার এক লাখ ৪০ হাজার ১১৭ জন। তাঁর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৭০ হাজার ৫৩৪ জন ও নারী ভোটার ৬৯ হাজার ৫৮৩ জন। মোট ৬০টি কেন্দ্রে ৪১৩টি বুথে ভোটাররা তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। আগামী ২৬ ডিসেম্বর এই ছয় ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে ২৩ জন চেয়ারম্যান, ২২৩ জন সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৭৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এদিকে, গত ৭ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই প্রার্থীরা আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু করেছেন। তবে এরই মধ্যে প্রার্থীরা একে অপরের কর্মী ও সমর্থকদের বিরুদ্ধে পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা, হামলা ও ভোটারদের ভয়ভীতি দেখানোসহ নানা অভিযোগ করেছেন নির্বাচন অফিসে। ইতি মধ্যে কয়েক স্থানে প্রার্থীদের নির্বাচনী অফিস পুড়িয়ে ফেলাসহ প্রার্থীরা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছেন।
স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই সহিংসতার অভিযোগ আসছে। এ নিয়ে দলীয়, বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা উপজেলা নির্বাচন অফিসে অভিযোগ করছেন। ভোটাররা সহিংসতার আশঙ্কা করছেন। ভোট কেন্দ্রে যাওয়া নিয়ে রয়েছে তাঁদের শঙ্কা।
সরদহ ইউনিয়নের ঝিকরা এলাকার ভোটার পারভেজ মাহমুদ বলেন, ‘প্রচার শুরুর পর থেকেই আমাদের দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি ভেঙে প্রচারণায় মুখোমুখি অবস্থানে চলে গেছেন। যেকোনো সময় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা করছি আমরা। ইউনিয়নের সবগুলো ভোটকেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ দেখানো হয়েছে। এ অবস্থায় বাড়তি নিরাপত্তা না থাকলে আমরা ভোট কেন্দ্রে যাওয়া নিয়ে সংশয়ে রয়েছি।’
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)’র উপজেলা সভাপতি মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রচারণার শুরু থেকেই প্রার্থীরা বেপরোয়া। কেউ আচরণবিধির তোয়াক্কা করছেন না। প্রশাসন সবগুলো কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ দেখিয়েছে। কাজেই ভোটের দিন সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে হলে এখন থেকে প্রশাসনকে বাড়তি নজর দিতে হবে।’
চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৬০টি কেন্দ্রের সব কটিই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছি। ভোটের দিন সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে আগাম প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। সুন্দর পরিবেশে ভোটগ্রহণ সম্পূর্ণ করতে আমরা সার্বক্ষণিক মাঠে থেকে কাজ করছি।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রবিউল আলম বলেন, ‘পুলিশ প্রশাসন সবগুলো কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করেছে। এ জন্য সব কেন্দ্রেই বাড়তি নজরদারি থাকবে। ইতি মধ্যে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে কাজ করছেন। তা ছাড়া প্রতিটি নির্বাচনী এলাকা পর্যবেক্ষণে র্যাব ও পুলিশের বিশেষ স্ট্রাইকিং ফোর্স, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জোরদার টহল থাকবে।’
চারঘাটের ছয়টি ইউনিয়নের ৬০টি ভোটকেন্দ্রের সব কটিকেই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। চারঘাট মডেল থানা থেকে এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, চতুর্থ ধাপে চারঘাট উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে মোট ভোটার এক লাখ ৪০ হাজার ১১৭ জন। তাঁর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৭০ হাজার ৫৩৪ জন ও নারী ভোটার ৬৯ হাজার ৫৮৩ জন। মোট ৬০টি কেন্দ্রে ৪১৩টি বুথে ভোটাররা তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। আগামী ২৬ ডিসেম্বর এই ছয় ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে ২৩ জন চেয়ারম্যান, ২২৩ জন সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৭৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এদিকে, গত ৭ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই প্রার্থীরা আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু করেছেন। তবে এরই মধ্যে প্রার্থীরা একে অপরের কর্মী ও সমর্থকদের বিরুদ্ধে পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা, হামলা ও ভোটারদের ভয়ভীতি দেখানোসহ নানা অভিযোগ করেছেন নির্বাচন অফিসে। ইতি মধ্যে কয়েক স্থানে প্রার্থীদের নির্বাচনী অফিস পুড়িয়ে ফেলাসহ প্রার্থীরা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছেন।
স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই সহিংসতার অভিযোগ আসছে। এ নিয়ে দলীয়, বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা উপজেলা নির্বাচন অফিসে অভিযোগ করছেন। ভোটাররা সহিংসতার আশঙ্কা করছেন। ভোট কেন্দ্রে যাওয়া নিয়ে রয়েছে তাঁদের শঙ্কা।
সরদহ ইউনিয়নের ঝিকরা এলাকার ভোটার পারভেজ মাহমুদ বলেন, ‘প্রচার শুরুর পর থেকেই আমাদের দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি ভেঙে প্রচারণায় মুখোমুখি অবস্থানে চলে গেছেন। যেকোনো সময় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা করছি আমরা। ইউনিয়নের সবগুলো ভোটকেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ দেখানো হয়েছে। এ অবস্থায় বাড়তি নিরাপত্তা না থাকলে আমরা ভোট কেন্দ্রে যাওয়া নিয়ে সংশয়ে রয়েছি।’
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)’র উপজেলা সভাপতি মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রচারণার শুরু থেকেই প্রার্থীরা বেপরোয়া। কেউ আচরণবিধির তোয়াক্কা করছেন না। প্রশাসন সবগুলো কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ দেখিয়েছে। কাজেই ভোটের দিন সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে হলে এখন থেকে প্রশাসনকে বাড়তি নজর দিতে হবে।’
চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৬০টি কেন্দ্রের সব কটিই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছি। ভোটের দিন সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে আগাম প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। সুন্দর পরিবেশে ভোটগ্রহণ সম্পূর্ণ করতে আমরা সার্বক্ষণিক মাঠে থেকে কাজ করছি।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রবিউল আলম বলেন, ‘পুলিশ প্রশাসন সবগুলো কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করেছে। এ জন্য সব কেন্দ্রেই বাড়তি নজরদারি থাকবে। ইতি মধ্যে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে কাজ করছেন। তা ছাড়া প্রতিটি নির্বাচনী এলাকা পর্যবেক্ষণে র্যাব ও পুলিশের বিশেষ স্ট্রাইকিং ফোর্স, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জোরদার টহল থাকবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৩ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৩ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৪ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫