কুলিয়ারচর (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে যত্রতত্র গড়ে উঠেছে মুরগির খামার। এগুলোর বেশির ভাগই সড়কের আশপাশে। এমনকি আবাসিক এলাকায়ও গড়ে উঠেছে মুরগির খামার। এসব খামারের বিষ্ঠা ও আবর্জনা ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে উন্মুক্ত স্থানে। এতে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। অপর দিকে দুর্গন্ধে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও পথচারীরা।
লাভজনক হওয়ায় কুলিয়াচর উপজেলায় লেয়ার, ব্রয়লার ও কর্ক মুরগির খামার সর্বত্রই গড়ে উঠেছে। তবে মুরগির বিষ্ঠাও ফেলা হচ্ছে খামারের কাছাকাছি। এতে গন্ধে সড়ক দিয়ে চলাচল করতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে পথচারীদের।
অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী মৃথিলা আক্তার বলেন, ‘সড়কের পাশে মুরগির খামারিরা বিষ্ঠা ফেলে রেখেছেন। যাওয়ার সময় নাক চেপে দম বন্ধ করে যেতে হয়। তবুও গন্ধ লাগে। এতে বমি এসে যায়।’
সালুয়া গ্রামের আনিছ মিয়া বলেন, ‘ডুমরাকান্দা হয়ে দাড়িয়াকান্দি যাওয়ার পথে সড়কের পাশে দুই থেকে তিনটা জায়গায় মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হয়। মাস্ক পরেও গন্ধ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না।’
আগরপুর গ্রামের হেলাল আহমেদ বলেন, ‘আমাদের গ্রামে প্রায় ১০ থেকে ১২টি খামার রয়েছে। এসব খামার ঠিকমতো পরিষ্কার করা হয় না। মুরগির বিষ্ঠা ফেলার ক্ষেত্রেও কোনো নিয়ম মানা হয় না। যেখানে ইচ্ছে সেখানে ফেলছে খামারের বর্জ্য।’
কুলিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ ইয়াছির মিয়া বলেন, উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকবার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে উপজেলা প্রশাসন এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না।
পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধে একমাত্র জনসচেতনতাই পারে পরিবেশ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে।
কুলিয়ারচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবাইয়াৎ ফেরদৌসী বলেন, ‘সরকারি নিয়ম মেনে অবশ্যই লোকজনকে খামার করতে হবে। তবে যত্রতত্র মুরগির বিষ্ঠা ফেলার বিষয়ে কোনো ধরনের অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে যত্রতত্র গড়ে উঠেছে মুরগির খামার। এগুলোর বেশির ভাগই সড়কের আশপাশে। এমনকি আবাসিক এলাকায়ও গড়ে উঠেছে মুরগির খামার। এসব খামারের বিষ্ঠা ও আবর্জনা ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে উন্মুক্ত স্থানে। এতে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। অপর দিকে দুর্গন্ধে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও পথচারীরা।
লাভজনক হওয়ায় কুলিয়াচর উপজেলায় লেয়ার, ব্রয়লার ও কর্ক মুরগির খামার সর্বত্রই গড়ে উঠেছে। তবে মুরগির বিষ্ঠাও ফেলা হচ্ছে খামারের কাছাকাছি। এতে গন্ধে সড়ক দিয়ে চলাচল করতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে পথচারীদের।
অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী মৃথিলা আক্তার বলেন, ‘সড়কের পাশে মুরগির খামারিরা বিষ্ঠা ফেলে রেখেছেন। যাওয়ার সময় নাক চেপে দম বন্ধ করে যেতে হয়। তবুও গন্ধ লাগে। এতে বমি এসে যায়।’
সালুয়া গ্রামের আনিছ মিয়া বলেন, ‘ডুমরাকান্দা হয়ে দাড়িয়াকান্দি যাওয়ার পথে সড়কের পাশে দুই থেকে তিনটা জায়গায় মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হয়। মাস্ক পরেও গন্ধ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না।’
আগরপুর গ্রামের হেলাল আহমেদ বলেন, ‘আমাদের গ্রামে প্রায় ১০ থেকে ১২টি খামার রয়েছে। এসব খামার ঠিকমতো পরিষ্কার করা হয় না। মুরগির বিষ্ঠা ফেলার ক্ষেত্রেও কোনো নিয়ম মানা হয় না। যেখানে ইচ্ছে সেখানে ফেলছে খামারের বর্জ্য।’
কুলিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ ইয়াছির মিয়া বলেন, উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকবার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে উপজেলা প্রশাসন এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না।
পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধে একমাত্র জনসচেতনতাই পারে পরিবেশ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে।
কুলিয়ারচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবাইয়াৎ ফেরদৌসী বলেন, ‘সরকারি নিয়ম মেনে অবশ্যই লোকজনকে খামার করতে হবে। তবে যত্রতত্র মুরগির বিষ্ঠা ফেলার বিষয়ে কোনো ধরনের অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪