রানীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর সম্মুখযুদ্ধে শহীদ হন নওগাঁর রানীনগর উপজেলার লুৎফর রহমান। মুক্তিযুদ্ধ এবং যুদ্ধে কীভাবে তাদের দাদা শহীদ হয়েছেন সে গল্প শুনলেন দুই নাতি। আর এই গল্প শোনালেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বুলু।
শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমানের ভাতিজা রওশন বলেন, তাঁর জমজ দুই ছেলে বর্তমানে খাস নওগাঁ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ালেখা করছে। একজনের নাম রাহিল বিন রওশন এবং অন্যজন রাফান বিন রওশন। ক্ষুদে দুই শিক্ষার্থী মাঝেমধ্যেই বলতেন কীভাবে দাদা লুৎফর রহমান যুদ্ধ করেছেন এবং কোথায় শহীদ হয়েছেন। এমন প্রশ্ন বারবার ছুড়ে দিতেন বাবা রওশনের প্রতি। শেষ পর্যন্ত তাদের দাদা লুৎফর রহমানের সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে অংশ নেওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বুলুর সঙ্গে দেখা করে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোনাতে অনুরোধ করেন তিনি।
ছোট শিশুদের এমন আগ্রহ দেখে বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বুলুও গল্প শোনাতে আসেন। স্থানীয় গণ্যমান্য লোকজন এবং সহযোদ্ধা আত্রাই উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মান্নান ও শেখ মো. আনিছুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে সেদিনের যুদ্ধস্থল রানীনগর থানার উত্তর দিকে দরিয়াপুর মাঠে পৌঁছান। সেখানেই দুই নাতিকে দেখান কোথায় পাক বাহিনীর গুলির আঘাতে মাটিতে লুটিয়ে পরেছিলেন এবং শহীদ হয়েছিলেন তাদের দাদা। এ সময় কীভাবে যুদ্ধ করেছিলেন লুৎফর রহমান এমন গল্প শোনান।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বুলু বলেন, ১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় রাণীনগর পাক হানাদারমুক্ত করার লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধারা থানা সদরে থাকা হানাদার ক্যাম্প চারদিক থেকে ঘেরাও করেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা ও পাক হানাদার বাহিনীর মধ্যে ৩৭ ঘণ্টাব্যাপী গোলাগুলির শব্দে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে ওঠে। ১০ ডিসেম্বর রাত ১০টা দিকে মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে পাক হানাদার বাহিনী ও তার দোসররা পালাতে শুরু করে। দীর্ঘ ৩৭ ঘণ্টা সম্মুখযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে শেষের দিকে উভয়পক্ষের গোলাগুলির একপর্যায়ে ৪০ জন রাজাকার-আলবদর অস্ত্রসহ মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন এবং রাণীনগর উপজেলা হানাদারমুক্ত হয়। এই সম্মুখযুদ্ধে লুৎফর রহমান শহীদ হন।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর সম্মুখযুদ্ধে শহীদ হন নওগাঁর রানীনগর উপজেলার লুৎফর রহমান। মুক্তিযুদ্ধ এবং যুদ্ধে কীভাবে তাদের দাদা শহীদ হয়েছেন সে গল্প শুনলেন দুই নাতি। আর এই গল্প শোনালেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বুলু।
শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমানের ভাতিজা রওশন বলেন, তাঁর জমজ দুই ছেলে বর্তমানে খাস নওগাঁ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ালেখা করছে। একজনের নাম রাহিল বিন রওশন এবং অন্যজন রাফান বিন রওশন। ক্ষুদে দুই শিক্ষার্থী মাঝেমধ্যেই বলতেন কীভাবে দাদা লুৎফর রহমান যুদ্ধ করেছেন এবং কোথায় শহীদ হয়েছেন। এমন প্রশ্ন বারবার ছুড়ে দিতেন বাবা রওশনের প্রতি। শেষ পর্যন্ত তাদের দাদা লুৎফর রহমানের সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে অংশ নেওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বুলুর সঙ্গে দেখা করে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোনাতে অনুরোধ করেন তিনি।
ছোট শিশুদের এমন আগ্রহ দেখে বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বুলুও গল্প শোনাতে আসেন। স্থানীয় গণ্যমান্য লোকজন এবং সহযোদ্ধা আত্রাই উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মান্নান ও শেখ মো. আনিছুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে সেদিনের যুদ্ধস্থল রানীনগর থানার উত্তর দিকে দরিয়াপুর মাঠে পৌঁছান। সেখানেই দুই নাতিকে দেখান কোথায় পাক বাহিনীর গুলির আঘাতে মাটিতে লুটিয়ে পরেছিলেন এবং শহীদ হয়েছিলেন তাদের দাদা। এ সময় কীভাবে যুদ্ধ করেছিলেন লুৎফর রহমান এমন গল্প শোনান।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বুলু বলেন, ১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় রাণীনগর পাক হানাদারমুক্ত করার লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধারা থানা সদরে থাকা হানাদার ক্যাম্প চারদিক থেকে ঘেরাও করেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা ও পাক হানাদার বাহিনীর মধ্যে ৩৭ ঘণ্টাব্যাপী গোলাগুলির শব্দে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে ওঠে। ১০ ডিসেম্বর রাত ১০টা দিকে মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে পাক হানাদার বাহিনী ও তার দোসররা পালাতে শুরু করে। দীর্ঘ ৩৭ ঘণ্টা সম্মুখযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে শেষের দিকে উভয়পক্ষের গোলাগুলির একপর্যায়ে ৪০ জন রাজাকার-আলবদর অস্ত্রসহ মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন এবং রাণীনগর উপজেলা হানাদারমুক্ত হয়। এই সম্মুখযুদ্ধে লুৎফর রহমান শহীদ হন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪