জাহীদ রেজা নূর, ঢাকা
দুশ্চিন্তা হচ্ছে। গতকাল শনিবার ‘খুব শীত’ বলে নীলিমা যে মেসেজ দিয়েছিল, তার পর থেকে ওর আর কোনো খবর জানি না। বারবার ভাইবারে চোখ রাখার পর একসময় দেখলাম, ও মেসেজগুলো দেখেছে। কিন্তু উত্তর দিচ্ছে না। আগের দিন বলেছিল, পোল্যান্ড সীমান্তে ১৫ মাইল দীর্ঘ লাইন। সেখানে যাওয়ার জন্য কোনো মাইক্রোবাস বা ট্যাক্সি খুঁজছিল।
হতে পারে, ওরা এখন সীমান্তে। এ কারণেই কথা বলতে পারছে না। আমরা বন্ধুরা মরিয়া হয়ে ওদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি। এরই মধ্যে মস্কো থেকে বন্ধু অমল আজমলকে পেয়ে গেল ফোনে। আজমল তখনো রাস্তায়। ল্ভভ থেকে তখনো অনেক দূরে। ওরা দুজন গাড়িতে। পালা করে গাড়িতেই ঘুমিয়ে নিচ্ছে। অমল আজমলের সঙ্গে যোগাযোগ করার উত্তেজনায় আজমলের সঙ্গে কে আছে, সে প্রশ্ন করতে ভুলে গেছে।
‘হোটেলে উঠে ঘুমিয়ে নিলেই তো পারতে’, অমলের প্রশ্ন।
‘ঘুমানোর জন্য সব জায়গাতেই হোটেল, হোস্টেল খুঁজেছি। কোথাও সিট বা রুম খালি নেই। নিরাপদ কোথাও যাওয়ার জন্য মানুষ ভেঙে পড়েছে হোটেলে, হোস্টেলে।’
‘খাওয়া-দাওয়া?
‘রাস্তার পাশের দোকান থেকে খাবার কিনে খাচ্ছে সবাই। আমরাও তেমন করেই খাচ্ছি। পথে অনেক স্বেচ্ছাসেবী দেখতে পাচ্ছি। ওরা বিনে পয়সায় খাবার আর পানি সরবরাহ করছে। সেখানেও খাবার মিলছে। রাস্তায় ঘন ঘন চেকিং হচ্ছে।
তবে তা করছে ইউক্রেনের সেনারা। এখনো রুশ সেনাদের হাতে পড়িনি।’
আজমল আরও জানিয়েছে, রাত ১০টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত সান্ধ্য আইন জারি থাকায় এই সময়টায় গাড়ি চালাতে সমস্যা হচ্ছে। নিরাপদ সড়ক খুঁজে এগোতে হচ্ছে। এ কারণেই নীলিমাদের কাছে পৌঁছাতে সময় লাগছে।
ওয়াদুদ খারকভেই আছে। গত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকের শেষ ভাগে ফার্মাসিতে পড়াশোনা শেষ করার পর খারকভ থেকে আর দেশে ফেরেনি।
আমরা যখন সোভিয়েত ইউনিয়নে ছিলাম, তখন ওদের হোস্টেলে অনেকবার গিয়েছি। শুক্তি, মলি, দীপু আর ওয়াদুদ থাকত খারকভ শহরের তিমুরোভৎসেভ স্ট্রিটের হোস্টেলে। সেই ওয়াদুদের সঙ্গে খারকভে বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করা বন্ধু সাজ্জাদের কথা হয়েছে মেসেঞ্জারে। ওয়াদুদ লিখেছে, ‘খুব খারাপ সময় অতিবাহিত করছি আমরা। ব্যালিস্টিক রকেট, ট্যাংক আর মুহুর্মুহু গুলির সম্মুখীন হচ্ছি। রাশিয়ান সৈন্যবাহিনী কিয়েভে পৌঁছে গেছে। তারা খুব বেশি ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। বিপুলসংখ্যক সেনা এখন কিয়েভে। আমরা বাড়ির নিচে বাংকারে জায়গা করে নিয়েছি। এখানে আমরা নিরাপদেই আছি। কিন্তু সমস্যা হলো, এই বাংকারটা অ্যাপার্টমেন্ট বাড়ির লোকদের জন্য হলেও বাইরের অনেক মানুষ এসে আশ্রয় নিয়েছে। একজন রুশ দালালও অস্ত্র নিয়ে ঢুকে পড়েছিল। আমরা যখন তাঁর পরিচয় জানতে চেয়েছি, তখন সে অস্ত্র বের করে আমাদের সরে যেতে বলে দৌড়ে পালিয়ে গেছে। তোমরা আমাদের জন্য দোয়া কোরো। ইউক্রেনের জন্য দোয়া কোরো। আমাদের সৌভাগ্য, আরও একটি রাত আমরা জীবিত অবস্থায় কাটাতে পেরেছি।’
রাশিয়া ও ইউক্রেনে থাকা সে দেশের মানুষেরাও আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। সাজ্জাদের সঙ্গে পড়ত ইউক্রেনীয় মেয়ে ওলগা। ওলগা লিখেছে সাজ্জাদকে: ‘আমাদের জন্য প্রার্থনা কর বন্ধু। আমি আমার মেয়েকে নিয়ে বাড়ির নিচে বাংকারে আছি (বেজমেন্ট বলতে পার)। মা আছেন বাড়িতে। আপাতত নিরাপদে। এখনো বিদ্যুৎ আছে। খাবার আছে অল্প, কিন্তু খেতে ইচ্ছে করছে না একদম। খাওয়ার পানি আছে। এখানে অনেক শিশু এসে আশ্রয় নিয়েছে। সারা দিন ধরে বিমান আক্রমণের সাইরেন বাজছে। এই পথটা আমাদের পাড়ি দিতে হবে। প্রার্থনা করছি।’
মুন্নী পড়ত শুক্তির সঙ্গে। খারকভে। গতকাল ছোট একটা মেসেজ পাঠিয়েছিল কিয়েভ থেকে। খারকভে পড়াশোনা শেষ করে টিপু ভাইসহ ওরা এখন কিয়েভে থাকে। কিয়েভে রুশ সেনারা ঘুরে বেড়াচ্ছে। আজ শুক্তিকে বড় করে লিখেছে মুন্নী: ‘আমরা এখনো ঠিক আছি। দুদিন ধরে বেসমেন্টে আছি বাচ্চাসহ। মেয়েটির জন্য কষ্ট হচ্ছে। যখন ও বলে, “মা, আমার তো অনেক বড় বড় পরিকল্পনা ছিল ভবিষ্যৎ নিয়ে, আমি আর বড় হতে পারব না।” বল, এগুলো সহ্য করা যায়? একই প্রশ্ন হৃদির মতো লাখ লাখ শিশুর। স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রে পুতিন আগ্রাসন চালাচ্ছেন। এই শিশুরা, ইউক্রেনীয়রা কখনোই পুতিনকে ও জঙ্গি রুশদের ক্ষমা করবে না। যদি পারিস, জনসচেতনতা তৈরি কর। পুতিন যা বলে, সব মিথ্যা। আমরা যদি এখানে না থাকতাম, তাহলে বুঝতে পারতাম না। তোর নিজের একটা চমৎকার সময় কেটেছে এখানে। তুই নিজেই জানিস, ওরা কত দয়ালু। হ্যাঁ, আমরা ইউক্রেনীয়রা স্বাধীনচেতা, কেউ আমাদের স্বাধীনতা হরণ করতে এলে শেষ পর্যন্ত লড়াই করব। ভালো থাকিস। দুশ্চিন্তা করিস না। ওদের যা হবে, আমাদেরও তা-ই হবে। জয় ইউক্রেনের জয়।’
আমাদের বাঙালি বন্ধুদের সবার সঙ্গে যোগাযোগ হয়ে উঠছে না। যাদের সঙ্গে যোগাযোগ হচ্ছে, তাদের কেউ আশ্রয়ের সন্ধানে পোল্যান্ডের পথে, কেউ কেউ নিজের শহরেই বাংকারে আশ্রয় নিয়েছে। যুদ্ধ কোন দিকে মোড় নেয়, তার ওপর নির্ভর করছে ওরা কেমন থাকবে।
দুশ্চিন্তা হচ্ছে। গতকাল শনিবার ‘খুব শীত’ বলে নীলিমা যে মেসেজ দিয়েছিল, তার পর থেকে ওর আর কোনো খবর জানি না। বারবার ভাইবারে চোখ রাখার পর একসময় দেখলাম, ও মেসেজগুলো দেখেছে। কিন্তু উত্তর দিচ্ছে না। আগের দিন বলেছিল, পোল্যান্ড সীমান্তে ১৫ মাইল দীর্ঘ লাইন। সেখানে যাওয়ার জন্য কোনো মাইক্রোবাস বা ট্যাক্সি খুঁজছিল।
হতে পারে, ওরা এখন সীমান্তে। এ কারণেই কথা বলতে পারছে না। আমরা বন্ধুরা মরিয়া হয়ে ওদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি। এরই মধ্যে মস্কো থেকে বন্ধু অমল আজমলকে পেয়ে গেল ফোনে। আজমল তখনো রাস্তায়। ল্ভভ থেকে তখনো অনেক দূরে। ওরা দুজন গাড়িতে। পালা করে গাড়িতেই ঘুমিয়ে নিচ্ছে। অমল আজমলের সঙ্গে যোগাযোগ করার উত্তেজনায় আজমলের সঙ্গে কে আছে, সে প্রশ্ন করতে ভুলে গেছে।
‘হোটেলে উঠে ঘুমিয়ে নিলেই তো পারতে’, অমলের প্রশ্ন।
‘ঘুমানোর জন্য সব জায়গাতেই হোটেল, হোস্টেল খুঁজেছি। কোথাও সিট বা রুম খালি নেই। নিরাপদ কোথাও যাওয়ার জন্য মানুষ ভেঙে পড়েছে হোটেলে, হোস্টেলে।’
‘খাওয়া-দাওয়া?
‘রাস্তার পাশের দোকান থেকে খাবার কিনে খাচ্ছে সবাই। আমরাও তেমন করেই খাচ্ছি। পথে অনেক স্বেচ্ছাসেবী দেখতে পাচ্ছি। ওরা বিনে পয়সায় খাবার আর পানি সরবরাহ করছে। সেখানেও খাবার মিলছে। রাস্তায় ঘন ঘন চেকিং হচ্ছে।
তবে তা করছে ইউক্রেনের সেনারা। এখনো রুশ সেনাদের হাতে পড়িনি।’
আজমল আরও জানিয়েছে, রাত ১০টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত সান্ধ্য আইন জারি থাকায় এই সময়টায় গাড়ি চালাতে সমস্যা হচ্ছে। নিরাপদ সড়ক খুঁজে এগোতে হচ্ছে। এ কারণেই নীলিমাদের কাছে পৌঁছাতে সময় লাগছে।
ওয়াদুদ খারকভেই আছে। গত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকের শেষ ভাগে ফার্মাসিতে পড়াশোনা শেষ করার পর খারকভ থেকে আর দেশে ফেরেনি।
আমরা যখন সোভিয়েত ইউনিয়নে ছিলাম, তখন ওদের হোস্টেলে অনেকবার গিয়েছি। শুক্তি, মলি, দীপু আর ওয়াদুদ থাকত খারকভ শহরের তিমুরোভৎসেভ স্ট্রিটের হোস্টেলে। সেই ওয়াদুদের সঙ্গে খারকভে বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করা বন্ধু সাজ্জাদের কথা হয়েছে মেসেঞ্জারে। ওয়াদুদ লিখেছে, ‘খুব খারাপ সময় অতিবাহিত করছি আমরা। ব্যালিস্টিক রকেট, ট্যাংক আর মুহুর্মুহু গুলির সম্মুখীন হচ্ছি। রাশিয়ান সৈন্যবাহিনী কিয়েভে পৌঁছে গেছে। তারা খুব বেশি ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। বিপুলসংখ্যক সেনা এখন কিয়েভে। আমরা বাড়ির নিচে বাংকারে জায়গা করে নিয়েছি। এখানে আমরা নিরাপদেই আছি। কিন্তু সমস্যা হলো, এই বাংকারটা অ্যাপার্টমেন্ট বাড়ির লোকদের জন্য হলেও বাইরের অনেক মানুষ এসে আশ্রয় নিয়েছে। একজন রুশ দালালও অস্ত্র নিয়ে ঢুকে পড়েছিল। আমরা যখন তাঁর পরিচয় জানতে চেয়েছি, তখন সে অস্ত্র বের করে আমাদের সরে যেতে বলে দৌড়ে পালিয়ে গেছে। তোমরা আমাদের জন্য দোয়া কোরো। ইউক্রেনের জন্য দোয়া কোরো। আমাদের সৌভাগ্য, আরও একটি রাত আমরা জীবিত অবস্থায় কাটাতে পেরেছি।’
রাশিয়া ও ইউক্রেনে থাকা সে দেশের মানুষেরাও আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। সাজ্জাদের সঙ্গে পড়ত ইউক্রেনীয় মেয়ে ওলগা। ওলগা লিখেছে সাজ্জাদকে: ‘আমাদের জন্য প্রার্থনা কর বন্ধু। আমি আমার মেয়েকে নিয়ে বাড়ির নিচে বাংকারে আছি (বেজমেন্ট বলতে পার)। মা আছেন বাড়িতে। আপাতত নিরাপদে। এখনো বিদ্যুৎ আছে। খাবার আছে অল্প, কিন্তু খেতে ইচ্ছে করছে না একদম। খাওয়ার পানি আছে। এখানে অনেক শিশু এসে আশ্রয় নিয়েছে। সারা দিন ধরে বিমান আক্রমণের সাইরেন বাজছে। এই পথটা আমাদের পাড়ি দিতে হবে। প্রার্থনা করছি।’
মুন্নী পড়ত শুক্তির সঙ্গে। খারকভে। গতকাল ছোট একটা মেসেজ পাঠিয়েছিল কিয়েভ থেকে। খারকভে পড়াশোনা শেষ করে টিপু ভাইসহ ওরা এখন কিয়েভে থাকে। কিয়েভে রুশ সেনারা ঘুরে বেড়াচ্ছে। আজ শুক্তিকে বড় করে লিখেছে মুন্নী: ‘আমরা এখনো ঠিক আছি। দুদিন ধরে বেসমেন্টে আছি বাচ্চাসহ। মেয়েটির জন্য কষ্ট হচ্ছে। যখন ও বলে, “মা, আমার তো অনেক বড় বড় পরিকল্পনা ছিল ভবিষ্যৎ নিয়ে, আমি আর বড় হতে পারব না।” বল, এগুলো সহ্য করা যায়? একই প্রশ্ন হৃদির মতো লাখ লাখ শিশুর। স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রে পুতিন আগ্রাসন চালাচ্ছেন। এই শিশুরা, ইউক্রেনীয়রা কখনোই পুতিনকে ও জঙ্গি রুশদের ক্ষমা করবে না। যদি পারিস, জনসচেতনতা তৈরি কর। পুতিন যা বলে, সব মিথ্যা। আমরা যদি এখানে না থাকতাম, তাহলে বুঝতে পারতাম না। তোর নিজের একটা চমৎকার সময় কেটেছে এখানে। তুই নিজেই জানিস, ওরা কত দয়ালু। হ্যাঁ, আমরা ইউক্রেনীয়রা স্বাধীনচেতা, কেউ আমাদের স্বাধীনতা হরণ করতে এলে শেষ পর্যন্ত লড়াই করব। ভালো থাকিস। দুশ্চিন্তা করিস না। ওদের যা হবে, আমাদেরও তা-ই হবে। জয় ইউক্রেনের জয়।’
আমাদের বাঙালি বন্ধুদের সবার সঙ্গে যোগাযোগ হয়ে উঠছে না। যাদের সঙ্গে যোগাযোগ হচ্ছে, তাদের কেউ আশ্রয়ের সন্ধানে পোল্যান্ডের পথে, কেউ কেউ নিজের শহরেই বাংকারে আশ্রয় নিয়েছে। যুদ্ধ কোন দিকে মোড় নেয়, তার ওপর নির্ভর করছে ওরা কেমন থাকবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫