রিমন রহমান, রাজশাহী
হাজরাহাটি, চন্দনশহর, বামনপাড়া হারিয়ে গেছে। এই তিন মৌজা পেটে নিয়ে পদ্মা এগিয়ে এসেছে রাওথায়। অবশেষে সেখানে শুরু হয়েছে নদীর তীর রক্ষার কাজ। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এরই মধ্যে স্লোপ বেড প্রস্তুত করেছে। এখন শুধু কংক্রিটের ব্লক বসানোর কাজ বাকি। কিন্তু সেই কাজটিই আর এগোচ্ছে না। এ অবস্থায় আসছে বর্ষা মৌসুমে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার এই এলাকাটি আবারও ভাঙনের মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। তাঁরা বলছেন, ব্লক বসানোর আগপর্যন্ত যে টাকা খরচ করা হয়েছে, তা চলে যাবে পানিতে।
বর্ষা খুব কাছাকাছি চলে এলেও নদীর তীর রক্ষার কাজে ধীরগতি কেন, জানতে চাইলে অর্থসংকটকেই কারণ হিসেবে দেখাচ্ছেন ঠিকাদারেরা। স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) কর্মকর্তারাও বলছেন, অর্থ ছাড় না হওয়ায় পাউবো ঠিকাদারদের টাকা দিতে পারছে না। এ কারণে ঠিকাদারেরাও কাজ এগিয়ে নিতে পারছেন না। ১০ জনের মধ্যে চারজন কাজ বন্ধই রেখেছেন। অন্য ছয় ঠিকাদার কাজ করছেন ধীরগতিতে।
‘রাজশাহী জেলার চারঘাট ও বাঘা উপজেলায় পদ্মার বাম তীরের স্থাপনাগুলো নদীভাঙন থেকে রক্ষা প্রকল্প’র আওতায় এলাকাটিতে কাজ চলছে। এই প্রকল্পে মোট ১৯টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। এর মধ্যে ১০টি প্যাকেজে ১০ জন ঠিকাদার চারঘাটের রাওথা থেকে পদ্মার ভাটিতে বাঘা উপজেলার গোকুলপুর পর্যন্ত ৪ দশমিক ৩ কিলোমিটার তীর রক্ষার কাজ পেয়েছেন। একজন ঠিকাদার পুরোনো বাঁধ সংস্কারের কাজ পেয়েছেন। আর অন্য আটজন পেয়েছেন ১২ কিলোমিটার নদী খননের কাজ।
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পের মোট ব্যয় ৭২২ কোটি ২৪ লাখ ২৬ হাজার টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। নদী খনন ছাড়া অন্য কাজগুলো সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারেরা শুরু করেছেন। তীর রক্ষার কাজ পাওয়া ১০ ঠিকাদার ইতিমধ্যে ১১০ কোটি টাকার কাজ সম্পন্ন করেছেন। কিন্তু তাঁরা বিল পেয়েছেন মাত্র ২২ কোটি টাকা। অর্থ ছাড় না হওয়ায় পাউবো ঠিকাদারদের টাকা দিতে পারছে না।
১১ মে চারঘাটের রাওথা দাউরিপাড়ায় প্রকল্পের ১ নম্বর প্যাকেজ এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, হাতেগোনা কয়েকজন শ্রমিক কাজ করছেন। সেখানে ২ নম্বর প্যাকেজেরও কাজ চলছিল ধীরগতিতে। ৪ নম্বর প্যাকেজের ঠিকাদার ব্লক বসানোর জন্য স্লোপের কাজ পর্যন্ত করেছেন। কিন্তু টাকার অভাবে ব্লক বসাতে পারছেন না। বর্ষায় স্লোপ বিলীন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মোট ৭২২ কোটি টাকার কাজের মধ্যে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় কিস্তিতে ২২ কোটি টাকা ঠিকাদারেরা পেয়েছেন। চতুর্থ কিস্তিতে আরও ১৭ কোটি টাকা পাওয়ার কথা। কিন্তু কাজের অগ্রগতি প্রায় ৪০ শতাংশ। ঠিকাদারেরা নিজেদের টাকায় কাজ এগিয়ে নিয়েছেন। কিন্তু এখন টাকা না পেয়ে সমস্যায় পড়েছেন। আরও অর্থ যেন ছাড় করা হয়, তার জন্য আমরা মন্ত্রণালয়ে লিখেছি।’
হাজরাহাটি, চন্দনশহর, বামনপাড়া হারিয়ে গেছে। এই তিন মৌজা পেটে নিয়ে পদ্মা এগিয়ে এসেছে রাওথায়। অবশেষে সেখানে শুরু হয়েছে নদীর তীর রক্ষার কাজ। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এরই মধ্যে স্লোপ বেড প্রস্তুত করেছে। এখন শুধু কংক্রিটের ব্লক বসানোর কাজ বাকি। কিন্তু সেই কাজটিই আর এগোচ্ছে না। এ অবস্থায় আসছে বর্ষা মৌসুমে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার এই এলাকাটি আবারও ভাঙনের মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। তাঁরা বলছেন, ব্লক বসানোর আগপর্যন্ত যে টাকা খরচ করা হয়েছে, তা চলে যাবে পানিতে।
বর্ষা খুব কাছাকাছি চলে এলেও নদীর তীর রক্ষার কাজে ধীরগতি কেন, জানতে চাইলে অর্থসংকটকেই কারণ হিসেবে দেখাচ্ছেন ঠিকাদারেরা। স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) কর্মকর্তারাও বলছেন, অর্থ ছাড় না হওয়ায় পাউবো ঠিকাদারদের টাকা দিতে পারছে না। এ কারণে ঠিকাদারেরাও কাজ এগিয়ে নিতে পারছেন না। ১০ জনের মধ্যে চারজন কাজ বন্ধই রেখেছেন। অন্য ছয় ঠিকাদার কাজ করছেন ধীরগতিতে।
‘রাজশাহী জেলার চারঘাট ও বাঘা উপজেলায় পদ্মার বাম তীরের স্থাপনাগুলো নদীভাঙন থেকে রক্ষা প্রকল্প’র আওতায় এলাকাটিতে কাজ চলছে। এই প্রকল্পে মোট ১৯টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। এর মধ্যে ১০টি প্যাকেজে ১০ জন ঠিকাদার চারঘাটের রাওথা থেকে পদ্মার ভাটিতে বাঘা উপজেলার গোকুলপুর পর্যন্ত ৪ দশমিক ৩ কিলোমিটার তীর রক্ষার কাজ পেয়েছেন। একজন ঠিকাদার পুরোনো বাঁধ সংস্কারের কাজ পেয়েছেন। আর অন্য আটজন পেয়েছেন ১২ কিলোমিটার নদী খননের কাজ।
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পের মোট ব্যয় ৭২২ কোটি ২৪ লাখ ২৬ হাজার টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। নদী খনন ছাড়া অন্য কাজগুলো সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারেরা শুরু করেছেন। তীর রক্ষার কাজ পাওয়া ১০ ঠিকাদার ইতিমধ্যে ১১০ কোটি টাকার কাজ সম্পন্ন করেছেন। কিন্তু তাঁরা বিল পেয়েছেন মাত্র ২২ কোটি টাকা। অর্থ ছাড় না হওয়ায় পাউবো ঠিকাদারদের টাকা দিতে পারছে না।
১১ মে চারঘাটের রাওথা দাউরিপাড়ায় প্রকল্পের ১ নম্বর প্যাকেজ এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, হাতেগোনা কয়েকজন শ্রমিক কাজ করছেন। সেখানে ২ নম্বর প্যাকেজেরও কাজ চলছিল ধীরগতিতে। ৪ নম্বর প্যাকেজের ঠিকাদার ব্লক বসানোর জন্য স্লোপের কাজ পর্যন্ত করেছেন। কিন্তু টাকার অভাবে ব্লক বসাতে পারছেন না। বর্ষায় স্লোপ বিলীন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মোট ৭২২ কোটি টাকার কাজের মধ্যে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় কিস্তিতে ২২ কোটি টাকা ঠিকাদারেরা পেয়েছেন। চতুর্থ কিস্তিতে আরও ১৭ কোটি টাকা পাওয়ার কথা। কিন্তু কাজের অগ্রগতি প্রায় ৪০ শতাংশ। ঠিকাদারেরা নিজেদের টাকায় কাজ এগিয়ে নিয়েছেন। কিন্তু এখন টাকা না পেয়ে সমস্যায় পড়েছেন। আরও অর্থ যেন ছাড় করা হয়, তার জন্য আমরা মন্ত্রণালয়ে লিখেছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪