নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার হাজীপুরে শিশু তাসফিয়া আক্তার জান্নাতকে গুলি করে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন এ ঘটনায় হওয়া মামলার প্রধান আসামি রিমন। গত বৃহস্পতিবার রাতে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে তিনি এ দায় স্বীকার করেন। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদুল ইসলাম তাঁর জবানবন্দি রেকর্ড করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক মো. সবজেল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গত বৃহস্পতিবার সকালে রিমনসহ পাঁচ আসামিকে আদালতে আনা হয়। তাঁদের মধ্যে সোহেল উদ্দিন, সুজন, নাইমুল ইসলাম এবং আকবর হোসেনের সাত দিন করে রিমান্ড চাওয়া হয়। পরে আদালত রিমান্ড আবেদনের শুনানি শেষে দুপুরে প্রত্যেকে পাঁচদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ ছাড়া প্রধান আসামি রিমন স্বীকারোক্তি দিতে রাজি হওয়ায় তাঁর জবানবন্দি রেকর্ডের আবেদন করা হয়।
মো. সবজেল হোসেন আরও বলেন, বিকেলে রিমনকে বিচারকের খাসকামরায় ডাকা হয়। সেখানে তাঁর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। পরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাঁকে বিচারকের খাসকামরা থেকে বের করা হয় এবং তাঁকে জেলহাজতে পাঠানো হয়। রিমন নিজে তাসফিয়া ও তাঁর বাবাকে গুলি করার বিষয়টি আদালতে স্বীকার করেছেন। তবে কোন অস্ত্র দিয়ে গুলি ছুড়েছেন, সে বিষয়টি রিমন নিশ্চিত করেননি।
প্রসঙ্গত, ১৩ এপ্রিল বিকেল ৪টার দিকে বাড়ির পাশের মালেকার বাপের দোকান এলাকায় সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলিতে গুলিবিদ্ধ হন তাসফিয়া ও তাঁর বাবা। পরে তাঁদের উদ্ধার করে প্রথমে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকা মেডিকেলে স্থানান্তর করলে পথেই রাতে মারা যায় তাসফিয়া। এ ঘটনার পর দিন তার খালু হুমায়ুন কবির বাদী হয়ে অস্ত্রধারী রিমন, বাদশাসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বেগমগঞ্জ থানায় মামলা করেন। মামলায় এ পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার হাজীপুরে শিশু তাসফিয়া আক্তার জান্নাতকে গুলি করে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন এ ঘটনায় হওয়া মামলার প্রধান আসামি রিমন। গত বৃহস্পতিবার রাতে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে তিনি এ দায় স্বীকার করেন। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদুল ইসলাম তাঁর জবানবন্দি রেকর্ড করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক মো. সবজেল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গত বৃহস্পতিবার সকালে রিমনসহ পাঁচ আসামিকে আদালতে আনা হয়। তাঁদের মধ্যে সোহেল উদ্দিন, সুজন, নাইমুল ইসলাম এবং আকবর হোসেনের সাত দিন করে রিমান্ড চাওয়া হয়। পরে আদালত রিমান্ড আবেদনের শুনানি শেষে দুপুরে প্রত্যেকে পাঁচদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ ছাড়া প্রধান আসামি রিমন স্বীকারোক্তি দিতে রাজি হওয়ায় তাঁর জবানবন্দি রেকর্ডের আবেদন করা হয়।
মো. সবজেল হোসেন আরও বলেন, বিকেলে রিমনকে বিচারকের খাসকামরায় ডাকা হয়। সেখানে তাঁর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। পরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাঁকে বিচারকের খাসকামরা থেকে বের করা হয় এবং তাঁকে জেলহাজতে পাঠানো হয়। রিমন নিজে তাসফিয়া ও তাঁর বাবাকে গুলি করার বিষয়টি আদালতে স্বীকার করেছেন। তবে কোন অস্ত্র দিয়ে গুলি ছুড়েছেন, সে বিষয়টি রিমন নিশ্চিত করেননি।
প্রসঙ্গত, ১৩ এপ্রিল বিকেল ৪টার দিকে বাড়ির পাশের মালেকার বাপের দোকান এলাকায় সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলিতে গুলিবিদ্ধ হন তাসফিয়া ও তাঁর বাবা। পরে তাঁদের উদ্ধার করে প্রথমে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকা মেডিকেলে স্থানান্তর করলে পথেই রাতে মারা যায় তাসফিয়া। এ ঘটনার পর দিন তার খালু হুমায়ুন কবির বাদী হয়ে অস্ত্রধারী রিমন, বাদশাসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে বেগমগঞ্জ থানায় মামলা করেন। মামলায় এ পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫