‘যাচ্ছো কোথায়’ গানে ৫০ বছর আগের সময়ে ফিরিয়ে নিয়ে গেলেন হৃদি হক। সাল ১৯৭১। সেই সময়ের ঢাকার শান্তিবাগ এলাকা। গলিজুড়ে দু-একটা দোতলা বাড়ি। বাড়ির সামনে লন্ড্রি। তার সামনে দাঁড়িয়ে সানজিদা প্রীতির দোতলার ছাদে সজলের উঁকিঝুঁকি। ছাদ থেকে প্রীতির মুখ ভেংচি। সাইকেলভর্তি চরকি সাজিয়ে ফেরিওয়ালার চলে যাওয়া। গলি ধরে সজলের এলোমেলো হাঁটা।
পেছন পেছন হাঁটছেন প্রীতি। পকেট থেকে ফাউন্টেন পেন বের করে সজল লিখলেন চিরকুট। আর প্রীতি কানে গুঁজে নিলেন কাঠগোলাপ। ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজছে গান ‘যাচ্ছো কোথায় কিছু না বলে’। প্রচণ্ড রোমান্টিক এ আবহের মাঝে দেয়ালে বড় অক্ষরে লেখা ‘স্বায়ত্তশাসন দিতে হবে’ স্লোগান জানিয়ে দিচ্ছে, সময়টা অস্থির।
এই অস্থির সময়ের ক্যানভাসটায় ‘যাচ্ছো কোথায়’ গানে টুকরো টুকরো প্রেমের দৃশ্যগুলো কী দারুণভাবে গেঁথে দিয়েছেন হৃদি হক! ১৮ আগস্ট মুক্তি পাচ্ছে তাঁর প্রথম চলচ্চিত্র ‘১৯৭১: সেই সব দিন’। সিনেমার প্রথম গান প্রকাশ পেয়েছে বৃহস্পতিবার রাতে। এর পর থেকেই প্রশংসায় ভাসছেন নির্মাতা হৃদি, অভিনয়শিল্পী সজল, প্রীতিসহ পুরো টিম। কামরুজ্জামান রনি ও ইশরাত অ্যানির গাওয়া, দেবজ্যোতি মিশ্রর কম্পোজিশনের গানটি তো প্রশংসা পাচ্ছেই। বেশি আলোচিত হচ্ছে গানের দৃশ্যায়ন।
এ সময়ে দাঁড়িয়ে পুরোনো সময়ের দৃশ্য ক্যামেরায় তুলে আনা অত সহজ কাজ নয়। ‘১৯৭১: সেই সব দিন’ ৫০ বছরের বেশি আগের গল্প।এই দীর্ঘ সময়ে শুধু তো শহরের আদলই বদলায়নি, মানুষের নিত্য অনুষঙ্গ, পোশাকের ধরন—পাল্টেছে সবই। শুটিংয়ে এ বিষয়গুলোতে দিতে হয়েছে সর্বোচ্চ মনোযোগ। নির্মাতা হৃদি হক বলেন, ‘এ সিনেমায় তো আমাদের কোটি কোটি টাকা বাজেট নেই।
তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, প্রপার গবেষণা করব। ছোট ছোট জিনিস দিয়ে কীভাবে আমরা ওই সময়কে তুলে আনতে পারি, এটাই ছিল মূল চিন্তার বিষয়। আমরা অনেকের কাছে গিয়েছি। তাঁদের ওই সময়ের ছবি চেয়েছি, সেগুলো গবেষণা করে পোশাক পরিকল্পনা করা হয়েছে।ওই সময়ে তাঁরা কেমন আচরণ করতেন, কীভাবে কথা বলতেন—সেসবও জানার চেষ্টা করেছি।’
অভিনেতা সজল জানিয়েছেন, নির্মাতা তাঁকে দশ-বারো বছর আগের লুকে দেখতে চেয়েছিলেন। তাই ৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন তিনি। সজল বলেন, ‘এ সিনেমায় ব্যবহৃত প্রতিটি প্রপস সত্তরের দশকের। ওই সময়ের গাড়ি, সাইকেল, ঘড়ি, কলম, রেডিও—প্রতিটি প্রপস অনেক খুঁজে জোগাড় করা হয়েছে। শুটিং হয়েছে ঠাকুরগাঁও, টাঙ্গাইল, সাভারসহ অনেক জায়গায়। সবার এত পরিশ্রম আর সতর্কতার কারণে চিত্রায়ণ এত চমৎকার হয়েছে।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দর্শক-শ্রোতাদের পাশাপাশি ‘যাচ্ছো কোথায়’ গানের প্রশংসায় সরব হয়েছেন শোবিজ অঙ্গনের ব্যক্তিরাও। অনেকেই বলছেন, পুরোনো সময়ের এত নিখুঁত চিত্রায়ণ বাংলা সিনেমায় দেখা যায়নি বহুদিন।
‘যাচ্ছো কোথায়’ গানে ৫০ বছর আগের সময়ে ফিরিয়ে নিয়ে গেলেন হৃদি হক। সাল ১৯৭১। সেই সময়ের ঢাকার শান্তিবাগ এলাকা। গলিজুড়ে দু-একটা দোতলা বাড়ি। বাড়ির সামনে লন্ড্রি। তার সামনে দাঁড়িয়ে সানজিদা প্রীতির দোতলার ছাদে সজলের উঁকিঝুঁকি। ছাদ থেকে প্রীতির মুখ ভেংচি। সাইকেলভর্তি চরকি সাজিয়ে ফেরিওয়ালার চলে যাওয়া। গলি ধরে সজলের এলোমেলো হাঁটা।
পেছন পেছন হাঁটছেন প্রীতি। পকেট থেকে ফাউন্টেন পেন বের করে সজল লিখলেন চিরকুট। আর প্রীতি কানে গুঁজে নিলেন কাঠগোলাপ। ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজছে গান ‘যাচ্ছো কোথায় কিছু না বলে’। প্রচণ্ড রোমান্টিক এ আবহের মাঝে দেয়ালে বড় অক্ষরে লেখা ‘স্বায়ত্তশাসন দিতে হবে’ স্লোগান জানিয়ে দিচ্ছে, সময়টা অস্থির।
এই অস্থির সময়ের ক্যানভাসটায় ‘যাচ্ছো কোথায়’ গানে টুকরো টুকরো প্রেমের দৃশ্যগুলো কী দারুণভাবে গেঁথে দিয়েছেন হৃদি হক! ১৮ আগস্ট মুক্তি পাচ্ছে তাঁর প্রথম চলচ্চিত্র ‘১৯৭১: সেই সব দিন’। সিনেমার প্রথম গান প্রকাশ পেয়েছে বৃহস্পতিবার রাতে। এর পর থেকেই প্রশংসায় ভাসছেন নির্মাতা হৃদি, অভিনয়শিল্পী সজল, প্রীতিসহ পুরো টিম। কামরুজ্জামান রনি ও ইশরাত অ্যানির গাওয়া, দেবজ্যোতি মিশ্রর কম্পোজিশনের গানটি তো প্রশংসা পাচ্ছেই। বেশি আলোচিত হচ্ছে গানের দৃশ্যায়ন।
এ সময়ে দাঁড়িয়ে পুরোনো সময়ের দৃশ্য ক্যামেরায় তুলে আনা অত সহজ কাজ নয়। ‘১৯৭১: সেই সব দিন’ ৫০ বছরের বেশি আগের গল্প।এই দীর্ঘ সময়ে শুধু তো শহরের আদলই বদলায়নি, মানুষের নিত্য অনুষঙ্গ, পোশাকের ধরন—পাল্টেছে সবই। শুটিংয়ে এ বিষয়গুলোতে দিতে হয়েছে সর্বোচ্চ মনোযোগ। নির্মাতা হৃদি হক বলেন, ‘এ সিনেমায় তো আমাদের কোটি কোটি টাকা বাজেট নেই।
তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, প্রপার গবেষণা করব। ছোট ছোট জিনিস দিয়ে কীভাবে আমরা ওই সময়কে তুলে আনতে পারি, এটাই ছিল মূল চিন্তার বিষয়। আমরা অনেকের কাছে গিয়েছি। তাঁদের ওই সময়ের ছবি চেয়েছি, সেগুলো গবেষণা করে পোশাক পরিকল্পনা করা হয়েছে।ওই সময়ে তাঁরা কেমন আচরণ করতেন, কীভাবে কথা বলতেন—সেসবও জানার চেষ্টা করেছি।’
অভিনেতা সজল জানিয়েছেন, নির্মাতা তাঁকে দশ-বারো বছর আগের লুকে দেখতে চেয়েছিলেন। তাই ৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন তিনি। সজল বলেন, ‘এ সিনেমায় ব্যবহৃত প্রতিটি প্রপস সত্তরের দশকের। ওই সময়ের গাড়ি, সাইকেল, ঘড়ি, কলম, রেডিও—প্রতিটি প্রপস অনেক খুঁজে জোগাড় করা হয়েছে। শুটিং হয়েছে ঠাকুরগাঁও, টাঙ্গাইল, সাভারসহ অনেক জায়গায়। সবার এত পরিশ্রম আর সতর্কতার কারণে চিত্রায়ণ এত চমৎকার হয়েছে।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দর্শক-শ্রোতাদের পাশাপাশি ‘যাচ্ছো কোথায়’ গানের প্রশংসায় সরব হয়েছেন শোবিজ অঙ্গনের ব্যক্তিরাও। অনেকেই বলছেন, পুরোনো সময়ের এত নিখুঁত চিত্রায়ণ বাংলা সিনেমায় দেখা যায়নি বহুদিন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫