মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বালিদিয়া ইউনিয়নের বালিদিয়া গ্রামের মধ্যে প্রধান সড়কের ওপর নির্মিত ছোট একটি সেতু। গুরুত্বপূর্ণ এই সেতুর মাঝ অংশ ভেঙে নিচে পড়ে গেছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেতুর দুপাশ দিয়ে চলছে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী, এলাকাবাসী, পথচারী ও যানবাহন।
মহম্মদপুর উপজেলার বালিদিয়া, রাজাপুর, নহাটা ও পলাশবাড়িয়া ইউনিয়নের প্রায় ৭০টি গ্রামের মানুষ এ সেতু দিয়ে চলাচল করে।
ইতিমধ্যে ছোট ছোট কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটেছে সেতুতে। বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে ভাঙা সেতুতে সংকেত হিসেবে গাছের ডাল ফেলে এর মাথায় কাপড় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। যে কোনো মুহূর্তে সেতুটি ধসে পড়ে হতাহতের আশঙ্কা করছেন স্থানীয় লোকজন।
এলাকাবাসী জানায়, ভাঙা সেতুর কারণে সব চেয়ে বেশি দুর্ভোগের শিকার হতে হয় শিক্ষার্থী, কৃষক এবং রোগীদের। কৃষকদের উৎপাদিত ফসল বাজারজাতকরণ এবং চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিতে হলে দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাঁদের। sস্থানীয় কৃষক মো. হাফিজুর রহমান ও আজাদ সরদার বলেন, ‘এই ভাঙা সেতুর কারণে আমাদের কৃষিপণ্য নিয়ে যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। আবার বাজারজাত করার সময় গাড়ি আসতে চায় না। এতে আমাদের খরচ ও কষ্টও দুই বাড়ছে। সেতুটি মেরামত হলে আমরা বেঁচে যেতাম।’
বালিদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. মফিজুর রহমান মিনহা বলেন, ‘চার ইউনিয়নের হাজার হাজার পথচারী ছাত্রছাত্রী প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে এই ভাঙা সেতু দিয়ে। এ ছাড়া এলাকার কৃষক, রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে। জনসাধারণের কথা ভেবে সেতুটি দ্রুত মেরামত করার দাবি জানান তিনি।’
উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) মো. সাদ্দাম হাসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ভাঙা সেতুটি রিপ্লেস (নতুন করে) করার জন্য আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। কাজ শুরু হতে একটু সময় লাগতে পারে। তবে দ্রুত মেরামতের জন্য চেষ্টা করা হবে।’
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বালিদিয়া ইউনিয়নের বালিদিয়া গ্রামের মধ্যে প্রধান সড়কের ওপর নির্মিত ছোট একটি সেতু। গুরুত্বপূর্ণ এই সেতুর মাঝ অংশ ভেঙে নিচে পড়ে গেছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেতুর দুপাশ দিয়ে চলছে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী, এলাকাবাসী, পথচারী ও যানবাহন।
মহম্মদপুর উপজেলার বালিদিয়া, রাজাপুর, নহাটা ও পলাশবাড়িয়া ইউনিয়নের প্রায় ৭০টি গ্রামের মানুষ এ সেতু দিয়ে চলাচল করে।
ইতিমধ্যে ছোট ছোট কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটেছে সেতুতে। বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে ভাঙা সেতুতে সংকেত হিসেবে গাছের ডাল ফেলে এর মাথায় কাপড় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। যে কোনো মুহূর্তে সেতুটি ধসে পড়ে হতাহতের আশঙ্কা করছেন স্থানীয় লোকজন।
এলাকাবাসী জানায়, ভাঙা সেতুর কারণে সব চেয়ে বেশি দুর্ভোগের শিকার হতে হয় শিক্ষার্থী, কৃষক এবং রোগীদের। কৃষকদের উৎপাদিত ফসল বাজারজাতকরণ এবং চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিতে হলে দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাঁদের। sস্থানীয় কৃষক মো. হাফিজুর রহমান ও আজাদ সরদার বলেন, ‘এই ভাঙা সেতুর কারণে আমাদের কৃষিপণ্য নিয়ে যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। আবার বাজারজাত করার সময় গাড়ি আসতে চায় না। এতে আমাদের খরচ ও কষ্টও দুই বাড়ছে। সেতুটি মেরামত হলে আমরা বেঁচে যেতাম।’
বালিদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. মফিজুর রহমান মিনহা বলেন, ‘চার ইউনিয়নের হাজার হাজার পথচারী ছাত্রছাত্রী প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে এই ভাঙা সেতু দিয়ে। এ ছাড়া এলাকার কৃষক, রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে। জনসাধারণের কথা ভেবে সেতুটি দ্রুত মেরামত করার দাবি জানান তিনি।’
উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) মো. সাদ্দাম হাসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ভাঙা সেতুটি রিপ্লেস (নতুন করে) করার জন্য আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। কাজ শুরু হতে একটু সময় লাগতে পারে। তবে দ্রুত মেরামতের জন্য চেষ্টা করা হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৬ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫