পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে এক পদে দুই কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করছেন। শিক্ষা কর্মকর্তার বদলির পাল্টাপাল্টি আদেশের কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে মাধ্যমিক পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা এবং চলমান এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা বিঘ্নিত হচ্ছে।
কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এইচ এম মাহাবুবুল ইসলামকে ২৮ আগস্ট লালমনিরহাটের পাটগ্রামে বদলি করা হয়। তাঁর স্থলে পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবুল হোসেনকে পদায়ন করা হয়।
মাহাবুবুল ইসলাম বদলির আদেশ বাতিল বা স্থগিত চেয়ে ঢাকার প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল-১-এ আবেদন করেন। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ১১ সেপ্টেম্বর ট্রাইব্যুনালের বিচারক বদলির আদেশে স্থিতাবস্থা জারি করেন। অপরদিকে বোদা থেকে বদলি হয়ে আসা আবুল হোসেন একই দিনে গাইবান্ধা জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে যোগদানপত্র জমা দেন। সেই থেকে এক পদে দুজন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছেন।
শিক্ষা অফিসের হিসাবরক্ষক মো. ফেরদৌস মণ্ডল জানান, আবুল হোসেন চলমান এসএসসি পরীক্ষার দায়িত্ব পালন করছেন। অপরদিকে মাহাবুবুল ইসলাম প্রায় সময়ই কার্যালয়ে অবস্থান করছেন। এ ছাড়া দুজনই উপজেলার উচ্চবিদ্যালয় ও মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষা কার্যক্রম পরিদর্শন অব্যাহত রেখেছেন।
উপজেলা উচ্চবিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমন্বয় পরিষদের সভাপতি ও মতিউন নেছা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তাফিজার রহমান বলেন, ‘বর্তমানে দুজনই নিজেকে সাদুল্লাপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার হিসেবে দাবি করছেন। কিন্তু আমরা কার আদেশ পালন করব? এ নিয়ে বেশ দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়েছেন প্রধান শিক্ষকেরা। এতে মাধ্যমিক পর্যায়ের উচ্চবিদ্যালয় ও মাদ্রাসার শিক্ষা কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে।’
জানতে চাইলে মাহাবুবুল ইসলাম জানান, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত ২৮ আগস্টের প্রজ্ঞাপন সূত্রে তিনি জানতে পারেন, তাঁকে তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বদলি করা হয়েছে। কিন্তু তিনি বদলির জন্য কোনো আবেদন করেননি। এ ছাড়া মাত্র ৯ মাস আগে তিনি এই কর্মস্থলে (সাদুল্লাপুর) যোগদান করেছেন।
এই কর্মকর্তা দাবি করেন, তাঁর কাছ থেকে অবৈধ সুযোগ-সুবিধা নিতে না পেরে একটি মহল তাঁর স্বাক্ষর জাল করে বদলির আবেদন করেছে। এ কারণে তিনি বদলির বিরুদ্ধে মামলা করেন। বিচারক স্থিতাবস্থা জারি করার পর থেকে তিনি সাদুল্লাপুরে নিয়মিত অফিস করছেন।
অন্যদিকে আবুল হোসেন জানান, মাহাবুবুল ইসলাম বদলি আদেশের বিরুদ্ধে ১৯ সেপ্টেম্বর স্থিতাবস্থার আদেশ নিয়ে তাঁর কাছে আসেন। এ সময়ে তিনি এসএসসি পরীক্ষার দায়িত্বে স্থানীয় একটি পরীক্ষাকেন্দ্রে চলে যান। তারপর থেকে মাহাবুবুল অফিস দখল করে আছেন। বিষয়টি তিনি জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপপরিচালক ও মহাপরিচালককে অবগত করেছেন।
যোগাযোগ করা হলে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এনায়েত হোসেন বলেন, বিষয়টি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে অবগত করা হয়েছে। তিনি এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে এক পদে দুই কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করছেন। শিক্ষা কর্মকর্তার বদলির পাল্টাপাল্টি আদেশের কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে মাধ্যমিক পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা এবং চলমান এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা বিঘ্নিত হচ্ছে।
কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এইচ এম মাহাবুবুল ইসলামকে ২৮ আগস্ট লালমনিরহাটের পাটগ্রামে বদলি করা হয়। তাঁর স্থলে পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবুল হোসেনকে পদায়ন করা হয়।
মাহাবুবুল ইসলাম বদলির আদেশ বাতিল বা স্থগিত চেয়ে ঢাকার প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল-১-এ আবেদন করেন। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ১১ সেপ্টেম্বর ট্রাইব্যুনালের বিচারক বদলির আদেশে স্থিতাবস্থা জারি করেন। অপরদিকে বোদা থেকে বদলি হয়ে আসা আবুল হোসেন একই দিনে গাইবান্ধা জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে যোগদানপত্র জমা দেন। সেই থেকে এক পদে দুজন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছেন।
শিক্ষা অফিসের হিসাবরক্ষক মো. ফেরদৌস মণ্ডল জানান, আবুল হোসেন চলমান এসএসসি পরীক্ষার দায়িত্ব পালন করছেন। অপরদিকে মাহাবুবুল ইসলাম প্রায় সময়ই কার্যালয়ে অবস্থান করছেন। এ ছাড়া দুজনই উপজেলার উচ্চবিদ্যালয় ও মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষা কার্যক্রম পরিদর্শন অব্যাহত রেখেছেন।
উপজেলা উচ্চবিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমন্বয় পরিষদের সভাপতি ও মতিউন নেছা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তাফিজার রহমান বলেন, ‘বর্তমানে দুজনই নিজেকে সাদুল্লাপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার হিসেবে দাবি করছেন। কিন্তু আমরা কার আদেশ পালন করব? এ নিয়ে বেশ দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়েছেন প্রধান শিক্ষকেরা। এতে মাধ্যমিক পর্যায়ের উচ্চবিদ্যালয় ও মাদ্রাসার শিক্ষা কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে।’
জানতে চাইলে মাহাবুবুল ইসলাম জানান, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত ২৮ আগস্টের প্রজ্ঞাপন সূত্রে তিনি জানতে পারেন, তাঁকে তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বদলি করা হয়েছে। কিন্তু তিনি বদলির জন্য কোনো আবেদন করেননি। এ ছাড়া মাত্র ৯ মাস আগে তিনি এই কর্মস্থলে (সাদুল্লাপুর) যোগদান করেছেন।
এই কর্মকর্তা দাবি করেন, তাঁর কাছ থেকে অবৈধ সুযোগ-সুবিধা নিতে না পেরে একটি মহল তাঁর স্বাক্ষর জাল করে বদলির আবেদন করেছে। এ কারণে তিনি বদলির বিরুদ্ধে মামলা করেন। বিচারক স্থিতাবস্থা জারি করার পর থেকে তিনি সাদুল্লাপুরে নিয়মিত অফিস করছেন।
অন্যদিকে আবুল হোসেন জানান, মাহাবুবুল ইসলাম বদলি আদেশের বিরুদ্ধে ১৯ সেপ্টেম্বর স্থিতাবস্থার আদেশ নিয়ে তাঁর কাছে আসেন। এ সময়ে তিনি এসএসসি পরীক্ষার দায়িত্বে স্থানীয় একটি পরীক্ষাকেন্দ্রে চলে যান। তারপর থেকে মাহাবুবুল অফিস দখল করে আছেন। বিষয়টি তিনি জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপপরিচালক ও মহাপরিচালককে অবগত করেছেন।
যোগাযোগ করা হলে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এনায়েত হোসেন বলেন, বিষয়টি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে অবগত করা হয়েছে। তিনি এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪