গৌরীপুর প্রতিনিধি
গৌরীপুর উপজেলার বিভিন্ন সড়কে রয়েছে অর্ধশত ঝুঁকিপূর্ণ গাছ। মৃত বা অর্ধমৃত এসব গাছ দীর্ঘদিন ধরে বিপজ্জনকভাবে সড়কের ওপর ঝুলে আছে। তাই ঝুঁকি নিয়ে সড়কে চলাচল করতে হয় যানবাহন ও সাধারণ মানুষকে। যেকোনো সময় এসব গাছ ভেঙে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। উপজেলা প্রশাসন বলছে, এসব দেখার দায়িত্ব বন বিভাগের। তবে জনস্বার্থ বিবেচনায় ঝুঁকিপূর্ণ গাছগুলো কাটতে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিন দেখা গেছে, গৌরীপুর-কলতাপাড়া সড়কের তাঁতকুড়া বাজারের পাশে একটি ও গৌরীপুর-শ্যামগঞ্জ সড়কের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সীমানা প্রাচীরের পাশে একটি গাছ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় সড়কের ওপর ঝুলে আছে। বড় যানবাহনগুলো ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এ ছাড়া গৌরীপুর-শাহগঞ্জ, গৌরীপুর-বোকাইনগর সড়কেও বেশ কয়েকটি গাছ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন সড়কে প্রায় অর্ধশত গাছ বছরের পর বছর এভাবে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। তবে এসব ঝুঁকিপূর্ণ গাছ কাটা না হলেও রাতের আঁধারে শত শত সরকারি গাছ গায়েব হয়ে যাচ্ছে। সড়কে এসব গাছ চুরির আলামতও পাওয়া গেছে একাধিক।
তাঁতকুড়া গ্রামের সাইফুল আলম বলেন, কয়েক বছর ধরে একটি গাছ সড়ক ও বিদ্যুতের তারের ওপর ঝুলে আছে। অথচ কাটা হচ্ছে না। তবে শত শত গাছ রাতের আঁধারে সড়ক থেকে গায়েব হয়ে যাচ্ছে। এসব দেখার যেন কেউ নাই।
এ সব অভিযোগের বিষয়ে জানতে গৌরীপুর উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. লুৎফর রহমানের মোবাইলে একাধিকবার কল করা হয়। কিন্তু ফোন না ধরায় তাঁর কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।
আবাসিক প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন, প্রতিটি সড়কের পাশেই বিদ্যুতের তার রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এসব গাছ ভেঙে পড়লে বিদ্যুৎ বিতরণের তার ও খুঁটির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী আবু সালেহ মো. ওয়াহেদুল হক বলেন, ‘তাঁতকুড়া বাজারের পাশের গাছটি ডৌহাখলা ইউনিয়নে ও হাসপাতালের পাশের গাছটি গৌরীপুর সদর ইউনিয়নের। জনস্বার্থ বিবেচনায় ঝুঁকিপূর্ণ গাছগুলো কাটতে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের অনুরোধ করা হয়েছে। আশা করছি, শিগগিরই কাটা হবে।’
গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হাসান মারুফ বলেন, ‘এসব দেখার দায়িত্ব বন বিভাগের। গৌরীপুর বন কর্মকর্তাকে সহজে পাওয়া যায় না। তবে জনস্বার্থ বিবেচনায় ঝুঁকিপূর্ণ গাছগুলো কাটতে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
গৌরীপুর উপজেলার বিভিন্ন সড়কে রয়েছে অর্ধশত ঝুঁকিপূর্ণ গাছ। মৃত বা অর্ধমৃত এসব গাছ দীর্ঘদিন ধরে বিপজ্জনকভাবে সড়কের ওপর ঝুলে আছে। তাই ঝুঁকি নিয়ে সড়কে চলাচল করতে হয় যানবাহন ও সাধারণ মানুষকে। যেকোনো সময় এসব গাছ ভেঙে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। উপজেলা প্রশাসন বলছে, এসব দেখার দায়িত্ব বন বিভাগের। তবে জনস্বার্থ বিবেচনায় ঝুঁকিপূর্ণ গাছগুলো কাটতে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিন দেখা গেছে, গৌরীপুর-কলতাপাড়া সড়কের তাঁতকুড়া বাজারের পাশে একটি ও গৌরীপুর-শ্যামগঞ্জ সড়কের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সীমানা প্রাচীরের পাশে একটি গাছ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় সড়কের ওপর ঝুলে আছে। বড় যানবাহনগুলো ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এ ছাড়া গৌরীপুর-শাহগঞ্জ, গৌরীপুর-বোকাইনগর সড়কেও বেশ কয়েকটি গাছ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন সড়কে প্রায় অর্ধশত গাছ বছরের পর বছর এভাবে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। তবে এসব ঝুঁকিপূর্ণ গাছ কাটা না হলেও রাতের আঁধারে শত শত সরকারি গাছ গায়েব হয়ে যাচ্ছে। সড়কে এসব গাছ চুরির আলামতও পাওয়া গেছে একাধিক।
তাঁতকুড়া গ্রামের সাইফুল আলম বলেন, কয়েক বছর ধরে একটি গাছ সড়ক ও বিদ্যুতের তারের ওপর ঝুলে আছে। অথচ কাটা হচ্ছে না। তবে শত শত গাছ রাতের আঁধারে সড়ক থেকে গায়েব হয়ে যাচ্ছে। এসব দেখার যেন কেউ নাই।
এ সব অভিযোগের বিষয়ে জানতে গৌরীপুর উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. লুৎফর রহমানের মোবাইলে একাধিকবার কল করা হয়। কিন্তু ফোন না ধরায় তাঁর কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।
আবাসিক প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন, প্রতিটি সড়কের পাশেই বিদ্যুতের তার রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এসব গাছ ভেঙে পড়লে বিদ্যুৎ বিতরণের তার ও খুঁটির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী আবু সালেহ মো. ওয়াহেদুল হক বলেন, ‘তাঁতকুড়া বাজারের পাশের গাছটি ডৌহাখলা ইউনিয়নে ও হাসপাতালের পাশের গাছটি গৌরীপুর সদর ইউনিয়নের। জনস্বার্থ বিবেচনায় ঝুঁকিপূর্ণ গাছগুলো কাটতে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের অনুরোধ করা হয়েছে। আশা করছি, শিগগিরই কাটা হবে।’
গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হাসান মারুফ বলেন, ‘এসব দেখার দায়িত্ব বন বিভাগের। গৌরীপুর বন কর্মকর্তাকে সহজে পাওয়া যায় না। তবে জনস্বার্থ বিবেচনায় ঝুঁকিপূর্ণ গাছগুলো কাটতে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪