জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
দেশের পর্যটন খাত নিয়ে গতানুগতিক ধারণা পাল্টে দিতে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে সরকার। পর্যটনকে শুধু কক্সবাজার কিংবা পার্বত্য জেলায় সীমাবদ্ধ না রেখে সারা দেশে পর্যটন শিল্পের বিকাশে কাজ শুরু হয়েছে। বিশেষ করে ‘গ্রামীণ পর্যটন’ প্রকল্পের অধীনে ৪৭টি জেলার সম্ভাবনাময় স্থানে কয়েক শ পর্যটনকেন্দ্র করা হচ্ছে। সব পর্যটনকেন্দ্রে সুযোগ-সুবিধা, সেবার মান এবং যোগাযোগব্যবস্থায় আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিত করে গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিপ্লব সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, যা পল্লি অঞ্চলের দারিদ্র্য দূর করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সিইও জাবেদ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশের পর্যটন বলতে অধিকাংশ মানুষের কল্পনায় দোলা দেয় কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকত এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের কয়েকটি পর্যটনকেন্দ্র। এসব গৎবাঁধা ধারণা পাল্টে দিতে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মহাকর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে সরকার। বিশেষ করে ‘গ্রামীণ পর্যটন’ প্রকল্পের অধীনে ৪৭টি জেলায় ধাপে ধাপে কয়েক শ পর্যটনকেন্দ্র স্থাপন করার পরিকল্পনা রয়েছে। ইতিমধ্যে রংপুর, রাজশাহী, বরিশাল, সিলেট এবং চট্টগ্রাম বিভাগের ২০টি গ্রামে পর্যটনকেন্দ্র স্থাপনের কাজ শুরু করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘মানুষের ধারণায় আমূল পরিবর্তন আনতে পর্যটন এলাকাগুলোর সুযোগ-সুবিধা, সেবার মান এবং যোগাযোগব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের করতে ৫টি মন্ত্রণালয় একযোগে কাজ করছে। এসব বিষয় নিয়ে ৫০টি জেলার বিভিন্ন গ্রামে গণসচেতনতামূলক কর্মসূচিও পালন করা হয়েছে।’
পর্যটনসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বাংলাদেশে এক হাজার ১৯২টি পর্যটনকেন্দ্র রয়েছে। প্রায় এক কোটি পর্যটক এসব কেন্দ্র ভ্রমণ করে থাকেন। যার মধ্যে বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা পাঁচ লাখের মতো। পর্যটন খাতের উল্লেখযোগ্য সমস্যা হলো অধিকাংশ পর্যটনকেন্দ্র কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামকেন্দ্রিক। সেখানে পর্যটকদের জন্য মোটামুটি সুযোগ-সুবিধা থাকলেও এর বাইরে দেশের সব জায়গায় বেহাল অবস্থায় রয়েছে।
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের বিপণন ও পরিকল্পনা শাখার পরিচালক আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের পর্যটনকে সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে পরিকল্পনা প্রণয়ন, প্রশিক্ষণ এবং প্রচারণার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।’
ট্যুর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-টোয়াবের সভাপতি মো. রাফিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পর্যটন একটি বহুমাত্রিক শ্রমঘন শিল্প। পর্যটনশিল্পের উপাদান ও ক্ষেত্রগুলো দেশে-বিদেশে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে পর্যটনশিল্পের ব্যাপক বিকাশ সম্ভব।’
দেশের পর্যটন খাত নিয়ে গতানুগতিক ধারণা পাল্টে দিতে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে সরকার। পর্যটনকে শুধু কক্সবাজার কিংবা পার্বত্য জেলায় সীমাবদ্ধ না রেখে সারা দেশে পর্যটন শিল্পের বিকাশে কাজ শুরু হয়েছে। বিশেষ করে ‘গ্রামীণ পর্যটন’ প্রকল্পের অধীনে ৪৭টি জেলার সম্ভাবনাময় স্থানে কয়েক শ পর্যটনকেন্দ্র করা হচ্ছে। সব পর্যটনকেন্দ্রে সুযোগ-সুবিধা, সেবার মান এবং যোগাযোগব্যবস্থায় আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিত করে গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিপ্লব সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, যা পল্লি অঞ্চলের দারিদ্র্য দূর করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সিইও জাবেদ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশের পর্যটন বলতে অধিকাংশ মানুষের কল্পনায় দোলা দেয় কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকত এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের কয়েকটি পর্যটনকেন্দ্র। এসব গৎবাঁধা ধারণা পাল্টে দিতে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মহাকর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে সরকার। বিশেষ করে ‘গ্রামীণ পর্যটন’ প্রকল্পের অধীনে ৪৭টি জেলায় ধাপে ধাপে কয়েক শ পর্যটনকেন্দ্র স্থাপন করার পরিকল্পনা রয়েছে। ইতিমধ্যে রংপুর, রাজশাহী, বরিশাল, সিলেট এবং চট্টগ্রাম বিভাগের ২০টি গ্রামে পর্যটনকেন্দ্র স্থাপনের কাজ শুরু করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘মানুষের ধারণায় আমূল পরিবর্তন আনতে পর্যটন এলাকাগুলোর সুযোগ-সুবিধা, সেবার মান এবং যোগাযোগব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের করতে ৫টি মন্ত্রণালয় একযোগে কাজ করছে। এসব বিষয় নিয়ে ৫০টি জেলার বিভিন্ন গ্রামে গণসচেতনতামূলক কর্মসূচিও পালন করা হয়েছে।’
পর্যটনসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বাংলাদেশে এক হাজার ১৯২টি পর্যটনকেন্দ্র রয়েছে। প্রায় এক কোটি পর্যটক এসব কেন্দ্র ভ্রমণ করে থাকেন। যার মধ্যে বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা পাঁচ লাখের মতো। পর্যটন খাতের উল্লেখযোগ্য সমস্যা হলো অধিকাংশ পর্যটনকেন্দ্র কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামকেন্দ্রিক। সেখানে পর্যটকদের জন্য মোটামুটি সুযোগ-সুবিধা থাকলেও এর বাইরে দেশের সব জায়গায় বেহাল অবস্থায় রয়েছে।
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের বিপণন ও পরিকল্পনা শাখার পরিচালক আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের পর্যটনকে সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে পরিকল্পনা প্রণয়ন, প্রশিক্ষণ এবং প্রচারণার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।’
ট্যুর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-টোয়াবের সভাপতি মো. রাফিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পর্যটন একটি বহুমাত্রিক শ্রমঘন শিল্প। পর্যটনশিল্পের উপাদান ও ক্ষেত্রগুলো দেশে-বিদেশে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে পর্যটনশিল্পের ব্যাপক বিকাশ সম্ভব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪