নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক দিন আগে শেষ হওয়া এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে কোরিয়ান তিরন্দাজরা তির ছুড়ছেন আর একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে চেয়ে আছেন ভারতীয় খেলোয়াড়েরা। ভারতের এক কোচের উক্তি, ‘কোরিয়ার সাইড বেঞ্চে যেসব খেলোয়াড় আছে, তাদের দিয়ে অনায়াসে একটা বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জেতা সম্ভব।’
বর্তমান আর্চারিতে সাফল্যের উদাহরণ হিসেবে যেসব দেশের নাম সবার আগে আসে, কোরিয়া তার একটি। এবারের টোকিও অলিম্পিকে আর্চারির পাঁচ ইভেন্টের চারটিতেই সোনা জিতেছে কোরিয়া। স্বর্ণপ্রসবা খেলা হওয়ায় কোরিয়ান তিরন্দাজদের পরিচর্যাটাও হয় সরকারি উদ্যোগে। অথচ জাতীয় খেলা হওয়ার পরও আর্চারি একটা সময় উপেক্ষিত ছিল কোরিয়ায়। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ধারাবাহিক সাফল্যে আর্চারি নিয়ে বদলেছে কোরিয়ান সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি। ফুটবল জনপ্রিয় দেশে আর্চারিকে দেওয়া হয় আলাদা গুরুত্ব।
বিশ্বমানের অনুশীলন আর মাসের পর মাস আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত থাকা কোরিয়ানদের কাছেই গত পরশু এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপের মিশ্র দ্বৈতে সোনা হারিয়েছেন হাকিম আহমেদ রুবেল ও দিয়া সিদ্দিকী। হারলেও শেষ সেটে শক্তিশালী প্রতিপক্ষের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইটা রুবেল-দিয়াকে একই সঙ্গে যেমন দিয়েছে তৃপ্তি, তেমনি বাড়িয়েছে আক্ষেপও। সর্বশেষ কয়েক বছরে টানা সাফল্য এনে দেওয়া আর্চারিতে কোরিয়ানদের মতো করে বাংলাদেশ সরকারও যদি নজর দেয়, তাহলে সাফল্যের পাল্লাটা ভারী হবে, এমনটাই বলছিলেন তিরন্দাজেরা।
দিয়াদের এই দাবিদাওয়া সরকারের কাছ থেকে আদায় করার দায়িত্ব আর্চারি ফেডারেশনের। যদিও ফেডারেশন বলছে ভিন্ন কথা। ফেডারেশন সভাপতি কাজী রাজীব উদ্দিন আহমেদ চপলের দাবি, সরকারের কাছ থেকে যথেষ্টই পাচ্ছেন তাঁরা। তিনি বললেন, ‘সরকার কদিকে তাকাবে? ছোট কিছু ফেডারেশন বাদে প্রায় সব ফেডারেশন কোটি টাকার ওপরে পেয়েছে। আমরাও পেয়েছি।’ তিরন্দাজদের আর্থিক সচ্ছলতার দিকটি আরও উন্নত করা যেত কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে আজকের পত্রিকাকে চপল বলেছেন, ‘টাকা থাকলেই সব হয় না। টাকার মানদণ্ড বিচার করলে আজ কুয়েত-সৌদি আরব সব পদক জিতে যেত। আমরা যদি ভালো ফল করি, সরকার আমাদের দেবে।’
ফেডারেশন সভাপতির দাবির উল্টোপিঠে একরাশ ক্ষোভ আছে তিরন্দাজদের। নাম প্রকাশে এক তিরন্দাজ বললেন, ‘ফেডারেশন কি তিরন্দাজদের বেতন দিচ্ছে? দু-একজনের হয়তো সরকারি চাকরি আছে, সেটাও ছোট পদে। বাকিদের কী হবে? তরুণেরা হয়তো আসছে। তবে কিছুদিনের মধ্যেই তাদের মোহভঙ্গ হচ্ছে। সাফল্য দিয়ে যদি জীবিকা নির্বাহ না করা যায়, এ সাফল্য দিয়ে কী লাভ?’
এক দিন আগে শেষ হওয়া এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে কোরিয়ান তিরন্দাজরা তির ছুড়ছেন আর একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে চেয়ে আছেন ভারতীয় খেলোয়াড়েরা। ভারতের এক কোচের উক্তি, ‘কোরিয়ার সাইড বেঞ্চে যেসব খেলোয়াড় আছে, তাদের দিয়ে অনায়াসে একটা বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জেতা সম্ভব।’
বর্তমান আর্চারিতে সাফল্যের উদাহরণ হিসেবে যেসব দেশের নাম সবার আগে আসে, কোরিয়া তার একটি। এবারের টোকিও অলিম্পিকে আর্চারির পাঁচ ইভেন্টের চারটিতেই সোনা জিতেছে কোরিয়া। স্বর্ণপ্রসবা খেলা হওয়ায় কোরিয়ান তিরন্দাজদের পরিচর্যাটাও হয় সরকারি উদ্যোগে। অথচ জাতীয় খেলা হওয়ার পরও আর্চারি একটা সময় উপেক্ষিত ছিল কোরিয়ায়। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ধারাবাহিক সাফল্যে আর্চারি নিয়ে বদলেছে কোরিয়ান সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি। ফুটবল জনপ্রিয় দেশে আর্চারিকে দেওয়া হয় আলাদা গুরুত্ব।
বিশ্বমানের অনুশীলন আর মাসের পর মাস আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত থাকা কোরিয়ানদের কাছেই গত পরশু এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপের মিশ্র দ্বৈতে সোনা হারিয়েছেন হাকিম আহমেদ রুবেল ও দিয়া সিদ্দিকী। হারলেও শেষ সেটে শক্তিশালী প্রতিপক্ষের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইটা রুবেল-দিয়াকে একই সঙ্গে যেমন দিয়েছে তৃপ্তি, তেমনি বাড়িয়েছে আক্ষেপও। সর্বশেষ কয়েক বছরে টানা সাফল্য এনে দেওয়া আর্চারিতে কোরিয়ানদের মতো করে বাংলাদেশ সরকারও যদি নজর দেয়, তাহলে সাফল্যের পাল্লাটা ভারী হবে, এমনটাই বলছিলেন তিরন্দাজেরা।
দিয়াদের এই দাবিদাওয়া সরকারের কাছ থেকে আদায় করার দায়িত্ব আর্চারি ফেডারেশনের। যদিও ফেডারেশন বলছে ভিন্ন কথা। ফেডারেশন সভাপতি কাজী রাজীব উদ্দিন আহমেদ চপলের দাবি, সরকারের কাছ থেকে যথেষ্টই পাচ্ছেন তাঁরা। তিনি বললেন, ‘সরকার কদিকে তাকাবে? ছোট কিছু ফেডারেশন বাদে প্রায় সব ফেডারেশন কোটি টাকার ওপরে পেয়েছে। আমরাও পেয়েছি।’ তিরন্দাজদের আর্থিক সচ্ছলতার দিকটি আরও উন্নত করা যেত কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে আজকের পত্রিকাকে চপল বলেছেন, ‘টাকা থাকলেই সব হয় না। টাকার মানদণ্ড বিচার করলে আজ কুয়েত-সৌদি আরব সব পদক জিতে যেত। আমরা যদি ভালো ফল করি, সরকার আমাদের দেবে।’
ফেডারেশন সভাপতির দাবির উল্টোপিঠে একরাশ ক্ষোভ আছে তিরন্দাজদের। নাম প্রকাশে এক তিরন্দাজ বললেন, ‘ফেডারেশন কি তিরন্দাজদের বেতন দিচ্ছে? দু-একজনের হয়তো সরকারি চাকরি আছে, সেটাও ছোট পদে। বাকিদের কী হবে? তরুণেরা হয়তো আসছে। তবে কিছুদিনের মধ্যেই তাদের মোহভঙ্গ হচ্ছে। সাফল্য দিয়ে যদি জীবিকা নির্বাহ না করা যায়, এ সাফল্য দিয়ে কী লাভ?’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪