নুরুল আমিন হাসান, উত্তরা
উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজে খণ্ডকালীন শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ ও অব্যাহতিতে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। প্রতিষ্ঠানটির অনিয়মে ভুক্তভোগী হয়েছেন ৩৯ জন শিক্ষক-কর্মচারী। হঠাৎ করে চাকরি হারিয়েছেন খণ্ডকালীন নিয়োগপ্রাপ্তরা। সেই সঙ্গে ছয় মাসের বেতনও পাওনা রয়েছে বলে অভিযোগ। এদিকে প্রতিষ্ঠানটি ওই পদগুলোয় নিয়োগের জন্য নতুন করে বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী, এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়মিত শিক্ষকদের মতো খণ্ডকালীন শিক্ষকদের নিয়োগ দেওয়া যায় না। জাতীয় পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির পাশাপাশি রেজুলেশন করে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিতে হয় খণ্ডকালীন শিক্ষকদের। অথচ উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজে ২০১৪ সাল থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে বিভিন্ন সময় কোনো বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই খণ্ডকালীন নিয়োগ দেওয়া হয়। এর মধ্যে ছিলেন ভুক্তভোগী ২৫ জন শিক্ষক ও ১৪ জন কর্মচারী। পরে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ও তাঁদের নিয়োগের বৈধতা দেওয়ার মৌখিক আশ্বাস দেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু বৈধতা না দিয়ে উল্টো চলতি বছরের ৩ মার্চ তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।
চাকরিচ্যুত আরিফ উর রহমান বলেন, ‘সাত বছর আগে মৌখিকভাবে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে আমাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের ৩৯ জনকে ছয় মাসের বেতন ছাড়াই চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। আমাদের যোগদানের সময় কোনো রেজুলেশনও করা হয়নি। আবার বহিষ্কারের সময়ও এসব কিছুই করা হয়নি।’
এ দিকে সুবর্ণা আক্তার নামে চতুর্থ শ্রেণির এক কর্মচারী গর্ভবতী। হঠাৎ বহিষ্কার ও ছয় মাসের বেতন না পেয়ে তিনি মানবেতর জীবনযাপন করছেন। টাকার অভাবে ডাক্তার দেখাতে ও ওষুধ কিনতে পারছেন না। সহকর্মীরা চাঁদা তুলে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন।
চাকরিচ্যুত শিক্ষক রুমানা খানম বলেন, ‘এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর তুলনায় অনেক কম শিক্ষক থাকায় আমাদের ফোন করে ডেকে এনে কয়েক ধাপে মৌখিকভাবে নিয়োগ দিয়েছিল। তারপর থেকে আমরা হাতে হাতে বেতন নিতাম। পরে নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য বিজ্ঞপ্তি দিলেও শেষ পর্যন্ত তা আটকে গেছে।’
রুমানা খানম আরও বলেন, ‘আমাদের অব্যাহতির পর আবার ৩০ জন শিক্ষক নিয়োগের জন্য ৯ এপ্রিল একটি জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। অন্তত ৩০ জন শিক্ষকের কাছ থেকে তাঁরা নিয়োগের নামে ৬০ লাখ টাকা নেবেন। আবার দুই বছর পর আরেক কমিটি এসে তাঁদেরও লাথি দিয়ে বের করে দেবে।’
এদিকে, ২০২০ সালের ডিসেম্বরে গভর্নিং বডির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া এবং করোনাকালীন সময় থাকায় অ্যাডহক কমিটি গঠন করা হয়। সে বছরেরই ১৪ ডিসেম্বর একটি রেজুলেশন করা হয়। তার ১৯ নম্বর আলোচ্যসূচিতে খণ্ডকালীন শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ প্রদান সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তাতে তৎকালীন সভাপতি ও ডিএনসিসির ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আফসার উদ্দিন খান, তৎকালীন দাতাসদস্য ও বর্তমান সভাপতি রিয়াদ হাসান, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও সদস্যসচিব তৌহিদুর রহমানসহ ১৩ জন সই করেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ২০১৬ সালে গভর্নিং বডিতে থাকা অবস্থায় ফজলুল হক ও আনোয়ার হোসেন অর্থের বিনিময়ে দুজনকে খণ্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ দেন। পরে দুর্নীতির অভিযোগে কমিটি থেকে তাঁদের সদস্য পদ বাতিল করা হয়। তাঁরা ২০১৭ ও ২০১৯ সালে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেননি।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, ৩৯ জনের ৬ মাসের বেতন না দিয়ে চাকরিচ্যুত করে প্রায় ৫০ লাখ টাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের কয়েকজন সদস্য আত্মসাতের পাঁয়তারা করছেন। এতে কলেজের অধ্যক্ষ হাফিজুর রহমান মোল্লা, অফিস সহকারী আবু মূসাসহ কয়েকজন জড়িত রয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাফিজুর রহমান কথা বলতে রাজি হননি। অন্যদিকে মুসা বলেন, ‘এমন কিছুর সঙ্গে আমার জড়িত থাকার প্রশ্নই আসে না। প্রয়োজন হলে তদন্ত হোক। তদন্তে সত্যটা বের হয়ে আসবে।’
অভিযোগের বিষয়ে বর্তমান সভাপতি রিয়াদ হাসান বলেন, ‘খণ্ডকালীন শিক্ষকদের আগের কমিটি কীভাবে নিয়োগ দিয়েছে, বেতন দিয়েছে, তা জানা নেই। এখন আমি নিয়োগপত্র ছাড়া বেতন দিতে পারব না। তাঁদের যাঁরা নিয়োগ দিয়েছেন, তাঁরা কেন নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন নাই, তা আমার জানা নেই।’
নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগ প্রসঙ্গে রিয়াদ হাসান বলেন, ‘যেহেতু প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক লাগবে, তার জন্য আমরা বোর্ডের কাছে আবেদন করেছি। বোর্ডও অনুমতি দিয়েছে। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এখন আমরা সম্পূর্ণ নিয়ম অনুযায়ী নিয়োগের চেষ্টা করব।’
এ প্রসঙ্গে ঢাকা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল মজিদ বলেন, ‘খণ্ডকালীন শিক্ষকদের নিয়োগপত্র দেওয়া হয় না, ওনাদেরও নেই। যদি থাকত তাহলে তাঁরা মামলা-মোকদ্দমায় যেতে পারতেন। মানবিক দিক বিবেচনা করে মিটিংয়ে অ্যাজেন্ডা পাস করে তাঁদের বেতন পরিশোধ করার জন্য কর্তৃপক্ষকে বলে দিয়েছি।’
উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজে খণ্ডকালীন শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ ও অব্যাহতিতে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। প্রতিষ্ঠানটির অনিয়মে ভুক্তভোগী হয়েছেন ৩৯ জন শিক্ষক-কর্মচারী। হঠাৎ করে চাকরি হারিয়েছেন খণ্ডকালীন নিয়োগপ্রাপ্তরা। সেই সঙ্গে ছয় মাসের বেতনও পাওনা রয়েছে বলে অভিযোগ। এদিকে প্রতিষ্ঠানটি ওই পদগুলোয় নিয়োগের জন্য নতুন করে বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী, এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়মিত শিক্ষকদের মতো খণ্ডকালীন শিক্ষকদের নিয়োগ দেওয়া যায় না। জাতীয় পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির পাশাপাশি রেজুলেশন করে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিতে হয় খণ্ডকালীন শিক্ষকদের। অথচ উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজে ২০১৪ সাল থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে বিভিন্ন সময় কোনো বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই খণ্ডকালীন নিয়োগ দেওয়া হয়। এর মধ্যে ছিলেন ভুক্তভোগী ২৫ জন শিক্ষক ও ১৪ জন কর্মচারী। পরে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ও তাঁদের নিয়োগের বৈধতা দেওয়ার মৌখিক আশ্বাস দেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু বৈধতা না দিয়ে উল্টো চলতি বছরের ৩ মার্চ তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।
চাকরিচ্যুত আরিফ উর রহমান বলেন, ‘সাত বছর আগে মৌখিকভাবে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে আমাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের ৩৯ জনকে ছয় মাসের বেতন ছাড়াই চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। আমাদের যোগদানের সময় কোনো রেজুলেশনও করা হয়নি। আবার বহিষ্কারের সময়ও এসব কিছুই করা হয়নি।’
এ দিকে সুবর্ণা আক্তার নামে চতুর্থ শ্রেণির এক কর্মচারী গর্ভবতী। হঠাৎ বহিষ্কার ও ছয় মাসের বেতন না পেয়ে তিনি মানবেতর জীবনযাপন করছেন। টাকার অভাবে ডাক্তার দেখাতে ও ওষুধ কিনতে পারছেন না। সহকর্মীরা চাঁদা তুলে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন।
চাকরিচ্যুত শিক্ষক রুমানা খানম বলেন, ‘এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর তুলনায় অনেক কম শিক্ষক থাকায় আমাদের ফোন করে ডেকে এনে কয়েক ধাপে মৌখিকভাবে নিয়োগ দিয়েছিল। তারপর থেকে আমরা হাতে হাতে বেতন নিতাম। পরে নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য বিজ্ঞপ্তি দিলেও শেষ পর্যন্ত তা আটকে গেছে।’
রুমানা খানম আরও বলেন, ‘আমাদের অব্যাহতির পর আবার ৩০ জন শিক্ষক নিয়োগের জন্য ৯ এপ্রিল একটি জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। অন্তত ৩০ জন শিক্ষকের কাছ থেকে তাঁরা নিয়োগের নামে ৬০ লাখ টাকা নেবেন। আবার দুই বছর পর আরেক কমিটি এসে তাঁদেরও লাথি দিয়ে বের করে দেবে।’
এদিকে, ২০২০ সালের ডিসেম্বরে গভর্নিং বডির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া এবং করোনাকালীন সময় থাকায় অ্যাডহক কমিটি গঠন করা হয়। সে বছরেরই ১৪ ডিসেম্বর একটি রেজুলেশন করা হয়। তার ১৯ নম্বর আলোচ্যসূচিতে খণ্ডকালীন শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ প্রদান সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তাতে তৎকালীন সভাপতি ও ডিএনসিসির ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আফসার উদ্দিন খান, তৎকালীন দাতাসদস্য ও বর্তমান সভাপতি রিয়াদ হাসান, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও সদস্যসচিব তৌহিদুর রহমানসহ ১৩ জন সই করেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ২০১৬ সালে গভর্নিং বডিতে থাকা অবস্থায় ফজলুল হক ও আনোয়ার হোসেন অর্থের বিনিময়ে দুজনকে খণ্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ দেন। পরে দুর্নীতির অভিযোগে কমিটি থেকে তাঁদের সদস্য পদ বাতিল করা হয়। তাঁরা ২০১৭ ও ২০১৯ সালে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেননি।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, ৩৯ জনের ৬ মাসের বেতন না দিয়ে চাকরিচ্যুত করে প্রায় ৫০ লাখ টাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের কয়েকজন সদস্য আত্মসাতের পাঁয়তারা করছেন। এতে কলেজের অধ্যক্ষ হাফিজুর রহমান মোল্লা, অফিস সহকারী আবু মূসাসহ কয়েকজন জড়িত রয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাফিজুর রহমান কথা বলতে রাজি হননি। অন্যদিকে মুসা বলেন, ‘এমন কিছুর সঙ্গে আমার জড়িত থাকার প্রশ্নই আসে না। প্রয়োজন হলে তদন্ত হোক। তদন্তে সত্যটা বের হয়ে আসবে।’
অভিযোগের বিষয়ে বর্তমান সভাপতি রিয়াদ হাসান বলেন, ‘খণ্ডকালীন শিক্ষকদের আগের কমিটি কীভাবে নিয়োগ দিয়েছে, বেতন দিয়েছে, তা জানা নেই। এখন আমি নিয়োগপত্র ছাড়া বেতন দিতে পারব না। তাঁদের যাঁরা নিয়োগ দিয়েছেন, তাঁরা কেন নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন নাই, তা আমার জানা নেই।’
নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগ প্রসঙ্গে রিয়াদ হাসান বলেন, ‘যেহেতু প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক লাগবে, তার জন্য আমরা বোর্ডের কাছে আবেদন করেছি। বোর্ডও অনুমতি দিয়েছে। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এখন আমরা সম্পূর্ণ নিয়ম অনুযায়ী নিয়োগের চেষ্টা করব।’
এ প্রসঙ্গে ঢাকা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল মজিদ বলেন, ‘খণ্ডকালীন শিক্ষকদের নিয়োগপত্র দেওয়া হয় না, ওনাদেরও নেই। যদি থাকত তাহলে তাঁরা মামলা-মোকদ্দমায় যেতে পারতেন। মানবিক দিক বিবেচনা করে মিটিংয়ে অ্যাজেন্ডা পাস করে তাঁদের বেতন পরিশোধ করার জন্য কর্তৃপক্ষকে বলে দিয়েছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪