সিলেট, মৌলভীবাজার ও রংপুর প্রতিনিধি
টানা তিন দিনের বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে দ্রুতগতিতে বাড়ছে সিলেটের সব নদ-নদীর পানি। এর মধ্যে প্লাবিত হয়েছে মৌলভীবাজারের বিস্তীর্ণ এলাকা। একই অবস্থা রংপুর অঞ্চলেও। সেখানে তিস্তা ও ধরলা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই। পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে তাতে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে এসব এলাকায়।
কয়েক দিন আগেই ভয়াবহ বন্যা দেখেছে সিলেট ও সুনামগঞ্জের মানুষ। এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চলা বন্যায় তলিয়ে যায় সিলেট নগরের বেশির ভাগ এলাকাসহ ১২টি উপজেলা। ভেসে যায় খামারের মাছ, ভেঙে যায় সড়ক, বাঁধ ও ঘরবাড়ি। এখনো এ দুই জেলার নিম্নাঞ্চলগুলোতে পানি রয়েছে। এই বন্যার ধকল কাটিয়ে ওঠার আগেই আবারও বন্যার আশঙ্কা দেখা দেওয়ায় ভীতির সঞ্চার হয়েছে মানুষের মনে।
আবহাওয়া অফিস বলছে, সিলেটে পুরোদমে বর্ষাকাল শুরু হতে আরও কয়েক দিন বাকি আছে। বর্ষা শুরু হলে বৃষ্টিপাত আরও বাড়বে। কিন্তু প্রাক্-বর্ষায় অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়ে নদ-নদী ভরাট হয়ে পড়েছে। তাই বর্ষার স্বাভাবিক বৃষ্টির পানি ধারণ নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি হবে। ১১ জুন থেকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে বলে জানিয়েছে সিলেট আবহাওয়া অফিসের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৬টায় সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে ছিল ১২ দশমিক ৪৬ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা হচ্ছে ১২ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার। একই সময় সিলেট পয়েন্টে সুরমার পানি ছিল ৯ দশমিক ৮৮ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১০ দশমিক ৮০ সেন্টিমিটার।
কুশিয়ারা নদীর অমলশিদ পয়েন্টে গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ১৪ দশমিক ৪২ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে বিপৎসীমা ১৫ দশমিক ৪০ সেন্টিমিটার। একই সময়ে শেওলা পয়েন্টে কুশিয়ারার পানি ছিল ১২ দশমিক ১৪ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১৩ দশমিক শূন্য ৫ সেন্টিমিটার। এ ছাড়া লোভা, সারি ও ধলাই নদীর পানিও বৃদ্ধি পেয়েছে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ সাঈদ আহমদ চৌধুরী বলেন, সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হওয়ায় ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। তবে ১১ জুনের পর সিলেটে বেশি বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উজানেও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। যেহেতু বর্ষাকাল
আসন্ন, তাই এখন প্রায় প্রতিদিনই বৃষ্টিপাত থাকবে। এটা স্বাভাবিক। কিন্তু প্রাক্-মৌসুমে বেশি বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণে ইতিমধ্যে নদ-নদী, খাল-বিল ভরাট হয়ে আছে। এ অবস্থায় পুরোদমে বর্ষা মৌসুম শুরু হলে বৃষ্টির পানি ধারণের জায়গা থাকবে না নদীগুলোয়।
এদিকে মৌলভীবাজারের বড়লেখায় টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাসাবাড়ি ও দোকানপাটের আশপাশে পানি উঠেছে। বড়লেখা-মৌলভীবাজার আঞ্চলিক মহাসড়কের বিভিন্ন স্থান তলিয়ে যাওয়ায় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে
বাড়ছে তিস্তা ও ধরলার পানি
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি হু হু করে বাড়ছে। কয়েক দিন ধরে ডালিয়া ও কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। গতকাল সকাল ৯টায় তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার শূন্য দশমিক ৬৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে পানি। নদীতে অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধির কারণে কাউনিয়ায় তিস্তার তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল গ্রামগুলোতে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান হাবীব বলেন, চলতি সপ্তাহে বন্যার আশঙ্কা রয়েছে রংপুরে। এই সময়ে ভারী বৃষ্টি ছাড়াও ভারত থেকে পাহাড়ি ঢল আসার আশঙ্কা রয়েছে।
নদীর পানি বৃদ্ধির কারণে রংপুরের কাউনিয়ার তিস্তা তীরবর্তী হরিচরণশর্মা, আজমখা, হয়বৎখা, বিশ্বনাথ, চরগনাই, রাজিব, ঢুষমারা, গোপিডাঙ্গা, গদাই, পাঞ্চরভাঙ্গা, তালুকশাহাবাজ গ্রামসহ পীরগাছা উপজেলার ছাওলা ও তাম্বুলপুর ইউনিয়নের নদীর তীরবর্তী ২০টি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদুল ইসলাম বলেন, আমার ইউনিয়নের ৬টি মৌজা খুব ঝুঁকিতে। ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলে নদীর পানি বৃদ্ধি পেলে তিস্তার তীরবর্তী হরিচরণশর্মা, আজমখা, হয়বৎখা, বিশ্বনাথ, চরগনাই গ্রামে পানি ঢুকে পড়ে। এসব গ্রামের প্রায় পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়ে। দেখা দেয় নদীভাঙন। ভেঙে যায় গ্রামীণ সড়ক, ক্ষতির মুখে পড়েন কৃষি ও কৃষক। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সতর্কবার্তায় এই অবস্থায় দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
চরগনাই গ্রামের বাসিন্দা সোবহান মিয়া বলেন, ‘নদীত পানি বাড়ছে। শুনবাই নাগছি বন্যা হইবে। বন্যা মানে হামারগুলের কপালের দুঃখ। চরের খেতত মরিচ ও বেগুন আকেবল ভুট্টা তুননো (তুললাম) ঘরোত তুলছি। বেচাই নাই। বন্যা হইল তো আর বেচপার পামো না। কাল হাটাতে নিয়ে যামো।’
টানা তিন দিনের বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে দ্রুতগতিতে বাড়ছে সিলেটের সব নদ-নদীর পানি। এর মধ্যে প্লাবিত হয়েছে মৌলভীবাজারের বিস্তীর্ণ এলাকা। একই অবস্থা রংপুর অঞ্চলেও। সেখানে তিস্তা ও ধরলা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই। পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে তাতে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে এসব এলাকায়।
কয়েক দিন আগেই ভয়াবহ বন্যা দেখেছে সিলেট ও সুনামগঞ্জের মানুষ। এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চলা বন্যায় তলিয়ে যায় সিলেট নগরের বেশির ভাগ এলাকাসহ ১২টি উপজেলা। ভেসে যায় খামারের মাছ, ভেঙে যায় সড়ক, বাঁধ ও ঘরবাড়ি। এখনো এ দুই জেলার নিম্নাঞ্চলগুলোতে পানি রয়েছে। এই বন্যার ধকল কাটিয়ে ওঠার আগেই আবারও বন্যার আশঙ্কা দেখা দেওয়ায় ভীতির সঞ্চার হয়েছে মানুষের মনে।
আবহাওয়া অফিস বলছে, সিলেটে পুরোদমে বর্ষাকাল শুরু হতে আরও কয়েক দিন বাকি আছে। বর্ষা শুরু হলে বৃষ্টিপাত আরও বাড়বে। কিন্তু প্রাক্-বর্ষায় অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়ে নদ-নদী ভরাট হয়ে পড়েছে। তাই বর্ষার স্বাভাবিক বৃষ্টির পানি ধারণ নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি হবে। ১১ জুন থেকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে বলে জানিয়েছে সিলেট আবহাওয়া অফিসের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৬টায় সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে ছিল ১২ দশমিক ৪৬ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা হচ্ছে ১২ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার। একই সময় সিলেট পয়েন্টে সুরমার পানি ছিল ৯ দশমিক ৮৮ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১০ দশমিক ৮০ সেন্টিমিটার।
কুশিয়ারা নদীর অমলশিদ পয়েন্টে গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ১৪ দশমিক ৪২ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে বিপৎসীমা ১৫ দশমিক ৪০ সেন্টিমিটার। একই সময়ে শেওলা পয়েন্টে কুশিয়ারার পানি ছিল ১২ দশমিক ১৪ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১৩ দশমিক শূন্য ৫ সেন্টিমিটার। এ ছাড়া লোভা, সারি ও ধলাই নদীর পানিও বৃদ্ধি পেয়েছে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ সাঈদ আহমদ চৌধুরী বলেন, সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হওয়ায় ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। তবে ১১ জুনের পর সিলেটে বেশি বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উজানেও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। যেহেতু বর্ষাকাল
আসন্ন, তাই এখন প্রায় প্রতিদিনই বৃষ্টিপাত থাকবে। এটা স্বাভাবিক। কিন্তু প্রাক্-মৌসুমে বেশি বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণে ইতিমধ্যে নদ-নদী, খাল-বিল ভরাট হয়ে আছে। এ অবস্থায় পুরোদমে বর্ষা মৌসুম শুরু হলে বৃষ্টির পানি ধারণের জায়গা থাকবে না নদীগুলোয়।
এদিকে মৌলভীবাজারের বড়লেখায় টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাসাবাড়ি ও দোকানপাটের আশপাশে পানি উঠেছে। বড়লেখা-মৌলভীবাজার আঞ্চলিক মহাসড়কের বিভিন্ন স্থান তলিয়ে যাওয়ায় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে
বাড়ছে তিস্তা ও ধরলার পানি
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি হু হু করে বাড়ছে। কয়েক দিন ধরে ডালিয়া ও কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। গতকাল সকাল ৯টায় তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার শূন্য দশমিক ৬৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে পানি। নদীতে অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধির কারণে কাউনিয়ায় তিস্তার তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল গ্রামগুলোতে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান হাবীব বলেন, চলতি সপ্তাহে বন্যার আশঙ্কা রয়েছে রংপুরে। এই সময়ে ভারী বৃষ্টি ছাড়াও ভারত থেকে পাহাড়ি ঢল আসার আশঙ্কা রয়েছে।
নদীর পানি বৃদ্ধির কারণে রংপুরের কাউনিয়ার তিস্তা তীরবর্তী হরিচরণশর্মা, আজমখা, হয়বৎখা, বিশ্বনাথ, চরগনাই, রাজিব, ঢুষমারা, গোপিডাঙ্গা, গদাই, পাঞ্চরভাঙ্গা, তালুকশাহাবাজ গ্রামসহ পীরগাছা উপজেলার ছাওলা ও তাম্বুলপুর ইউনিয়নের নদীর তীরবর্তী ২০টি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদুল ইসলাম বলেন, আমার ইউনিয়নের ৬টি মৌজা খুব ঝুঁকিতে। ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলে নদীর পানি বৃদ্ধি পেলে তিস্তার তীরবর্তী হরিচরণশর্মা, আজমখা, হয়বৎখা, বিশ্বনাথ, চরগনাই গ্রামে পানি ঢুকে পড়ে। এসব গ্রামের প্রায় পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়ে। দেখা দেয় নদীভাঙন। ভেঙে যায় গ্রামীণ সড়ক, ক্ষতির মুখে পড়েন কৃষি ও কৃষক। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সতর্কবার্তায় এই অবস্থায় দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
চরগনাই গ্রামের বাসিন্দা সোবহান মিয়া বলেন, ‘নদীত পানি বাড়ছে। শুনবাই নাগছি বন্যা হইবে। বন্যা মানে হামারগুলের কপালের দুঃখ। চরের খেতত মরিচ ও বেগুন আকেবল ভুট্টা তুননো (তুললাম) ঘরোত তুলছি। বেচাই নাই। বন্যা হইল তো আর বেচপার পামো না। কাল হাটাতে নিয়ে যামো।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৪ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৪ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৪ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫