পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় শিশুদের বিনোদনের জন্য নির্ধারিত কোনো জায়গা নেই। শিশুদের মননশীলতা বিকাশে সুযোগ-সুবিধা না থাকায় ক্ষোভ জানিয়েছেন অভিভাবকেরা।
উপজেলার বিভিন্ন চাকরিজীবী বাবা-মা সাপ্তাহিক ছুটিতে শিশুদের নিয়ে বেরোতে না পেরে বাড়িতেই সময় কাটাতে হচ্ছে। পাটগ্রাম পৌরসভা হলো প্রথম শ্রেণির, তাই উপজেলায় সরকারিভাবে শিশুদের জন্য একটি জায়গা নির্ধারণ করে তা উন্মুক্ত করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন পরিবার।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেশের বিভিন্ন উপজেলার জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের উদ্যোগে ছোট্ট শিশুদের বিনোদন ও মেধা বিকাশে নির্দিষ্ট শিশু উদ্যান বা পার্ক নির্মাণ করা হয়। বিনোদনের জন্য বেঞ্চ, খেলার জন্য বিভিন্ন সরঞ্জাম, দোলনা, চক্রাকার সিমেন্টের তৈরি রিং প্রভৃতি রাখা হয়। যেখানে বাড়ন্ত শিশুরা বিনা মূল্যে পার্ক বা উদ্যান ব্যবহার করে বিনোদনের সুযোগ পেয়ে থাকে। কিন্তু পাটগ্রাম উপজেলায় এ ধরনের কোনো স্থাপনা বা পার্ক গড়ে ওঠেনি।
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবনের পাশে একটি শিশু উদ্যান দেখা গেলেও ওইটি সর্বস্তরের শিশুদের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত নয়। অভিভাবক আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘পাটগ্রাম উপজেলায় শিশুদের বিনোদনের জন্য কোনো স্থান বা জায়গা নেই। একটু সময় কাটানোর মতো পরিবেশ না পেয়ে শিশুদের নিয়ে বাড়িতে থাকতে হয়।’ তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী অন্যান্য আক্তার বলেন, ‘মা-বাবা আমাদের নিয়ে বেড়াতে যেতে পারে না। বলে ঘোরার জায়গা নেই।’
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুর রহমান বলেন, ‘পাটগ্রাম উপজেলায় শিশুদের বিনোদনের জন্য নির্ধারিত জায়গা না থাকা অত্যন্ত দুঃখজনক।
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় শিশুদের বিনোদনের জন্য নির্ধারিত কোনো জায়গা নেই। শিশুদের মননশীলতা বিকাশে সুযোগ-সুবিধা না থাকায় ক্ষোভ জানিয়েছেন অভিভাবকেরা।
উপজেলার বিভিন্ন চাকরিজীবী বাবা-মা সাপ্তাহিক ছুটিতে শিশুদের নিয়ে বেরোতে না পেরে বাড়িতেই সময় কাটাতে হচ্ছে। পাটগ্রাম পৌরসভা হলো প্রথম শ্রেণির, তাই উপজেলায় সরকারিভাবে শিশুদের জন্য একটি জায়গা নির্ধারণ করে তা উন্মুক্ত করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন পরিবার।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেশের বিভিন্ন উপজেলার জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের উদ্যোগে ছোট্ট শিশুদের বিনোদন ও মেধা বিকাশে নির্দিষ্ট শিশু উদ্যান বা পার্ক নির্মাণ করা হয়। বিনোদনের জন্য বেঞ্চ, খেলার জন্য বিভিন্ন সরঞ্জাম, দোলনা, চক্রাকার সিমেন্টের তৈরি রিং প্রভৃতি রাখা হয়। যেখানে বাড়ন্ত শিশুরা বিনা মূল্যে পার্ক বা উদ্যান ব্যবহার করে বিনোদনের সুযোগ পেয়ে থাকে। কিন্তু পাটগ্রাম উপজেলায় এ ধরনের কোনো স্থাপনা বা পার্ক গড়ে ওঠেনি।
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবনের পাশে একটি শিশু উদ্যান দেখা গেলেও ওইটি সর্বস্তরের শিশুদের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত নয়। অভিভাবক আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘পাটগ্রাম উপজেলায় শিশুদের বিনোদনের জন্য কোনো স্থান বা জায়গা নেই। একটু সময় কাটানোর মতো পরিবেশ না পেয়ে শিশুদের নিয়ে বাড়িতে থাকতে হয়।’ তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী অন্যান্য আক্তার বলেন, ‘মা-বাবা আমাদের নিয়ে বেড়াতে যেতে পারে না। বলে ঘোরার জায়গা নেই।’
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুর রহমান বলেন, ‘পাটগ্রাম উপজেলায় শিশুদের বিনোদনের জন্য নির্ধারিত জায়গা না থাকা অত্যন্ত দুঃখজনক।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪