প্রতিনিধি, কুমিল্লা
কবি রজনীকান্ত সেনের দেখা চড়ুই পাখিদের অট্টালিকায় মহাসুখে থাকার দিন শেষ! বাবুই ঠিকই নিজ হাতে গড়া বাসায় আজও অন্তত মাথা গোঁজার ঠাঁই করে নিতে পারছে। কিন্তু চড়ুইদের সেই বড়াই কই! তারা এখন অট্টালিকা থেকে বহিষ্কার হয়ে বেছে নিয়েছে কণ্টকময় বড়ই গাছ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কুমিল্লা সদর দক্ষিণের নূর জাহান হোটেলের আঙিনার বড়ই গাছ শত শত চুড়ই পাখির আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছে। সারা দিন স্থানটি কিচিরমিচির শব্দে মুখর হয়ে থাকে। প্রতিদিন বহু মানুষ ভিড় করেন এই দৃশ্য দেখতে।
পাখিপ্রেমী খালিদ সাইফুল্লা বলেন, এখানে পাখিরা কলকাকলীতে মেতে ওঠে। এ যেন চড়ুই পাখিদের অভয়ারণ্য। সামনে দাঁড়িয়ে কিচিরমিচির ডাকে এই পাখিদের এক ডাল থেকে অন্য ডালে যাওয়ার দৃশ্য দেখতে যে কারও ভালো লাগবে। যত রাতই হোক হোটেলের সামনে দাঁড়িয়ে পাখিদের এমন বিচরণ দেখতে দাঁড়িয়ে যায় দূর-দুরান্ত থেকে আগত মানুষেরা।
পরিবার নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় যাওয়ার পথে হোটেলে খেয়ে সন্তানদের নিয়ে পাখি দেখছিলেন সৈয়দা শরাবান তহুরা। তিনি বলেন, ছেলেরা পাখি পছন্দ করে। একসঙ্গে এতগুলো পাখি দেখে ওরা আর নড়ছে না। পাখিদের সঙ্গে কথা বলছে। খাবার দিচ্ছে। এটা অন্যরকম আনন্দ। আমাদের জার্নিতে চড়ুই পাখির সঙ্গে এই মুহূর্তটি বাড়তি আনন্দ যোগ করেছে। ওদের যেন খাবার আর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়।
পরিবেশ প্রকৃতি ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মী মতিন সৈকত বলেন, চড়ুই বাংলাদেশের আবাসিক পাখি। এটি গ্রামের টিনের ঘরের খুপরিতে নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যে বসবাস করত। এখনকার অট্টালিকায় তাদের বসবাসের কোনো জায়গা রাখা হয় না। পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র্যে পাখির গুরুত্ব আছে। তাদের নিরাপদ আবাসনের বিষয়টি আমাদের ভাবতে হবে।
কাক, চড়ুই নগর জীবনের অঙ্গ ৷ কিন্তু নগরসভ্যতার চাপে পাখি উধাও হয়ে যাচ্ছে। এককালে চড়ুই পাখি সর্বত্র দেখা যেত, এখন অস্তিত্ব বিলোপের পথে। প্রাণ-প্রকৃতি রক্ষা ছাড়া পৃথিবীতে তো মানুষের একা বাঁচার স্বার্থপর চিন্তা আত্মবিনাশেরই নামান্তর!
কবি রজনীকান্ত সেনের দেখা চড়ুই পাখিদের অট্টালিকায় মহাসুখে থাকার দিন শেষ! বাবুই ঠিকই নিজ হাতে গড়া বাসায় আজও অন্তত মাথা গোঁজার ঠাঁই করে নিতে পারছে। কিন্তু চড়ুইদের সেই বড়াই কই! তারা এখন অট্টালিকা থেকে বহিষ্কার হয়ে বেছে নিয়েছে কণ্টকময় বড়ই গাছ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কুমিল্লা সদর দক্ষিণের নূর জাহান হোটেলের আঙিনার বড়ই গাছ শত শত চুড়ই পাখির আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছে। সারা দিন স্থানটি কিচিরমিচির শব্দে মুখর হয়ে থাকে। প্রতিদিন বহু মানুষ ভিড় করেন এই দৃশ্য দেখতে।
পাখিপ্রেমী খালিদ সাইফুল্লা বলেন, এখানে পাখিরা কলকাকলীতে মেতে ওঠে। এ যেন চড়ুই পাখিদের অভয়ারণ্য। সামনে দাঁড়িয়ে কিচিরমিচির ডাকে এই পাখিদের এক ডাল থেকে অন্য ডালে যাওয়ার দৃশ্য দেখতে যে কারও ভালো লাগবে। যত রাতই হোক হোটেলের সামনে দাঁড়িয়ে পাখিদের এমন বিচরণ দেখতে দাঁড়িয়ে যায় দূর-দুরান্ত থেকে আগত মানুষেরা।
পরিবার নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় যাওয়ার পথে হোটেলে খেয়ে সন্তানদের নিয়ে পাখি দেখছিলেন সৈয়দা শরাবান তহুরা। তিনি বলেন, ছেলেরা পাখি পছন্দ করে। একসঙ্গে এতগুলো পাখি দেখে ওরা আর নড়ছে না। পাখিদের সঙ্গে কথা বলছে। খাবার দিচ্ছে। এটা অন্যরকম আনন্দ। আমাদের জার্নিতে চড়ুই পাখির সঙ্গে এই মুহূর্তটি বাড়তি আনন্দ যোগ করেছে। ওদের যেন খাবার আর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়।
পরিবেশ প্রকৃতি ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মী মতিন সৈকত বলেন, চড়ুই বাংলাদেশের আবাসিক পাখি। এটি গ্রামের টিনের ঘরের খুপরিতে নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যে বসবাস করত। এখনকার অট্টালিকায় তাদের বসবাসের কোনো জায়গা রাখা হয় না। পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র্যে পাখির গুরুত্ব আছে। তাদের নিরাপদ আবাসনের বিষয়টি আমাদের ভাবতে হবে।
কাক, চড়ুই নগর জীবনের অঙ্গ ৷ কিন্তু নগরসভ্যতার চাপে পাখি উধাও হয়ে যাচ্ছে। এককালে চড়ুই পাখি সর্বত্র দেখা যেত, এখন অস্তিত্ব বিলোপের পথে। প্রাণ-প্রকৃতি রক্ষা ছাড়া পৃথিবীতে তো মানুষের একা বাঁচার স্বার্থপর চিন্তা আত্মবিনাশেরই নামান্তর!
আজ মঙ্গলবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৯টা ১৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ৮২, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আজ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ কথা জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ৭৫, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক। গতকাল রোববার সকাল ১১টা ২০ মিনিটের রেকর্ডে দেখা যায়, ঢাকার বায়ুমান ছিল ৯৭।
১ দিন আগেএদিকে, আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে উগান্ডার কাম্পালা। শহরটির বায়ুমান ১৮০, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে—পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, বাহরাইনের মানামা ও চিলির সান্তিয়াগো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৫২,১৫০, ১৩১ ও ১৩০।
২ দিন আগে