আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গতকালের চেয়ে আজ ঢাকার বায়ুমানে খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। আজ শনিবার ঢাকার বাতাস সহনীয় পর্যায়েই রয়েছে। বছরের বেশির ভাগ সময়ই দূষণের মাত্রা অতিক্রম করে ঢাকার বাতাস। তবে বর্ষাকালে সাধারণত সহনীয় হয়ে থাকে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ শনিবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৭৬, যা সহনীয় পর্যায়ের নির্দেশক। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ১৭তম। গতকাল শুক্রবার ৭৮ বায়ুমান নিয়ে ১৯তম স্থানে ছিল ঢাকা, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা। গত দুই মাস ধরে বেশির ভাগ দিনই দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে থাকছে শহরটি। শহরটির বায়ুমান আজ ১৮৩, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। এদিকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান ১৬০। এরপর একই বায়ুমান ১৫৯ নিয়ে তৃতীয় ও চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি ও ইন্দোনেশিয়ার জার্কাতা। আর পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে উত্তর মেসিডোনিয়ার রাজধানী স্কপিয়ে। শহরটির বায়ুমান ১৫৭।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদরোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
গতকালের চেয়ে আজ ঢাকার বায়ুমানে খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। আজ শনিবার ঢাকার বাতাস সহনীয় পর্যায়েই রয়েছে। বছরের বেশির ভাগ সময়ই দূষণের মাত্রা অতিক্রম করে ঢাকার বাতাস। তবে বর্ষাকালে সাধারণত সহনীয় হয়ে থাকে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ শনিবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৭৬, যা সহনীয় পর্যায়ের নির্দেশক। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ১৭তম। গতকাল শুক্রবার ৭৮ বায়ুমান নিয়ে ১৯তম স্থানে ছিল ঢাকা, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা। গত দুই মাস ধরে বেশির ভাগ দিনই দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে থাকছে শহরটি। শহরটির বায়ুমান আজ ১৮৩, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। এদিকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান ১৬০। এরপর একই বায়ুমান ১৫৯ নিয়ে তৃতীয় ও চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি ও ইন্দোনেশিয়ার জার্কাতা। আর পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে উত্তর মেসিডোনিয়ার রাজধানী স্কপিয়ে। শহরটির বায়ুমান ১৫৭।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদরোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গতকালের চেয়ে আজ ঢাকার বায়ুমানে খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। আজ শনিবার ঢাকার বাতাস সহনীয় পর্যায়েই রয়েছে। বছরের বেশির ভাগ সময়ই দূষণের মাত্রা অতিক্রম করে ঢাকার বাতাস। তবে বর্ষাকালে সাধারণত সহনীয় হয়ে থাকে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ শনিবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৭৬, যা সহনীয় পর্যায়ের নির্দেশক। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ১৭তম। গতকাল শুক্রবার ৭৮ বায়ুমান নিয়ে ১৯তম স্থানে ছিল ঢাকা, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা। গত দুই মাস ধরে বেশির ভাগ দিনই দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে থাকছে শহরটি। শহরটির বায়ুমান আজ ১৮৩, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। এদিকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান ১৬০। এরপর একই বায়ুমান ১৫৯ নিয়ে তৃতীয় ও চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি ও ইন্দোনেশিয়ার জার্কাতা। আর পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে উত্তর মেসিডোনিয়ার রাজধানী স্কপিয়ে। শহরটির বায়ুমান ১৫৭।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদরোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
গতকালের চেয়ে আজ ঢাকার বায়ুমানে খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। আজ শনিবার ঢাকার বাতাস সহনীয় পর্যায়েই রয়েছে। বছরের বেশির ভাগ সময়ই দূষণের মাত্রা অতিক্রম করে ঢাকার বাতাস। তবে বর্ষাকালে সাধারণত সহনীয় হয়ে থাকে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ শনিবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৭৬, যা সহনীয় পর্যায়ের নির্দেশক। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ১৭তম। গতকাল শুক্রবার ৭৮ বায়ুমান নিয়ে ১৯তম স্থানে ছিল ঢাকা, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা। গত দুই মাস ধরে বেশির ভাগ দিনই দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে থাকছে শহরটি। শহরটির বায়ুমান আজ ১৮৩, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। এদিকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান ১৬০। এরপর একই বায়ুমান ১৫৯ নিয়ে তৃতীয় ও চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি ও ইন্দোনেশিয়ার জার্কাতা। আর পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে উত্তর মেসিডোনিয়ার রাজধানী স্কপিয়ে। শহরটির বায়ুমান ১৫৭।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদরোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকা ও আশপাশ এলাকা শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশ থাকতে পারে আংশিক মেঘলা। এই অঞ্চলে উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়ে গেছে। সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৬১, যা গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় ছিল ১৬০।
২ দিন আগেবৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়।
৩ দিন আগেগতকাল রোববার পর্যন্ত দেশের ওপর দিয়ে দক্ষিণ পূর্ব দিক থেকে বাতাস বয়ে যেত। তবে আজ থেকে উত্তর অথবা উত্তর পশ্চিম দিক থেকে বাতাস বয়ে যেতে পারে। যার গতিবেগ হতে পারে ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
বাংলাদেশে যে কারণে বৃষ্টি হয়ে থাকে, সেই মৌসুমি বায়ু এই অঞ্চল থেকে বিদায় নিয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশ থেকে বিদায় নিয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপটি দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। সে কারণে আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললে চলে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ বুধবার সকাল ৭টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও আশপাশ এলাকা শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশ থাকতে পারে আংশিক মেঘলা। এই অঞ্চলে উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে মৌসুমি বায়ু এ দেশের ওপর দিয়ে বিদায় নিলেও দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে সামান্য বৃষ্টি হতে পারে।
আজ সারা দেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
বাংলাদেশে যে কারণে বৃষ্টি হয়ে থাকে, সেই মৌসুমি বায়ু এই অঞ্চল থেকে বিদায় নিয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশ থেকে বিদায় নিয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপটি দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। সে কারণে আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললে চলে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ বুধবার সকাল ৭টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও আশপাশ এলাকা শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশ থাকতে পারে আংশিক মেঘলা। এই অঞ্চলে উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে মৌসুমি বায়ু এ দেশের ওপর দিয়ে বিদায় নিলেও দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে সামান্য বৃষ্টি হতে পারে।
আজ সারা দেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
গতকালের চেয়ে আজ ঢাকার বায়ুমানে খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। আজ শনিবার ঢাকার বাতাস সহনীয় পর্যায়েই রয়েছে। বছরের বেশির ভাগ সময়ই দূষণের মাত্রা অতিক্রম করে ঢাকার বাতাস। তবে বর্ষাকালে সাধারণত সহনীয় হয়ে থাকে রাজধানীর বায়ু।
১৬ আগস্ট ২০২৫ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়ে গেছে। সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৬১, যা গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় ছিল ১৬০।
২ দিন আগেবৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়।
৩ দিন আগেগতকাল রোববার পর্যন্ত দেশের ওপর দিয়ে দক্ষিণ পূর্ব দিক থেকে বাতাস বয়ে যেত। তবে আজ থেকে উত্তর অথবা উত্তর পশ্চিম দিক থেকে বাতাস বয়ে যেতে পারে। যার গতিবেগ হতে পারে ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়ে গেছে। সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৬১, যা গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় ছিল ১৬০।
বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকা আজ ষষ্ঠ স্থানে, গতকাল ছিল পঞ্চম।
গতকালের মতো আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ২৬৪। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো—ভারতের দিল্লি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, ভারতের কলকাতা ও ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৯১, ১৮৫, ১৬৪ ও ১৬৩।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়ে গেছে। সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৬১, যা গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় ছিল ১৬০।
বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকা আজ ষষ্ঠ স্থানে, গতকাল ছিল পঞ্চম।
গতকালের মতো আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ২৬৪। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো—ভারতের দিল্লি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, ভারতের কলকাতা ও ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৯১, ১৮৫, ১৬৪ ও ১৬৩।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
গতকালের চেয়ে আজ ঢাকার বায়ুমানে খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। আজ শনিবার ঢাকার বাতাস সহনীয় পর্যায়েই রয়েছে। বছরের বেশির ভাগ সময়ই দূষণের মাত্রা অতিক্রম করে ঢাকার বাতাস। তবে বর্ষাকালে সাধারণত সহনীয় হয়ে থাকে রাজধানীর বায়ু।
১৬ আগস্ট ২০২৫ঢাকা ও আশপাশ এলাকা শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশ থাকতে পারে আংশিক মেঘলা। এই অঞ্চলে উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়।
৩ দিন আগেগতকাল রোববার পর্যন্ত দেশের ওপর দিয়ে দক্ষিণ পূর্ব দিক থেকে বাতাস বয়ে যেত। তবে আজ থেকে উত্তর অথবা উত্তর পশ্চিম দিক থেকে বাতাস বয়ে যেতে পারে। যার গতিবেগ হতে পারে ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়ে গেছে। গতকাল কিছুটা কমলেও আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। গতকাল বাতাসের দূষণের মাত্রা শিশু ও বৃদ্ধদের মতো সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে ছিল।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৬০, যা গতকাল রোববার ১১টা ১৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ছিল ১১৮। বায়ুদূষণের তালিকায় আজ ৫ম স্থানে, গতকাল ছিল ১৩তম স্থানে।
গতকালের মতো আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ২০১। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভারতের দিল্লি, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ইতালির মিলানো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৯১, ১৭৪ ও ১৬৮।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়ে গেছে। গতকাল কিছুটা কমলেও আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। গতকাল বাতাসের দূষণের মাত্রা শিশু ও বৃদ্ধদের মতো সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে ছিল।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৬০, যা গতকাল রোববার ১১টা ১৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ছিল ১১৮। বায়ুদূষণের তালিকায় আজ ৫ম স্থানে, গতকাল ছিল ১৩তম স্থানে।
গতকালের মতো আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ২০১। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভারতের দিল্লি, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ইতালির মিলানো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৯১, ১৭৪ ও ১৬৮।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
গতকালের চেয়ে আজ ঢাকার বায়ুমানে খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। আজ শনিবার ঢাকার বাতাস সহনীয় পর্যায়েই রয়েছে। বছরের বেশির ভাগ সময়ই দূষণের মাত্রা অতিক্রম করে ঢাকার বাতাস। তবে বর্ষাকালে সাধারণত সহনীয় হয়ে থাকে রাজধানীর বায়ু।
১৬ আগস্ট ২০২৫ঢাকা ও আশপাশ এলাকা শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশ থাকতে পারে আংশিক মেঘলা। এই অঞ্চলে উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়ে গেছে। সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৬১, যা গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় ছিল ১৬০।
২ দিন আগেগতকাল রোববার পর্যন্ত দেশের ওপর দিয়ে দক্ষিণ পূর্ব দিক থেকে বাতাস বয়ে যেত। তবে আজ থেকে উত্তর অথবা উত্তর পশ্চিম দিক থেকে বাতাস বয়ে যেতে পারে। যার গতিবেগ হতে পারে ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
অক্টোবরের শুরু থেকে প্রায় প্রতিদিন মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব অঞ্চল বৃষ্টি হয়েছে। এ সময় দক্ষিণের বাতাসের সঙ্গে সঙ্গে কোথাও ভারী, কোথাওবা ছিল মাঝারি মাত্রা বৃষ্টি। তবে মৌসুমি বায়ু দুর্বল হয়ে যাওয়ায় বৃষ্টি কমে এসেছে। প্রকৃতি হয়ে গেছে শুষ্ক।
আজ সোমবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ ঢাকাসহ আশপাশের এলাকা শুষ্ক থাকতে পারে। এর সঙ্গে আকাশ কিছুটা মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, গতকাল রোববার পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে দক্ষিণ পূর্ব দিক থেকে বাতাস বয়ে যেত। তবে দিক পরিবর্তন হয়ে আজ থেকে উত্তর অথবা উত্তর পশ্চিম দিক থেকে বাতাস বয়ে যেতে পারে। যার গতিবেগ হতে পারে ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, আগামী ১৫ অক্টোবরের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে বিদায় নিতে পারে মৌসুমি বায়ু।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, বাংলাদেশে মে মাস থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টি হয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে। অক্টোবরের শেষ দিকে মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশ থেকে বিদায় নেওয়ার পর প্রভাব পড়ে শীতের। কমতে থাকে তাপমাত্রা। বৃষ্টির পরিমাণ কমে আবহাওয়া হয়ে যায় শুষ্ক।
এদিকে শীতের প্রভাব রাজধানী ঢাকায় তেমন না পড়লেও দেশের উত্তরাঞ্চলে পড়তে শুরু করেছে। গতকাল রোববার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল রাজশাহীতে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজকের পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যান্য এলাকা আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
অক্টোবরের শুরু থেকে প্রায় প্রতিদিন মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব অঞ্চল বৃষ্টি হয়েছে। এ সময় দক্ষিণের বাতাসের সঙ্গে সঙ্গে কোথাও ভারী, কোথাওবা ছিল মাঝারি মাত্রা বৃষ্টি। তবে মৌসুমি বায়ু দুর্বল হয়ে যাওয়ায় বৃষ্টি কমে এসেছে। প্রকৃতি হয়ে গেছে শুষ্ক।
আজ সোমবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ ঢাকাসহ আশপাশের এলাকা শুষ্ক থাকতে পারে। এর সঙ্গে আকাশ কিছুটা মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, গতকাল রোববার পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে দক্ষিণ পূর্ব দিক থেকে বাতাস বয়ে যেত। তবে দিক পরিবর্তন হয়ে আজ থেকে উত্তর অথবা উত্তর পশ্চিম দিক থেকে বাতাস বয়ে যেতে পারে। যার গতিবেগ হতে পারে ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, আগামী ১৫ অক্টোবরের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে বিদায় নিতে পারে মৌসুমি বায়ু।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, বাংলাদেশে মে মাস থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টি হয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে। অক্টোবরের শেষ দিকে মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশ থেকে বিদায় নেওয়ার পর প্রভাব পড়ে শীতের। কমতে থাকে তাপমাত্রা। বৃষ্টির পরিমাণ কমে আবহাওয়া হয়ে যায় শুষ্ক।
এদিকে শীতের প্রভাব রাজধানী ঢাকায় তেমন না পড়লেও দেশের উত্তরাঞ্চলে পড়তে শুরু করেছে। গতকাল রোববার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল রাজশাহীতে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজকের পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যান্য এলাকা আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
গতকালের চেয়ে আজ ঢাকার বায়ুমানে খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। আজ শনিবার ঢাকার বাতাস সহনীয় পর্যায়েই রয়েছে। বছরের বেশির ভাগ সময়ই দূষণের মাত্রা অতিক্রম করে ঢাকার বাতাস। তবে বর্ষাকালে সাধারণত সহনীয় হয়ে থাকে রাজধানীর বায়ু।
১৬ আগস্ট ২০২৫ঢাকা ও আশপাশ এলাকা শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশ থাকতে পারে আংশিক মেঘলা। এই অঞ্চলে উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়ে গেছে। সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৬১, যা গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় ছিল ১৬০।
২ দিন আগেবৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়।
৩ দিন আগে