বিশ্বজুড়ে ৪ হাজারেরও বেশি প্রজাতি এখন বন্যপ্রাণী পাচারকারীদের লক্ষ্যবস্তু। এর ফলে প্রকৃতি মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছে বলে জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছে।
সোমবার জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ চোরাচালানের মতো ঘটনাগুলো সাধারণত ওষুধ তৈরি, পোষ মানানো, মাংস ভক্ষণ এবং অলংকার তৈরির মতো কিছু কারণে সংঘটিত হচ্ছে। এখন পর্যন্ত পাচারকারীদের কাছ থেকে জব্দ করা সব স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি, সরীসৃপ এবং উভচর প্রাণীর মধ্যে ৪০ শতাংশই বিপদগ্রস্ত প্রজাতির লাল তালিকায় ছিল।
জাতিসংঘের পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, বিভিন্ন দেশের সরকার হাতি, বাঘ এবং গন্ডারের মতো ‘আইকনিক’ প্রজাতিগুলোর সুরক্ষায় বেশি মনোনিবেশ করছে। এর ফলে এ ধরনের প্রাণীদের পাচার রোধে কিছু অগ্রগতি হলেও অন্যান্য উদ্ভিদ ও বন্যপ্রাণীর অবৈধ পাচার এখনো বিপুল মাত্রায় পরিচালিত হচ্ছে।
আরেকটি বিষয় হলো—২০২০ এবং ২০২১ সালে পাচারকারীদের কাছ বন্যপ্রাণী জব্দ করার ঘটনা পূর্ববর্তী বছরগুলোর তুলনায় প্রায় অর্ধেক ছিল। কিন্তু এর মানে এই নয় যে, ওই দুটি বছরে পাচারের ঘটনা স্বাভাবিকভাবে কমে গিয়েছিল। জাতিসংঘ প্রতিবেদন অনুযায়ী, করোনা মহামারির কারণেই ওই দুই বছর চোরাচালান কম হয়েছে।
বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদের পাচার নিয়ে জাতিসংঘের এই পর্যবেক্ষণটি প্রতি চার বছর পর পর প্রকাশিত হয়। এবারের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, দুই দশক ধরে বন্যপ্রাণী পাচার উল্লেখ্যযোগ্য মাত্রায় হ্রাস করা সম্ভব হয়নি। এ অবস্থায় বন্যপ্রাণীদের সুরক্ষায় আইন তৈরি এবং এগুলোর প্রয়োগ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—বন্যপ্রাণী পাচারের ঘটনায় হাজার হাজার বিপন্ন প্রজাতি প্রভাবিত হয়। এদের মধ্যে শুধু হাতি, বাঘ এবং গন্ডারের মতো প্রাণীগুলোর সুরক্ষানীতি কিছুটা কাজ করছে।
আরও বলা হয়েছে—২০১৫ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ১৬২টি দেশ এবং অঞ্চলজুড়ে পাচারকারীদের কাছ থেকে ৪ হাজারেরও বেশি প্রজাতির ১ কোটি ৩০ লাখ বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ জব্দ করা হয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে হাতির দাঁত এবং গন্ডারের শিং পাচারের বিরুদ্ধে লড়াই প্রচেষ্টার ইতিবাচক দিক এবারের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। গত এক দশকে এসব প্রাণীর চোরাচালান, আটকের মাত্রা এবং বাজার দর অনেকাংশেই কমে এসেছে।
বিশ্বজুড়ে ৪ হাজারেরও বেশি প্রজাতি এখন বন্যপ্রাণী পাচারকারীদের লক্ষ্যবস্তু। এর ফলে প্রকৃতি মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছে বলে জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছে।
সোমবার জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ চোরাচালানের মতো ঘটনাগুলো সাধারণত ওষুধ তৈরি, পোষ মানানো, মাংস ভক্ষণ এবং অলংকার তৈরির মতো কিছু কারণে সংঘটিত হচ্ছে। এখন পর্যন্ত পাচারকারীদের কাছ থেকে জব্দ করা সব স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি, সরীসৃপ এবং উভচর প্রাণীর মধ্যে ৪০ শতাংশই বিপদগ্রস্ত প্রজাতির লাল তালিকায় ছিল।
জাতিসংঘের পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, বিভিন্ন দেশের সরকার হাতি, বাঘ এবং গন্ডারের মতো ‘আইকনিক’ প্রজাতিগুলোর সুরক্ষায় বেশি মনোনিবেশ করছে। এর ফলে এ ধরনের প্রাণীদের পাচার রোধে কিছু অগ্রগতি হলেও অন্যান্য উদ্ভিদ ও বন্যপ্রাণীর অবৈধ পাচার এখনো বিপুল মাত্রায় পরিচালিত হচ্ছে।
আরেকটি বিষয় হলো—২০২০ এবং ২০২১ সালে পাচারকারীদের কাছ বন্যপ্রাণী জব্দ করার ঘটনা পূর্ববর্তী বছরগুলোর তুলনায় প্রায় অর্ধেক ছিল। কিন্তু এর মানে এই নয় যে, ওই দুটি বছরে পাচারের ঘটনা স্বাভাবিকভাবে কমে গিয়েছিল। জাতিসংঘ প্রতিবেদন অনুযায়ী, করোনা মহামারির কারণেই ওই দুই বছর চোরাচালান কম হয়েছে।
বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদের পাচার নিয়ে জাতিসংঘের এই পর্যবেক্ষণটি প্রতি চার বছর পর পর প্রকাশিত হয়। এবারের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, দুই দশক ধরে বন্যপ্রাণী পাচার উল্লেখ্যযোগ্য মাত্রায় হ্রাস করা সম্ভব হয়নি। এ অবস্থায় বন্যপ্রাণীদের সুরক্ষায় আইন তৈরি এবং এগুলোর প্রয়োগ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—বন্যপ্রাণী পাচারের ঘটনায় হাজার হাজার বিপন্ন প্রজাতি প্রভাবিত হয়। এদের মধ্যে শুধু হাতি, বাঘ এবং গন্ডারের মতো প্রাণীগুলোর সুরক্ষানীতি কিছুটা কাজ করছে।
আরও বলা হয়েছে—২০১৫ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ১৬২টি দেশ এবং অঞ্চলজুড়ে পাচারকারীদের কাছ থেকে ৪ হাজারেরও বেশি প্রজাতির ১ কোটি ৩০ লাখ বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ জব্দ করা হয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে হাতির দাঁত এবং গন্ডারের শিং পাচারের বিরুদ্ধে লড়াই প্রচেষ্টার ইতিবাচক দিক এবারের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। গত এক দশকে এসব প্রাণীর চোরাচালান, আটকের মাত্রা এবং বাজার দর অনেকাংশেই কমে এসেছে।
আজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
২ দিন আগেআজ দিনের তাপমাত্রা গতকালের তুলনায় সামান্য কমতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল ঢাকার কোথাও বৃষ্টিপাত হয়নি।
২ দিন আগে