
কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
কাজাখস্তানের ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভ এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে অনেকটাই বদলে গেছে। দেশটির আলমাতি এবং বলখাশ অঞ্চলের চার হাজার ১৫১ বর্গকিলোমিটারের (১ হাজার ৬০৩ বর্গমাইল) ব-দ্বীপ অঞ্চল এটি। এখানে কোনো বড় শিকারি প্রাণী ছিল না। জলাভূমি, গুল্ম এবং বড় গাছের জঙ্গলও ছিল বিপর্যস্ত।
তবে এই ২০২৪ সালের কথা যদি বলি, পরিস্থিতির অনেকটাই বদল হয়েছে। পুনরুদ্ধার করা ৫০ একর বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বুখারা হরিণ এবং বুনো গাধা কুলানের মতো বিরল বন্যপ্রাণী।
এখন, অঞ্চলটি এমন একটি প্রাণীকে স্বাগত জানাতে চলেছে, যা এই অঞ্চলে ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্য পরিবেশে দেখা যায়নি, সেটা বাঘ।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
কাজাখস্তানের ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভ এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে অনেকটাই বদলে গেছে। দেশটির আলমাতি এবং বলখাশ অঞ্চলের চার হাজার ১৫১ বর্গকিলোমিটারের (১ হাজার ৬০৩ বর্গমাইল) ব-দ্বীপ অঞ্চল এটি। এখানে কোনো বড় শিকারি প্রাণী ছিল না। জলাভূমি, গুল্ম এবং বড় গাছের জঙ্গলও ছিল বিপর্যস্ত।
তবে এই ২০২৪ সালের কথা যদি বলি, পরিস্থিতির অনেকটাই বদল হয়েছে। পুনরুদ্ধার করা ৫০ একর বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বুখারা হরিণ এবং বুনো গাধা কুলানের মতো বিরল বন্যপ্রাণী।
এখন, অঞ্চলটি এমন একটি প্রাণীকে স্বাগত জানাতে চলেছে, যা এই অঞ্চলে ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্য পরিবেশে দেখা যায়নি, সেটা বাঘ।

এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
একসময় মধ্য এশিয়া জুড়ে বিচরণ করত রাজকীয় এই প্রাণীরা। এটি তাদের ঐতিহাসিক রেঞ্জের অংশ। বাঘ বিচরণের এলাকা একসময় বিস্তৃত ছিল পশ্চিমে তুরস্ক থেকে পূর্বে কোরিয়ান উপদ্বীপ এবং রাশিয়ার উত্তর সাইবেরিয়ান অঞ্চল থেকে ইন্দোনেশিয়ার নিরক্ষীয় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দ্বীপ পর্যন্ত।
বাঘের মূল বিচরণের এলাকার কেবল সাত শতাংশেই এখন আর ঘুরে বেড়ায় এরা। ব্যাপক শিকার এবং এদের শিকার করা প্রাণীর অস্বাভাবিক কমে যাওয়া এখান থেকে বিশ শতকের মাঝামাঝিই বাঘকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।
গত সেপ্টেম্বরে নেদারল্যান্ডসের বিগ ক্যাট স্যাংচুয়েরি স্টিকটিং লিও থেকে দুটি বন্দী আমুর বাঘকে স্থানান্তর করা হয় ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভে। এখন তাদের জায়গা হয়েছে রিজার্ভের মধ্যে তিন হেক্টরের আধা-প্রাকৃতিক একটি ঘেরে। এই আশায় যে তাদের সন্তানেরা দেশের কয়েক দশকের বুনো বাঘের খরা কাটাবে।

‘এই বাঘগুলোকে বাছাই করার কারণ বিলুপ্তির আগে কাস্পিয়ান অঞ্চলে যে বাঘের বিচরণ ছিল এগুলো অনেকটাই সেরকম।’ বলেন ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ডের টাইগার অ্যালাইভ ইনিশিয়েটিভের প্রধান স্টুয়ার্ট চ্যাপম্যান।
আমুর বাঘ, সাধারণত রাশিয়ার সবচেয়ে পূর্বদিকে পাওয়া যায়, উচ্চ তাপমাত্রার পাশাপাশি প্রবল ঠান্ডায়ও টিকে থাকতে পারে। বলখাশ অঞ্চলের জলবায়ুও একই ধরনের।
বোধনা এবং কুমা নামের বাঘ দুটিকে নেদারল্যান্ডস থেকে জার্মানিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে একটি বাণিজ্যিক বিমানে চেপে ছয় ঘণ্টার ফ্লাইটে কাজাখস্তান পৌঁছে। তারপরে ২০ মিনিটের হেলিকপ্টার যাত্রায় পৌঁছে সংরক্ষিত অঞ্চলটিতে।

চ্যাপম্যান একে সংরক্ষণের জন্য একটি যুগান্তকারী মুহূর্ত হিসাবে বর্ণনা করেছেন। তাঁর মতে এটি শুধু এই অঞ্চলে নয়, বিশ্বব্যাপী বাঘের ভবিষ্যতের জন্য আশা জাগিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন বাঘ দেশের সীমানার মধ্যে স্থানান্তরিত করা হয়েছে এবং চিড়িয়াখানার বাঘ নিয়মিত আন্তর্জাতিক সীমানা অতিক্রম করে। তবে এটি তাদের বন্দী অবস্থায় থাকার জন্য। এই প্রথম বাঘ আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়েছে বনের পরিবেশে ফিরে যাওয়ার জন্য।’
কাজাখস্তান প্রথম ২০১০ সালে বাঘ ফিরিয়ে আনার তার আগ্রহের কথা ঘোষণা করে। দেশটির সরকার ২০১৮ সালে ইলে-বলখাশ স্টেট রিজার্ভ গড়ে তুলে। ডব্লিউডব্লিউএফ এবং জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি দ্বারা সমর্থিত প্রচেষ্টায় বিপন্ন বুখারা হরিণ এবং কুলানের মতো বাঘের শিকার ছেড়ে দেওয়া হয় এখানে। বুখারা হরিণ গত এক শতাব্দীতে এই অঞ্চলে দেখা যায়নি। শিকারের ব্যাপারে কঠোর বিধিনিষেধও জারি করা হয়। এতে অরণ্যটিতে বন্য শূকরের সংখ্যাও বেশ ভালো সংখ্যায় বেড়েছে।
ভ্রমণের আগে বোধানা এবং কুমাকে কয়েক মাস ধরে, যে কাঠের বাক্সে স্থানান্তর করা হয় সেখানে লম্বা সময় কাটানোর এবং ঘেরের মধ্যে শিকারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যেন আকাশ পথে কাজাখস্তান যেতে এবং সংরক্ষণ এলাকার আধ-বুনো পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে কোনো সমস্যা না হয়।

বাঘগুলিকে কাজাখস্তানে প্রথম ৩০ দিন একটি কোয়ারেন্টাইন ঘেরে রাখা হয়। সেখানে পশুচিকিৎসকেরা নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। এ মাসের শুরুতে, বোধন এবং কুমাকে একসঙ্গে আধা বন্য এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়। বন্যপ্রাণী সংরক্ষকদের আশা তারা বংশবৃদ্ধি করবে।
‘জন্মের পর বাঘ শিশুও মার সঙ্গেই থাকে। বাচ্চা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষ বাঘকে ঘের থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তারপর এদের বুনো পরিবেশে ছেড়ে দেওয়ার একটি কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে, যেখানে কোনো মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ থাকবে না।’ বলেন চ্যাপম্যান।
বনে সাধারণত বয়স দুই বছর হলে বাঘের বাচ্চা মাকে ছেড়ে যায়। তবে এ ক্ষেত্রে একটু বেশি সময় ধরে রেখেছেন তাঁরা। কারণ ওই পরিবেশে খাপ খাওয়াতে একটু বেশি সময় লাগবে প্রাণীগুলোর। যখন সদ্য তরুণ বাঘেদের বনে ছাড়া হবে, তখন এদের গলায় রেডিও কলার পড়ানো হবে এবং গবেষকেরা সতর্কতার সঙ্গে এদের পর্যবেক্ষণ করবেন।

বোধনা এবং কুমা কেবল শুরু। আগামী বছরগুলিতে অন্তত আরও আটটি বাঘ এই জোড়ার সঙ্গে যোগ দেওয়ার আশা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের লক্ষ্য ২০৩৫ সালে সংরক্ষিত অরণ্যটিতে ৫০টি বুনো বাঘের বিচরণ।
তবে কাজ এখানেই শেষ হবে না। বন্যপ্রাণী গবেষক এবং সংরক্ষকদের মানুষ-বন্যপ্রাণী সংঘাতও এড়ানোর দিকে মনোযোগ দিতে হবে। রিজার্ভ এলাকার ভেতরে বসতি না থাকলেও অরণ্যটি ঘেঁষে চারটি গ্রামে ছয় শ মানুষের বাস।
বিশ্বব্যাপী বুনো বাঘের সংখ্যা ২০১০ সালে তিন হাজার ২০০ থেকে ২০২৩ সালে বেড়ে পাঁচ হাজার ৫৭৩ হয়েছে। এর মধ্যে নেপালে বাঘের সংখ্যা তিন গুণ হলেও লাওস থেকে বিলুপ্ত হয়েছে প্রাণীটি। তেমনি মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং মিয়ানমারে বাঘের সংখ্যা কমা অব্যাহত আছে। আইইউসিএনের দেওয়া তথ্য বলছে বাঘ তার বিচরণে ৯৩ শতাংশ এলাকাই হারিয়েছে। কিছু কিছু অরণ্যে এদের অবস্থা ভালো হলেও বেশ কয়েকটি সংরক্ষিত এলাকার সংযোগ নষ্ট হয়ে খণ্ড খণ্ড বনে টিকে থাকা বাঘেরা আছে বড় হুমকিতে।

কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
কাজাখস্তানের ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভ এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে অনেকটাই বদলে গেছে। দেশটির আলমাতি এবং বলখাশ অঞ্চলের চার হাজার ১৫১ বর্গকিলোমিটারের (১ হাজার ৬০৩ বর্গমাইল) ব-দ্বীপ অঞ্চল এটি। এখানে কোনো বড় শিকারি প্রাণী ছিল না। জলাভূমি, গুল্ম এবং বড় গাছের জঙ্গলও ছিল বিপর্যস্ত।
তবে এই ২০২৪ সালের কথা যদি বলি, পরিস্থিতির অনেকটাই বদল হয়েছে। পুনরুদ্ধার করা ৫০ একর বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বুখারা হরিণ এবং বুনো গাধা কুলানের মতো বিরল বন্যপ্রাণী।
এখন, অঞ্চলটি এমন একটি প্রাণীকে স্বাগত জানাতে চলেছে, যা এই অঞ্চলে ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্য পরিবেশে দেখা যায়নি, সেটা বাঘ।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
কাজাখস্তানের ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভ এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে অনেকটাই বদলে গেছে। দেশটির আলমাতি এবং বলখাশ অঞ্চলের চার হাজার ১৫১ বর্গকিলোমিটারের (১ হাজার ৬০৩ বর্গমাইল) ব-দ্বীপ অঞ্চল এটি। এখানে কোনো বড় শিকারি প্রাণী ছিল না। জলাভূমি, গুল্ম এবং বড় গাছের জঙ্গলও ছিল বিপর্যস্ত।
তবে এই ২০২৪ সালের কথা যদি বলি, পরিস্থিতির অনেকটাই বদল হয়েছে। পুনরুদ্ধার করা ৫০ একর বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বুখারা হরিণ এবং বুনো গাধা কুলানের মতো বিরল বন্যপ্রাণী।
এখন, অঞ্চলটি এমন একটি প্রাণীকে স্বাগত জানাতে চলেছে, যা এই অঞ্চলে ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্য পরিবেশে দেখা যায়নি, সেটা বাঘ।

এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
একসময় মধ্য এশিয়া জুড়ে বিচরণ করত রাজকীয় এই প্রাণীরা। এটি তাদের ঐতিহাসিক রেঞ্জের অংশ। বাঘ বিচরণের এলাকা একসময় বিস্তৃত ছিল পশ্চিমে তুরস্ক থেকে পূর্বে কোরিয়ান উপদ্বীপ এবং রাশিয়ার উত্তর সাইবেরিয়ান অঞ্চল থেকে ইন্দোনেশিয়ার নিরক্ষীয় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দ্বীপ পর্যন্ত।
বাঘের মূল বিচরণের এলাকার কেবল সাত শতাংশেই এখন আর ঘুরে বেড়ায় এরা। ব্যাপক শিকার এবং এদের শিকার করা প্রাণীর অস্বাভাবিক কমে যাওয়া এখান থেকে বিশ শতকের মাঝামাঝিই বাঘকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।
গত সেপ্টেম্বরে নেদারল্যান্ডসের বিগ ক্যাট স্যাংচুয়েরি স্টিকটিং লিও থেকে দুটি বন্দী আমুর বাঘকে স্থানান্তর করা হয় ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভে। এখন তাদের জায়গা হয়েছে রিজার্ভের মধ্যে তিন হেক্টরের আধা-প্রাকৃতিক একটি ঘেরে। এই আশায় যে তাদের সন্তানেরা দেশের কয়েক দশকের বুনো বাঘের খরা কাটাবে।

‘এই বাঘগুলোকে বাছাই করার কারণ বিলুপ্তির আগে কাস্পিয়ান অঞ্চলে যে বাঘের বিচরণ ছিল এগুলো অনেকটাই সেরকম।’ বলেন ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ডের টাইগার অ্যালাইভ ইনিশিয়েটিভের প্রধান স্টুয়ার্ট চ্যাপম্যান।
আমুর বাঘ, সাধারণত রাশিয়ার সবচেয়ে পূর্বদিকে পাওয়া যায়, উচ্চ তাপমাত্রার পাশাপাশি প্রবল ঠান্ডায়ও টিকে থাকতে পারে। বলখাশ অঞ্চলের জলবায়ুও একই ধরনের।
বোধনা এবং কুমা নামের বাঘ দুটিকে নেদারল্যান্ডস থেকে জার্মানিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে একটি বাণিজ্যিক বিমানে চেপে ছয় ঘণ্টার ফ্লাইটে কাজাখস্তান পৌঁছে। তারপরে ২০ মিনিটের হেলিকপ্টার যাত্রায় পৌঁছে সংরক্ষিত অঞ্চলটিতে।

চ্যাপম্যান একে সংরক্ষণের জন্য একটি যুগান্তকারী মুহূর্ত হিসাবে বর্ণনা করেছেন। তাঁর মতে এটি শুধু এই অঞ্চলে নয়, বিশ্বব্যাপী বাঘের ভবিষ্যতের জন্য আশা জাগিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন বাঘ দেশের সীমানার মধ্যে স্থানান্তরিত করা হয়েছে এবং চিড়িয়াখানার বাঘ নিয়মিত আন্তর্জাতিক সীমানা অতিক্রম করে। তবে এটি তাদের বন্দী অবস্থায় থাকার জন্য। এই প্রথম বাঘ আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়েছে বনের পরিবেশে ফিরে যাওয়ার জন্য।’
কাজাখস্তান প্রথম ২০১০ সালে বাঘ ফিরিয়ে আনার তার আগ্রহের কথা ঘোষণা করে। দেশটির সরকার ২০১৮ সালে ইলে-বলখাশ স্টেট রিজার্ভ গড়ে তুলে। ডব্লিউডব্লিউএফ এবং জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি দ্বারা সমর্থিত প্রচেষ্টায় বিপন্ন বুখারা হরিণ এবং কুলানের মতো বাঘের শিকার ছেড়ে দেওয়া হয় এখানে। বুখারা হরিণ গত এক শতাব্দীতে এই অঞ্চলে দেখা যায়নি। শিকারের ব্যাপারে কঠোর বিধিনিষেধও জারি করা হয়। এতে অরণ্যটিতে বন্য শূকরের সংখ্যাও বেশ ভালো সংখ্যায় বেড়েছে।
ভ্রমণের আগে বোধানা এবং কুমাকে কয়েক মাস ধরে, যে কাঠের বাক্সে স্থানান্তর করা হয় সেখানে লম্বা সময় কাটানোর এবং ঘেরের মধ্যে শিকারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যেন আকাশ পথে কাজাখস্তান যেতে এবং সংরক্ষণ এলাকার আধ-বুনো পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে কোনো সমস্যা না হয়।

বাঘগুলিকে কাজাখস্তানে প্রথম ৩০ দিন একটি কোয়ারেন্টাইন ঘেরে রাখা হয়। সেখানে পশুচিকিৎসকেরা নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। এ মাসের শুরুতে, বোধন এবং কুমাকে একসঙ্গে আধা বন্য এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়। বন্যপ্রাণী সংরক্ষকদের আশা তারা বংশবৃদ্ধি করবে।
‘জন্মের পর বাঘ শিশুও মার সঙ্গেই থাকে। বাচ্চা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষ বাঘকে ঘের থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তারপর এদের বুনো পরিবেশে ছেড়ে দেওয়ার একটি কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে, যেখানে কোনো মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ থাকবে না।’ বলেন চ্যাপম্যান।
বনে সাধারণত বয়স দুই বছর হলে বাঘের বাচ্চা মাকে ছেড়ে যায়। তবে এ ক্ষেত্রে একটু বেশি সময় ধরে রেখেছেন তাঁরা। কারণ ওই পরিবেশে খাপ খাওয়াতে একটু বেশি সময় লাগবে প্রাণীগুলোর। যখন সদ্য তরুণ বাঘেদের বনে ছাড়া হবে, তখন এদের গলায় রেডিও কলার পড়ানো হবে এবং গবেষকেরা সতর্কতার সঙ্গে এদের পর্যবেক্ষণ করবেন।

বোধনা এবং কুমা কেবল শুরু। আগামী বছরগুলিতে অন্তত আরও আটটি বাঘ এই জোড়ার সঙ্গে যোগ দেওয়ার আশা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের লক্ষ্য ২০৩৫ সালে সংরক্ষিত অরণ্যটিতে ৫০টি বুনো বাঘের বিচরণ।
তবে কাজ এখানেই শেষ হবে না। বন্যপ্রাণী গবেষক এবং সংরক্ষকদের মানুষ-বন্যপ্রাণী সংঘাতও এড়ানোর দিকে মনোযোগ দিতে হবে। রিজার্ভ এলাকার ভেতরে বসতি না থাকলেও অরণ্যটি ঘেঁষে চারটি গ্রামে ছয় শ মানুষের বাস।
বিশ্বব্যাপী বুনো বাঘের সংখ্যা ২০১০ সালে তিন হাজার ২০০ থেকে ২০২৩ সালে বেড়ে পাঁচ হাজার ৫৭৩ হয়েছে। এর মধ্যে নেপালে বাঘের সংখ্যা তিন গুণ হলেও লাওস থেকে বিলুপ্ত হয়েছে প্রাণীটি। তেমনি মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং মিয়ানমারে বাঘের সংখ্যা কমা অব্যাহত আছে। আইইউসিএনের দেওয়া তথ্য বলছে বাঘ তার বিচরণে ৯৩ শতাংশ এলাকাই হারিয়েছে। কিছু কিছু অরণ্যে এদের অবস্থা ভালো হলেও বেশ কয়েকটি সংরক্ষিত এলাকার সংযোগ নষ্ট হয়ে খণ্ড খণ্ড বনে টিকে থাকা বাঘেরা আছে বড় হুমকিতে।

কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
কাজাখস্তানের ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভ এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে অনেকটাই বদলে গেছে। দেশটির আলমাতি এবং বলখাশ অঞ্চলের চার হাজার ১৫১ বর্গকিলোমিটারের (১ হাজার ৬০৩ বর্গমাইল) ব-দ্বীপ অঞ্চল এটি। এখানে কোনো বড় শিকারি প্রাণী ছিল না। জলাভূমি, গুল্ম এবং বড় গাছের জঙ্গলও ছিল বিপর্যস্ত।
তবে এই ২০২৪ সালের কথা যদি বলি, পরিস্থিতির অনেকটাই বদল হয়েছে। পুনরুদ্ধার করা ৫০ একর বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বুখারা হরিণ এবং বুনো গাধা কুলানের মতো বিরল বন্যপ্রাণী।
এখন, অঞ্চলটি এমন একটি প্রাণীকে স্বাগত জানাতে চলেছে, যা এই অঞ্চলে ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্য পরিবেশে দেখা যায়নি, সেটা বাঘ।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
কাজাখস্তানের ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভ এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে অনেকটাই বদলে গেছে। দেশটির আলমাতি এবং বলখাশ অঞ্চলের চার হাজার ১৫১ বর্গকিলোমিটারের (১ হাজার ৬০৩ বর্গমাইল) ব-দ্বীপ অঞ্চল এটি। এখানে কোনো বড় শিকারি প্রাণী ছিল না। জলাভূমি, গুল্ম এবং বড় গাছের জঙ্গলও ছিল বিপর্যস্ত।
তবে এই ২০২৪ সালের কথা যদি বলি, পরিস্থিতির অনেকটাই বদল হয়েছে। পুনরুদ্ধার করা ৫০ একর বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বুখারা হরিণ এবং বুনো গাধা কুলানের মতো বিরল বন্যপ্রাণী।
এখন, অঞ্চলটি এমন একটি প্রাণীকে স্বাগত জানাতে চলেছে, যা এই অঞ্চলে ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্য পরিবেশে দেখা যায়নি, সেটা বাঘ।

এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
একসময় মধ্য এশিয়া জুড়ে বিচরণ করত রাজকীয় এই প্রাণীরা। এটি তাদের ঐতিহাসিক রেঞ্জের অংশ। বাঘ বিচরণের এলাকা একসময় বিস্তৃত ছিল পশ্চিমে তুরস্ক থেকে পূর্বে কোরিয়ান উপদ্বীপ এবং রাশিয়ার উত্তর সাইবেরিয়ান অঞ্চল থেকে ইন্দোনেশিয়ার নিরক্ষীয় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দ্বীপ পর্যন্ত।
বাঘের মূল বিচরণের এলাকার কেবল সাত শতাংশেই এখন আর ঘুরে বেড়ায় এরা। ব্যাপক শিকার এবং এদের শিকার করা প্রাণীর অস্বাভাবিক কমে যাওয়া এখান থেকে বিশ শতকের মাঝামাঝিই বাঘকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।
গত সেপ্টেম্বরে নেদারল্যান্ডসের বিগ ক্যাট স্যাংচুয়েরি স্টিকটিং লিও থেকে দুটি বন্দী আমুর বাঘকে স্থানান্তর করা হয় ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভে। এখন তাদের জায়গা হয়েছে রিজার্ভের মধ্যে তিন হেক্টরের আধা-প্রাকৃতিক একটি ঘেরে। এই আশায় যে তাদের সন্তানেরা দেশের কয়েক দশকের বুনো বাঘের খরা কাটাবে।

‘এই বাঘগুলোকে বাছাই করার কারণ বিলুপ্তির আগে কাস্পিয়ান অঞ্চলে যে বাঘের বিচরণ ছিল এগুলো অনেকটাই সেরকম।’ বলেন ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ডের টাইগার অ্যালাইভ ইনিশিয়েটিভের প্রধান স্টুয়ার্ট চ্যাপম্যান।
আমুর বাঘ, সাধারণত রাশিয়ার সবচেয়ে পূর্বদিকে পাওয়া যায়, উচ্চ তাপমাত্রার পাশাপাশি প্রবল ঠান্ডায়ও টিকে থাকতে পারে। বলখাশ অঞ্চলের জলবায়ুও একই ধরনের।
বোধনা এবং কুমা নামের বাঘ দুটিকে নেদারল্যান্ডস থেকে জার্মানিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে একটি বাণিজ্যিক বিমানে চেপে ছয় ঘণ্টার ফ্লাইটে কাজাখস্তান পৌঁছে। তারপরে ২০ মিনিটের হেলিকপ্টার যাত্রায় পৌঁছে সংরক্ষিত অঞ্চলটিতে।

চ্যাপম্যান একে সংরক্ষণের জন্য একটি যুগান্তকারী মুহূর্ত হিসাবে বর্ণনা করেছেন। তাঁর মতে এটি শুধু এই অঞ্চলে নয়, বিশ্বব্যাপী বাঘের ভবিষ্যতের জন্য আশা জাগিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন বাঘ দেশের সীমানার মধ্যে স্থানান্তরিত করা হয়েছে এবং চিড়িয়াখানার বাঘ নিয়মিত আন্তর্জাতিক সীমানা অতিক্রম করে। তবে এটি তাদের বন্দী অবস্থায় থাকার জন্য। এই প্রথম বাঘ আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়েছে বনের পরিবেশে ফিরে যাওয়ার জন্য।’
কাজাখস্তান প্রথম ২০১০ সালে বাঘ ফিরিয়ে আনার তার আগ্রহের কথা ঘোষণা করে। দেশটির সরকার ২০১৮ সালে ইলে-বলখাশ স্টেট রিজার্ভ গড়ে তুলে। ডব্লিউডব্লিউএফ এবং জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি দ্বারা সমর্থিত প্রচেষ্টায় বিপন্ন বুখারা হরিণ এবং কুলানের মতো বাঘের শিকার ছেড়ে দেওয়া হয় এখানে। বুখারা হরিণ গত এক শতাব্দীতে এই অঞ্চলে দেখা যায়নি। শিকারের ব্যাপারে কঠোর বিধিনিষেধও জারি করা হয়। এতে অরণ্যটিতে বন্য শূকরের সংখ্যাও বেশ ভালো সংখ্যায় বেড়েছে।
ভ্রমণের আগে বোধানা এবং কুমাকে কয়েক মাস ধরে, যে কাঠের বাক্সে স্থানান্তর করা হয় সেখানে লম্বা সময় কাটানোর এবং ঘেরের মধ্যে শিকারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যেন আকাশ পথে কাজাখস্তান যেতে এবং সংরক্ষণ এলাকার আধ-বুনো পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে কোনো সমস্যা না হয়।

বাঘগুলিকে কাজাখস্তানে প্রথম ৩০ দিন একটি কোয়ারেন্টাইন ঘেরে রাখা হয়। সেখানে পশুচিকিৎসকেরা নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। এ মাসের শুরুতে, বোধন এবং কুমাকে একসঙ্গে আধা বন্য এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়। বন্যপ্রাণী সংরক্ষকদের আশা তারা বংশবৃদ্ধি করবে।
‘জন্মের পর বাঘ শিশুও মার সঙ্গেই থাকে। বাচ্চা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষ বাঘকে ঘের থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তারপর এদের বুনো পরিবেশে ছেড়ে দেওয়ার একটি কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে, যেখানে কোনো মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ থাকবে না।’ বলেন চ্যাপম্যান।
বনে সাধারণত বয়স দুই বছর হলে বাঘের বাচ্চা মাকে ছেড়ে যায়। তবে এ ক্ষেত্রে একটু বেশি সময় ধরে রেখেছেন তাঁরা। কারণ ওই পরিবেশে খাপ খাওয়াতে একটু বেশি সময় লাগবে প্রাণীগুলোর। যখন সদ্য তরুণ বাঘেদের বনে ছাড়া হবে, তখন এদের গলায় রেডিও কলার পড়ানো হবে এবং গবেষকেরা সতর্কতার সঙ্গে এদের পর্যবেক্ষণ করবেন।

বোধনা এবং কুমা কেবল শুরু। আগামী বছরগুলিতে অন্তত আরও আটটি বাঘ এই জোড়ার সঙ্গে যোগ দেওয়ার আশা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের লক্ষ্য ২০৩৫ সালে সংরক্ষিত অরণ্যটিতে ৫০টি বুনো বাঘের বিচরণ।
তবে কাজ এখানেই শেষ হবে না। বন্যপ্রাণী গবেষক এবং সংরক্ষকদের মানুষ-বন্যপ্রাণী সংঘাতও এড়ানোর দিকে মনোযোগ দিতে হবে। রিজার্ভ এলাকার ভেতরে বসতি না থাকলেও অরণ্যটি ঘেঁষে চারটি গ্রামে ছয় শ মানুষের বাস।
বিশ্বব্যাপী বুনো বাঘের সংখ্যা ২০১০ সালে তিন হাজার ২০০ থেকে ২০২৩ সালে বেড়ে পাঁচ হাজার ৫৭৩ হয়েছে। এর মধ্যে নেপালে বাঘের সংখ্যা তিন গুণ হলেও লাওস থেকে বিলুপ্ত হয়েছে প্রাণীটি। তেমনি মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং মিয়ানমারে বাঘের সংখ্যা কমা অব্যাহত আছে। আইইউসিএনের দেওয়া তথ্য বলছে বাঘ তার বিচরণে ৯৩ শতাংশ এলাকাই হারিয়েছে। কিছু কিছু অরণ্যে এদের অবস্থা ভালো হলেও বেশ কয়েকটি সংরক্ষিত এলাকার সংযোগ নষ্ট হয়ে খণ্ড খণ্ড বনে টিকে থাকা বাঘেরা আছে বড় হুমকিতে।

কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
কাজাখস্তানের ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভ এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে অনেকটাই বদলে গেছে। দেশটির আলমাতি এবং বলখাশ অঞ্চলের চার হাজার ১৫১ বর্গকিলোমিটারের (১ হাজার ৬০৩ বর্গমাইল) ব-দ্বীপ অঞ্চল এটি। এখানে কোনো বড় শিকারি প্রাণী ছিল না। জলাভূমি, গুল্ম এবং বড় গাছের জঙ্গলও ছিল বিপর্যস্ত।
তবে এই ২০২৪ সালের কথা যদি বলি, পরিস্থিতির অনেকটাই বদল হয়েছে। পুনরুদ্ধার করা ৫০ একর বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বুখারা হরিণ এবং বুনো গাধা কুলানের মতো বিরল বন্যপ্রাণী।
এখন, অঞ্চলটি এমন একটি প্রাণীকে স্বাগত জানাতে চলেছে, যা এই অঞ্চলে ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্য পরিবেশে দেখা যায়নি, সেটা বাঘ।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
কাজাখস্তানের ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভ এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে অনেকটাই বদলে গেছে। দেশটির আলমাতি এবং বলখাশ অঞ্চলের চার হাজার ১৫১ বর্গকিলোমিটারের (১ হাজার ৬০৩ বর্গমাইল) ব-দ্বীপ অঞ্চল এটি। এখানে কোনো বড় শিকারি প্রাণী ছিল না। জলাভূমি, গুল্ম এবং বড় গাছের জঙ্গলও ছিল বিপর্যস্ত।
তবে এই ২০২৪ সালের কথা যদি বলি, পরিস্থিতির অনেকটাই বদল হয়েছে। পুনরুদ্ধার করা ৫০ একর বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বুখারা হরিণ এবং বুনো গাধা কুলানের মতো বিরল বন্যপ্রাণী।
এখন, অঞ্চলটি এমন একটি প্রাণীকে স্বাগত জানাতে চলেছে, যা এই অঞ্চলে ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্য পরিবেশে দেখা যায়নি, সেটা বাঘ।

এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
একসময় মধ্য এশিয়া জুড়ে বিচরণ করত রাজকীয় এই প্রাণীরা। এটি তাদের ঐতিহাসিক রেঞ্জের অংশ। বাঘ বিচরণের এলাকা একসময় বিস্তৃত ছিল পশ্চিমে তুরস্ক থেকে পূর্বে কোরিয়ান উপদ্বীপ এবং রাশিয়ার উত্তর সাইবেরিয়ান অঞ্চল থেকে ইন্দোনেশিয়ার নিরক্ষীয় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দ্বীপ পর্যন্ত।
বাঘের মূল বিচরণের এলাকার কেবল সাত শতাংশেই এখন আর ঘুরে বেড়ায় এরা। ব্যাপক শিকার এবং এদের শিকার করা প্রাণীর অস্বাভাবিক কমে যাওয়া এখান থেকে বিশ শতকের মাঝামাঝিই বাঘকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।
গত সেপ্টেম্বরে নেদারল্যান্ডসের বিগ ক্যাট স্যাংচুয়েরি স্টিকটিং লিও থেকে দুটি বন্দী আমুর বাঘকে স্থানান্তর করা হয় ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভে। এখন তাদের জায়গা হয়েছে রিজার্ভের মধ্যে তিন হেক্টরের আধা-প্রাকৃতিক একটি ঘেরে। এই আশায় যে তাদের সন্তানেরা দেশের কয়েক দশকের বুনো বাঘের খরা কাটাবে।

‘এই বাঘগুলোকে বাছাই করার কারণ বিলুপ্তির আগে কাস্পিয়ান অঞ্চলে যে বাঘের বিচরণ ছিল এগুলো অনেকটাই সেরকম।’ বলেন ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ডের টাইগার অ্যালাইভ ইনিশিয়েটিভের প্রধান স্টুয়ার্ট চ্যাপম্যান।
আমুর বাঘ, সাধারণত রাশিয়ার সবচেয়ে পূর্বদিকে পাওয়া যায়, উচ্চ তাপমাত্রার পাশাপাশি প্রবল ঠান্ডায়ও টিকে থাকতে পারে। বলখাশ অঞ্চলের জলবায়ুও একই ধরনের।
বোধনা এবং কুমা নামের বাঘ দুটিকে নেদারল্যান্ডস থেকে জার্মানিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে একটি বাণিজ্যিক বিমানে চেপে ছয় ঘণ্টার ফ্লাইটে কাজাখস্তান পৌঁছে। তারপরে ২০ মিনিটের হেলিকপ্টার যাত্রায় পৌঁছে সংরক্ষিত অঞ্চলটিতে।

চ্যাপম্যান একে সংরক্ষণের জন্য একটি যুগান্তকারী মুহূর্ত হিসাবে বর্ণনা করেছেন। তাঁর মতে এটি শুধু এই অঞ্চলে নয়, বিশ্বব্যাপী বাঘের ভবিষ্যতের জন্য আশা জাগিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন বাঘ দেশের সীমানার মধ্যে স্থানান্তরিত করা হয়েছে এবং চিড়িয়াখানার বাঘ নিয়মিত আন্তর্জাতিক সীমানা অতিক্রম করে। তবে এটি তাদের বন্দী অবস্থায় থাকার জন্য। এই প্রথম বাঘ আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়েছে বনের পরিবেশে ফিরে যাওয়ার জন্য।’
কাজাখস্তান প্রথম ২০১০ সালে বাঘ ফিরিয়ে আনার তার আগ্রহের কথা ঘোষণা করে। দেশটির সরকার ২০১৮ সালে ইলে-বলখাশ স্টেট রিজার্ভ গড়ে তুলে। ডব্লিউডব্লিউএফ এবং জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি দ্বারা সমর্থিত প্রচেষ্টায় বিপন্ন বুখারা হরিণ এবং কুলানের মতো বাঘের শিকার ছেড়ে দেওয়া হয় এখানে। বুখারা হরিণ গত এক শতাব্দীতে এই অঞ্চলে দেখা যায়নি। শিকারের ব্যাপারে কঠোর বিধিনিষেধও জারি করা হয়। এতে অরণ্যটিতে বন্য শূকরের সংখ্যাও বেশ ভালো সংখ্যায় বেড়েছে।
ভ্রমণের আগে বোধানা এবং কুমাকে কয়েক মাস ধরে, যে কাঠের বাক্সে স্থানান্তর করা হয় সেখানে লম্বা সময় কাটানোর এবং ঘেরের মধ্যে শিকারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যেন আকাশ পথে কাজাখস্তান যেতে এবং সংরক্ষণ এলাকার আধ-বুনো পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে কোনো সমস্যা না হয়।

বাঘগুলিকে কাজাখস্তানে প্রথম ৩০ দিন একটি কোয়ারেন্টাইন ঘেরে রাখা হয়। সেখানে পশুচিকিৎসকেরা নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। এ মাসের শুরুতে, বোধন এবং কুমাকে একসঙ্গে আধা বন্য এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়। বন্যপ্রাণী সংরক্ষকদের আশা তারা বংশবৃদ্ধি করবে।
‘জন্মের পর বাঘ শিশুও মার সঙ্গেই থাকে। বাচ্চা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষ বাঘকে ঘের থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তারপর এদের বুনো পরিবেশে ছেড়ে দেওয়ার একটি কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে, যেখানে কোনো মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ থাকবে না।’ বলেন চ্যাপম্যান।
বনে সাধারণত বয়স দুই বছর হলে বাঘের বাচ্চা মাকে ছেড়ে যায়। তবে এ ক্ষেত্রে একটু বেশি সময় ধরে রেখেছেন তাঁরা। কারণ ওই পরিবেশে খাপ খাওয়াতে একটু বেশি সময় লাগবে প্রাণীগুলোর। যখন সদ্য তরুণ বাঘেদের বনে ছাড়া হবে, তখন এদের গলায় রেডিও কলার পড়ানো হবে এবং গবেষকেরা সতর্কতার সঙ্গে এদের পর্যবেক্ষণ করবেন।

বোধনা এবং কুমা কেবল শুরু। আগামী বছরগুলিতে অন্তত আরও আটটি বাঘ এই জোড়ার সঙ্গে যোগ দেওয়ার আশা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের লক্ষ্য ২০৩৫ সালে সংরক্ষিত অরণ্যটিতে ৫০টি বুনো বাঘের বিচরণ।
তবে কাজ এখানেই শেষ হবে না। বন্যপ্রাণী গবেষক এবং সংরক্ষকদের মানুষ-বন্যপ্রাণী সংঘাতও এড়ানোর দিকে মনোযোগ দিতে হবে। রিজার্ভ এলাকার ভেতরে বসতি না থাকলেও অরণ্যটি ঘেঁষে চারটি গ্রামে ছয় শ মানুষের বাস।
বিশ্বব্যাপী বুনো বাঘের সংখ্যা ২০১০ সালে তিন হাজার ২০০ থেকে ২০২৩ সালে বেড়ে পাঁচ হাজার ৫৭৩ হয়েছে। এর মধ্যে নেপালে বাঘের সংখ্যা তিন গুণ হলেও লাওস থেকে বিলুপ্ত হয়েছে প্রাণীটি। তেমনি মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং মিয়ানমারে বাঘের সংখ্যা কমা অব্যাহত আছে। আইইউসিএনের দেওয়া তথ্য বলছে বাঘ তার বিচরণে ৯৩ শতাংশ এলাকাই হারিয়েছে। কিছু কিছু অরণ্যে এদের অবস্থা ভালো হলেও বেশ কয়েকটি সংরক্ষিত এলাকার সংযোগ নষ্ট হয়ে খণ্ড খণ্ড বনে টিকে থাকা বাঘেরা আছে বড় হুমকিতে।

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে। আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা...
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য কমতে পারে।
১ দিন আগে
প্রকৃতি ও বন্য প্রাণী রক্ষায় নাগরিক অংশগ্রহণ আরও জোরদার করতে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ দিচ্ছে সরকার। এ জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ঢাকা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের প্রায় সব অঞ্চলে শীতের অনুভূতি বাড়ছে। আজ সোমবার সকাল ৬টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল রাজশাহী ও পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়ায় ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমতে থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সারা দেশে আজকের আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
এদিকে সোমবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকাল ৬টায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৭৯ শতাংশ। আজ সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ভোর ৬টা ১১ মিনিটে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত সারা দেশের সম্ভাব্য পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আবহাওয়াবিদ ড. ওমর ফারুক আজ সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উত্তরাঞ্চলে শীত পড়তে শুরু করেছে। ক্রমান্বয়ে সারা দেশেই শীত বাড়বে। তবে আপাতত আরও দুই-তিন তাপমাত্রা কমবে। এর পর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।’

সারা দেশের প্রায় সব অঞ্চলে শীতের অনুভূতি বাড়ছে। আজ সোমবার সকাল ৬টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল রাজশাহী ও পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়ায় ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমতে থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সারা দেশে আজকের আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
এদিকে সোমবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকাল ৬টায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৭৯ শতাংশ। আজ সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ভোর ৬টা ১১ মিনিটে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত সারা দেশের সম্ভাব্য পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আবহাওয়াবিদ ড. ওমর ফারুক আজ সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উত্তরাঞ্চলে শীত পড়তে শুরু করেছে। ক্রমান্বয়ে সারা দেশেই শীত বাড়বে। তবে আপাতত আরও দুই-তিন তাপমাত্রা কমবে। এর পর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।’

কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
১৩ নভেম্বর ২০২৪
রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে। আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা...
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য কমতে পারে।
১ দিন আগে
প্রকৃতি ও বন্য প্রাণী রক্ষায় নাগরিক অংশগ্রহণ আরও জোরদার করতে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ দিচ্ছে সরকার। এ জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ঢাকা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে।
আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা নির্দেশ করে) বা তার চেয়ে বেশি রেকর্ড করা হচ্ছে। দৈনিক গড় মান প্রায়ই ১৫০-এর ওপরে থাকছে, যা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত। এই উদ্বেগজনক সংখ্যাগুলো বাসিন্দাদের জন্য একটি তাৎক্ষণিক এবং গুরুতর জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি তুলে ধরেছে।
অবশ্য শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ রোববার এই তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির অবস্থা আজ দুর্যোগপূর্ণ। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ বেড়েছে। ঢাকার বাতাস আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার গড় বায়ুমান ২১৩। বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় আজ চতুর্থ স্থানে আছে ঢাকা।
বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা ভারতের দিল্লির বায়ুমান আজ ৬৮৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো পাকিস্তানের লাহোর (৩৫৪), কুয়েতের কুয়েত সিটি (২৮৬), ভারতের কলকাতা (১৯৬), পাকিস্তানের করাচি (১৬১) এবং ইরাকের বাগদাদ (১৫৬)।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
এদিকে রাজধানী ঢাকার যে কয়টি এলাকায় আজ সকাল ৯টার দিকে ভয়াবহ মাত্রার বায়ুদূষণ রেকর্ড করা হয়েছে, সেগুলো হলো ইস্টার্ন হাউজিং ২২৬, দক্ষিণ পল্লবী ২২৭, কল্যাণপুর ২১৩, বেজ এজওয়াটার ২২৭, আইসিডিডিআরবি ২৫০, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ১৯৬, গোরান ১৯৪ এবং বেচারাম দেউড়ি ২২৯।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে।
আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা নির্দেশ করে) বা তার চেয়ে বেশি রেকর্ড করা হচ্ছে। দৈনিক গড় মান প্রায়ই ১৫০-এর ওপরে থাকছে, যা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত। এই উদ্বেগজনক সংখ্যাগুলো বাসিন্দাদের জন্য একটি তাৎক্ষণিক এবং গুরুতর জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি তুলে ধরেছে।
অবশ্য শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ রোববার এই তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির অবস্থা আজ দুর্যোগপূর্ণ। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ বেড়েছে। ঢাকার বাতাস আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার গড় বায়ুমান ২১৩। বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় আজ চতুর্থ স্থানে আছে ঢাকা।
বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা ভারতের দিল্লির বায়ুমান আজ ৬৮৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো পাকিস্তানের লাহোর (৩৫৪), কুয়েতের কুয়েত সিটি (২৮৬), ভারতের কলকাতা (১৯৬), পাকিস্তানের করাচি (১৬১) এবং ইরাকের বাগদাদ (১৫৬)।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
এদিকে রাজধানী ঢাকার যে কয়টি এলাকায় আজ সকাল ৯টার দিকে ভয়াবহ মাত্রার বায়ুদূষণ রেকর্ড করা হয়েছে, সেগুলো হলো ইস্টার্ন হাউজিং ২২৬, দক্ষিণ পল্লবী ২২৭, কল্যাণপুর ২১৩, বেজ এজওয়াটার ২২৭, আইসিডিডিআরবি ২৫০, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ১৯৬, গোরান ১৯৪ এবং বেচারাম দেউড়ি ২২৯।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
১৩ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য কমতে পারে।
১ দিন আগে
প্রকৃতি ও বন্য প্রাণী রক্ষায় নাগরিক অংশগ্রহণ আরও জোরদার করতে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ দিচ্ছে সরকার। এ জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ঢাকা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কার্তিক মাসের বিদায় বেলায় সারা দেশে শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশের তাপমাত্রা কমেছে। কুয়াশাও জেঁকে বসেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রোববার সকাল ৬টায় সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল শনিবার সকালে ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য কমতে পারে।
আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান আজ সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, দিনের ব্যাপ্তি এখন কমছে। এর সঙ্গে তাপমাত্রাও কমে আসছে। আজ সকালে ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব অঞ্চলে হালকা শীত অনুভূত হয়েছে। উত্তরাঞ্চলে বেশ ভালো শীত পড়েছে। তবে চট্টগ্রাম অঞ্চলে তুলনামূলক কিছুটা গরম ছিল। সামনের দিনগুলোতে ক্রমান্বয়ে তাপমাত্রা কমতে থাকবে।
এদিকে আজ সকালে রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৭২ শতাংশ।
রোববার সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে, তবে বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই। এ সময় এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে হালকা বাতাস বয়ে যেতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা ও আশপাশ অঞ্চলে কোনো বৃষ্টি হয়নি। আজ সূর্যাস্ত হবে ৫টা ১৫ মিনিটে, আর আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ১০ মিনিটে।

কার্তিক মাসের বিদায় বেলায় সারা দেশে শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশের তাপমাত্রা কমেছে। কুয়াশাও জেঁকে বসেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রোববার সকাল ৬টায় সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল শনিবার সকালে ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য কমতে পারে।
আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান আজ সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, দিনের ব্যাপ্তি এখন কমছে। এর সঙ্গে তাপমাত্রাও কমে আসছে। আজ সকালে ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব অঞ্চলে হালকা শীত অনুভূত হয়েছে। উত্তরাঞ্চলে বেশ ভালো শীত পড়েছে। তবে চট্টগ্রাম অঞ্চলে তুলনামূলক কিছুটা গরম ছিল। সামনের দিনগুলোতে ক্রমান্বয়ে তাপমাত্রা কমতে থাকবে।
এদিকে আজ সকালে রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৭২ শতাংশ।
রোববার সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে, তবে বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই। এ সময় এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে হালকা বাতাস বয়ে যেতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা ও আশপাশ অঞ্চলে কোনো বৃষ্টি হয়নি। আজ সূর্যাস্ত হবে ৫টা ১৫ মিনিটে, আর আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ১০ মিনিটে।

কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
১৩ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে। আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা...
১ দিন আগে
প্রকৃতি ও বন্য প্রাণী রক্ষায় নাগরিক অংশগ্রহণ আরও জোরদার করতে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ দিচ্ছে সরকার। এ জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ঢাকা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রকৃতি ও বন্য প্রাণী রক্ষায় নাগরিকদের অংশগ্রহণ আরও জোরদার করার লক্ষ্যে স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগের জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। ঢাকা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ এই উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করছে।
আজ শনিবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা, বন্য প্রাণীর আবাসস্থল সংরক্ষণ, বন্য প্রাণী উদ্ধার এবং সচেতনতা কার্যক্রমে যারা ইতিমধ্যে কাজ করছেন বা আগ্রহী, তাঁদের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নিবন্ধন ফরম পূরণের আহ্বান জানানো হয়েছে। সংগৃহীত তথ্য সরকারি কাজে ব্যবহৃত হবে।
স্বেচ্ছাসেবকেরা বন্য প্রাণী সংরক্ষণ, অবৈধ বন্য প্রাণী বাণিজ্য প্রতিরোধ, প্রাকৃতিক আবাসস্থল পুনরুদ্ধার এবং স্থানীয় জনগণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারবেন।
বন অধিদপ্তর নিবন্ধিত স্বেচ্ছাসেবকদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেবে। তাদের সরবরাহকৃত তথ্যের ভিত্তিতে পুরস্কার প্রদান বা বন্য প্রাণী সংরক্ষণে বিশেষ অবদানের জন্য পুরস্কারের বিষয়টিও বিবেচনা করা হবে।
নিবন্ধনের জন্য আগ্রহীরা অনলাইনে এই লিংকে ফরম পূরণ করতে পারবেন।
এ বিষয়ে প্রয়োজনে বন সংরক্ষক, বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চল, ঢাকার সঙ্গে মোবাইল নম্বর: ০১৯৯৯০০০০৪২ অথবা ই-মেইল: [email protected], [email protected]এ যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
পরিবেশবান্ধব বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে তরুণ সমাজ ও সাধারণ জনগণকে বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণের কর্মযাত্রায় সম্পৃক্ত করতে উদ্যোগটি নেওয়া হয়েছে। সরকার মনে করে, প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য রক্ষায় নাগরিকদের সক্রিয় ভূমিকা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও সবুজ পৃথিবী গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।

প্রকৃতি ও বন্য প্রাণী রক্ষায় নাগরিকদের অংশগ্রহণ আরও জোরদার করার লক্ষ্যে স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগের জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। ঢাকা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ এই উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করছে।
আজ শনিবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা, বন্য প্রাণীর আবাসস্থল সংরক্ষণ, বন্য প্রাণী উদ্ধার এবং সচেতনতা কার্যক্রমে যারা ইতিমধ্যে কাজ করছেন বা আগ্রহী, তাঁদের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নিবন্ধন ফরম পূরণের আহ্বান জানানো হয়েছে। সংগৃহীত তথ্য সরকারি কাজে ব্যবহৃত হবে।
স্বেচ্ছাসেবকেরা বন্য প্রাণী সংরক্ষণ, অবৈধ বন্য প্রাণী বাণিজ্য প্রতিরোধ, প্রাকৃতিক আবাসস্থল পুনরুদ্ধার এবং স্থানীয় জনগণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারবেন।
বন অধিদপ্তর নিবন্ধিত স্বেচ্ছাসেবকদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেবে। তাদের সরবরাহকৃত তথ্যের ভিত্তিতে পুরস্কার প্রদান বা বন্য প্রাণী সংরক্ষণে বিশেষ অবদানের জন্য পুরস্কারের বিষয়টিও বিবেচনা করা হবে।
নিবন্ধনের জন্য আগ্রহীরা অনলাইনে এই লিংকে ফরম পূরণ করতে পারবেন।
এ বিষয়ে প্রয়োজনে বন সংরক্ষক, বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চল, ঢাকার সঙ্গে মোবাইল নম্বর: ০১৯৯৯০০০০৪২ অথবা ই-মেইল: [email protected], [email protected]এ যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
পরিবেশবান্ধব বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে তরুণ সমাজ ও সাধারণ জনগণকে বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণের কর্মযাত্রায় সম্পৃক্ত করতে উদ্যোগটি নেওয়া হয়েছে। সরকার মনে করে, প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য রক্ষায় নাগরিকদের সক্রিয় ভূমিকা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও সবুজ পৃথিবী গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।

কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
১৩ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে। আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা...
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য কমতে পারে।
১ দিন আগে