পরিবেশ দূষণ কমাতে ১৯টি একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানানো হয়-নিষিদ্ধের মধ্যে স্ট্র, ডিসপোজিবল কাটলারি, ইয়ারবাড, বেলুনের সঙ্গে থাকা প্লাস্টিকের কাঠি, ক্যানডি-আইসক্রিম ও সিগারেটের প্যাকেট রয়েছে।
আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯টি প্লাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করার ফলে এখন থেকে এগুলো উৎপাদন, আমদানি, মজুত, বিতরণ বা বিক্রি করা বেআইনি হয়ে গেল। একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের অবৈধ ব্যবহার, বিক্রয় ও বিতরণ রোধে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। তবে আইনের প্রকৃত প্রয়োগের অধিকার থাকছে স্বতন্ত্র রাজ্য এবং শহরের পৌর সংস্থাগুলোর হাতে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ব্যাগগুলোও পর্যায়ক্রমে সরিয়ে দেওয়া হবে। পুনঃব্যবহারকে উৎসাহিত করার জন্য মোটা ব্যাগ ব্যবহারের প্রচলন করা হবে।
তবে এই ঘোষণায় খুশি নন প্লাস্টিক উৎপাদনকারীরা। তারা সরকারের কাছে আপাতত প্লাস্টিক নিষিদ্ধ না করার আবেদন জানিয়েছে। তারা চলমান মুদ্রাস্ফীতির বিষয়টি সামনে আনছেন। তাদের মতে, মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলায় এটি ক্ষতিকর হবে। এছাড়া এ সিদ্ধান্তের ফলে অনেকে চাকরি হারানোর শঙ্কায় পরবে। তাদের অভিযোগ, নিষেধাজ্ঞার জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেওয়ার সময় দেওয়া হয়নি।
ভারতের কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব গতকাল শুক্রবার নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘গত এক বছর ধরে এগুলো নিষিদ্ধ করার বিষয়টি বিবেচনাধীন ছিল।’
নিষিদ্ধের তালিকায় প্লাস্টিকের বোতলগুলোকে রাখা হয়নি। তবে কেন্দ্রীয় সরকার তাদের জন্য কিছু নীতিমালা বেধে দেবে।
পেপসিকো, কোকা-কোলা, পার্লে এগ্রো, ডাবর এবং আমুলের মতো কোম্পানিগুলো নিষেধাজ্ঞা থেকে স্ট্র যেন বাদ দেওয়া হয় সেই চেষ্টা চালিয়েছিল বলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু নিষেধাজ্ঞা দিয়ে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো কঠিন।
দিল্লি-ভিত্তিক অ্যাডভোকেসি গ্রুপ টক্সিক্স লিঙ্কের পরিচালক রবি আগরওয়াল বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নি: সন্দেহে একটি ভালো উদ্যোগ। তবে এর সাফল্য নির্ভর করবে এটি কতটা কার্যকর হয়েছে সেটির ওপর।’
উল্লেখ্য, ভারতে বছরে ১ কোটি ৪০ লাখ টন প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সংগঠিত ব্যবস্থার অভাবে দেশটিতে ব্যাপকভাবে আবর্জনা ছড়ায়। দেশটির শহর জুড়ে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের জিনিসপত্রে ছেয়ে গেছে। যা ড্রেন, নদী এবং সাগরে ছড়িয়ে পড়েছে। এসবের কারণে প্রাণীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে এসবের প্রভাবে প্রাণীদের মৃত্যুও হয়ে থাকে।
জাতিসংঘ বলছে, সাগর-মহাসাগরে ব্যাপক মাত্রায় প্লাস্টিক বর্জ্য ছড়িয়ে পড়েছে। এর পরিমাণ আনুমানিক ১০ কোটি টন। গভীর সাগরে বসবাস করা তিমির পেটেও প্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণার উপস্থিতি দেখতে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
পরিবেশ দূষণ কমাতে ১৯টি একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানানো হয়-নিষিদ্ধের মধ্যে স্ট্র, ডিসপোজিবল কাটলারি, ইয়ারবাড, বেলুনের সঙ্গে থাকা প্লাস্টিকের কাঠি, ক্যানডি-আইসক্রিম ও সিগারেটের প্যাকেট রয়েছে।
আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯টি প্লাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করার ফলে এখন থেকে এগুলো উৎপাদন, আমদানি, মজুত, বিতরণ বা বিক্রি করা বেআইনি হয়ে গেল। একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের অবৈধ ব্যবহার, বিক্রয় ও বিতরণ রোধে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। তবে আইনের প্রকৃত প্রয়োগের অধিকার থাকছে স্বতন্ত্র রাজ্য এবং শহরের পৌর সংস্থাগুলোর হাতে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ব্যাগগুলোও পর্যায়ক্রমে সরিয়ে দেওয়া হবে। পুনঃব্যবহারকে উৎসাহিত করার জন্য মোটা ব্যাগ ব্যবহারের প্রচলন করা হবে।
তবে এই ঘোষণায় খুশি নন প্লাস্টিক উৎপাদনকারীরা। তারা সরকারের কাছে আপাতত প্লাস্টিক নিষিদ্ধ না করার আবেদন জানিয়েছে। তারা চলমান মুদ্রাস্ফীতির বিষয়টি সামনে আনছেন। তাদের মতে, মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলায় এটি ক্ষতিকর হবে। এছাড়া এ সিদ্ধান্তের ফলে অনেকে চাকরি হারানোর শঙ্কায় পরবে। তাদের অভিযোগ, নিষেধাজ্ঞার জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেওয়ার সময় দেওয়া হয়নি।
ভারতের কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব গতকাল শুক্রবার নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘গত এক বছর ধরে এগুলো নিষিদ্ধ করার বিষয়টি বিবেচনাধীন ছিল।’
নিষিদ্ধের তালিকায় প্লাস্টিকের বোতলগুলোকে রাখা হয়নি। তবে কেন্দ্রীয় সরকার তাদের জন্য কিছু নীতিমালা বেধে দেবে।
পেপসিকো, কোকা-কোলা, পার্লে এগ্রো, ডাবর এবং আমুলের মতো কোম্পানিগুলো নিষেধাজ্ঞা থেকে স্ট্র যেন বাদ দেওয়া হয় সেই চেষ্টা চালিয়েছিল বলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু নিষেধাজ্ঞা দিয়ে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো কঠিন।
দিল্লি-ভিত্তিক অ্যাডভোকেসি গ্রুপ টক্সিক্স লিঙ্কের পরিচালক রবি আগরওয়াল বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নি: সন্দেহে একটি ভালো উদ্যোগ। তবে এর সাফল্য নির্ভর করবে এটি কতটা কার্যকর হয়েছে সেটির ওপর।’
উল্লেখ্য, ভারতে বছরে ১ কোটি ৪০ লাখ টন প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সংগঠিত ব্যবস্থার অভাবে দেশটিতে ব্যাপকভাবে আবর্জনা ছড়ায়। দেশটির শহর জুড়ে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের জিনিসপত্রে ছেয়ে গেছে। যা ড্রেন, নদী এবং সাগরে ছড়িয়ে পড়েছে। এসবের কারণে প্রাণীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে এসবের প্রভাবে প্রাণীদের মৃত্যুও হয়ে থাকে।
জাতিসংঘ বলছে, সাগর-মহাসাগরে ব্যাপক মাত্রায় প্লাস্টিক বর্জ্য ছড়িয়ে পড়েছে। এর পরিমাণ আনুমানিক ১০ কোটি টন। গভীর সাগরে বসবাস করা তিমির পেটেও প্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণার উপস্থিতি দেখতে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকার আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ মঙ্গলবারও ঢাকার বায়ুমান ৬০, যা সহনীয় পর্যায়ের বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৪৯। গতকাল সোমবার ৫৫ বায়ুমান নিয়ে ৬০তম স্থানে ছিল ঢাকা।
২ ঘণ্টা আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকর আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ সোমবারও ঢাকার বায়ুমান ৫৫, যা সহনীয় পর্যায়ের বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৬০।
১ দিন আগে