
নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস থেকে সাতটি দেশ এখন প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। নতুন পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে যে—আলবেনিয়া, ভুটান, নেপাল, প্যারাগুয়ে, আইসল্যান্ড, ইথিওপিয়া এবং ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো ভূ-তাপীয়, হাইড্রো, সৌর বা বায়ুশক্তি ব্যবহার করে ৯৯ দশমিক ৭ শতাংশেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্ট এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি (আইইএ) এবং ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি এজেন্সি (আইআরইএনএ) থেকে পাওয়া তথ্য প্রকাশ করেছে যে, ইউরোপের ১১টি সহ আরও ৪০টি দেশ ২০২১ এবং ২০২২ সালে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রয়োজনের অন্তত ৫০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করেছে।
এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছেন স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মার্ক জ্যাকবসন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের অলৌকিক প্রযুক্তির দরকার নেই। বায়ু, জল এবং সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে সবকিছুকে বিদ্যুতায়িত করে নির্গমন বন্ধ করতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে—উপকূলীয় বায়ু, সৌর ফটোভোলটাইক্স, ঘনীভূত সৌর শক্তি, ভূ-তাপীয় বিদ্যুৎ, ছোট এবং বড় জলবিদ্যুৎ।
অধ্যাপক জ্যাকবসন আরও উল্লেখ করেছেন যে, জার্মানির মতো অন্যান্য দেশগুলোও স্বল্প সময়ের মধ্যে নবায়নযোগ্য শক্তি থেকে শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হবে।
গত জানুয়ারিতে আইইএ প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে, ২০২২ সালে যুক্তরাজ্য তার ৪১ দশমিক ৫ শতাংশ বিদ্যুৎ পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎস থেকে উৎপন্ন করেছে—যা আগের বছরের তুলনায় ১০ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি। স্কটল্যান্ডে নবায়নযোগ্য শক্তি প্রযুক্তিগুলো ২০২২ সালে দেশের সামগ্রিক বিদ্যুতের ১১৩ শতাংশ উৎপন্ন করেছে।
স্কটল্যান্ডের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সংস্থার প্রধান নির্বাহী ক্লেয়ার ম্যাক বলেন, ‘রেকর্ড ভাঙা পরিসংখ্যানগুলো স্কটল্যান্ডের নেট-জিরো অর্জনের বিশাল মাইলফলক এবং আমাদের বিশ্বমানের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সংস্থানগুলোর বিপুল সম্ভাবনাকেই দেখায়।’
স্কটল্যান্ডে বিদ্যুৎ উৎপাদনে এগিয়ে আছে বায়ুশক্তি। গবেষকেরা ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন যে, আগামী কয়েক দশক ধরে বিশ্বব্যাপী বিদ্যুৎ সরবরাহে সৌরশক্তি আধিপত্য বিস্তার করবে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সৌরশক্তির দক্ষতা বৃদ্ধি হয়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। শুরুতে এর কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছিল তথাকথিত ‘অলৌকিক উপাদান’ পেরোভস্কাইটকে।
বিদ্যুতের বাণিজ্যিক খরচও অনেকটাই কমেছে। এর ফলে ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটার এবং ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের বিজ্ঞানীরা গত বছর দাবি করেছিলেন যে, সৌরশক্তি এখন পৌঁছেছে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসের চূড়ায়। ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের শক্তির প্রধান উৎসও হয়ে উঠবে সৌরশক্তি।
নেচার কমিউনিকেশনস জার্নালে প্রকাশিত তাদের ২০২৩ সালের গবেষণাপত্রে দেখা গেছে যে, প্রযুক্তিগত এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির অর্থ হচ্ছে—ক্লিন এনার্জিতে রূপান্তর কেবল সম্ভব নয়, এটিই এখন অনিবার্য।

নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস থেকে সাতটি দেশ এখন প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। নতুন পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে যে—আলবেনিয়া, ভুটান, নেপাল, প্যারাগুয়ে, আইসল্যান্ড, ইথিওপিয়া এবং ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো ভূ-তাপীয়, হাইড্রো, সৌর বা বায়ুশক্তি ব্যবহার করে ৯৯ দশমিক ৭ শতাংশেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্ট এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি (আইইএ) এবং ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি এজেন্সি (আইআরইএনএ) থেকে পাওয়া তথ্য প্রকাশ করেছে যে, ইউরোপের ১১টি সহ আরও ৪০টি দেশ ২০২১ এবং ২০২২ সালে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রয়োজনের অন্তত ৫০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করেছে।
এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছেন স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মার্ক জ্যাকবসন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের অলৌকিক প্রযুক্তির দরকার নেই। বায়ু, জল এবং সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে সবকিছুকে বিদ্যুতায়িত করে নির্গমন বন্ধ করতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে—উপকূলীয় বায়ু, সৌর ফটোভোলটাইক্স, ঘনীভূত সৌর শক্তি, ভূ-তাপীয় বিদ্যুৎ, ছোট এবং বড় জলবিদ্যুৎ।
অধ্যাপক জ্যাকবসন আরও উল্লেখ করেছেন যে, জার্মানির মতো অন্যান্য দেশগুলোও স্বল্প সময়ের মধ্যে নবায়নযোগ্য শক্তি থেকে শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হবে।
গত জানুয়ারিতে আইইএ প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে, ২০২২ সালে যুক্তরাজ্য তার ৪১ দশমিক ৫ শতাংশ বিদ্যুৎ পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎস থেকে উৎপন্ন করেছে—যা আগের বছরের তুলনায় ১০ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি। স্কটল্যান্ডে নবায়নযোগ্য শক্তি প্রযুক্তিগুলো ২০২২ সালে দেশের সামগ্রিক বিদ্যুতের ১১৩ শতাংশ উৎপন্ন করেছে।
স্কটল্যান্ডের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সংস্থার প্রধান নির্বাহী ক্লেয়ার ম্যাক বলেন, ‘রেকর্ড ভাঙা পরিসংখ্যানগুলো স্কটল্যান্ডের নেট-জিরো অর্জনের বিশাল মাইলফলক এবং আমাদের বিশ্বমানের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সংস্থানগুলোর বিপুল সম্ভাবনাকেই দেখায়।’
স্কটল্যান্ডে বিদ্যুৎ উৎপাদনে এগিয়ে আছে বায়ুশক্তি। গবেষকেরা ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন যে, আগামী কয়েক দশক ধরে বিশ্বব্যাপী বিদ্যুৎ সরবরাহে সৌরশক্তি আধিপত্য বিস্তার করবে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সৌরশক্তির দক্ষতা বৃদ্ধি হয়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। শুরুতে এর কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছিল তথাকথিত ‘অলৌকিক উপাদান’ পেরোভস্কাইটকে।
বিদ্যুতের বাণিজ্যিক খরচও অনেকটাই কমেছে। এর ফলে ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটার এবং ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের বিজ্ঞানীরা গত বছর দাবি করেছিলেন যে, সৌরশক্তি এখন পৌঁছেছে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসের চূড়ায়। ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের শক্তির প্রধান উৎসও হয়ে উঠবে সৌরশক্তি।
নেচার কমিউনিকেশনস জার্নালে প্রকাশিত তাদের ২০২৩ সালের গবেষণাপত্রে দেখা গেছে যে, প্রযুক্তিগত এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির অর্থ হচ্ছে—ক্লিন এনার্জিতে রূপান্তর কেবল সম্ভব নয়, এটিই এখন অনিবার্য।

নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস থেকে সাতটি দেশ এখন প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। নতুন পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে যে—আলবেনিয়া, ভুটান, নেপাল, প্যারাগুয়ে, আইসল্যান্ড, ইথিওপিয়া এবং ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো ভূ-তাপীয়, হাইড্রো, সৌর বা বায়ুশক্তি ব্যবহার করে ৯৯ দশমিক ৭ শতাংশেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্ট এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি (আইইএ) এবং ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি এজেন্সি (আইআরইএনএ) থেকে পাওয়া তথ্য প্রকাশ করেছে যে, ইউরোপের ১১টি সহ আরও ৪০টি দেশ ২০২১ এবং ২০২২ সালে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রয়োজনের অন্তত ৫০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করেছে।
এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছেন স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মার্ক জ্যাকবসন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের অলৌকিক প্রযুক্তির দরকার নেই। বায়ু, জল এবং সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে সবকিছুকে বিদ্যুতায়িত করে নির্গমন বন্ধ করতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে—উপকূলীয় বায়ু, সৌর ফটোভোলটাইক্স, ঘনীভূত সৌর শক্তি, ভূ-তাপীয় বিদ্যুৎ, ছোট এবং বড় জলবিদ্যুৎ।
অধ্যাপক জ্যাকবসন আরও উল্লেখ করেছেন যে, জার্মানির মতো অন্যান্য দেশগুলোও স্বল্প সময়ের মধ্যে নবায়নযোগ্য শক্তি থেকে শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হবে।
গত জানুয়ারিতে আইইএ প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে, ২০২২ সালে যুক্তরাজ্য তার ৪১ দশমিক ৫ শতাংশ বিদ্যুৎ পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎস থেকে উৎপন্ন করেছে—যা আগের বছরের তুলনায় ১০ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি। স্কটল্যান্ডে নবায়নযোগ্য শক্তি প্রযুক্তিগুলো ২০২২ সালে দেশের সামগ্রিক বিদ্যুতের ১১৩ শতাংশ উৎপন্ন করেছে।
স্কটল্যান্ডের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সংস্থার প্রধান নির্বাহী ক্লেয়ার ম্যাক বলেন, ‘রেকর্ড ভাঙা পরিসংখ্যানগুলো স্কটল্যান্ডের নেট-জিরো অর্জনের বিশাল মাইলফলক এবং আমাদের বিশ্বমানের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সংস্থানগুলোর বিপুল সম্ভাবনাকেই দেখায়।’
স্কটল্যান্ডে বিদ্যুৎ উৎপাদনে এগিয়ে আছে বায়ুশক্তি। গবেষকেরা ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন যে, আগামী কয়েক দশক ধরে বিশ্বব্যাপী বিদ্যুৎ সরবরাহে সৌরশক্তি আধিপত্য বিস্তার করবে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সৌরশক্তির দক্ষতা বৃদ্ধি হয়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। শুরুতে এর কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছিল তথাকথিত ‘অলৌকিক উপাদান’ পেরোভস্কাইটকে।
বিদ্যুতের বাণিজ্যিক খরচও অনেকটাই কমেছে। এর ফলে ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটার এবং ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের বিজ্ঞানীরা গত বছর দাবি করেছিলেন যে, সৌরশক্তি এখন পৌঁছেছে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসের চূড়ায়। ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের শক্তির প্রধান উৎসও হয়ে উঠবে সৌরশক্তি।
নেচার কমিউনিকেশনস জার্নালে প্রকাশিত তাদের ২০২৩ সালের গবেষণাপত্রে দেখা গেছে যে, প্রযুক্তিগত এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির অর্থ হচ্ছে—ক্লিন এনার্জিতে রূপান্তর কেবল সম্ভব নয়, এটিই এখন অনিবার্য।

নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস থেকে সাতটি দেশ এখন প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। নতুন পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে যে—আলবেনিয়া, ভুটান, নেপাল, প্যারাগুয়ে, আইসল্যান্ড, ইথিওপিয়া এবং ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো ভূ-তাপীয়, হাইড্রো, সৌর বা বায়ুশক্তি ব্যবহার করে ৯৯ দশমিক ৭ শতাংশেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্ট এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি (আইইএ) এবং ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি এজেন্সি (আইআরইএনএ) থেকে পাওয়া তথ্য প্রকাশ করেছে যে, ইউরোপের ১১টি সহ আরও ৪০টি দেশ ২০২১ এবং ২০২২ সালে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রয়োজনের অন্তত ৫০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করেছে।
এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছেন স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মার্ক জ্যাকবসন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের অলৌকিক প্রযুক্তির দরকার নেই। বায়ু, জল এবং সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে সবকিছুকে বিদ্যুতায়িত করে নির্গমন বন্ধ করতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে—উপকূলীয় বায়ু, সৌর ফটোভোলটাইক্স, ঘনীভূত সৌর শক্তি, ভূ-তাপীয় বিদ্যুৎ, ছোট এবং বড় জলবিদ্যুৎ।
অধ্যাপক জ্যাকবসন আরও উল্লেখ করেছেন যে, জার্মানির মতো অন্যান্য দেশগুলোও স্বল্প সময়ের মধ্যে নবায়নযোগ্য শক্তি থেকে শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হবে।
গত জানুয়ারিতে আইইএ প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে, ২০২২ সালে যুক্তরাজ্য তার ৪১ দশমিক ৫ শতাংশ বিদ্যুৎ পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎস থেকে উৎপন্ন করেছে—যা আগের বছরের তুলনায় ১০ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি। স্কটল্যান্ডে নবায়নযোগ্য শক্তি প্রযুক্তিগুলো ২০২২ সালে দেশের সামগ্রিক বিদ্যুতের ১১৩ শতাংশ উৎপন্ন করেছে।
স্কটল্যান্ডের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সংস্থার প্রধান নির্বাহী ক্লেয়ার ম্যাক বলেন, ‘রেকর্ড ভাঙা পরিসংখ্যানগুলো স্কটল্যান্ডের নেট-জিরো অর্জনের বিশাল মাইলফলক এবং আমাদের বিশ্বমানের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সংস্থানগুলোর বিপুল সম্ভাবনাকেই দেখায়।’
স্কটল্যান্ডে বিদ্যুৎ উৎপাদনে এগিয়ে আছে বায়ুশক্তি। গবেষকেরা ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন যে, আগামী কয়েক দশক ধরে বিশ্বব্যাপী বিদ্যুৎ সরবরাহে সৌরশক্তি আধিপত্য বিস্তার করবে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সৌরশক্তির দক্ষতা বৃদ্ধি হয়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। শুরুতে এর কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছিল তথাকথিত ‘অলৌকিক উপাদান’ পেরোভস্কাইটকে।
বিদ্যুতের বাণিজ্যিক খরচও অনেকটাই কমেছে। এর ফলে ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটার এবং ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের বিজ্ঞানীরা গত বছর দাবি করেছিলেন যে, সৌরশক্তি এখন পৌঁছেছে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসের চূড়ায়। ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের শক্তির প্রধান উৎসও হয়ে উঠবে সৌরশক্তি।
নেচার কমিউনিকেশনস জার্নালে প্রকাশিত তাদের ২০২৩ সালের গবেষণাপত্রে দেখা গেছে যে, প্রযুক্তিগত এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির অর্থ হচ্ছে—ক্লিন এনার্জিতে রূপান্তর কেবল সম্ভব নয়, এটিই এখন অনিবার্য।

আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগে
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে সকালবেলা রাজধানী ঢাকার আকাশ ছিল রৌদ্রোজ্জ্বল। তাপমাত্রাও গতকাল শনিবারের চেয়ে বেড়েছে। আগের দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ দশমিক ৯ থেকে সামান্য বেড়ে আজ সকাল ৬টায় ছিল ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে সকালবেলা রাজধানী ঢাকার আকাশ ছিল রৌদ্রোজ্জ্বল। তাপমাত্রাও গতকাল শনিবারের চেয়ে বেড়েছে। আগের দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ দশমিক ৯ থেকে সামান্য বেড়ে আজ সকাল ৬টায় ছিল ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস থেকে সাতটি দেশ এখন প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে বলে জানিয়েছে নতুন পরিসংখ্যান। বলা হয়েছে যে-আলবেনিয়া, ভুটান, নেপাল, প্যারাগুয়ে, আইসল্যান্ড, ইথিওপিয়া এবং ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো ভূ-তাপীয়, হাইড্রো, সৌর বা বায়ুশক্তি ব্যবহার করে ৯৯ দশমিক ৭ শতাংশেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে আগামী ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক মোট ১৪টি দেশের প্রায় ১ হাজার ৫০০ বিশিষ্ট পরিবেশবিদ, গবেষক, নীতিনির্ধারক ও সামাজিক আন্দোলনের নেতাদের উপস্থিতিতে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই জলবায়ু অধিকারভিত্তিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সম্মেলনের আগে আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর আহ্বায়ক কমিটির আয়োজনে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সমাবেশের ঘোষণা দেন অ্যাসেম্বলি কমিটির সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর লক্ষ্য, প্রস্তুতি, অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি অতিথিসহ দুই দিনের সেশন পরিকল্পনা, র্যালি এবং অন্যান্য আয়োজন সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের প্রথম দিন ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ক্লাইমেট র্যালিতে অংশগ্রহণ এবং র্যালি শেষে ক্লাইমেট জাস্টিজ এসেম্বলি ২০২৫ উদ্বোধন করবেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও ধরার উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় এই উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
দিনব্যাপী প্রোগ্রামে ৩টি প্লান্যারি সেশন থাকবে। বাংলাদেশে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল থেকে আসা ভুক্তভোগীরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বক্তব্য দেবেন।
দ্বিতীয় দিনে ১৪ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় সমাবেশের প্রথম দিনের আলোচনার সারসংক্ষেপ, সুপারিশ ও করণীয় নিয়ে উপস্থাপন করা হবে ‘ড্রাফট অ্যাসেম্বলি ডিক্লারেশন’।
শরীফ জামিল বলেন, ‘প্রান্তিক এবং অপ্রান্তিক সকল মানুষের সচেতনতার মধ্য দিয়েই রূপান্তরের বাস্তবতার ন্যায্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। সেই লক্ষ্যে এই জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫।’
ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘পরিবেশ ও জলবায়ু বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। এই ঝুঁকি মোকাবিলায় আমাদের পরিবেশকর্মীরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করছে; যা একটি মহৎ কাজ। কোনো কিছুর বিনিময়ে এ কাজের মূল্যায়ন সম্ভব নয়। কিন্তু এই ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন প্রয়োজন। আমার যে জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ করতে যাচ্ছি, তাতে অনেক সহযোগীর সহযোগিতা প্রয়োজন রয়েছে, তা-ও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সঠিক রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে জলবায়ু ন্যায্যতার ন্যায্য প্রতিফলন পাওয়া সম্ভব।
এ ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কো-কনভেনর, ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর কো-কনভেনর এম এস সিদ্দিকি, সিপিআরডির প্রধান নির্বাহী মো. শামসুদ্দোহা, সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ জহিরুল হক, শেরেবাংলা নগর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিলা আজিজ এবং জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫ এর সমন্বয়ক এবং সহযোগী সমন্বয়কেরা।
জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫-এর আয়োজক ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ (ধরা)। সহযোগী আয়োজক সিপিআরডি, কোস্ট ফাউন্ডেশন, সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিসেস, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, মিশনগ্রিন বাংলাদেশ, ব্রাইটার্স, ওএবি ফাউন্ডেশন, এশিয়ান পিপলস মুভমেন্ট অন ডেবট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, অলটারনেটিভ ল কালেকটিভ, আর্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক, ফসিল ফুয়েল নন-প্রলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভ, ফসিল ফ্রি জাপান, গ্রিন কাউন্সিল, জাপান সেন্টার ফর আ সাসটেইনেবল এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোসাইটি, এলডিসি ওয়াচ, মাইনস, মিনারেলস অ্যান্ড পিপল, নেটজভের্ক এনার্জিভেন্ডে, ফিলিপাইন মুভমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস, পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট ফর ইকুটেবল ডেভেলপমেন্ট, রিভারফক্স, সিডব্লিউটি।

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে আগামী ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক মোট ১৪টি দেশের প্রায় ১ হাজার ৫০০ বিশিষ্ট পরিবেশবিদ, গবেষক, নীতিনির্ধারক ও সামাজিক আন্দোলনের নেতাদের উপস্থিতিতে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই জলবায়ু অধিকারভিত্তিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সম্মেলনের আগে আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর আহ্বায়ক কমিটির আয়োজনে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সমাবেশের ঘোষণা দেন অ্যাসেম্বলি কমিটির সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর লক্ষ্য, প্রস্তুতি, অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি অতিথিসহ দুই দিনের সেশন পরিকল্পনা, র্যালি এবং অন্যান্য আয়োজন সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের প্রথম দিন ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ক্লাইমেট র্যালিতে অংশগ্রহণ এবং র্যালি শেষে ক্লাইমেট জাস্টিজ এসেম্বলি ২০২৫ উদ্বোধন করবেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও ধরার উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় এই উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
দিনব্যাপী প্রোগ্রামে ৩টি প্লান্যারি সেশন থাকবে। বাংলাদেশে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল থেকে আসা ভুক্তভোগীরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বক্তব্য দেবেন।
দ্বিতীয় দিনে ১৪ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় সমাবেশের প্রথম দিনের আলোচনার সারসংক্ষেপ, সুপারিশ ও করণীয় নিয়ে উপস্থাপন করা হবে ‘ড্রাফট অ্যাসেম্বলি ডিক্লারেশন’।
শরীফ জামিল বলেন, ‘প্রান্তিক এবং অপ্রান্তিক সকল মানুষের সচেতনতার মধ্য দিয়েই রূপান্তরের বাস্তবতার ন্যায্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। সেই লক্ষ্যে এই জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫।’
ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘পরিবেশ ও জলবায়ু বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। এই ঝুঁকি মোকাবিলায় আমাদের পরিবেশকর্মীরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করছে; যা একটি মহৎ কাজ। কোনো কিছুর বিনিময়ে এ কাজের মূল্যায়ন সম্ভব নয়। কিন্তু এই ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন প্রয়োজন। আমার যে জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ করতে যাচ্ছি, তাতে অনেক সহযোগীর সহযোগিতা প্রয়োজন রয়েছে, তা-ও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সঠিক রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে জলবায়ু ন্যায্যতার ন্যায্য প্রতিফলন পাওয়া সম্ভব।
এ ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কো-কনভেনর, ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর কো-কনভেনর এম এস সিদ্দিকি, সিপিআরডির প্রধান নির্বাহী মো. শামসুদ্দোহা, সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ জহিরুল হক, শেরেবাংলা নগর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিলা আজিজ এবং জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫ এর সমন্বয়ক এবং সহযোগী সমন্বয়কেরা।
জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫-এর আয়োজক ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ (ধরা)। সহযোগী আয়োজক সিপিআরডি, কোস্ট ফাউন্ডেশন, সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিসেস, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, মিশনগ্রিন বাংলাদেশ, ব্রাইটার্স, ওএবি ফাউন্ডেশন, এশিয়ান পিপলস মুভমেন্ট অন ডেবট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, অলটারনেটিভ ল কালেকটিভ, আর্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক, ফসিল ফুয়েল নন-প্রলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভ, ফসিল ফ্রি জাপান, গ্রিন কাউন্সিল, জাপান সেন্টার ফর আ সাসটেইনেবল এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোসাইটি, এলডিসি ওয়াচ, মাইনস, মিনারেলস অ্যান্ড পিপল, নেটজভের্ক এনার্জিভেন্ডে, ফিলিপাইন মুভমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস, পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট ফর ইকুটেবল ডেভেলপমেন্ট, রিভারফক্স, সিডব্লিউটি।

নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস থেকে সাতটি দেশ এখন প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে বলে জানিয়েছে নতুন পরিসংখ্যান। বলা হয়েছে যে-আলবেনিয়া, ভুটান, নেপাল, প্যারাগুয়ে, আইসল্যান্ড, ইথিওপিয়া এবং ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো ভূ-তাপীয়, হাইড্রো, সৌর বা বায়ুশক্তি ব্যবহার করে ৯৯ দশমিক ৭ শতাংশেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০ কিলোমিটার গভীরে। মূল কম্পনের পর বেশ কয়েকটি ছোট আফটারশকও অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে জাপানের পূর্বাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকাগুলোর জন্য সতর্কতা হিসেবে ‘সুনামি অ্যাডভাইজরি’ জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে, ঢেউগুলো প্রায় এক মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে, তাই উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের গোড়ার দিকে একই অঞ্চলে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এতে বহু বাসিন্দা আহত হয়েছেন। সর্বশেষ পরিস্থিতি ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।

জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০ কিলোমিটার গভীরে। মূল কম্পনের পর বেশ কয়েকটি ছোট আফটারশকও অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে জাপানের পূর্বাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকাগুলোর জন্য সতর্কতা হিসেবে ‘সুনামি অ্যাডভাইজরি’ জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে, ঢেউগুলো প্রায় এক মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে, তাই উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের গোড়ার দিকে একই অঞ্চলে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এতে বহু বাসিন্দা আহত হয়েছেন। সর্বশেষ পরিস্থিতি ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।

নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস থেকে সাতটি দেশ এখন প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে বলে জানিয়েছে নতুন পরিসংখ্যান। বলা হয়েছে যে-আলবেনিয়া, ভুটান, নেপাল, প্যারাগুয়ে, আইসল্যান্ড, ইথিওপিয়া এবং ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো ভূ-তাপীয়, হাইড্রো, সৌর বা বায়ুশক্তি ব্যবহার করে ৯৯ দশমিক ৭ শতাংশেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগে
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি।
আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির বায়ুমান ৩৮৫, যা বিপজ্জনক বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভিয়েতনামের হ্যানয়, ভারতের কলকাতা, কুয়েতের কুয়েত সিটি ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৫৫, ২৪৬, ২১৭ ও ২১১।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি।
আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির বায়ুমান ৩৮৫, যা বিপজ্জনক বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভিয়েতনামের হ্যানয়, ভারতের কলকাতা, কুয়েতের কুয়েত সিটি ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৫৫, ২৪৬, ২১৭ ও ২১১।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস থেকে সাতটি দেশ এখন প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে বলে জানিয়েছে নতুন পরিসংখ্যান। বলা হয়েছে যে-আলবেনিয়া, ভুটান, নেপাল, প্যারাগুয়ে, আইসল্যান্ড, ইথিওপিয়া এবং ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো ভূ-তাপীয়, হাইড্রো, সৌর বা বায়ুশক্তি ব্যবহার করে ৯৯ দশমিক ৭ শতাংশেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগে
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে