অ্যান্টার্কটিকার মূল ভূখণ্ডে পাখিদের মধ্যে প্রথমবারের মতো বার্ড ফ্লুর একটি বিধ্বংসী ধরন (এইচ৫ এন ১ সাব টাইপ) হানা দিয়েছে। ভাইরাসটির জের ধরে রীতিমতো উজাড় হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে মহাদেশটির দক্ষিণাঞ্চলের পেঙ্গুইনের বিশাল বসতি। বৈজ্ঞানিক গবেষণাকেন্দ্র ‘স্পেনস হায়ার কাউন্সিল ফর সায়েন্টিফিক ইনভেস্টিগেশন (সিএসআইসি)’ গত রোববার এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অ্যান্টার্কটিকার প্রিমাভেরা এলাকায় অবস্থিত এই গবেষণাকেন্দ্রের কার্যালয়ের কাছাকাছি সামুদ্রিক পাখি স্কুয়ারের বেশ কয়েকটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন সিএসআইসির বিজ্ঞানীরা। পরে পরীক্ষা করে জানা যায়, পাখিগুলোর মৃত্যুর কারণ বার্ড ফ্লু।
বার্ড ফ্লু বা এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা সংক্রান্ত যত ভাইরাসের অস্তিত্ব বর্তমানে দেখা যায়, সেসবের মধ্যে অন্যতম মারাত্মক বলে বিবেচনা করা হয় এইচ৫এন১ ধরনটিকে। সিএসআইসি আরও জানায়, অ্যান্টার্কটিক বেস প্রিমাভেরার কাছে মৃত স্কুয়া সামুদ্রিক পাখির নমুনায় ভাইরাসটির উপস্থিতি গত শনিবার নিশ্চিত করেছেন আর্জেন্টিনার বিজ্ঞানীরা।
অ্যান্টার্কটিক উপদ্বীপে ভাইরাসটির সংক্রমণের পর অ্যান্টার্কটিক অঞ্চলে এর অস্তিত্ব পাওয়া গেল। এর ফলে অঞ্চলটির পেঙ্গুইন উপনিবেশগুলোতে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বজুড়ে এ ভাইরাসের প্রভাবে ব্যাপকভাবে পাখির সংখ্যা কমেছে।
সিএসআইসি জানায়, নমুনা বিশ্লেষণে চূড়ান্তভাবে দেখা গেছে, পাখিগুলো বার্ড ফ্লুর ওই উপধরনে সংক্রমিত হয়েছিল। এদের মধ্যে অন্তত একটি মৃত পাখির মধ্যে প্যাথোজেনিক এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস রয়েছে।
আর্জেন্টিনার অ্যান্টার্কটিক ইনস্টিটিউট গত সোমবার জানায়, আর্জেন্টিনার ঘাঁটির কাছে পাওয়া মৃত পাখির নমুনা পরীক্ষা জন্য স্প্যানিশ গবেষকদের সঙ্গে কাজ করেছেন তাঁরা।
অ্যান্টার্কটিকার মূল ভূখণ্ডে পাখিদের মধ্যে প্রথমবারের মতো বার্ড ফ্লুর একটি বিধ্বংসী ধরন (এইচ৫ এন ১ সাব টাইপ) হানা দিয়েছে। ভাইরাসটির জের ধরে রীতিমতো উজাড় হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে মহাদেশটির দক্ষিণাঞ্চলের পেঙ্গুইনের বিশাল বসতি। বৈজ্ঞানিক গবেষণাকেন্দ্র ‘স্পেনস হায়ার কাউন্সিল ফর সায়েন্টিফিক ইনভেস্টিগেশন (সিএসআইসি)’ গত রোববার এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অ্যান্টার্কটিকার প্রিমাভেরা এলাকায় অবস্থিত এই গবেষণাকেন্দ্রের কার্যালয়ের কাছাকাছি সামুদ্রিক পাখি স্কুয়ারের বেশ কয়েকটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন সিএসআইসির বিজ্ঞানীরা। পরে পরীক্ষা করে জানা যায়, পাখিগুলোর মৃত্যুর কারণ বার্ড ফ্লু।
বার্ড ফ্লু বা এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা সংক্রান্ত যত ভাইরাসের অস্তিত্ব বর্তমানে দেখা যায়, সেসবের মধ্যে অন্যতম মারাত্মক বলে বিবেচনা করা হয় এইচ৫এন১ ধরনটিকে। সিএসআইসি আরও জানায়, অ্যান্টার্কটিক বেস প্রিমাভেরার কাছে মৃত স্কুয়া সামুদ্রিক পাখির নমুনায় ভাইরাসটির উপস্থিতি গত শনিবার নিশ্চিত করেছেন আর্জেন্টিনার বিজ্ঞানীরা।
অ্যান্টার্কটিক উপদ্বীপে ভাইরাসটির সংক্রমণের পর অ্যান্টার্কটিক অঞ্চলে এর অস্তিত্ব পাওয়া গেল। এর ফলে অঞ্চলটির পেঙ্গুইন উপনিবেশগুলোতে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বজুড়ে এ ভাইরাসের প্রভাবে ব্যাপকভাবে পাখির সংখ্যা কমেছে।
সিএসআইসি জানায়, নমুনা বিশ্লেষণে চূড়ান্তভাবে দেখা গেছে, পাখিগুলো বার্ড ফ্লুর ওই উপধরনে সংক্রমিত হয়েছিল। এদের মধ্যে অন্তত একটি মৃত পাখির মধ্যে প্যাথোজেনিক এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস রয়েছে।
আর্জেন্টিনার অ্যান্টার্কটিক ইনস্টিটিউট গত সোমবার জানায়, আর্জেন্টিনার ঘাঁটির কাছে পাওয়া মৃত পাখির নমুনা পরীক্ষা জন্য স্প্যানিশ গবেষকদের সঙ্গে কাজ করেছেন তাঁরা।
আজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
২ দিন আগেআজ দিনের তাপমাত্রা গতকালের তুলনায় সামান্য কমতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল ঢাকার কোথাও বৃষ্টিপাত হয়নি।
২ দিন আগে