আজকের পত্রিকা ডেস্ক
টানা দুই দিন ঢাকার বাতাস সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও ঢাকার বায়ুমানে আজ ব্যাপক অবনতি হয়েছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৩৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বায়ুর নির্দেশক।
এদিকে গতকাল সোমবার সকাল ১০টা ২০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ৭৩।
বায়ুদূষণের তালিকায় আজ ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকাল সোমবার দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ২৪ তম ছিল ঢাকা।
গতকালের মতো আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ২৪৪, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক। বাংলাদেশ ছাড়া শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো—পাকিস্তানের আরেক শহর করাচি, ভারতের দিল্লি, সেনেগালের ডাকার। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৬১,১৫১ ও ১৪৭ বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
টানা দুই দিন ঢাকার বাতাস সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও ঢাকার বায়ুমানে আজ ব্যাপক অবনতি হয়েছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৩৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বায়ুর নির্দেশক।
এদিকে গতকাল সোমবার সকাল ১০টা ২০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ৭৩।
বায়ুদূষণের তালিকায় আজ ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকাল সোমবার দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ২৪ তম ছিল ঢাকা।
গতকালের মতো আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ২৪৪, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক। বাংলাদেশ ছাড়া শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো—পাকিস্তানের আরেক শহর করাচি, ভারতের দিল্লি, সেনেগালের ডাকার। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৬১,১৫১ ও ১৪৭ বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
আগামী মাসের শুরুতেই বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর প্রভাবে ভারি বৃষ্টিপাতে দেশের বিভিন্ন এলাকার নিম্নাঞ্চল সাময়িকভাবে প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও এর আশপাশের এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে। এর পাশাপাশি দক্ষিণ দক্ষিণ পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজ সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। তবে গতকালের তুলনায় ঢাকার বায়ুমান কিছুটা অবনতি হয়েছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৭৩, যা সহনীয় পর্যায়ের নির্দেশক।
২ দিন আগেমৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। তাই উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন মধ্য বঙ্গোপসাগরে আগামী ১ অক্টোবরের দিকে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।
২ দিন আগে