সৌগত বসু, ঢাকা
দেশে তাপমাত্রার পারদ প্রতিদিনই ওঠানামা করছে। কখনো তীব্র, আবার কখনো অতি তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশের বেশির ভাগ অঞ্চল। সূর্যের তেজ আর বাতাসে জলীয় বাষ্পের উপস্থিতির কারণে কাহিল প্রায়। গতকাল রোববারও দেশের ছয়টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ, যা চলবে চলতি এপ্রিলের বাকি কয়েক দিনও। দাবদাহ দিয়ে আজ সোমবারেও নেই কোনো সুখবর।
ঢাকায় বিগত দশ বছরের তাপমাত্রার হিসাব বলছে, ২০১৪ সালের ২৪ এপ্রিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর মধ্যে আর ৪০—এর ঘর পার না করলেও ২০২৩ ও ২০২৪ সালে টানা দুই বছর এপ্রিলের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পার হয়েছে ৪০—এর ঘর। ২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং এ বছরের ২০ এপ্রিল ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সাধারণত, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পেরিয়ে গেলে এটিকে তীব্র তাপপ্রবাহ বলা হয়।
চলতি এপ্রিলে ঢাকার মতো খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চলেও তাপমাত্রার পারদ পেরিয়ে গেছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এপ্রিলজুড়েই তাপমাত্রা এমন থাকবে। সারা দেশে গত বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ঈশ্বরদীতে। সে বছরের ১৭ এপ্রিল সেখানে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগের ৮ বছরে অতি তীব্র তাপমাত্রার রেকর্ড নেই। তবে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৯৭২ সালের ১৯ মে। সেদিন রাজশাহীতে ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল।
তবে এবার তাপমাত্রা অতি তীব্র আকার ধারণ করছে প্রায় প্রতিদিনই। গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায়। সেদিন দুপুর ৩টায় জেলাটিতে ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ১৮ শতাংশ। এর আগে টানা চার দিন এ জেলা ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে। গত শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি ছিল এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা সব সময়ই বেশি থাকে। ১০ বছর আগে, ২০১৪ সালের ২১ মে এই জেলায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শুধু চুয়াডাঙ্গা নয়, খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চল তাপমাত্রা সব সময়ই বেশি। গত ১০ বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড বলছে, এই দুই অঞ্চলই শীর্ষে। এমনকি দেশের ৫০ বছরের তাপমাত্রার ইতিহাস বলছে, ১৯৭০ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত পাঁচবার তাপমাত্রা ৪৪ ডিগ্রি পার করেছে, আর এই পাচঁবারই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রাজশাহী অঞ্চলে।
রাজশাহী-খুলনা অঞ্চলে তাপপ্রবাহ কেন বেশি
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের যেসব অঙ্গরাজ্য আছে—বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও ওডিশায় বাংলাদেশের চেয়ে বেশি তাপমাত্রা থাকে। এর সঙ্গে পশ্চিমা বায়ুর প্রভাব যুক্ত হয়। ফলে খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চলের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। পশ্চিমা বাতাস যখন আসে তখন সেটি বাংলাদেশে ঢোকার আগেই বেশি তাপমাত্রা সঞ্চয় করে আসছে। তাপপ্রবাহের যে ধাক্কা সেটির বেশির ভাগ বয়ে যায় খুলনা ও রাজশাহীর ওপর দিয়ে।
এ বিষয়ে অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজশাহী ও খুলনার প্রভাব পড়ে ঢাকা ও বরিশালের ওপর। রংপুর এর অবস্থান হিমালয়ের কাছাকাছি হওয়াতে তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকে। অন্যদিকে সিলেটের পাশে ভারতের অঙ্গরাজ্যগুলোতে বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কম হয়। আর পাহাড় ও সমুদ্রের কারণে বাতাসের তারতম্যের চট্টগ্রামের তাপমাত্রা কম থাকে।’
তবে সামগ্রিকভাবে এপ্রিল মাসে বাংলাদেশের তীব্র গরমের বিষয়ে এই আবহাওয়াবিদ বলেন, ‘এপ্রিল বছরে সবচেয়ে উষ্ণতম মাস। এ সময় সূর্য খাঁড়াভাবে কিরণ দেয়। এপ্রিল মাসে বাংলাদেশের স্থানিক অবস্থা তুলনামূলকভাবে সূর্যের কাছে থাকে। যে কারণে সূর্যের তাপ বেশি পড়ে এই অঞ্চলে।’
তিনি বলেন, ‘ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিলে সূর্য সাধারণত (কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর) একদম খাঁড়া অবস্থায় চলে আসে (বাংলাদেশও এই কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর অবস্থিত)। সূর্য যত খাঁড়াভাবে আলো দেবে তত বেশি তাপ অনুভূত হবে।
শাহীনুল ইসলাম আরও বলেন, ‘দেশে পশ্চিমা বাতাস আসলে আর্দ্রতা (বাতাসে জলীয় বাষ্প) কমে যায়। অন্য দিকে দক্ষিণ-পশ্চিমা বাতাসে আর্দ্রতা বেড়ে যায়। ঢাকা ও খুলনার দিকে আর্দ্রতা কম থাকে। আর বেশি থাকে চট্টগ্রাম ও বরিশালের দিকে। দেশের ওপরের দিকে যত যাবে আর্দ্রতা কমে যাবে।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘এপ্রিলজুড়েই চলবে এই এই দাবদাহ।’
আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, গতকাল রোববার সন্ধ্যা থেকে আজ সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুই এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি হতে পারে। পাবনা ও চুয়াডাঙ্গা, রাজশাহী, টাঙ্গাইল, যশোর ও কুষ্টিয়া জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
এ ছাড়া, শ্রীমঙ্গল ও চাঁদপুর জেলাসহ ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ ও রংপুর, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপ প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। গতকাল ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দেশে তাপমাত্রার পারদ প্রতিদিনই ওঠানামা করছে। কখনো তীব্র, আবার কখনো অতি তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশের বেশির ভাগ অঞ্চল। সূর্যের তেজ আর বাতাসে জলীয় বাষ্পের উপস্থিতির কারণে কাহিল প্রায়। গতকাল রোববারও দেশের ছয়টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ, যা চলবে চলতি এপ্রিলের বাকি কয়েক দিনও। দাবদাহ দিয়ে আজ সোমবারেও নেই কোনো সুখবর।
ঢাকায় বিগত দশ বছরের তাপমাত্রার হিসাব বলছে, ২০১৪ সালের ২৪ এপ্রিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর মধ্যে আর ৪০—এর ঘর পার না করলেও ২০২৩ ও ২০২৪ সালে টানা দুই বছর এপ্রিলের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পার হয়েছে ৪০—এর ঘর। ২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং এ বছরের ২০ এপ্রিল ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সাধারণত, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পেরিয়ে গেলে এটিকে তীব্র তাপপ্রবাহ বলা হয়।
চলতি এপ্রিলে ঢাকার মতো খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চলেও তাপমাত্রার পারদ পেরিয়ে গেছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এপ্রিলজুড়েই তাপমাত্রা এমন থাকবে। সারা দেশে গত বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ঈশ্বরদীতে। সে বছরের ১৭ এপ্রিল সেখানে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগের ৮ বছরে অতি তীব্র তাপমাত্রার রেকর্ড নেই। তবে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৯৭২ সালের ১৯ মে। সেদিন রাজশাহীতে ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল।
তবে এবার তাপমাত্রা অতি তীব্র আকার ধারণ করছে প্রায় প্রতিদিনই। গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায়। সেদিন দুপুর ৩টায় জেলাটিতে ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ১৮ শতাংশ। এর আগে টানা চার দিন এ জেলা ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে। গত শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি ছিল এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা সব সময়ই বেশি থাকে। ১০ বছর আগে, ২০১৪ সালের ২১ মে এই জেলায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শুধু চুয়াডাঙ্গা নয়, খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চল তাপমাত্রা সব সময়ই বেশি। গত ১০ বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড বলছে, এই দুই অঞ্চলই শীর্ষে। এমনকি দেশের ৫০ বছরের তাপমাত্রার ইতিহাস বলছে, ১৯৭০ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত পাঁচবার তাপমাত্রা ৪৪ ডিগ্রি পার করেছে, আর এই পাচঁবারই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রাজশাহী অঞ্চলে।
রাজশাহী-খুলনা অঞ্চলে তাপপ্রবাহ কেন বেশি
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের যেসব অঙ্গরাজ্য আছে—বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও ওডিশায় বাংলাদেশের চেয়ে বেশি তাপমাত্রা থাকে। এর সঙ্গে পশ্চিমা বায়ুর প্রভাব যুক্ত হয়। ফলে খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চলের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। পশ্চিমা বাতাস যখন আসে তখন সেটি বাংলাদেশে ঢোকার আগেই বেশি তাপমাত্রা সঞ্চয় করে আসছে। তাপপ্রবাহের যে ধাক্কা সেটির বেশির ভাগ বয়ে যায় খুলনা ও রাজশাহীর ওপর দিয়ে।
এ বিষয়ে অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজশাহী ও খুলনার প্রভাব পড়ে ঢাকা ও বরিশালের ওপর। রংপুর এর অবস্থান হিমালয়ের কাছাকাছি হওয়াতে তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকে। অন্যদিকে সিলেটের পাশে ভারতের অঙ্গরাজ্যগুলোতে বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কম হয়। আর পাহাড় ও সমুদ্রের কারণে বাতাসের তারতম্যের চট্টগ্রামের তাপমাত্রা কম থাকে।’
তবে সামগ্রিকভাবে এপ্রিল মাসে বাংলাদেশের তীব্র গরমের বিষয়ে এই আবহাওয়াবিদ বলেন, ‘এপ্রিল বছরে সবচেয়ে উষ্ণতম মাস। এ সময় সূর্য খাঁড়াভাবে কিরণ দেয়। এপ্রিল মাসে বাংলাদেশের স্থানিক অবস্থা তুলনামূলকভাবে সূর্যের কাছে থাকে। যে কারণে সূর্যের তাপ বেশি পড়ে এই অঞ্চলে।’
তিনি বলেন, ‘ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিলে সূর্য সাধারণত (কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর) একদম খাঁড়া অবস্থায় চলে আসে (বাংলাদেশও এই কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর অবস্থিত)। সূর্য যত খাঁড়াভাবে আলো দেবে তত বেশি তাপ অনুভূত হবে।
শাহীনুল ইসলাম আরও বলেন, ‘দেশে পশ্চিমা বাতাস আসলে আর্দ্রতা (বাতাসে জলীয় বাষ্প) কমে যায়। অন্য দিকে দক্ষিণ-পশ্চিমা বাতাসে আর্দ্রতা বেড়ে যায়। ঢাকা ও খুলনার দিকে আর্দ্রতা কম থাকে। আর বেশি থাকে চট্টগ্রাম ও বরিশালের দিকে। দেশের ওপরের দিকে যত যাবে আর্দ্রতা কমে যাবে।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘এপ্রিলজুড়েই চলবে এই এই দাবদাহ।’
আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, গতকাল রোববার সন্ধ্যা থেকে আজ সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুই এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি হতে পারে। পাবনা ও চুয়াডাঙ্গা, রাজশাহী, টাঙ্গাইল, যশোর ও কুষ্টিয়া জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
এ ছাড়া, শ্রীমঙ্গল ও চাঁদপুর জেলাসহ ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ ও রংপুর, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপ প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। গতকাল ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে, আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে উগান্ডার কাম্পালা। শহরটির বায়ুমান ১৮০, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে—পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, বাহরাইনের মানামা ও চিলির সান্তিয়াগো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৫২,১৫০, ১৩১ ও ১৩০।
৯ ঘণ্টা আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ শনিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ দিন আগেবেশ কিছুদিন সহনীয় পর্যায়ে থাকার পর আবারও বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়েছে ঢাকায়। বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে আজ ১০ নম্বরে রয়েছে ঢাকা। আজ বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান সূচক ১১২।
১ দিন আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া মুহুরী, গোমতী, সোমেশ্বরী ও তিস্তা নদীর পানি বাড়ার কথা জানিয়েছে সংস্থাটি।
২ দিন আগে