অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের দক্ষিণে অবস্থিত বঙ্গোপসাগর ও আরও দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত আন্দামান সাগরে বর্ষা মৌসুম পৌঁছে গেছে। এর প্রভাবে এরই মধ্যে, আন্দামান সাগরে অবস্থিত ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ আন্দামান-নিকোবরে গত দুদিন ধরে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। ভারতের আবহাওয়া দপ্তরের বরাত দিয়ে এমন খবরই দিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু।
ভারতের আবহাওয়া দপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু (যার প্রভাবে দক্ষিণ এশিয়ার বড় একটি অংশে বর্ষা হয়) দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর, দক্ষিণ আন্দামান সাগর, নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এবং উত্তর আন্দামান সাগরের কিছু অংশে প্রবেশ করেছে আজ মঙ্গলবার। আবহাওয়া দপ্তর আরও জানিয়েছে, গত দুদিন ধরে নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে।
এ সময়ে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর, নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এবং আন্দামান সাগরের উপর দিয়ে পশ্চিমি বাতাসের শক্তি ও গভীরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দেড় কিলোমিটার ওপরে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ২০ নটস বা ৩৭ কিলোমিটার ছাড়িয়ে গেছে এবং কিছু এলাকায় এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সাড়ে ৪ কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী ‘আউটগোয়িং লংওয়েভ রেডিয়েশন (ওএলআর) ’ বা মেঘে ঢাকা পরিস্থিতি এই অঞ্চলে কমে গেছে। আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, এই পরিস্থিতিগুলো এই অঞ্চলে মৌসুমি বায়ুর আগমনের মানদণ্ড পূরণ করেছে।
আগামী ৩-৪ দিনের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরের আরও কিছু অংশ; সম্পূর্ণ আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ; আন্দামান সাগরের অবশিষ্ট অংশ এবং মধ্য বঙ্গোপসাগরের কিছু অংশে মৌসুমি বায়ু আরও অগ্রসর হওয়ার জন্য অনুকূল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। প্রধান বৃষ্টিবাহী এই মৌসুমি বায়ু আগামী ১ জুনের আগেই, ২৭ মে নাগাদ কেরালায় পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
আইএমডির তথ্য অনুযায়ী, প্রত্যাশিতভাবে যদি মৌসুমি বায়ু কেরালায় প্রবেশ করে, তবে এটি হবে ২০০৯ সালের পর ভারতীয় মূল ভূখণ্ডে মৌসুমি বায়ুর দ্রুততম আগমন। ২০০৯ সালে মৌসুমি বায়ু ২৩ মে এসেছিল।
সাধারণত, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু পয়লা জুন নাগাদ কেরালায় আসে এবং ৮ জুলাইয়ের মধ্যে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এটি ১৭ সেপ্টেম্বর নাগাদ উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে বিদায় নিতে শুরু করে এবং ১৫ অক্টোবরের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে বিদায় নেয়। আইএমডি এপ্রিলে জানিয়েছিল, ২০২৫ সালের বর্ষা মৌসুমে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আইএমডি জানিয়েছিল, এল নিনোর পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা নেই, যা ভারতীয় উপমহাদেশে সাধারণত স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টিপাতের সঙ্গে সম্পর্কিত।
মৌসুমি বায়ু ভারত-বাংলাদেশের কৃষি খাতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশের প্রায় ৪২ শতাংশ মানুষের জীবিকা কৃষিনির্ভর এবং এটি দেশের জিডিপিতে প্রায় ১৮ শতাংশ অবদান রাখে। সারা দেশে পানীয় জল সরবরাহ এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জলাধারগুলি পূরণ করার জন্যও এটি অপরিহার্য।
বাংলাদেশের দক্ষিণে অবস্থিত বঙ্গোপসাগর ও আরও দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত আন্দামান সাগরে বর্ষা মৌসুম পৌঁছে গেছে। এর প্রভাবে এরই মধ্যে, আন্দামান সাগরে অবস্থিত ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ আন্দামান-নিকোবরে গত দুদিন ধরে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। ভারতের আবহাওয়া দপ্তরের বরাত দিয়ে এমন খবরই দিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু।
ভারতের আবহাওয়া দপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু (যার প্রভাবে দক্ষিণ এশিয়ার বড় একটি অংশে বর্ষা হয়) দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর, দক্ষিণ আন্দামান সাগর, নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এবং উত্তর আন্দামান সাগরের কিছু অংশে প্রবেশ করেছে আজ মঙ্গলবার। আবহাওয়া দপ্তর আরও জানিয়েছে, গত দুদিন ধরে নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে।
এ সময়ে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর, নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এবং আন্দামান সাগরের উপর দিয়ে পশ্চিমি বাতাসের শক্তি ও গভীরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দেড় কিলোমিটার ওপরে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ২০ নটস বা ৩৭ কিলোমিটার ছাড়িয়ে গেছে এবং কিছু এলাকায় এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সাড়ে ৪ কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী ‘আউটগোয়িং লংওয়েভ রেডিয়েশন (ওএলআর) ’ বা মেঘে ঢাকা পরিস্থিতি এই অঞ্চলে কমে গেছে। আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, এই পরিস্থিতিগুলো এই অঞ্চলে মৌসুমি বায়ুর আগমনের মানদণ্ড পূরণ করেছে।
আগামী ৩-৪ দিনের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরের আরও কিছু অংশ; সম্পূর্ণ আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ; আন্দামান সাগরের অবশিষ্ট অংশ এবং মধ্য বঙ্গোপসাগরের কিছু অংশে মৌসুমি বায়ু আরও অগ্রসর হওয়ার জন্য অনুকূল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। প্রধান বৃষ্টিবাহী এই মৌসুমি বায়ু আগামী ১ জুনের আগেই, ২৭ মে নাগাদ কেরালায় পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
আইএমডির তথ্য অনুযায়ী, প্রত্যাশিতভাবে যদি মৌসুমি বায়ু কেরালায় প্রবেশ করে, তবে এটি হবে ২০০৯ সালের পর ভারতীয় মূল ভূখণ্ডে মৌসুমি বায়ুর দ্রুততম আগমন। ২০০৯ সালে মৌসুমি বায়ু ২৩ মে এসেছিল।
সাধারণত, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু পয়লা জুন নাগাদ কেরালায় আসে এবং ৮ জুলাইয়ের মধ্যে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এটি ১৭ সেপ্টেম্বর নাগাদ উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে বিদায় নিতে শুরু করে এবং ১৫ অক্টোবরের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে বিদায় নেয়। আইএমডি এপ্রিলে জানিয়েছিল, ২০২৫ সালের বর্ষা মৌসুমে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আইএমডি জানিয়েছিল, এল নিনোর পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা নেই, যা ভারতীয় উপমহাদেশে সাধারণত স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টিপাতের সঙ্গে সম্পর্কিত।
মৌসুমি বায়ু ভারত-বাংলাদেশের কৃষি খাতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশের প্রায় ৪২ শতাংশ মানুষের জীবিকা কৃষিনির্ভর এবং এটি দেশের জিডিপিতে প্রায় ১৮ শতাংশ অবদান রাখে। সারা দেশে পানীয় জল সরবরাহ এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জলাধারগুলি পূরণ করার জন্যও এটি অপরিহার্য।
বৃষ্টি হলেও সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিতই থাকবে। তবে, সামান্য বাড়তে পারে রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে দিনের তাপমাত্রা। কিন্তু গোপালগঞ্জ, পটুয়াখালী ও কক্সবাজার জেলাসহ খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের যে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা কিছু এলাকায় প্রশমিত হতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) দেখা যায়, ঢাকার বায়ুমান ১৭৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। গতকাল সোমবার ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩২, যা ছিল সংবেদনশীল স্বাস্থ্যের মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর।
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার তাপমাত্রা ব্যাপকভাবে কমে গেছে। গতকাল যেখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেখানে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৬ ডিগ্রির কিছু বেশি।
১৫ ঘণ্টা আগেটানা কয়েক দিন গরমের পর আজ সোমবার দেশের সাত বিভাগে কমবেশি বৃষ্টি হয়েছে। তাপমাত্রাও নেমে এসেছে সহনীয় পর্যায়ে। ঢাকাতে তাপমাত্রা কমেছে ৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এবার দেশের আট বিভাগেই বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সংস্থাটি বলছে, এতে তাপমাত্রা আরও কমে আসবে।
১ দিন আগে