আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যে বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। তাঁরা বলছেন, গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে কার্বন নিঃসরণ অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও এমনটা ঘটা বেশ আশ্চর্যজনক। তাঁদের মতে, আর্কটিকের বরফ গলার গতি কমার পেছনে রয়েছে প্রাকৃতিক কারণ। প্রশান্ত ও আটলান্টিক মহাসাগরের সামুদ্রিক স্রোতের দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তনের ফলে উষ্ণ পানির প্রবাহ সীমিত হয়েছে, যা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়ার প্রভাবকে সাময়িকভাবে প্রতিহত করেছে।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটারের ড. মার্ক ইংল্যান্ডের নেতৃত্বে পরিচালিত এ গবেষণা জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। হাজার হাজার জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি কোনো বিরল ঘটনা নয়, বরং শতাব্দীতে দু-একবার এমনটা ঘটতে পারে।
ড. ইংল্যান্ড বলেছেন, ‘১৫ বছর আগে যখন বরফ গলার গতি বাড়ছিল, তখন কেউ কেউ ২০২০ সালের আগেই আর্কটিক বরফশূন্য হয়ে যাওয়ার কথা বলছিলেন। কিন্তু এখন প্রাকৃতিক পরিবর্তনের ফলে বরফ গলার হার কমেছে। এটি আমাদের কিছুটা বাড়তি সময় দিয়েছে, তবে এটি একটি সাময়িক স্বস্তিমাত্র।’
বিজ্ঞানীরা জোর দিয়ে বলছেন, এই গতি হ্রাস মানে এই নয় যে আর্কটিকের বরফ ফিরে আসছে। ১৯৭৯ সালে স্যাটেলাইট পরিমাপ শুরু হওয়ার পর থেকে সেপ্টেম্বরের বার্ষিক সর্বনিম্ন বরফের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে গেছে। তাঁদের মতে, জলবায়ু সংকট ‘নিঃসন্দেহে বাস্তব’ ও এর সবচেয়ে খারাপ প্রভাব এড়াতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া অপরিহার্য।
গবেষকেরা সতর্ক করে দিয়েছেন, এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া একসময় শেষ হবে এবং আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে বরফ গলার হার আবার বাড়তে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদি গড়ের প্রায় দ্বিগুণ হবে। এর ফলে একসময় আর্কটিক অঞ্চল বরফশূন্য হয়ে পড়বে, যা ওই অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও মানুষের জীবনযাত্রার জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করবে।
লন্ডন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক জুলিয়েন স্ট্রোয়েভের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ১৯৭৯ সাল থেকে প্রতি টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ বার্ষিক সর্বনিম্ন বিন্দুতে পৌঁছানো পর্যন্ত (সেপ্টেম্বর) প্রায় ২ দশমিক ৫ বর্গমিটার বরফ গলেছে। নর্থামব্রিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক অ্যান্ড্রু শেপার্ড বলেছেন, বরফের পরিমাণ কমে না গেলেও এর পুরুত্ব কমে আসছে। তাঁর গবেষণা অনুযায়ী, ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর অক্টোবরের গড় পুরুত্ব শূন্য দশমিক ৬ সেন্টিমিটার করে কমেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ ধীরগতির ঘটনা জলবায়ু পরিবর্তনকে অস্বীকার করার জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। তাঁদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তন মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলেই ঘটছে এবং এটি গুরুতর হুমকি তৈরি করছে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যে বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। তাঁরা বলছেন, গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে কার্বন নিঃসরণ অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও এমনটা ঘটা বেশ আশ্চর্যজনক। তাঁদের মতে, আর্কটিকের বরফ গলার গতি কমার পেছনে রয়েছে প্রাকৃতিক কারণ। প্রশান্ত ও আটলান্টিক মহাসাগরের সামুদ্রিক স্রোতের দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তনের ফলে উষ্ণ পানির প্রবাহ সীমিত হয়েছে, যা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়ার প্রভাবকে সাময়িকভাবে প্রতিহত করেছে।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটারের ড. মার্ক ইংল্যান্ডের নেতৃত্বে পরিচালিত এ গবেষণা জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। হাজার হাজার জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি কোনো বিরল ঘটনা নয়, বরং শতাব্দীতে দু-একবার এমনটা ঘটতে পারে।
ড. ইংল্যান্ড বলেছেন, ‘১৫ বছর আগে যখন বরফ গলার গতি বাড়ছিল, তখন কেউ কেউ ২০২০ সালের আগেই আর্কটিক বরফশূন্য হয়ে যাওয়ার কথা বলছিলেন। কিন্তু এখন প্রাকৃতিক পরিবর্তনের ফলে বরফ গলার হার কমেছে। এটি আমাদের কিছুটা বাড়তি সময় দিয়েছে, তবে এটি একটি সাময়িক স্বস্তিমাত্র।’
বিজ্ঞানীরা জোর দিয়ে বলছেন, এই গতি হ্রাস মানে এই নয় যে আর্কটিকের বরফ ফিরে আসছে। ১৯৭৯ সালে স্যাটেলাইট পরিমাপ শুরু হওয়ার পর থেকে সেপ্টেম্বরের বার্ষিক সর্বনিম্ন বরফের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে গেছে। তাঁদের মতে, জলবায়ু সংকট ‘নিঃসন্দেহে বাস্তব’ ও এর সবচেয়ে খারাপ প্রভাব এড়াতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া অপরিহার্য।
গবেষকেরা সতর্ক করে দিয়েছেন, এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া একসময় শেষ হবে এবং আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে বরফ গলার হার আবার বাড়তে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদি গড়ের প্রায় দ্বিগুণ হবে। এর ফলে একসময় আর্কটিক অঞ্চল বরফশূন্য হয়ে পড়বে, যা ওই অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও মানুষের জীবনযাত্রার জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করবে।
লন্ডন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক জুলিয়েন স্ট্রোয়েভের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ১৯৭৯ সাল থেকে প্রতি টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ বার্ষিক সর্বনিম্ন বিন্দুতে পৌঁছানো পর্যন্ত (সেপ্টেম্বর) প্রায় ২ দশমিক ৫ বর্গমিটার বরফ গলেছে। নর্থামব্রিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক অ্যান্ড্রু শেপার্ড বলেছেন, বরফের পরিমাণ কমে না গেলেও এর পুরুত্ব কমে আসছে। তাঁর গবেষণা অনুযায়ী, ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর অক্টোবরের গড় পুরুত্ব শূন্য দশমিক ৬ সেন্টিমিটার করে কমেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ ধীরগতির ঘটনা জলবায়ু পরিবর্তনকে অস্বীকার করার জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। তাঁদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তন মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলেই ঘটছে এবং এটি গুরুতর হুমকি তৈরি করছে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যে বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। তাঁরা বলছেন, গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে কার্বন নিঃসরণ অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও এমনটা ঘটা বেশ আশ্চর্যজনক। তাঁদের মতে, আর্কটিকের বরফ গলার গতি কমার পেছনে রয়েছে প্রাকৃতিক কারণ। প্রশান্ত ও আটলান্টিক মহাসাগরের সামুদ্রিক স্রোতের দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তনের ফলে উষ্ণ পানির প্রবাহ সীমিত হয়েছে, যা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়ার প্রভাবকে সাময়িকভাবে প্রতিহত করেছে।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটারের ড. মার্ক ইংল্যান্ডের নেতৃত্বে পরিচালিত এ গবেষণা জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। হাজার হাজার জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি কোনো বিরল ঘটনা নয়, বরং শতাব্দীতে দু-একবার এমনটা ঘটতে পারে।
ড. ইংল্যান্ড বলেছেন, ‘১৫ বছর আগে যখন বরফ গলার গতি বাড়ছিল, তখন কেউ কেউ ২০২০ সালের আগেই আর্কটিক বরফশূন্য হয়ে যাওয়ার কথা বলছিলেন। কিন্তু এখন প্রাকৃতিক পরিবর্তনের ফলে বরফ গলার হার কমেছে। এটি আমাদের কিছুটা বাড়তি সময় দিয়েছে, তবে এটি একটি সাময়িক স্বস্তিমাত্র।’
বিজ্ঞানীরা জোর দিয়ে বলছেন, এই গতি হ্রাস মানে এই নয় যে আর্কটিকের বরফ ফিরে আসছে। ১৯৭৯ সালে স্যাটেলাইট পরিমাপ শুরু হওয়ার পর থেকে সেপ্টেম্বরের বার্ষিক সর্বনিম্ন বরফের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে গেছে। তাঁদের মতে, জলবায়ু সংকট ‘নিঃসন্দেহে বাস্তব’ ও এর সবচেয়ে খারাপ প্রভাব এড়াতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া অপরিহার্য।
গবেষকেরা সতর্ক করে দিয়েছেন, এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া একসময় শেষ হবে এবং আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে বরফ গলার হার আবার বাড়তে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদি গড়ের প্রায় দ্বিগুণ হবে। এর ফলে একসময় আর্কটিক অঞ্চল বরফশূন্য হয়ে পড়বে, যা ওই অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও মানুষের জীবনযাত্রার জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করবে।
লন্ডন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক জুলিয়েন স্ট্রোয়েভের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ১৯৭৯ সাল থেকে প্রতি টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ বার্ষিক সর্বনিম্ন বিন্দুতে পৌঁছানো পর্যন্ত (সেপ্টেম্বর) প্রায় ২ দশমিক ৫ বর্গমিটার বরফ গলেছে। নর্থামব্রিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক অ্যান্ড্রু শেপার্ড বলেছেন, বরফের পরিমাণ কমে না গেলেও এর পুরুত্ব কমে আসছে। তাঁর গবেষণা অনুযায়ী, ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর অক্টোবরের গড় পুরুত্ব শূন্য দশমিক ৬ সেন্টিমিটার করে কমেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ ধীরগতির ঘটনা জলবায়ু পরিবর্তনকে অস্বীকার করার জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। তাঁদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তন মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলেই ঘটছে এবং এটি গুরুতর হুমকি তৈরি করছে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যে বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। তাঁরা বলছেন, গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে কার্বন নিঃসরণ অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও এমনটা ঘটা বেশ আশ্চর্যজনক। তাঁদের মতে, আর্কটিকের বরফ গলার গতি কমার পেছনে রয়েছে প্রাকৃতিক কারণ। প্রশান্ত ও আটলান্টিক মহাসাগরের সামুদ্রিক স্রোতের দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তনের ফলে উষ্ণ পানির প্রবাহ সীমিত হয়েছে, যা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়ার প্রভাবকে সাময়িকভাবে প্রতিহত করেছে।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটারের ড. মার্ক ইংল্যান্ডের নেতৃত্বে পরিচালিত এ গবেষণা জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। হাজার হাজার জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি কোনো বিরল ঘটনা নয়, বরং শতাব্দীতে দু-একবার এমনটা ঘটতে পারে।
ড. ইংল্যান্ড বলেছেন, ‘১৫ বছর আগে যখন বরফ গলার গতি বাড়ছিল, তখন কেউ কেউ ২০২০ সালের আগেই আর্কটিক বরফশূন্য হয়ে যাওয়ার কথা বলছিলেন। কিন্তু এখন প্রাকৃতিক পরিবর্তনের ফলে বরফ গলার হার কমেছে। এটি আমাদের কিছুটা বাড়তি সময় দিয়েছে, তবে এটি একটি সাময়িক স্বস্তিমাত্র।’
বিজ্ঞানীরা জোর দিয়ে বলছেন, এই গতি হ্রাস মানে এই নয় যে আর্কটিকের বরফ ফিরে আসছে। ১৯৭৯ সালে স্যাটেলাইট পরিমাপ শুরু হওয়ার পর থেকে সেপ্টেম্বরের বার্ষিক সর্বনিম্ন বরফের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে গেছে। তাঁদের মতে, জলবায়ু সংকট ‘নিঃসন্দেহে বাস্তব’ ও এর সবচেয়ে খারাপ প্রভাব এড়াতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া অপরিহার্য।
গবেষকেরা সতর্ক করে দিয়েছেন, এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া একসময় শেষ হবে এবং আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে বরফ গলার হার আবার বাড়তে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদি গড়ের প্রায় দ্বিগুণ হবে। এর ফলে একসময় আর্কটিক অঞ্চল বরফশূন্য হয়ে পড়বে, যা ওই অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও মানুষের জীবনযাত্রার জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করবে।
লন্ডন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক জুলিয়েন স্ট্রোয়েভের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ১৯৭৯ সাল থেকে প্রতি টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ বার্ষিক সর্বনিম্ন বিন্দুতে পৌঁছানো পর্যন্ত (সেপ্টেম্বর) প্রায় ২ দশমিক ৫ বর্গমিটার বরফ গলেছে। নর্থামব্রিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক অ্যান্ড্রু শেপার্ড বলেছেন, বরফের পরিমাণ কমে না গেলেও এর পুরুত্ব কমে আসছে। তাঁর গবেষণা অনুযায়ী, ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর অক্টোবরের গড় পুরুত্ব শূন্য দশমিক ৬ সেন্টিমিটার করে কমেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ ধীরগতির ঘটনা জলবায়ু পরিবর্তনকে অস্বীকার করার জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। তাঁদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তন মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলেই ঘটছে এবং এটি গুরুতর হুমকি তৈরি করছে।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশেই শীত পড়তে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগ ছাড়া দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেছে। রাজশাহীতে আজ সোমবার সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তিন ঘণ্টা আগে ভোর ৬টায় যা ছিল ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১৩ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহর তালিকায় দশের মধ্যে অবস্থান করছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে আজ সোমবার তালিকার প্রথম তিন স্থান দখল করে আছে দিল্লি, লাহোর ও ঢাকা।
১৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে। আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা...
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশেই শীত পড়তে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগ ছাড়া দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেছে। রাজশাহীতে আজ সোমবার সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তিন ঘণ্টা আগে ভোর ৬টায় যা ছিল ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৯টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে দিন ও রাতে তাপমাত্রা আর কমতে পারে। এর মধ্যে দিনের বেলা তাপমাত্রা সামান্য কমলেও রাতের বেলা কমতে পারে ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আবহাওয়াবিদ ড. ওমর ফারুক আজ সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উত্তরাঞ্চলে শীত পড়তে শুরু করেছে। ক্রমান্বয়ে সারা দেশেই শীত বাড়বে। তবে আপাতত আরও দুই-তিন তাপমাত্রা কমবে। এর পর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।’

উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশেই শীত পড়তে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগ ছাড়া দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেছে। রাজশাহীতে আজ সোমবার সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তিন ঘণ্টা আগে ভোর ৬টায় যা ছিল ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৯টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে দিন ও রাতে তাপমাত্রা আর কমতে পারে। এর মধ্যে দিনের বেলা তাপমাত্রা সামান্য কমলেও রাতের বেলা কমতে পারে ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আবহাওয়াবিদ ড. ওমর ফারুক আজ সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উত্তরাঞ্চলে শীত পড়তে শুরু করেছে। ক্রমান্বয়ে সারা দেশেই শীত বাড়বে। তবে আপাতত আরও দুই-তিন তাপমাত্রা কমবে। এর পর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।’

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি...
২১ আগস্ট ২০২৫
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহর তালিকায় দশের মধ্যে অবস্থান করছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে আজ সোমবার তালিকার প্রথম তিন স্থান দখল করে আছে দিল্লি, লাহোর ও ঢাকা।
১৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে। আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা...
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহর তালিকায় দশের মধ্যে অবস্থান করছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে আজ সোমবার তালিকার প্রথম তিন স্থান দখল করে আছে দিল্লি, লাহোর ও ঢাকা।
রাজধানী শহর ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। আজ বায়ুদূষণে বিশ্বের তৃতীয় দূষিত শহর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। শহরটির বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে।
আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা নির্দেশ করে) বা তার চেয়ে বেশি রেকর্ড করা হচ্ছে। দৈনিক গড় মান প্রায়ই ১৫০-এর ওপরে থাকছে, যা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত। এই উদ্বেগজনক সংখ্যাগুলো বাসিন্দাদের জন্য একটি তাৎক্ষণিক এবং গুরুতর জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি তুলে ধরেছে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার গড় বায়ুমান ২৬২। যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা ভারতের দিল্লির বায়ুমান আজ ৪৯০, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো পাকিস্তানের লাহোর (৩৯৪), ভারতের কলকাতা (১৯৯) ও বসনিয়া হার্জেগোভিনার সারাজেভো (১৭৭)।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
এদিকে রাজধানী ঢাকার যে কয়টি এলাকায় আজ সকাল ৯টার দিকে ভয়াবহ মাত্রার বায়ুদূষণ রেকর্ড করা হয়েছে, সেগুলো হলো— আইসিডিডিআরবি ৩০৬, দক্ষিণ পল্লবী ২৭৪, ইস্টার্ন হাউজিং ২৭১, বেচারাম দেউড়ি ২৬৩, বেজ এজওয়াটার আউটডোর ২৬২, কল্যাণপুর ২৫৫, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ২৩৫ ও গোড়ান ২৩২।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহর তালিকায় দশের মধ্যে অবস্থান করছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে আজ সোমবার তালিকার প্রথম তিন স্থান দখল করে আছে দিল্লি, লাহোর ও ঢাকা।
রাজধানী শহর ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। আজ বায়ুদূষণে বিশ্বের তৃতীয় দূষিত শহর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। শহরটির বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে।
আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা নির্দেশ করে) বা তার চেয়ে বেশি রেকর্ড করা হচ্ছে। দৈনিক গড় মান প্রায়ই ১৫০-এর ওপরে থাকছে, যা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত। এই উদ্বেগজনক সংখ্যাগুলো বাসিন্দাদের জন্য একটি তাৎক্ষণিক এবং গুরুতর জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি তুলে ধরেছে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার গড় বায়ুমান ২৬২। যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা ভারতের দিল্লির বায়ুমান আজ ৪৯০, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো পাকিস্তানের লাহোর (৩৯৪), ভারতের কলকাতা (১৯৯) ও বসনিয়া হার্জেগোভিনার সারাজেভো (১৭৭)।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
এদিকে রাজধানী ঢাকার যে কয়টি এলাকায় আজ সকাল ৯টার দিকে ভয়াবহ মাত্রার বায়ুদূষণ রেকর্ড করা হয়েছে, সেগুলো হলো— আইসিডিডিআরবি ৩০৬, দক্ষিণ পল্লবী ২৭৪, ইস্টার্ন হাউজিং ২৭১, বেচারাম দেউড়ি ২৬৩, বেজ এজওয়াটার আউটডোর ২৬২, কল্যাণপুর ২৫৫, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ২৩৫ ও গোড়ান ২৩২।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি...
২১ আগস্ট ২০২৫
উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশেই শীত পড়তে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগ ছাড়া দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেছে। রাজশাহীতে আজ সোমবার সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তিন ঘণ্টা আগে ভোর ৬টায় যা ছিল ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে। আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা...
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের প্রায় সব অঞ্চলে শীতের অনুভূতি বাড়ছে। আজ সোমবার সকাল ৬টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল রাজশাহী ও পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়ায় ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমতে থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সারা দেশে আজকের আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
এদিকে সোমবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকাল ৬টায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৭৯ শতাংশ। আজ সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ভোর ৬টা ১১ মিনিটে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত সারা দেশের সম্ভাব্য পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আবহাওয়াবিদ ড. ওমর ফারুক আজ সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উত্তরাঞ্চলে শীত পড়তে শুরু করেছে। ক্রমান্বয়ে সারা দেশেই শীত বাড়বে। তবে আপাতত আরও দুই-তিন তাপমাত্রা কমবে। এর পর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।’

সারা দেশের প্রায় সব অঞ্চলে শীতের অনুভূতি বাড়ছে। আজ সোমবার সকাল ৬টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল রাজশাহী ও পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়ায় ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমতে থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সারা দেশে আজকের আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
এদিকে সোমবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকাল ৬টায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৭৯ শতাংশ। আজ সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ভোর ৬টা ১১ মিনিটে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত সারা দেশের সম্ভাব্য পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আবহাওয়াবিদ ড. ওমর ফারুক আজ সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উত্তরাঞ্চলে শীত পড়তে শুরু করেছে। ক্রমান্বয়ে সারা দেশেই শীত বাড়বে। তবে আপাতত আরও দুই-তিন তাপমাত্রা কমবে। এর পর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।’

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি...
২১ আগস্ট ২০২৫
উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশেই শীত পড়তে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগ ছাড়া দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেছে। রাজশাহীতে আজ সোমবার সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তিন ঘণ্টা আগে ভোর ৬টায় যা ছিল ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১৩ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহর তালিকায় দশের মধ্যে অবস্থান করছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে আজ সোমবার তালিকার প্রথম তিন স্থান দখল করে আছে দিল্লি, লাহোর ও ঢাকা।
১৭ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে। আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা...
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে।
আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা নির্দেশ করে) বা তার চেয়ে বেশি রেকর্ড করা হচ্ছে। দৈনিক গড় মান প্রায়ই ১৫০-এর ওপরে থাকছে, যা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত। এই উদ্বেগজনক সংখ্যাগুলো বাসিন্দাদের জন্য একটি তাৎক্ষণিক এবং গুরুতর জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি তুলে ধরেছে।
অবশ্য শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ রোববার এই তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির অবস্থা আজ দুর্যোগপূর্ণ। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ বেড়েছে। ঢাকার বাতাস আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার গড় বায়ুমান ২১৩। বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় আজ চতুর্থ স্থানে আছে ঢাকা।
বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা ভারতের দিল্লির বায়ুমান আজ ৬৮৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো পাকিস্তানের লাহোর (৩৫৪), কুয়েতের কুয়েত সিটি (২৮৬), ভারতের কলকাতা (১৯৬), পাকিস্তানের করাচি (১৬১) এবং ইরাকের বাগদাদ (১৫৬)।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
এদিকে রাজধানী ঢাকার যে কয়টি এলাকায় আজ সকাল ৯টার দিকে ভয়াবহ মাত্রার বায়ুদূষণ রেকর্ড করা হয়েছে, সেগুলো হলো ইস্টার্ন হাউজিং ২২৬, দক্ষিণ পল্লবী ২২৭, কল্যাণপুর ২১৩, বেজ এজওয়াটার ২২৭, আইসিডিডিআরবি ২৫০, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ১৯৬, গোরান ১৯৪ এবং বেচারাম দেউড়ি ২২৯।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে।
আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা নির্দেশ করে) বা তার চেয়ে বেশি রেকর্ড করা হচ্ছে। দৈনিক গড় মান প্রায়ই ১৫০-এর ওপরে থাকছে, যা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত। এই উদ্বেগজনক সংখ্যাগুলো বাসিন্দাদের জন্য একটি তাৎক্ষণিক এবং গুরুতর জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি তুলে ধরেছে।
অবশ্য শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ রোববার এই তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির অবস্থা আজ দুর্যোগপূর্ণ। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ বেড়েছে। ঢাকার বাতাস আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার গড় বায়ুমান ২১৩। বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় আজ চতুর্থ স্থানে আছে ঢাকা।
বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা ভারতের দিল্লির বায়ুমান আজ ৬৮৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো পাকিস্তানের লাহোর (৩৫৪), কুয়েতের কুয়েত সিটি (২৮৬), ভারতের কলকাতা (১৯৬), পাকিস্তানের করাচি (১৬১) এবং ইরাকের বাগদাদ (১৫৬)।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
এদিকে রাজধানী ঢাকার যে কয়টি এলাকায় আজ সকাল ৯টার দিকে ভয়াবহ মাত্রার বায়ুদূষণ রেকর্ড করা হয়েছে, সেগুলো হলো ইস্টার্ন হাউজিং ২২৬, দক্ষিণ পল্লবী ২২৭, কল্যাণপুর ২১৩, বেজ এজওয়াটার ২২৭, আইসিডিডিআরবি ২৫০, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ১৯৬, গোরান ১৯৪ এবং বেচারাম দেউড়ি ২২৯।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই বিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এনেছেন। গত ২০ বছরে আর্কটিকের বরফ গলার গতি নাটকীয়ভাবে কমেছে। ২০০৫ সালের পর থেকে বরফের পরিমাণ কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানগতভাবে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি...
২১ আগস্ট ২০২৫
উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশেই শীত পড়তে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগ ছাড়া দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেছে। রাজশাহীতে আজ সোমবার সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তিন ঘণ্টা আগে ভোর ৬টায় যা ছিল ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১৩ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহর তালিকায় দশের মধ্যে অবস্থান করছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে আজ সোমবার তালিকার প্রথম তিন স্থান দখল করে আছে দিল্লি, লাহোর ও ঢাকা।
১৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমে যেতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে