সৈয়দ ঋয়াদ, ঢাকা

আজারবাইজানের জলবায়ু সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আরও একবার হতাশ করেছেন নীতিনির্ধারকেরা। সম্মেলনের শেষ দিনে এসে বার্ষিক ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়ার খসড়া উপস্থাপন করেছে কপ প্রেসিডেন্সি। সেখানে দাবি ছিল ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের। কপ প্রেসিডেন্সির এই ঘোষণার নিন্দা করে প্রতিবাদ জানিয়েছে ক্ষতির মুখে থাকা অনুন্নত, উন্নয়নশীল ও দ্বীপরাষ্ট্রগুলো। সম্মেলনের সময় এক দিন বাড়লেও স্পষ্ট হয়নি অর্থায়নের বিষয়টি।
বাকু শহরে কপ২৯ জলবায়ু সম্মেলনের প্রেসিডেন্সি একটি খসড়া অর্থায়ন চুক্তি প্রকাশ করেছে। এতে দরিদ্র দেশগুলোকে সহায়তা করার জন্য ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রতিবছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার সরবরাহের কথা বলা হয়েছে। এমন প্রস্তাব প্রকাশের পরই সেটি নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়।
খসড়া চুক্তি অনুযায়ী, ২০৩০ সাল পর্যন্ত অভিযোজন অর্থায়নের জন্য বার্ষিক প্রয়োজন ধরা হয়েছে ২১৫-৩৮৭ বিলিয়ন ডলার। সমালোচকেরা বলছেন, তহবিল নগণ্য হওয়া ছাড়াও এ খসড়ায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর অভিযোজন ও ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলার কৌশলের স্পষ্ট কোনো ইঙ্গিত নেই।
অর্থায়নের প্রস্তাবটি প্রবল আপত্তির মুখে পড়েছে প্রাণ, প্রকৃতি ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কাজ করা সংশ্লিষ্টদের। তাদের মতে, কপ প্রেসিডেন্সির এই ঘোষণা শুভঙ্করের ফাঁকি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ঝুঁকিতে থাকা অনুন্নত, উন্নয়নশীল ও দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে এক বিরাট প্রহসন করা হয়েছে এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে।
পরিবেশ আন্দোলনকর্মী এবং গ্লোবাল এনগেজমেন্ট ডিরেক্টর ফর দ্য ফসিল ফুয়েল নন-প্রোলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভের প্রধান হারজিৎ সিং আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘এটা অত্যন্ত লজ্জাজনক। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যে ক্ষতি হচ্ছে, তার তুলনায় প্রতিবছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার প্রদানের প্রস্তাব ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে রীতিমতো প্রতারণা।’
হারজিৎ সিং বলেন, পুরো বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জীবাশ্ম জ্বালানি (তেল, কয়লা, গ্যাস) ব্যবহার করে পাঁচটি বৃহৎ রাষ্ট্র। বাকি প্রায় ৫০ শতাংশের বেশির ভাগ ব্যবহার করে অন্য উন্নত রাষ্ট্রগুলো। আর এর দায় নিতে হচ্ছে স্বল্পোন্নত রাষ্ট্রগুলোকে। এর ক্ষতিপূরণ উন্নত রাষ্ট্রগুলোকেই করার দাবি করেন এই পরিবেশকর্মী।
দীর্ঘদিন ধরে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমে পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে লিখছেন বাংলাদেশি সংবাদকর্মী সামছুদ্দিন ইলিয়াস। কপ প্রেসিডেন্সির এমন প্রস্তাবে হতাশা প্রকাশ করে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩০০ বিলিয়নের যে ঘোষণা তারও কোনো গাইডলাইন নেই। ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্রগুলো জানে না এই অর্থ তাদের ক্ষতিপূরণ নাকি ঋণ হিসেবে দেওয়া হবে।’
সামছুদ্দিন ইলিয়াস বলেন, উন্নত রাষ্ট্রগুলোই মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী বলে তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকা উচিত। কিন্তু জলবায়ু সম্মেলনকে কেন্দ্র করে তারা হয়তো নতুন ঋণের ফাঁদের পাঁয়তারা করছে। ঘোষণার ৩০০ বিলিয়ন ডলার কীভাবে জোগাড় হবে তা কপ প্রেসিডেন্সি জানাতে পারেনি। যদি ব্যাংক বা বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে এই অর্থের জোগান হয় তা আর ক্ষতিপূরণ থাকবে না, হয়ে উঠবে ঋণের ফাঁদ।

আজারবাইজানের জলবায়ু সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আরও একবার হতাশ করেছেন নীতিনির্ধারকেরা। সম্মেলনের শেষ দিনে এসে বার্ষিক ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়ার খসড়া উপস্থাপন করেছে কপ প্রেসিডেন্সি। সেখানে দাবি ছিল ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের। কপ প্রেসিডেন্সির এই ঘোষণার নিন্দা করে প্রতিবাদ জানিয়েছে ক্ষতির মুখে থাকা অনুন্নত, উন্নয়নশীল ও দ্বীপরাষ্ট্রগুলো। সম্মেলনের সময় এক দিন বাড়লেও স্পষ্ট হয়নি অর্থায়নের বিষয়টি।
বাকু শহরে কপ২৯ জলবায়ু সম্মেলনের প্রেসিডেন্সি একটি খসড়া অর্থায়ন চুক্তি প্রকাশ করেছে। এতে দরিদ্র দেশগুলোকে সহায়তা করার জন্য ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রতিবছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার সরবরাহের কথা বলা হয়েছে। এমন প্রস্তাব প্রকাশের পরই সেটি নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়।
খসড়া চুক্তি অনুযায়ী, ২০৩০ সাল পর্যন্ত অভিযোজন অর্থায়নের জন্য বার্ষিক প্রয়োজন ধরা হয়েছে ২১৫-৩৮৭ বিলিয়ন ডলার। সমালোচকেরা বলছেন, তহবিল নগণ্য হওয়া ছাড়াও এ খসড়ায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর অভিযোজন ও ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলার কৌশলের স্পষ্ট কোনো ইঙ্গিত নেই।
অর্থায়নের প্রস্তাবটি প্রবল আপত্তির মুখে পড়েছে প্রাণ, প্রকৃতি ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কাজ করা সংশ্লিষ্টদের। তাদের মতে, কপ প্রেসিডেন্সির এই ঘোষণা শুভঙ্করের ফাঁকি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ঝুঁকিতে থাকা অনুন্নত, উন্নয়নশীল ও দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে এক বিরাট প্রহসন করা হয়েছে এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে।
পরিবেশ আন্দোলনকর্মী এবং গ্লোবাল এনগেজমেন্ট ডিরেক্টর ফর দ্য ফসিল ফুয়েল নন-প্রোলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভের প্রধান হারজিৎ সিং আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘এটা অত্যন্ত লজ্জাজনক। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যে ক্ষতি হচ্ছে, তার তুলনায় প্রতিবছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার প্রদানের প্রস্তাব ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে রীতিমতো প্রতারণা।’
হারজিৎ সিং বলেন, পুরো বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জীবাশ্ম জ্বালানি (তেল, কয়লা, গ্যাস) ব্যবহার করে পাঁচটি বৃহৎ রাষ্ট্র। বাকি প্রায় ৫০ শতাংশের বেশির ভাগ ব্যবহার করে অন্য উন্নত রাষ্ট্রগুলো। আর এর দায় নিতে হচ্ছে স্বল্পোন্নত রাষ্ট্রগুলোকে। এর ক্ষতিপূরণ উন্নত রাষ্ট্রগুলোকেই করার দাবি করেন এই পরিবেশকর্মী।
দীর্ঘদিন ধরে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমে পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে লিখছেন বাংলাদেশি সংবাদকর্মী সামছুদ্দিন ইলিয়াস। কপ প্রেসিডেন্সির এমন প্রস্তাবে হতাশা প্রকাশ করে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩০০ বিলিয়নের যে ঘোষণা তারও কোনো গাইডলাইন নেই। ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্রগুলো জানে না এই অর্থ তাদের ক্ষতিপূরণ নাকি ঋণ হিসেবে দেওয়া হবে।’
সামছুদ্দিন ইলিয়াস বলেন, উন্নত রাষ্ট্রগুলোই মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী বলে তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকা উচিত। কিন্তু জলবায়ু সম্মেলনকে কেন্দ্র করে তারা হয়তো নতুন ঋণের ফাঁদের পাঁয়তারা করছে। ঘোষণার ৩০০ বিলিয়ন ডলার কীভাবে জোগাড় হবে তা কপ প্রেসিডেন্সি জানাতে পারেনি। যদি ব্যাংক বা বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে এই অর্থের জোগান হয় তা আর ক্ষতিপূরণ থাকবে না, হয়ে উঠবে ঋণের ফাঁদ।
সৈয়দ ঋয়াদ, ঢাকা

আজারবাইজানের জলবায়ু সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আরও একবার হতাশ করেছেন নীতিনির্ধারকেরা। সম্মেলনের শেষ দিনে এসে বার্ষিক ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়ার খসড়া উপস্থাপন করেছে কপ প্রেসিডেন্সি। সেখানে দাবি ছিল ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের। কপ প্রেসিডেন্সির এই ঘোষণার নিন্দা করে প্রতিবাদ জানিয়েছে ক্ষতির মুখে থাকা অনুন্নত, উন্নয়নশীল ও দ্বীপরাষ্ট্রগুলো। সম্মেলনের সময় এক দিন বাড়লেও স্পষ্ট হয়নি অর্থায়নের বিষয়টি।
বাকু শহরে কপ২৯ জলবায়ু সম্মেলনের প্রেসিডেন্সি একটি খসড়া অর্থায়ন চুক্তি প্রকাশ করেছে। এতে দরিদ্র দেশগুলোকে সহায়তা করার জন্য ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রতিবছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার সরবরাহের কথা বলা হয়েছে। এমন প্রস্তাব প্রকাশের পরই সেটি নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়।
খসড়া চুক্তি অনুযায়ী, ২০৩০ সাল পর্যন্ত অভিযোজন অর্থায়নের জন্য বার্ষিক প্রয়োজন ধরা হয়েছে ২১৫-৩৮৭ বিলিয়ন ডলার। সমালোচকেরা বলছেন, তহবিল নগণ্য হওয়া ছাড়াও এ খসড়ায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর অভিযোজন ও ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলার কৌশলের স্পষ্ট কোনো ইঙ্গিত নেই।
অর্থায়নের প্রস্তাবটি প্রবল আপত্তির মুখে পড়েছে প্রাণ, প্রকৃতি ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কাজ করা সংশ্লিষ্টদের। তাদের মতে, কপ প্রেসিডেন্সির এই ঘোষণা শুভঙ্করের ফাঁকি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ঝুঁকিতে থাকা অনুন্নত, উন্নয়নশীল ও দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে এক বিরাট প্রহসন করা হয়েছে এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে।
পরিবেশ আন্দোলনকর্মী এবং গ্লোবাল এনগেজমেন্ট ডিরেক্টর ফর দ্য ফসিল ফুয়েল নন-প্রোলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভের প্রধান হারজিৎ সিং আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘এটা অত্যন্ত লজ্জাজনক। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যে ক্ষতি হচ্ছে, তার তুলনায় প্রতিবছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার প্রদানের প্রস্তাব ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে রীতিমতো প্রতারণা।’
হারজিৎ সিং বলেন, পুরো বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জীবাশ্ম জ্বালানি (তেল, কয়লা, গ্যাস) ব্যবহার করে পাঁচটি বৃহৎ রাষ্ট্র। বাকি প্রায় ৫০ শতাংশের বেশির ভাগ ব্যবহার করে অন্য উন্নত রাষ্ট্রগুলো। আর এর দায় নিতে হচ্ছে স্বল্পোন্নত রাষ্ট্রগুলোকে। এর ক্ষতিপূরণ উন্নত রাষ্ট্রগুলোকেই করার দাবি করেন এই পরিবেশকর্মী।
দীর্ঘদিন ধরে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমে পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে লিখছেন বাংলাদেশি সংবাদকর্মী সামছুদ্দিন ইলিয়াস। কপ প্রেসিডেন্সির এমন প্রস্তাবে হতাশা প্রকাশ করে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩০০ বিলিয়নের যে ঘোষণা তারও কোনো গাইডলাইন নেই। ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্রগুলো জানে না এই অর্থ তাদের ক্ষতিপূরণ নাকি ঋণ হিসেবে দেওয়া হবে।’
সামছুদ্দিন ইলিয়াস বলেন, উন্নত রাষ্ট্রগুলোই মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী বলে তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকা উচিত। কিন্তু জলবায়ু সম্মেলনকে কেন্দ্র করে তারা হয়তো নতুন ঋণের ফাঁদের পাঁয়তারা করছে। ঘোষণার ৩০০ বিলিয়ন ডলার কীভাবে জোগাড় হবে তা কপ প্রেসিডেন্সি জানাতে পারেনি। যদি ব্যাংক বা বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে এই অর্থের জোগান হয় তা আর ক্ষতিপূরণ থাকবে না, হয়ে উঠবে ঋণের ফাঁদ।

আজারবাইজানের জলবায়ু সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আরও একবার হতাশ করেছেন নীতিনির্ধারকেরা। সম্মেলনের শেষ দিনে এসে বার্ষিক ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়ার খসড়া উপস্থাপন করেছে কপ প্রেসিডেন্সি। সেখানে দাবি ছিল ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের। কপ প্রেসিডেন্সির এই ঘোষণার নিন্দা করে প্রতিবাদ জানিয়েছে ক্ষতির মুখে থাকা অনুন্নত, উন্নয়নশীল ও দ্বীপরাষ্ট্রগুলো। সম্মেলনের সময় এক দিন বাড়লেও স্পষ্ট হয়নি অর্থায়নের বিষয়টি।
বাকু শহরে কপ২৯ জলবায়ু সম্মেলনের প্রেসিডেন্সি একটি খসড়া অর্থায়ন চুক্তি প্রকাশ করেছে। এতে দরিদ্র দেশগুলোকে সহায়তা করার জন্য ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রতিবছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার সরবরাহের কথা বলা হয়েছে। এমন প্রস্তাব প্রকাশের পরই সেটি নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়।
খসড়া চুক্তি অনুযায়ী, ২০৩০ সাল পর্যন্ত অভিযোজন অর্থায়নের জন্য বার্ষিক প্রয়োজন ধরা হয়েছে ২১৫-৩৮৭ বিলিয়ন ডলার। সমালোচকেরা বলছেন, তহবিল নগণ্য হওয়া ছাড়াও এ খসড়ায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর অভিযোজন ও ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলার কৌশলের স্পষ্ট কোনো ইঙ্গিত নেই।
অর্থায়নের প্রস্তাবটি প্রবল আপত্তির মুখে পড়েছে প্রাণ, প্রকৃতি ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কাজ করা সংশ্লিষ্টদের। তাদের মতে, কপ প্রেসিডেন্সির এই ঘোষণা শুভঙ্করের ফাঁকি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ঝুঁকিতে থাকা অনুন্নত, উন্নয়নশীল ও দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে এক বিরাট প্রহসন করা হয়েছে এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে।
পরিবেশ আন্দোলনকর্মী এবং গ্লোবাল এনগেজমেন্ট ডিরেক্টর ফর দ্য ফসিল ফুয়েল নন-প্রোলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভের প্রধান হারজিৎ সিং আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘এটা অত্যন্ত লজ্জাজনক। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যে ক্ষতি হচ্ছে, তার তুলনায় প্রতিবছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার প্রদানের প্রস্তাব ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে রীতিমতো প্রতারণা।’
হারজিৎ সিং বলেন, পুরো বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জীবাশ্ম জ্বালানি (তেল, কয়লা, গ্যাস) ব্যবহার করে পাঁচটি বৃহৎ রাষ্ট্র। বাকি প্রায় ৫০ শতাংশের বেশির ভাগ ব্যবহার করে অন্য উন্নত রাষ্ট্রগুলো। আর এর দায় নিতে হচ্ছে স্বল্পোন্নত রাষ্ট্রগুলোকে। এর ক্ষতিপূরণ উন্নত রাষ্ট্রগুলোকেই করার দাবি করেন এই পরিবেশকর্মী।
দীর্ঘদিন ধরে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমে পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে লিখছেন বাংলাদেশি সংবাদকর্মী সামছুদ্দিন ইলিয়াস। কপ প্রেসিডেন্সির এমন প্রস্তাবে হতাশা প্রকাশ করে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩০০ বিলিয়নের যে ঘোষণা তারও কোনো গাইডলাইন নেই। ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্রগুলো জানে না এই অর্থ তাদের ক্ষতিপূরণ নাকি ঋণ হিসেবে দেওয়া হবে।’
সামছুদ্দিন ইলিয়াস বলেন, উন্নত রাষ্ট্রগুলোই মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী বলে তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকা উচিত। কিন্তু জলবায়ু সম্মেলনকে কেন্দ্র করে তারা হয়তো নতুন ঋণের ফাঁদের পাঁয়তারা করছে। ঘোষণার ৩০০ বিলিয়ন ডলার কীভাবে জোগাড় হবে তা কপ প্রেসিডেন্সি জানাতে পারেনি। যদি ব্যাংক বা বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে এই অর্থের জোগান হয় তা আর ক্ষতিপূরণ থাকবে না, হয়ে উঠবে ঋণের ফাঁদ।

দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে ভোরের দিকে সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার এ তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির অবস্থা আজ দুর্যোগপূর্ণ।
১ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ দুপুর পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।
১ দিন আগে
শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ বুধবার এই তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের কলকাতা। শহরটির অবস্থা আজ খুব অস্বাস্থ্যকর। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ কিছুটা বেড়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কার্তিক মাস বিদায় নিতে আর মাত্র দিন সাতেক বাকি। এরপর আসবে হেমন্তকাল। প্রকৃতিতেও লেগেছে হেমন্তের ছোঁয়া। দেশের কোথাও কোথাও পড়ছে হালকা শীত। কোথাওবা পড়েছে হালকা কুয়াশা। আজ শুক্রবারের আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসেও সারা দেশে কুয়াশা পড়ার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
সারা দেশের আজকের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তবে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে ভোরের দিকে সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এদিকে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, সারা দিন আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে গরমের অনুভূতিও আগের মতো থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের এই পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আর্দ্রতার পরিমাণ ৯৩ শতাংশ। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল শনিবার সূর্যোদয় হবে ৬টা ৯ মিনিটে।

কার্তিক মাস বিদায় নিতে আর মাত্র দিন সাতেক বাকি। এরপর আসবে হেমন্তকাল। প্রকৃতিতেও লেগেছে হেমন্তের ছোঁয়া। দেশের কোথাও কোথাও পড়ছে হালকা শীত। কোথাওবা পড়েছে হালকা কুয়াশা। আজ শুক্রবারের আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসেও সারা দেশে কুয়াশা পড়ার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
সারা দেশের আজকের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তবে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে ভোরের দিকে সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এদিকে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, সারা দিন আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে গরমের অনুভূতিও আগের মতো থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের এই পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আর্দ্রতার পরিমাণ ৯৩ শতাংশ। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল শনিবার সূর্যোদয় হবে ৬টা ৯ মিনিটে।

আজারবাইজানের জলবায়ু সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আরও একবার হতাশ করেছেন নীতিনির্ধারকেরা। সম্মেলনের শেষ দিনে এসে বার্ষিক ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়ার খসড়া উপস্থাপন করেছে কপ প্রেসিডেন্সি।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার এ তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির অবস্থা আজ দুর্যোগপূর্ণ।
১ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ দুপুর পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।
১ দিন আগে
শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ বুধবার এই তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের কলকাতা। শহরটির অবস্থা আজ খুব অস্বাস্থ্যকর। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ কিছুটা বেড়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার এ তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির অবস্থা আজ দুর্যোগপূর্ণ। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ বেড়েছে। ঢাকার বাতাস আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ১১টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৭৭, যা গতকাল ছিল ১১১। বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় আজ ৮ম স্থানে আছে ঢাকা, গতকাল ছিল ১৭তম স্থানে।
বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা ভারতের দিল্লির বায়ুমান আজ ৫৯৭, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভারতের কলকাতা, চীনের বেইজিং, ইরাকের বাগদাদ ও চীনের উহান। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২২৮, ২১৩, ১৯৪ ও ১৮৭।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার এ তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির অবস্থা আজ দুর্যোগপূর্ণ। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ বেড়েছে। ঢাকার বাতাস আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ১১টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৭৭, যা গতকাল ছিল ১১১। বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় আজ ৮ম স্থানে আছে ঢাকা, গতকাল ছিল ১৭তম স্থানে।
বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা ভারতের দিল্লির বায়ুমান আজ ৫৯৭, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভারতের কলকাতা, চীনের বেইজিং, ইরাকের বাগদাদ ও চীনের উহান। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২২৮, ২১৩, ১৯৪ ও ১৮৭।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

আজারবাইজানের জলবায়ু সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আরও একবার হতাশ করেছেন নীতিনির্ধারকেরা। সম্মেলনের শেষ দিনে এসে বার্ষিক ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়ার খসড়া উপস্থাপন করেছে কপ প্রেসিডেন্সি।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে ভোরের দিকে সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ দুপুর পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।
১ দিন আগে
শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ বুধবার এই তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের কলকাতা। শহরটির অবস্থা আজ খুব অস্বাস্থ্যকর। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ কিছুটা বেড়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকার আকাশে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। আকাশ হালকা মেঘে ঢাকা। আজ দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া এমনই মেঘলা থাকতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে তাপমাত্রা কমবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ দুপুর পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৮৭ শতাংশ। আজকে ঢাকায় সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে। আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৮ মিনিটে।
এদিকে সারা দেশের আজকের পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এ ছাড়া দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

রাজধানী ঢাকার আকাশে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। আকাশ হালকা মেঘে ঢাকা। আজ দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া এমনই মেঘলা থাকতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে তাপমাত্রা কমবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ দুপুর পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৮৭ শতাংশ। আজকে ঢাকায় সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে। আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৮ মিনিটে।
এদিকে সারা দেশের আজকের পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এ ছাড়া দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

আজারবাইজানের জলবায়ু সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আরও একবার হতাশ করেছেন নীতিনির্ধারকেরা। সম্মেলনের শেষ দিনে এসে বার্ষিক ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়ার খসড়া উপস্থাপন করেছে কপ প্রেসিডেন্সি।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে ভোরের দিকে সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার এ তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির অবস্থা আজ দুর্যোগপূর্ণ।
১ দিন আগে
শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ বুধবার এই তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের কলকাতা। শহরটির অবস্থা আজ খুব অস্বাস্থ্যকর। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ কিছুটা বেড়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ বুধবার এই তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের কলকাতা। শহরটির অবস্থা আজ খুব অস্বাস্থ্যকর। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ কিছুটা বেড়েছে। ঢাকার বাতাস আজ শিশু ও বৃদ্ধদের মতো সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৮টা ৫০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১১১, যা গতকাল ছিল ১০৫। দূষিত বায়ুর শহরগুলোর তালিকায় আজ ১৭তম স্থানে আছে ঢাকা, গতকাল ছিল ১১তম স্থানে।
বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা ভারতের কলকাতা শহরটির বায়ুমান আজ ২৬৭, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, ভারতের দিল্লি, চীনের বেইজিং ও মিসরের কায়রো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২১৪, ২০৭, ১৯৩ ও ১৮১।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ বুধবার এই তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের কলকাতা। শহরটির অবস্থা আজ খুব অস্বাস্থ্যকর। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ কিছুটা বেড়েছে। ঢাকার বাতাস আজ শিশু ও বৃদ্ধদের মতো সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৮টা ৫০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১১১, যা গতকাল ছিল ১০৫। দূষিত বায়ুর শহরগুলোর তালিকায় আজ ১৭তম স্থানে আছে ঢাকা, গতকাল ছিল ১১তম স্থানে।
বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা ভারতের কলকাতা শহরটির বায়ুমান আজ ২৬৭, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, ভারতের দিল্লি, চীনের বেইজিং ও মিসরের কায়রো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২১৪, ২০৭, ১৯৩ ও ১৮১।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

আজারবাইজানের জলবায়ু সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আরও একবার হতাশ করেছেন নীতিনির্ধারকেরা। সম্মেলনের শেষ দিনে এসে বার্ষিক ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়ার খসড়া উপস্থাপন করেছে কপ প্রেসিডেন্সি।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে ভোরের দিকে সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার এ তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির অবস্থা আজ দুর্যোগপূর্ণ।
১ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ দুপুর পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।
১ দিন আগে